রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
উপসম্পাদকীয়
বিপ্লবে মেহেদীরাও শরিক
ডিম হোক বা ডিমের কুসুম—তা ভাগাভাগি নিয়ে পরিবারে ছোটদের মধ্যে মন-কষাকষি হয়নি এমন পরিবার মনে হয় এই বাংলাদেশে কমই আছে। আজকের দিনে ডিম ভাগাভাগির তুচ্ছ গল্প কিশোরদের কাছে বড়ই বেমানান, কিছুটা সেকেলেও। ডিম এখন বাজারের সহজলভ্য ও সস্তা পণ্য। ফুটপাত থেকে ডিপার্টমেন্টাল স্টোর—সর্বত্র ডিমের ছড়াছড়ি। গেরস্তের ঘরে
ধর্ষণে আর কতকাল তালি দেবেন
ভেবে দেখার সময় এসেছে যে, নারী নির্যাতনের সাফাই গাওয়া আমাদের অস্বস্তিকর সামাজিক প্রবণতা জাতীয় জীবনেও প্রবেশ করছে কি না। যদি তা-ই হয়, তবে হয়তো সামনের বছরের শেষেও সহস্রাধিক ধর্ষণের পরিসংখ্যান নিয়ে সালতামামি লিখে যেতে হবে। সংখ্যা তখন ধর্ষণের পরিমাণ জানাবে ঠিকই, কিন্তু আপনাকে-আমাকে আর বদলাতে পারবে না; বর
সম্পদের হিসাব দিতে মন মানে না কেন?
সরকারি চাকরিজীবীদের সিংহভাগই নাকি সম্পদের হিসাব জমা দিচ্ছেন না। অথচ সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য পাঁচ বছর পরপর সম্পদের হিসাব দেওয়ার নিয়ম করা হয়েছে ৪২ বছর আগে। কিন্তু কেউ সেই নিয়ম মানেন না।
পুরান পাগল ভাত পায় না, নতুন পাগলের আমদানি
দেশে একসময় শুধু ‘জি’ ছিল। এরপর জি-র সংখ্যা ক্রমে বেড়েছে। টু থেকে থ্রি, থ্রি থেকে ফোর। এবার এল ফাইভ। কিন্তু সংখ্যার ক্রম বাড়লেও আমাদের মোবাইলে ইন্টারনেটের গতি কি বাড়ল? নাকি আক্ষরিক উন্নয়নের বদলে শুধু সংখ্যার মিনার বানানোতেই আনন্দ?
বিজয়ের ৫০ বছর ও আজকের বাংলাদেশ
বাংলাদেশের বয়স এখন ৫০। চলতি বছর বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করছি আমরা। একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বর বিকেলে ঢাকার তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) পাকিস্তানি হানাদাররা আত্মসমর্পণ করে।
সামগ্রিক স্বাস্থ্যব্যবস্থা ঢেলে সাজানো এখন সময়ের দাবি
জাতিসংঘ কর্তৃক যে ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা গৃহীত হয়েছে, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য লক্ষ্য হচ্ছে সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা প্রদান করা। প্রতিবছর ১২ ডিসেম্বর জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে সবার জন্য সমান ও টেকসই স্বাস্থ্যব্যবস্থা গড়ে তোলা এবং সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করার বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির জন্য
মুরাদের মতো মুরোদওয়ালা কি আর নেই?
দোষী একজনকে চিহ্নিত করা হয়েছে। যদিও দোষ চিহ্নিত করা হয়নি। তবে মন্ত্রী মশাই যে ‘উল্টো–পাল্টা’ করেছেন, তা মোটামুটি নিশ্চিত। নইলে কি আর এ দেশে কাউকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ আসে? কিন্তু তাতেই কি সব মুরোদওয়ালা সোজা হয়ে যাবে?
কাঁদছি কার জন্য—বুয়েট নাকি আবরার?
আজ কিছুক্ষণ আগে নিম্ন আদালতে আবরার হত্যা মামলার রায় হলো। গত রাতে ঘুম হয়নি ঠিকঠাক। ভোর থেকে অনিশ্চয়তার দোলাচল মনে নিয়েই অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলাম। হত্যা তো কতই হচ্ছে, হিসাব রাখা কঠিন।
পদত্যাগের পুণ্যস্নান সেরে উঠলেন মুরাদ, এবার কী হবে
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান পদত্যাগ করেছেন। আর এই খবর পাওয়ার পর থেকেই যেন অনেক কিছু থিতিয়ে আসতে শুরু করেছে। তাঁকে নিয়ে যে তর্ক-বিতর্ক, তা যেন কিছুটা মিইয়ে পড়ছে। অনেকেই এখন প্রসঙ্গান্তরে যাচ্ছেন বা যাওয়ার ফুরসত পাচ্ছেন। প্রশ্ন হলো পদধারীদের পদত্যাগই একমাত্র সাজা? সাধের পদত্যাগ করলেই কি
কেন আমরা বার বার লাল কার্ড দেখাই?
সড়ক অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে সম্প্রতি লাল কার্ড দেখিয়েছে শিক্ষার্থীরা। কিন্তু তা তো এবারই প্রথম নয়। এর আগেও এমন লাল কার্ড অনেক দেখানো হয়েছে। ফল কি মিলেছে? নাকি আমাদের শুধু লাল কার্ড দেখিয়ে যাওয়ার দায়?
মাটির সংসার তছনছ করে কী পাচ্ছি আমরা
এক দলা মাটি কেবলমাত্র একদলা মাটি নয়। মৃত্তিকা-বাস্তুসংস্থান এক জটিল সংসার। এখানে মাটির রাসায়নিক উপাদান আছে, অণুজীব আছে, ঘুমিয়ে থাকা বীজদানা আছে, আছে কত সহস্র প্রাণ প্রজাতি। তথাকথিত সবুজ বিপ্লব মাটির এই সংসারকে বুঝতে চায়নি। এক দলা মৃত্তিকা-পরিবারের সকল সদস্যকে খুন করে কেবল মাটিকে বিবেচনা করেছে শস্য-উ
কর আহরণ ও কর প্রদান: বিবেচনার কয়েকটি বিষয়
আয়কর দেওয়ার মতো আয় যে নাগরিকের আছে, তিনি রাষ্ট্রকে দেয় কর পরিশোধ করবেন স্বেচ্ছায়, আইনগত বাধ্যবাধকতা পালন করে নাগরিক দায়িত্ব পালনের অংশ হিসেবে। তবে হ্যাঁ, যদি তিনি তা পরিশোধে গড়িমসি করেন, এড়িয়ে চলেন, অসাধু পন্থা অবলম্বন করেন, তাহলে আইনের আওতায় রাষ্ট্রের প্রাপ্য উদ্ধারে রাষ্ট্র প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে
নতুন ধারার বিনোদন
আত্মীয়স্বজন, প্রতিবেশী এবং অন্যান্য মানুষের মধ্যে কূটনামি দেখানোটা, আর তার মাধ্যমে হাস্যরস তৈরি করাই শামসের ক্ষেত্রে প্রধান। বিষয়গুলো চারদিকে দেখাই যায়, কিন্তু এর ভেতরে যে হাস্যরস তিনি দিতে পারেন, সেটা অনবদ্য।
‘দুনিয়াডা বেদ্দপের’
সন্ধ্যা নেমেছে। ফুটপাত দিয়ে হাঁটছি আমরা তিন সহকর্মী। মনের অজান্তে একটা মোটরবাইককে জায়গা দিয়ে দিলাম, পাশ কেটে চলে গেল ফুটপাতের ওপর দিয়ে। হঠাৎ খেয়াল হলে তিনজনই আলোচনা করতে থাকলাম বিষয়টা নিয়ে। ফুটপাত নিশ্চয় যানবাহন চলাচলের পথ না, হাঁটার পথ।
যে আলো ছড়িয়ে গেল সবখানে
নভেম্বরের ১৯ তারিখ ভারতের ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। কারণ, এদিন ভারতের মহাপরাক্রমশালী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তাঁর সরকারের করা তিনটি বিতর্কিত কৃষি আইন প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন। সঙ্গে দেশবাসীর কাছে করজোড়ে ক্ষমা চেয়েছেন। এক দশক ধরে ভারতের রাজনীতিতে অবিসংবাদিত মুখ হয়ে ওঠ
কে কার ওপর চড়ে বসছে?
কে কার ওপর চড়ে বসছে, কে তা বুঝতে পারে? এখন চড়ার বাজার। মানুষ বাদে সবকিছুর দাম চড়া, দম চড়া, ঝাঁঝ চড়া। চড়া গলায় কে কাকে কিসের হুমকি দিচ্ছে, তার দিকে তাকানোরও ফুরসত নেই কারও। দ্রুত পায়ে হেঁটে যাচ্ছে সবাই। এই যে বাসে চড়া নিয়ে এত কিছু হয়ে গেল, কই পতন নিয়ে তো কেউ প্রশ্ন তুলল না। অথচ প্রশ্নটা পতনেরই।
এই গাড়ি হাওয়ায় চালিত!
সমস্যাবিহীন কোনো দেশ, জাতি বা সমাজ নেই। এমনকি মানুষের ব্যক্তিগত জীবনও সমস্যায় ভরপুর। কিন্তু কিছু কিছু সমস্যা আছে, যেগুলো মানুষের আঁতে ঘা দেয়, জীবনের যেনতেন যাপনও অসম্ভব করে তোলে। তখন মাঝে মাঝে মনে হয়, আচ্ছা আমাদের কি বেঁচে থাকাটাই পাপ?