রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
উপসম্পাদকীয়
রাশিয়া ইউক্রেন সংকট: শুরু যেখানে
সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পর যখন রাশিয়া ও ইউক্রেন—এই দুই দেশের জন্ম হলো, তখন রাজনৈতিকভাবে দুই দেশের মধ্যে একটি পার্থক্য গড়ে উঠল। কিয়েভ এবার হাঁটতে চাইল পশ্চিম ইউরোপের দেখানো পথে। মস্কোকে এড়িয়ে কিয়েভের এই পথচলা ভালো লাগেনি মস্কোর। বর্তমান যুদ্ধ আসলে বিগত ৩০ বছরের রাজনীতির সরাসরি ফল। তিনটি ধাপে এই সম
‘আই লাভ ইউ’ নাকি ‘আই টলারেট ইউ’
দুজন মানুষের সম্পর্কের ক্ষেত্রে পরস্পরকে ভুলত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে শিক্ষিত করে তোলার ব্যাপারটি গুরুত্বপূর্ণ। এই শিক্ষা হচ্ছে সেই মানুষটিকে ‘আরও ভালো সেই মানুষটি’ হয়ে উঠতে সাহায্য করা। নিজের মতো করে নতুন করে গড়ে তোলা নয়। একজন পরিণত মানুষকে নতুন করে গড়ে তুলতে গেলে মানুষটি ভেঙে যেতে পারে।
অমর একুশে, মাতৃভাষা ও আমরা
বছর ঘুরে ফেব্রুয়ারি মাস এলেই আমরা (যথাযথ সম্মানের সাথে) এই মাসকে ভাষার মাস হিসেবে বিবেচনা করি এবং অবধারিতভাবেই মাতৃভাষার দশা-দুর্দশার খোঁজ খবর করতে আরম্ভ করি। ভাষার প্রশ্নে কোন দিকে যাচ্ছি আমরা, গ্লোবালাইজেশনের এই যুগে নিজের ভাষার দিকে মনোযোগী হওয়া ভালো নাকি বাস্তবতার কথা মনে রেখে অন্য ভাষা (বিশেষত
‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে আমরা কি লজ্জিত নই?’
ভাষা ইস্যুতে রাষ্ট্রীয় বাহিনী বাংলাভাষীদের ওপর গণহত্যা চালায়। তখন থেকে সাধারণ মানুষ বেসরকারিভাবে বাংলাদেশে (পূর্ব পাকিস্তানে) দিনটি পালন করতে থাকে। ভাষা ইস্যুতে আমাদের দেশে (পাকিস্তানে) যে গভীর ক্ষত সৃষ্টি হয়, তার মূল্য আমরা ১৯৭১ সালেও দিয়েছিলাম। গণতান্ত্রিক দেশে জনগণের ভাষাগুলো রাষ্ট্রভাষা হতেই পার
একুশে ফেব্রুয়ারি যুগে যুগে আমাদের প্রেরণার উৎস
স্বাধীন বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণ প্রতিবছর অমর একুশের শহীদ দিবসে মহান ভাষা আন্দোলনের সূর্যসন্তানদের শ্রদ্ধাবনত চিত্তে স্মরণ করে। ১৯৫২-এর ভাষাশহীদদের পবিত্র রক্তস্রোতের সঙ্গে মিশে আছে বাঙালির জাতীয় মুক্তিসংগ্রামের গৌরবগাথা। ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারিতে বাংলার ছাত্রসমাজ আত্মদান করে মাতৃভাষার অধিকার প
‘তবু সে দেখিলো কোন ভূত’
রাষ্ট্র বা সমাজ তাঁর অবর্তমানে তাঁর ভালোবাসার মানুষটিকে দেখে রাখবে এই আস্থা এই মানুষগুলোর ছিল না। মানসিক ভারসাম্যহীন স্বজনদের জন্য রাষ্ট্রের বা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান থেকে এ ধরনের সাপোর্ট পাওয়ার আশা আদৌ কি এ দেশের মানুষ কখনো করেছে?
শাহীন প্রদীপ্ত শিখা মশালের মতো পথ দেখাবে
শাহীন রেজা নূর আজ প্রয়াত একটি মানুষের নাম। এক বছর হলো সে আমাদের ছেড়ে চলে গেছে। কী বলে আমার সাথে তার সম্পর্ক চিহ্নিত করব, আমি নিজেই ভাষা খুঁজে পাই না। সন্তানপ্রতিম বললেও যেন কথাটা বলা হয় না। কিছু যেন অব্যক্ত, কিছু যেন অপূর্ণ থেকে যায়।
বিন সালমান সব সামলাতে পারবেন কি
চারদিকে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা। বাদশার সঙ্গে দেখা করতে এসেছেন তাঁর আপন ভাইপো। অভিবাদন জানাতে কাছাকাছি হতেই বাদশাকে লক্ষ্য করে ছুড়ে দিলেন অগ্নিতপ্ত বুলেট। রক্তাক্ত দেহে লুটিয়ে পড়লেন, নিহত হলেন সৌদি আরবের বাদশা ফয়সাল। সৌদি রাজ প্রসাদের সেই বিষণ্ন দিনটি ছিল ২৫ মার্চ ১৯৭৫। বাদশা ফয়সালের মতো একই প্রতিপক্ষের
আত্মহননের ময়নাতদন্ত, নাকি বেঁচে থাকার গান
আত্মহত্যা। সকল মৃত্যুই বেদনা জাগানিয়া হলেও কেউ আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছে—এমনটা দেখলে বা শুনলে নিজের অজান্তেই জীবনপাত্রে কেমন যেন এক ভাটার টান পড়ে সকলেরই। আবার আত্মহত্যার পথ বেছে নেওয়া সেই ব্যক্তি যদি বিখ্যাত কেউ হন, তবে সেই অপঘাতের ময়নাতদন্ত চলতেই থাকে মুখে মুখে, মনে মনে অথবা কাগজে-কলমে।
ক্যানসার নিয়ে অবহেলা আর কত
খোদ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, দেশে ক্যানসার-আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ১৫ লাখ। প্রতি বছর গড়ে অন্তত দেড় লাখ রোগী মারা যাচ্ছেন এই ব্যাধিতে। গেল দুই বছরে আমরা করোনা মহামারির সঙ্গে নিজেদের সবটুকু দিয়ে লড়ে যাচ্ছি। করোনা মোকাবিলায় কত শ পদক্ষেপ নিচ্ছি আমরা। কিন্তু যদি সংখ্যার হিসাবটা কষি, তবে ক্যানসারের মৃ
সুখবাদী দেশে ভাতের কষ্ট মেশে
আমরা এখন আছি সুখবাদী এক ব্যবস্থায়, যেখানে জিডিপি বাড়লে স্তুতির নহর বয়ে যায়। হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হলেও শোনা লাগে, ‘এ আর এমন কী!’ সুখী হওয়া এখানে ‘লাইনে’ আসার মতো। ভাতের কষ্ট এখানে অচ্ছুতের হট্টগোল।
একজন ম্যাজিকম্যান জাফর ইকবাল!
তিনি যখন তাদের কাছে গেলেন, কেমন যেন অপার্থিব এক দৃশ্যের অবতারণা হলো! ওরা যেন মুখিয়ে ছিল কেউ একজন এসে তাদের মাথায় হাত বুলিয়ে কিছু একটা বলুক, একটু মায়ার স্পর্শ দিক। মা-বাবার মতো আদরমাখা চাহনি দিয়ে মাথায় হাত বুলিয়ে বলুক, ‘মারে, আর কষ্ট দিস না নিজেকে।
পদত্যাগ করতে কেন বুক ফাটে?
এ দেশে পদ সব সময়ই খুব গুরুত্বপূর্ণ। কাজের বিকেন্দ্রীকরণ যেহেতু শুধু মুখে আছে, কাজে নেই—ফলে পদ হয়ে উঠেছে সব ক্ষমতার মূল। ঘাস কাটতেও তাই পদে থাকা ব্যক্তির অনুমোদন লাগে। তাতেই কি পদের প্রতি মোহ তীব্র থেকে তীব্রতর হয়ে ওঠে?
শাবিপ্রবির উপাচার্যকে কেন পদত্যাগ করতে হবে
আইনস্টাইন যখন বিশেষ অপেক্ষবাদ প্রস্তাব করেন, তখন হ্যানস ইজরায়েল, এরিখ রুখেবার ও রুডলফ ওয়াইনম্যানের নেতৃত্বে ১০০ বিজ্ঞানী একটি বই লিখেছিলেন—কেন আইনস্টাইন ভুল! আইনস্টাইন বলেছিলেন, তিনি যদি ভুলই হয়ে থাকেন, তাহলে ১০০ জন কেন লাগবে, এক জনই তো যথেষ্ট হওয়ার কথা।
আমার প্রিয় বিশ্ববিদ্যালয়টি ভালো নেই
এখন রাত দুইটা বাজে। একটু আগে টেলিফোন বেজে উঠেছে। গভীর রাতে টেলিফোন বেজে উঠলে বুকটা ধক করে উঠে, তাই টেলিফোনটা ধরেছি। শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র ফোন করেছে। পত্রপত্রিকার খবর থেকে জানি, সেখানে ছাত্রছাত্রীরা আন্দোলন করছে।
বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করেই কেন আন্দোলন থামাতে হয়?
এ দেশে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন সৃষ্টি ও তাতে শরিক হওয়ার ঐতিহ্য দীর্ঘদিনের। সেই ইতিহাস আদতে বাংলাদেশের জন্মের চেয়েও পুরনো। ইতিহাসবিদেরা প্রায়ই বলে থাকেন, ছাত্র আন্দোলনের কারণেই এ দেশের স্বাধীকার সংগ্রাম গতি পেয়েছিল। আর এমন ঐতিহ্য থাকা এক দেশেই এখন আন্দোলনরত শিক্ষার্থী পেটানোর ছবি সংবাদমাধ্যমের পাতায় বড়
বিপ্লবে মেহেদীরাও শরিক
ডিম হোক বা ডিমের কুসুম—তা ভাগাভাগি নিয়ে পরিবারে ছোটদের মধ্যে মন-কষাকষি হয়নি এমন পরিবার মনে হয় এই বাংলাদেশে কমই আছে। আজকের দিনে ডিম ভাগাভাগির তুচ্ছ গল্প কিশোরদের কাছে বড়ই বেমানান, কিছুটা সেকেলেও। ডিম এখন বাজারের সহজলভ্য ও সস্তা পণ্য। ফুটপাত থেকে ডিপার্টমেন্টাল স্টোর—সর্বত্র ডিমের ছড়াছড়ি। গেরস্তের ঘরে