মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিনকে সাকিব আল হাসান ‘গুরু’ মানেন। সেই ছোটবেলা থেকে যেকোনো সমস্যায় তাঁর কাছে শরণ নিয়েছেন সাকিব। প্রিয় শিষ্যের টেস্ট ও ওয়ানডে ছাড়ার ঘোষণা নিয়ে সালাহ উদ্দিন লিখেছেন আজকের পত্রিকায়।
এই জয়ে আমার সেই দুঃখ (২০০৩ সালে মুলতান টেস্টের হার) অনেক কমল। মুলতানে সেই হারের কথাটা সব সময় মনে আসত। এখন মনে হয়, এটা ভুলে যেতে পারব। রাওয়ালপিন্ডি টেস্টের কথাই বেশি মনে থাকবে। ২১ বছর পর হলেও জয়টা দারুণ ব্যাপার। ছেলেরা দারুণ খেলছে। আমরা যে উন্নতি করছিলাম, সেটারই একটা প্রতিচ্ছবি এই জয়ে।
আমাদের ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) খুব সম্ভবত পঞ্চম ধনী বোর্ড। ৯০০ কোটি টাকা, হাজার কোটি টাকা বা আরও বেশি হতে পারে (ফিক্সড ডিপোজিট)। এই বিষয়টা সবাই জানে। কিন্তু যেটা জানে না—বোর্ডে সবচেয়ে বড় অভাব ছিল তা হলো সততা, স্বচ্ছতা, নৈতিকতা।
১৯৯০ সালের এপ্রিলে অস্ট্রেলেশিয়া কাপ সামনে রেখে আসা মুদাসসর নজর থেকে সর্বশেষ রাসেল ডমিঙ্গো। কাউকে খাটো করছি না। গত ৩২ বছরে অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষাই চালিয়েছি। এবার অন্তত একটা স্থানীয় সেটআপ নিয়ে আমরা চেষ্টা করতে পারি।
শুরুতে আমার কোচিং জীবনের একটা অভিজ্ঞতা শেয়ার করি। আমি তখন আবাহনীর কোচ, তখন দলের অধিনায়ক ছিল খালেদ মাসুদ পাইলট বা মাশরাফি বিন মর্তুজা। দ্বিতীয় বছরে এমন একটা পরিস্থিতি হয়েছিল, প্রিমিয়ার লিগে আমাদের সুপার লিগের সব ম্যাচ না জিতলে চ্যাম্পিয়ন হতে পারব না। আমরা ৪ নম্বর দল হিসেবে সুপার লিগে গিয়েছিলাম। আমাদে
ওয়ানডের চেয়ে এখন টি-টোয়েন্টি বেশি জনপ্রিয়। ওয়ানডে খেলাটা ধীরে ধীরে মরে যাচ্ছে। এই কারণে ওয়ানডের জনপ্রিয়তা হ্রাস পাচ্ছে এবং টি-টোয়েন্টি অনেক জনপ্রিয় হচ্ছে। যেহেতু চার ঘণ্টার মধ্যেই খেলা শেষ হয়ে যায়, তাই দর্শকের সংখ্যাও অনেক বেশি। ওয়ানডে ক্রিকেট এখন অনেক একঘেয়ে হয়ে গেছে। বল খেলার চেয়ে বল মারার খেলা হও
আমাদের একটা স্পোর্টিং নেশন হয়ে উঠতে হলে অনেক কিছুতে উন্নতি করতে হবে। যদি সংক্ষেপে বলি, সবার আগে পেশাদার হতে হবে। খেলোয়াড়, অ্যাথলেটরা ভালো করছে। অনেক জায়গায় নারী ফুটবল ভালো করতে শুরু করেছে।
২৫ বছরে এই ট্রফি নিয়ে এত আলোচনা হয়েছে, আসলে নতুন করে কিছু বলার নেই। প্রায় সবই বলা হয়ে গেছে। তবে একটা বিষয় ভাবতে ভালো লাগে, আজ ক্রিকেট যে পর্যায়ে এসেছে সেটার শুরু তো ওখান থেকেই। এটা চিন্তা করলে অনেক