মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আড্ডা
শেরওয়ানি
শিশুর মতোই সরল ছিলেন জি সি দেব। দর্শনই ছিল তাঁর জীবন। খুব দ্রুত হাঁটতেন। ৫ নম্বর সেক্রেটারিয়েট রোডের বাড়িতে যখন থাকতেন, তখন সেই বাড়ির আলাদা কোনো বৈশিষ্ট্য ছিল না। বাড়িটিকে আলাদাভাবে মানুষ চিনত শুধু বাড়ির কর্তার কারণে। জি সি দেব নামটিই ছিল আকর্ষণ।
ইলিয়াসের চোখে জল
দুঃসংবাদ নিয়ে এল ১৯৯৬ সাল। আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের বোন ক্যানসার। ২৬ জানুয়ারি চিকিৎসার জন্য কলকাতায় গেলেন তিনি সস্ত্রীক। কলকাতার বন্ধুদের মধ্যেও তখন বিষাদ। বলিষ্ঠ মানুষটাকে হুইলচেয়ারে দেখে কারই-বা ভালো লাগবে...
যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম মিলিয়নিয়ার লেখক
ফ্লোরা বেলম্যানকে একনামে চিনবে না কেউ। তিনি ছিলেন সাহিত্যিক জন গ্রিফিত চেইনির মা। না, এবারও স্পষ্ট হলো না। যে নামটি বলা হলো, সেই নামে এই সাহিত্যিক পরিচিতি পাননি। জ্যাক লন্ডন নামটি বললে তবেই সবাই ফেলবে স্বস্তির নিশ্বাস। বলবে, ‘হ্যাঁ, বটে! এত বড় একজন লেখককে চিনব না!’
শার্লক হোমস
পাঠকের কাছে শার্লক হোমস নামে গোয়েন্দাটিকে পৌঁছে দেওয়া খুব সহজ ছিল না। আর্থার কোনান ডয়েল এই গোয়েন্দাকে নিয়ে লিখলেন একটি উপন্যাস। তারপর যা হয়, ঘুরতে লাগলেন প্রকাশকদের দ্বারে দ্বারে। উপন্যাসটির নাম ছিল ‘এ স্টাডি ইন স্কারলেট’। প্রকাশকেরা উপন্যাসটি দেখলেন এবং বলে দিলেন, ‘এ উপন্যাস ছাপা যাবে না।’ গোয়েন্দা
যার যা কাজ
ভোলফগাং আমেডিউস মোজার্ট তাঁর নাম। কিন্তু এত বড় নামে কেউই তাঁকে চেনে না। তিনি সবার কাছে মোজার্ট নামে পরিচিত। কেউ কেউ মোৎসার্টও বলে থাকেন। তাঁর বাবা নিজেও বেহালা বাজাতে ভালো বাসতেন। কাজ করতেন তিনি আর্চবিশপের সভায়। সংগীতের প্রতি বাবার এই ভালোবাসা ছোট্ট ছেলেটাকেও সংগীতের প্রতি আকৃষ্ট করে। চার বছর বয়স থে
কবিতার শুরু
সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় কবিতা লিখতে শুরু করেছিলেন কৈশোর থেকে। তাঁর প্রিয় মানুষ গৌরমোহন মুখোপাধ্যায়ের নির্দেশ মানতেন তিনি। গৌরমোহনের কথা ছিল ‘নট এ ডে উইদাউট এ লাইন’। তবে তিনি সতর্ক করে দিয়েছিলেন, ‘কোন কবিতা ছাপতে দিতে হবে, কোনটা নয়, সেটা তুমি নিজেই বুঝতে পারবে।’
চোখের দৃষ্টি
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান জীবন কিন্তু আর একটু হলেই সেনাবাহিনীতে যোগ দিতেন। কীভাবে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগে এলেন, সে ঘটনা বলি।
তালগাছ এক পায়ে দাঁড়িয়ে
শৈশব-কৈশোরে সেলিনা হোসেন কখনোই ভাবেননি যে সাহিত্যিক হবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়েই কেবল তাঁর মনে লেখালেখির বিষয়টি পোক্ত হতে থাকে। এটা-ওটা লিখতে লিখতেই তিনি শিক্ষকদের নজরে পড়ে যান। স্যারদের অনেকেই বলতেন, ‘ভালোই তো লিখতে পারো। লিখে দাও, আমি ছাপব।’
জসীমের ঈদ
কমিউনিস্ট নেতা জসীম উদ্দীন মণ্ডল তখন ঢাকা জেলে। পত্রিকায় খবর বের হলো, তাঁর স্ত্রী অসুস্থ। খবরটা শুনে জসীম উদ্দীন মণ্ডলের মনটা ছটফট করতে লাগল। সবার পরামর্শে তিনি জেল কর্তৃপক্ষের কাছে প্যারোলে মুক্তির আবেদন করলেন। আবেদন মঞ্জুর না হলে অনশন ধর্মঘট করবেন। আবেদন মঞ্জুর হলো। তিন দিনের প্যারোল। একজন এএসআই আ
রুদ্রের প্লেইন অ্যান্ড সিম্পল জীবন
রুদ্র মোহম্মদ শহিদুল্লাহর মৃত্যুটা অনেকের কাছেই ছিল বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো। নিজের মতো একটা জীবনধারণ পদ্ধতি তিনি আবিষ্কার করে ফেলেছিলেন। এমন কিছু দ্যুতিময় পঙ্ক্তি তিনি রচনা করেছেন, যা স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে ছিল পাঠক বা আবৃত্তিকারদের মুখে মুখে। এর সঙ্গে ছিল তাঁর গান। ‘আমার ভিতরে বাহিরে অন্তরে অন্ত
গানের ভেতর দিয়ে
১৯৩৫ সালে যখন ব্রিটিশ রাজা পঞ্চম জর্জের অভিষেক হলো, সে বছর গ্রীষ্মের ছুটিতে ড. কাজী মোতাহার হোসেন তাঁর পরিবার-পরিজন নিয়ে ঢাকা থেকে কলকাতায় বেড়াতে গেলেন। সেখানে যাওয়ার পর কাজী সাহেবের মনে হলো, আরেক কাজী, অর্থাৎ কাজী নজরুল ইসলামের বাড়িতে গিয়ে তো দাবা খেলা যায়!
মাটি আর মা-টি
আমাদের দেশের সিনেমা হলগুলোয় যখন জাতীয় পতাকা প্রদর্শন করা হয়, তখন কেউ কেউ আসন থেকে উঠে দাঁড়ান না। সচেতন কেউ যখন কড়া গলায় উঠে দাঁড়াতে বলেন, তখনই কেবল দাঁড়ান। এ ব্যাপারে রবীন্দ্রনাথের একটা গল্প বলে ফেলা যাক।
দেবব্রত ও রবীন্দ্রসংগীত
ব্রিটিশ ভারতে কমিউনিস্ট পার্টি বেআইনি ছিল। ১৯৪২ সালের ১ আগস্ট ইংরেজ সরকার সে আদেশ তুলে নেয়। ব্রিটিশ সরকারের কোপদৃষ্টি উঠে যাওয়ায় কয়েকজন বিলেতফেরত বামপন্থী ফিরে আসেন দেশে। তাঁদের সঙ্গে দেখা হয় দেবব্রত বিশ্বাসের। তাঁরা সবাই ছিলেন বয়সে দেবব্রতের চেয়ে ছোট।
শরৎচন্দ্রের ছবি
একটা সময় কল্লোল সাময়িকী দারুণ রকম সাড়া ফেলেছিল বাংলা সাহিত্য সমাজে। সে সময় যারা নিজেদের নীতিনিষ্ঠ সাহিত্যিক বলে মনে করতেন, তাঁদের অনেকেই কল্লোল এবং কালি কলম পত্রিকার লেখকদের ‘অশ্লীল’ বলে অভিধা দিয়েছিলেন।
দোজখের ওম
ঢাকা থেকে কিছু দূরের এক শহরে গেছেন সৈয়দ শামসুল হক। শখে পড়ে একটি প্রাচীন বাড়ি দেখতে গিয়েছিলেন তিনি। জেলা পরিষদের ডাকবাংলোয় উঠেছেন। খুব ঠান্ডা পড়েছে। চৌকিদারকে অনেক ডাকাডাকি করে এক পেয়ালা চা আনালেন...
ডুবাইলিরে…
সলিল চৌধুরীর নামটি শুনলেই মনে হয় এক সুরকার গভীর মনোযোগ দিয়ে সুরের সাগরে নিমজ্জিত হয়েছেন। তবে এই মানুষটি ক্যারম বা টেবিল টেনিস খেলার পাল্লায় পড়লে একেবারেই পাল্টে যেতেন।
হেমন্তের সুর
সুর করার ব্যাপারে একটা নিয়ম মেনে চলতেন হেমন্ত মুখোপাধ্যায়। সুর করার জন্য বেশি সময় দিতেন না। গানের কথা দেখে স্বাভাবিকভাবে যে সুরটা মাথায় গেঁথে যায়, সেটাই করতেন। এরপর তিনি সেই সুর ফেলে রাখতেন সাত-আট দিন।