বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
উপসম্পাদকীয়
অনির্বচনীয় আনন্দের সে স্মৃতি
১৬ ডিসেম্বর আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান ও মহত্তর অর্জনের দিন। নয় মাসের রক্তক্ষয়ী সশস্ত্র যুদ্ধের পরিণতিতে এ দিনটি এসেছিল আমাদের জন্য নতুন সওগাত নিয়ে। সেই সওগাত স্বাধীনতা। আমরা হয়েছিলাম পরাধীনতা থেকে শৃঙ্খলমুক্ত। পৃথিবীর মানচিত্রে নতুন একটি দেশ জায়গা করে নিয়েছিল—বাংলাদেশ।
আমরা যুদ্ধে জিতেছিলাম
আজ সেই দিন, যেদিন আমরা যুদ্ধে জয়ী হয়েছিলাম। রক্তের এক উত্তাল সমুদ্র পাড়ি দিয়ে, ঊষর ধূসর অগ্নিগর্ভ মরুপথ অতিক্রম করে পৌঁছে গিয়েছিলাম বহু কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে। নোঙর ফেলেছিলাম বিজয়ের বন্দরে। ৩০
পাকিস্তান থেকে কতটুকু এগোলাম?
২০২৩ সালের ডিসেম্বর বাংলাদেশের ৫২তম বিজয় দিবসকে ধারণ করছে। ১৯৪৭-৭১ পর্বে পূর্ব বাংলা বা পূর্ব পাকিস্তানকে অভ্যন্তরীণ উপনিবেশ হিসেবে শোষণ, বঞ্চনা, সীমাহীন বৈষম্য ও লুণ্ঠনের অসহায় শিকারে পরিণত করেছিলেন পাকিস্তানের শাসকেরা, যার পরিণতিতে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের রক্ত এবং ২ লাখ নারীর সম্ভ্রম
বিজয় চেতনা প্রতি পলে প্রতি প্রাণে
১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। নয় মাসের একটি রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা ছিনিয়ে এনেছিলাম স্বাধীনতার লাল সূর্য ৫২ বছর আগে—১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর। সেই বিজয় শুধু একটি ভূখণ্ডের নয়, নয় একটি মানবগোষ্ঠীর; সে বিজয় একটি চেতনার, একটি সংগ্রামের, একটি ইতিহাসের
কলকাতায় একাত্তরের বিজয়োল্লাস
১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসের ১৬ তারিখ। ভারতীয় সময় বিকেল ৫টা ৩০ মিনিট। গভীর আগ্রহ নিয়ে ভারতের সংসদ অপেক্ষা করছে একটি সুসংবাদের আশায়। অবশেষে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ! ভারতের লোকসভায় অতি ধীর পিনপতন নীরবতায় অত্যন্ত আবেগমথিত কিন্তু আনন্দ উচ্ছ্বাসে হাসিমাখা মুখে প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী বললেন, ‘ঢাকা এখন মুক্ত দ
মুক্তিযুদ্ধের চেতনাই হোক পথচলার অবলম্বন
১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে ২৬ মার্চ সূচিত মহান মুক্তিযুদ্ধের পরিসমাপ্তি ঘটে। ৩০ লাখ শহীদ আর ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে আমাদের দামাল মুক্তিযোদ্ধারা মিত্র বাহিনীর সক্রিয় সহযোগিতায় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছিল।
কপ২৮ সম্মেলন: বাংলাদেশের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি
যারা যতটুকু অর্থসহায়তার আশ্বাস দেয়, তারাই সে কথা পরে রাখে না। সম্মেলন শেষে চলেছে এ নিয়ে দরকষাকষি এবং কোন খাতে কতটুকু অর্থ ব্যয় করতে হবে তার আলোচনা। প্রতিটি দেশেরই এ বিষয়ে একটি সুনির্দিষ্টি পরিকল্পনা রয়েছে বা থাকে।
ভাবনায় দেশ
অবিভক্ত পাকিস্তানের প্রথম ও শেষ সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর। এই দিনে আওয়ামী লীগ সেই নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। তখনো আর যাই হোক, ভোট চুরি বা ছিনতাই হয়নি। তবে পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী সেই নির্বাচনের পর বিজয়ী শেখ মুজিবের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে টালবাহানা করেছিল।
নিধনের ধারা অব্যাহত
১৪ ডিসেম্বর আমরা ছিলাম স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কর্মী হিসেবে প্রবাসে। প্রবাস থেকেই খবর পেয়েছিলাম আমাদের প্রিয় মানুষ বাংলাদেশের বুদ্ধিবৃত্তির নায়কদের পাকিস্তানের দোসররা তুলে নিয়ে গেছে। তাঁদের কোনো খোঁজও পাওয়া যাচ্ছে না। যাঁদের তুলে নিয়ে গেছে, তাঁদের কারও কারও সঙ্গে আমাদের খুব নিবিড় সম্পর্ক ছিল।
কেন আক্রান্ত হন
‘নিরস্ত্র, নিরীহ বুদ্ধিজীবীগণ, যাঁরা সাধারণত সশস্ত্র যুদ্ধে অংশ নেন না, তাঁরা কেন আক্রান্ত হন?’ এটি একটি চালু জিজ্ঞাসা। এই জিজ্ঞাসার সমাধান করতে হলে প্রথমে নিজেদের একটি অনুধাবন পরিষ্কার করতে হবে। মুক্তিযুদ্ধকালীন পাকিস্তান রাষ্ট্রশক্তি এখানে একটি দীর্ঘ পরিকল্পিত, পদ্ধতিগত ও উদ্দেশ্যমূলক অপরাধ সংঘটিত
সংকটে নির্বাচন
বেশ শীত পড়া শুরু হয়েছে। ভোটের বাজার শীতকে অতিক্রম করে গরম হাওয়া ছড়ানোর কাজও শুরু করেছে। সব ধরনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে প্রার্থীরা নিজ নিজ মাঠে নেমে পড়বেন অচিরে। ৭ জানুয়ারি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার দিন নির্ধারিত হয়েছে, তাই এই কদিনই ভোটারদের কাছে আবেদন-নিবেদনের চূড়ান্ত সময়। প্রার্থী এবং কর্মীরা স্বতঃস্ফূর
‘এবারের পর ক্ষমতায় থাকা ভালো হবে না’
আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগের দুটি নির্বাচন নিয়ে যেমন রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়েছিল, হুবহু সে রকম না হলেও আগামী নির্বাচনটাও একেবারে সংকটমুক্ত পরিবেশে হচ্ছে, সেটা বলা যাচ্ছে না। ২০১৪ সালে বিএনপিসহ কয়েকটি দল নির্বাচনেই অংশ না নেওয়ায় আওয়ামী লীগ ১৫৩ আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিত
সুপ্রিম কোর্টের রায় কি যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় বড় ধাক্কা?
সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়ে ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিলের সিদ্ধান্তকে বহাল রাখাটা নরেন্দ্র মোদি সরকারের জম্মু ও কাশ্মীর নীতির ক্ষেত্রে একটি বিশাল আইনি বিজয়। এই রায়ের মাধ্যমে সরকার স্পষ্ট করে দিয়েছে যে কোনো আনুষ্ঠানিক নিয়মকানুন, ঐতিহাসিক প্রতিশ্রুতি বা আইনগত জটিলতা জম্মু ও কাশ্মীরের সঙ্গে ভারতী
রাজনীতি নয়, রাজনীতির কলঙ্ক
ক্রমেই দেখা যাচ্ছে, জনসমর্থন আদায়ের উদ্দেশ্যেই রাজনীতিকদের একাংশ দুর্বিনীত, অসংযত, হিংস্র আচরণে মত্ত হচ্ছেন। আর সেই হিংস্রতার শিকার হচ্ছে সাধারণ মানুষ। সেখানে ‘প্রতিপক্ষ’ ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাচ্ছে।
মার্কিন মুলুকের নির্বাচনে কারচুপি
জনগণকে ধোঁকা দিলে, জনগণ তা অনেক দিন মনে রাখে, প্রবঞ্চককে ক্ষমা করে না। রাজনীতিতে অনৈতিক দর-কষাকষি বা কৌশলের পরিবর্তে অপকৌশলকে অবলম্বন করে জয়লাভ করা সম্ভব হলেও হতে পারে। তাতে জনগণের মন জয় করা যায় না।
ডিসেম্বর মাসের ভাবনা
ডিসেম্বর মাস এলেই সোভিয়েত ইউনিয়ন তথা রাশিয়ার কথা মনে পড়ে যায়। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় ১৯৭১ সালের এই ডিসেম্বর মাসেই জাতিসংঘে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতাযুদ্ধ নিয়ে অনেক আলোচনা চলছিল। পাকিস্তানি বাহিনী যখন পরাজয়ের দারপ্রান্তে, বাংলাদেশের বীর মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানি বাহিনীকে চতুর্দিক থেকে ঘিরে ফেল
মুক্তিযুদ্ধের প্রথম সংগঠন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র
মুক্তিযুদ্ধে আমাদের প্রথম সংগঠন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র গড়ে উঠেছিল কিছু মানুষের দায়িত্ববোধ থেকে। এরপর একসময় প্রবাসে বাংলাদেশ সরকার এ কেন্দ্রটিকে গড়েপিটে নেয়। সে সময় অবরুদ্ধ বাংলায়, মুক্তিযোদ্ধা ও শরণার্থীশিবিরে এই বেতার কেন্দ্র যে উদ্দীপনা জাগিয়ে তুলত, তার তুলনা খুব কম।এই মাসে বিজয় এসেছিল। এই মা