মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
উপসম্পাদকীয়
পলিথিনের দূষণ মারাত্মক ক্ষতিকর
দেশের প্রায় ৭৫ ভাগ মানুষ নানা কাজে পলিথিন ব্যবহার করে থাকে। এই ব্যবহারের সীমাবদ্ধতা শুধু শপিংয়ে নয়, প্রাত্যহিক কাজে এর ব্যাপক ব্যবহার হয়ে থাকে। এর মধ্যে প্রধান কাজটি হচ্ছে খাদ্যদ্রব্য পলিথিন দিয়ে মুড়িয়ে ফ্রিজে রাখা। অথচ আমাদের অনেকেরই জানা নেই, পলিথিন মুড়িয়ে খাদ্যদ্রব্য সংরক্ষণ করলে একধরনের অবায়বীয়
নির্বাচন, মানসম্পন্ন শিক্ষা ও অবৈধ সম্পদ বাজেয়াপ্ত
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলের অর্জনের কোনো তুলনা হয় না। অর্থনৈতিক অর্জনের কথা আমরা আগেই জানি। এবারের নির্বাচনে তাঁর প্রজ্ঞার পরিচয় আরও একবার পাওয়া গেল। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত এমন যদি হয় মানুষ আবার কখনো দুঃসময়ে পতিত হলো, আর্থিক-রাজনৈতিক নিষ্পেষণের শিকার হলো, তাহলে সেই প্রবল ক্ষুধা ও যন্ত্রণার কালে কোন
শেখ হাসিনার নতুন রেকর্ড
আগামীকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় টানা চতুর্থবারসহ মোট পঞ্চমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। শুধু বাংলাদেশের নয়, এটা হবে সারা বিশ্বেই একটি রেকর্ড। আর কোনো দেশে গণতান্ত্রিক উপায়ে এত দীর্ঘ সময় সরকারপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালনের কোনো নজির নেই। পরপর টানা চার মেয়াদে এবং
হামাস কি ইতিমধ্যে জিতে গেছে
গত ৭ অক্টোবর, হামাস দক্ষিণ ইসরায়েলে একটি সাহসী এবং মরিয়া অভিযান চালিয়ে সেখানকার বেশ কয়েকটি শহর দখল করে। হত্যা করে ১ হাজার ১৪০ জনকে। বিমান, স্থল ও সমুদ্রপথে হামাসের এই সমন্বিত হামলা ছিল একেবারে অপ্রতিরোধ্য। এই ঘটনার কারণে যুক্তরাজ্য ও অন্যান্য দেশ সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে হামাসকে নিষিদ্ধ করেছে। আর এটি
দ্বাদশ নির্বাচন: এক ঢিলে বহু পাখি শিকার
অনেক প্রতীক্ষার দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন শেষ হয়েছে বড় ধরনের সহিংসতা ছাড়াই। আমাদের দেশের রাজনৈতিক বাস্তবতায় এবারের নির্বাচনকে যথেষ্ট ভালো বলতে হবে। মোটাদাগে নির্বাচন সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও অবাধ হয়েছে। এবার প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনার একটা গ্রহণযোগ্য ভালো নির্বাচনই উপহার দিয়েছে।
আমরা জনগণেরা অল্পই চাই
৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন সকালটা শীতের হলেও আকাশটা ছিল পরিষ্কার। সকালে ঘরের জানালার পর্দা সরাতেই আকাশটাকে যখন পরিষ্কার দেখেছিলাম, তখনই মনে পড়ে গিয়েছিল বিখ্যাত সেই উক্তি ‘মর্নিং শোজ দ্য ডে’। বাসার কাছেই ভোটকেন্দ্র।
আর্থিক খাতের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে
শিগগিরই গঠিত হবে নতুন সরকার। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ—নৌকা প্রতীক ২২২টি সংসদীয় আসনে বিজয় লাভ করেছে। বিরোধী দলে থাকবে আওয়ামী লীগেরই সংসদ সদস্য, যাঁরা আওয়ামী লীগের বিপরীতে অথবা আওয়ামী লীগ মনোনীত ১৪ দল বা জাতীয় পার্টির বিপরীতে জয়লাভ করেছেন
হয়ে গেল আরেকটি নির্বাচন
আরও একটি নির্বাচন হয়ে গেল। বিএনপিসহ বেশ কয়েকটি দল নির্বাচন বর্জন করলেও নিবন্ধিত বাকি দলগুলো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল। তাতে কোথাও কোথাও নির্বাচনী আমেজ দেখা গেছে। তবে যেসব নির্বাচনী এলাকায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী যথেষ্ট শক্তিশালী, সেই সব এলাকায় অন্য দলগুলো তাদের নির্বাচনী কার্যক্রম প্রায় গুটিয়ে নিয়েছিল
নির্বাচনোত্তর ভাবমূর্তি: সুবর্ণ সুযোগের দ্বারপ্রান্তে স্বদেশ
বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি কিসের ওপর নির্ভরশীল? এই প্রশ্ন এখন সময়োপযোগী। একসময় আমরা ভাবতাম টাকা-পয়সা বা অর্থবিত্ত থাকলেই ভাবমূর্তি বাড়ে। এটা মিথ্যা নয়। কিন্তু সর্বতোভাবে সত্যও নয়।
শব্দের আড়ালে গল্প: বদ্ধপরিকর
আমাদের দৈনন্দিন যাপিত জীবনে ভাষিক ব্যবহারে একটি অতিপরিচিত শব্দ হলো ‘বদ্ধপরিকর’। যাপিত জীবনে আমরা প্রায় সবাই শব্দটি ব্যবহার করে থাকি। সাধারণত কোনো বিষয়ে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ বা ‘কাজটি আমি করবই’ এমন সংকল্প অর্থে আমরা এই বদ্ধপরিকর শব্দটির প্রয়োগ হতে দেখি।
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন বনাম গ্রহণযোগ্য উন্নয়ন
নির্বাচনের পক্ষে-বিপক্ষে রাজনৈতিক দলগুলোর মাতামাতি লক্ষ করা গেলেও সাধারণ মানুষের মধ্যে একধরনের নির্লিপ্ততার বিষয়টি অস্বীকার করা যাবে না। নির্বাচন হওয়া বা না হওয়ার ব্যাপারে ব্যাপকসংখ্যক মানুষেরই যেন দর্শকের মনোভাব। তবে দল সমর্থক জনগোষ্ঠীর কথা ভিন্ন। অথচ একসময় মানুষের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে উৎসবের মনোভাব
এই নির্বাচন সংকট নিরসন করবে কি
অনেক তর্ক-বিতর্ক, আলোচনা-সমালোচনা ও সন্দেহ-সংশয়ের সাগর পাড়ি দিয়ে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তরি তীরে ভিড়ছে আজ। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত কোনোরকম বিরতি ছাড়া টানা ভোট গ্রহণ চলবে। এবার সব কেন্দ্রেই ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে কাগজের ব্যালটে। ভোট গ্রহণকে নির্বিঘ্ন ও শান্তিপূর্ণ করার নিমিত্তে নির্বাচন
নির্বাচনে প্রবীণ ইস্যু
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রাক্কালে রাজনৈতিক দলগুলো জনগণের প্রতি যে অঙ্গীকার ঘোষণা করে, সেটাই নির্বাচনী ইশতেহার। নির্বাচনী ইশতেহার প্রকারান্তরে রাজনৈতিক দলগুলোর লিখিত চুক্তিপত্র বা ওয়াদা। নির্বাচিত হওয়ার পর ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল বা জোট জনগণকে প্রদত্ত অঙ্গীকার ও প্রতিশ্রুতি পূরণে সচেষ্ট হয়। তবে ভোটে নির
একতরফা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের লাভ-ক্ষতি
আগামীকাল দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। অনেক অনিশ্চয়তা ও নাটকীয়তার মধ্য দিয়ে নির্বাচনটি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। নির্বাচন প্রস্তুতির উত্তাপ এরই মধ্যে চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। এবারের নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী দলগুলো নিজেদের সাধ্যমতো প্রচারের কার্যক্রম শেষও করেছে। তবে প্রচার কার্যক্রমকে কেন্দ্র করে সরকারদলীয় নেতা-ক
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন, অতঃপর
আজকের রাতটা পোহালেই আগামীকাল ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় পাঁচ বছর পর পর এ ধরনের জাতীয় নির্বাচন জাতির সামনে খুলে দেয় নতুন কিছু সম্ভাবনার দুয়ার। নতুন সরকার গঠিত হয়। নতুন উদ্যমে শুরু হয় একটি দেশের অগ্রযাত্রা। এগুলো আদর্শ গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার অন্তর্
সম্মান ও সংবর্ধনা
আমরা ভদ্রতার খাতিরে অনেক কিছু এড়িয়ে চলি। এমনকি অনেক সময় সঠিক পর্যবেক্ষণকেও পাত্তা দিই না। সামাজিক বা পারিপার্শ্বিক দায়বদ্ধতা থেকে আমরা নিজেদের বাঁচিয়ে চলতে চাই। কিন্তু কখনো কখনো অপ্রিয় সত্যকে অস্বীকার করার উপায় থাকে না। কবি-সাহিত্যিকদের সমাজের বোদ্ধা মানুষের সঙ্গে তুলনা করা হয় এবং অনেকাংশেই এটা ঠিক।
ব্যক্তি ও দলের চেয়ে দেশটা গুরুত্ব পাক
কী হয়, কী হতে পারে ইত্যাদি প্রশ্ন অধিকাংশ নাগরিকের মনে। উদ্বিগ্ন হয়ে কৌতূহল নিয়ে তারা তাকিয়ে আছে ৭ জানুয়ারির দিকে। এবারের নির্বাচনে উত্তাপ নেই। প্রতিদ্বন্দ্বিতার মধ্যে জোরালো তোড়জোড় নেই। সহিংসতা যা-ও আছে, সেটাও অন্যান্যবারের মতো নয়। কেউ কেউ বলেন, এই সহিংসতা নিজেদের সঙ্গে নিজেদের। বৃহৎ দল হিসেবে নির্