শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
ঈদ আয়োজন
ঈদ এখন অনেক আনন্দময়
নিউইয়র্কের ব্রুকলিনে অনেক বাঙালি থাকে। থাকে কুইনসেও; বিশেষ করে জ্যাকসন হাইটসে গেলে বোঝা যায়, কতই-না বাঙালি দোকানপাট। কেউ যদি দেশ থেকে সরাসরি এ এলাকায় এসে হাজির হয়, তাহলে ইংরেজি না জানলেও চলবে।
হাতে গোনা থেকে অনেকের ঈদ
রিতাপা ফোন করেই জানতে চেয়েছিলেন সারা দিন কী করেছি, ঈদ কীভাবে পালন করেছি। সত্যি বলতে কি, ওর ফোনের পরই জানতে পেরেছিলাম যে সেদিন ঈদ ছিল, সিডনির বাঙালিরা ঈদ পালন করেছে। সিডনিতে ওটাই ছিল আমাদের প্রথম ঈদ।
খোলা মাঠেও ঈদের জামাত হয়
ঈদ মানেই আনন্দ। প্রবাসের কর্মব্যস্ত জীবনে সেটা খুব অনুভূত হয়। কানাডা বিশাল এক দেশ। এর প্রায় সব জায়গাতেই বাঙালিরা রয়েছে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রয়েছে টরন্টোতে। আর টরন্টোতে বাংলাদেশিদের পাড়া হচ্ছে ড্যানফোর্থ এলাকা। ঈদ এলেই ড্যানফোর্থের প্রাণচাঞ্চল্য যেন আরও বেড়ে যায়।
এবারের ঈদটা অন্য রকম
গত দুটি বছর দুবাইয়ে রোজা, ঈদ বা অন্য কোনো উৎসব তেমনভাবে পালন করা হয়নি; যা হয়েছে খুব ঘরোয়াভাবে, শুধু পরিবারের লোকজনদের নিয়ে করতে হয়েছে। তাই এবারের ঈদটা সম্পূর্ণ অন্য রকমভাবে আসছে।
বদলে গেছে উৎসব পালনের ধরন
ঈদ মানে মুসলমানদের এক মাস সিয়াম সাধনার পর একটি খুশির দিন। গোটা বিশ্বের দেশে দেশে মুসলিম সম্প্রদায় দিনটি পালন করে আনন্দদায়ক নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে। ধর্মীয় অনুশাসনের মধ্য দিয়ে পরিচালিত সৌদি আরবে ঈদ উদ্যাপিত হয় কিছুটা ভিন্ন আঙ্গিকে, নিজস্ব ঐতিহ্য ও আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে। মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩৫ ভাগ
রংপুরের গ্রামগঞ্জে সেকালের ঈদ
ঈদের সেকাল খুব একটা প্রাচীন নয়। এই উপমহাদেশে ঈদ উদ্যাপনের সূচনা মোগলদের হাতে। এদিকে, শামসুজ্জামান খান লিখেছেন, বর্তমান বাংলাদেশে ধর্ম-সামাজিক সত্তার জাগরণী ধীরে ধীরে সংগঠিত হয়েছে ১৯৩০-এর দশকে।
সালামি দিতে মহানন্দ লাগে
ছোটবেলায় আমরা যেভাবে ঈদ উদ্যাপন করতাম তার সঙ্গে এখনকার উদ্যাপনের অনেক পার্থক্য। ওই সময় আমরা অনেক আনন্দ করেছি। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর মা-বাবা আমাদের গোসল করিয়ে নতুন জামা পরিয়ে দিতেন।
চকবাজারের মেলা ছিল ঈদের আনন্দ
সে তো দারুণ আনন্দের সময় ছিল। আমাদের ঈদের এই উৎসবটা অনেক বেশি জাঁকজমকভাবে হতো। রোজা আসছে এই ভেবে আমরা আনন্দিত হতাম। আব্বা অনেক ইফতারি নিয়ে আসতেন আমাদের জন্য।
পুরোনো আমলে ঢাকার বিশিষ্ট খাবার
শবেবরাতের পরেই প্রত্যেক জায়গায় পবিত্র রমজানের আগমন হয়েছে বলে মনে করা হতো এবং বিশ তারিখের পর সব ধরনের প্রস্তুতিতে ব্যস্ততা পরিলক্ষিত হতো। …মসজিদের চুনকাম, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং ধনীদের বাড়িতে রাজমিস্ত্রি এবং মজুরদের আগমন রমজান শরিফের প্রকাশ্য পূর্বাভাস ছিল। গরিব লোকেরাও রমজানের চাঁদের পূর্বে নিজে
সব কিনেছেন তো
বেড়াতে যাওয়ার আয়োজন আর ঈদের কেনাকাটা অনেকটা একই রকম। কিনব কিনব করেও কেনা হয় না অনেক কিছু। সেগুলো থেকে যায় একেবারে শেষ মুহূর্তের জন্য। ঈদের শেষদিকে বাজারের ভিড়ে ভুলোমনের মানুষেরা যেমন থাকেন, তেমনি থাকেন লেট-লতিফের দলও।
ছেলেবেলার ঈদ মিস করি
ছোটবেলায় আমরা একটা ভাড়া বাসায় থাকতাম—অনেকগুলো পরিবার থাকত সেই বাড়িতে। ঈদের দশ-পনেরো দিন আগে ঈদের জামাকাপড় কেনা হতো। এই বাড়ির ছেলেমেয়েদের পোশাক ওই বাড়ির ছেলেমেয়রা দেখবে না, এমন একটা ব্যাপার ছিল।
‘ঈদ ঈদ’ বলে দৌড়াতে দৌড়াতে বাসায় ফিরতাম
আমার এখন ৭৫ বছর বয়স চলছে। এই সময়ের আগে আমার শৈশবের ঈদ ছিল প্রকৃতির সঙ্গে, একটা বিশাল জায়গায়। তখন পঞ্চাশের দশকে আমার আব্বার চাকরিসূত্রে আমরা থাকতাম বগুড়ার করতোয়া নদীপারের এক জায়গায়।
আজকের আর সেদিনকার ঈদের মধ্যে মিল শুধু বৈষম্যে
ঈদ, পূজা-পার্বণ ইত্যাদি সামাজিক উৎসব। এসব আনন্দ-উৎসবে মানুষ ধর্মনির্বিশেষে একসঙ্গে মিলিত হয়। নিজেদের মধ্যে আনন্দ ভাগাভাগি করার মাধ্যমে পালিত হয় এসব উৎসব।
ধর্ম যার যার, উৎসব সবার
ঈদের কথা বলতে গেলে শৈশবের দিনগুলোর কথা মনে পড়ে যায়। তখনকার ঈদ এত জমকালো হতো না, কিন্তু অনেক আনন্দের ছিল। শুধু এক ঈদেই আমরা জামাকাপড় কিনতাম।
অবরুদ্ধ নগরীতে ঈদ
শুনলাম, ঈদের বড় বড় জামাতে সেনাবাহিনী নিযুক্ত লোকরাই বোমা মারবে। উদ্দেশ্য, মুক্তিবাহিনীকে unpopular করা। কি চমৎকার বুদ্ধি! মানুষও ওয়ার্নিং পেয়ে গেছে। বোকারা ছাড়া কেউ ঈদের বড় জামাতে যাবে বলে মনে হয় না।
রণাঙ্গনে ঈদ
রমজান মাস শেষ হয়ে আসে। ঈদুল ফিতর এসে যায়। যুদ্ধের ভেতর দিয়েই একটা রোজার মাস পার হয়ে গেলো। ছেলেরা যুদ্ধের মাঠে ঈদ উৎসব পালনে ব্যগ্র হয়ে ওঠে। আমি লাঠিতে ভর দিয়ে পিন্টুর সাথে ধীরে ধীরে হেঁটে বেড়াই সামনের চত্বরে। শীতের রৌদ্রে শরীর এলিয়ে বসে থাকি ঘাসের গালিচায়।
এ দায়িত্ববোধই এখন আমার ঈদ
আমরা আগেও রমজানে রোজা রাখতাম। নতুন কাপড় কিনতাম। রমজান শেষে সবাই মিলে ঈদের নামাজে যেতাম। সেটা এখনো একই রকম আছে। তবে এখন মানুষ আরও বেশি সক্রিয়। আগে মসজিদে মসজিদে ইফতার দেওয়া হতো না।