সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আড্ডা
কাইয়ুম চৌধুরীর অভিমান
অগ্রজ শিল্পীদের মধ্যে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন, কামরুল হাসান, সফিউদ্দিন আহমেদ, আনোয়ারুল হক, খাজা শফিক আহমেদ, মোহাম্মদ কিবরিয়াদের গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করতেন শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী। এই শিল্পী-স্রষ্টারা কাইয়ুম চৌধুরীর মনের গভীরে ঢুকিয়ে দিয়েছিলেন দেশাত্মবোধ, অসাম্প্রদায়িক চেতনা, রুচিশীলতা, প্রগতিশীলতা। মান
ছবির নাম ‘মুক্তি’
গৌরিপুর রাজপরিবারের কুমার প্রমথেশচন্দ্র বড়ুয়া এলেন চলচ্চিত্র তৈরি করতে, চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে। সংগীত পরিচালক পঙ্কজ মল্লিককে একদিন নতুন ছবির স্ক্রিপ্ট পড়ে শোনাচ্ছিলেন। এক নিঃসঙ্গ চরিত্রের মানুষ এই ছবির নায়ক। চিত্রকর তিনি, আপন শিল্পকর্মে বিভোর, মেশার মতো মানুষ খুঁজে পান না।
সাদামাটা জীবন
সালমা সোবহান ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম নারী ব্যারিস্টার। শিক্ষক, আইনবিদ, গবেষক, সমাজকর্মী, কতই না পরিচয় তাঁর। তবে মানবাধিকারকর্মী হিসেবে তাঁর মূল পরিচয় গড়ে উঠেছিল। অত্যন্ত রক্ষণশীল পরিবারে তাঁর জন্ম; কিন্তু তাঁর মতো আধুনিক ও প্রগতিশীল মানুষ আমাদের সমাজে খুঁজে পাওয়া কঠিন।
কলকাতার আকাশে প্রথম প্লেন
শিল্পী অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর খবরের কাগজ পড়তেন না। জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ির সবাই খবরের কাগজ পড়তেন, কেউ বেশি, কেউ কম। কিন্তু অবনঠাকুর সেটা ছুঁতেন না। কেন পড়তেন না, সে কথা জিজ্ঞেস করলে বলতেন, ‘খবর কি পড়তে হয়? খবর পড়ে আরাম নেই
বিখ্যাত দাবাড়ু নজরুল
বহু বিষয়েই আগ্রহ ছিল কাজী নজরুল ইসলামের। দাবা খেলা তার মধ্যে একটি। ড. কাজী মোতাহার হোসেনের সঙ্গে দাবা খেলতেন সময় পেলেই। ইংরেজি দৈনিক স্টেটসম্যান পত্রিকার দাবার আসরেও দেখা যেত
দাঁতের ডাক্তার সুভাষ বসু
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর সঙ্গে একটা দারুণ স্মৃতি ছিল মৃণাল সেনের। তিনি তখন ছোট। থাকেন ফরিদপুরে। অনেকেই জানেন, ১৭ বছর বয়স পর্যন্ত মৃণাল সেন থাকতেন ফরিদপুর শহরে। এরপর চলে আসেন কলকাতায়।
শেষ আদালত
শিক্ষাবিদ আনিসুজ্জামান তখন লন্ডনে। ঢাকা থেকে খবর পেলেন এপ্রিলের শেষে মেক্সিকো সিটিতে জাতিসংঘ বিশ্ববিদ্যালয়ের সেমিনারে তিনি আমন্ত্রিত। ঢাকার কেএলএম অফিস থেকে মেক্সিকোর টিকিট সংগ্রহ করতে হবে। আনিসুজ্জামানের স্ত্রী অবশ্য জানিয়ে দিয়েছেন ঢাকা থেকে টিকিট সংগ্রহ করা সম্ভব নয়। তখন লন্ডনের কেএলএম অফিস
অনমনীয় আলী
এ কথা সবাই জানেন, গত শতাব্দীর ষাটের দশকে যুক্তরাষ্ট্র ভিয়েতনামের সীমান্ত লঙ্ঘন করেছিল। যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী ঢুকে পড়েছিল ভিয়েতনামে। কমিউনিস্ট সরকারকে উৎখাতের জন্য তারা ‘লড়াই’ করছিল।
সেই প্রেম
১৯৪৩ সালে সলিল চৌধুরী আসাম থেকে পেলেন বাবার টেলিগ্রাম। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছে। তাই তিনি ছেলেকে আসামে চলে আসতে বললেন। সলিল চৌধুরী সঙ্গে আনলেন কমিউনিস্ট ম্যানিফেস্টো, অরিজিন অব সোসাইটি, ইলিউশন অ্যান্ড রিয়ালিটি, হাউ টু বি এ গুড কমিউনিস্ট ইত্যাদি বই। বইগুলো পড়তেন, কিন্তু সব বুঝতেন না।
ছুটে চলা জীবন
ঢাকার বাইরে বিভিন্ন জেলা শহরে গিয়ে পাড়া ভ্রমণে বের হতেন ওয়াহিদুল হক। যাঁরা গান শিখতে আগ্রহী, তাঁদের বাড়ি বাড়ি যেতেন। সব সময় যে উষ্ণ সংবর্ধনা পেতেন, তা নয়। কিন্তু হাল ছাড়তেন না।
জুনিয়র-মোস্টের রুটিন
আবদুশ শাকুর তখন ইংরেজিতে এমএ পরীক্ষা দিয়েছেন। ১৯৬৫ সালের পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধের কারণে পরীক্ষার ফল বের হতে আর চাকরি হতে দেরি হচ্ছে। পাবলিক সার্ভিস কমিশনের প্রথম নমিনি হিসেবে তিনি পোস্টিং পেয়েছিলেন ঢাকা কলেজে। কিন্তু জিল্লুর রহমান সিদ্দিকীর আকর্ষণে চলে গিয়েছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াতে।
ইন্দো-বর্মা রেস্তোরাঁয় নির্জনতম কবি
জীবনানন্দ দাশকে নির্জনতম কবি বলা হয়। তিনি নির্জনতম কবি শুধু নন, নির্জনতম মানুষও ছিলেন। বুদ্ধদেব বসু জীবনানন্দ দাশকে প্রথম দেখেছিলেন ঢাকায়, ব্রাহ্মসমাজে। সেদিন ছিল জীবনানন্দের বিয়ে। এরপর জীবনানন্দের জীবদ্দশায় তাঁর
কে মেরেছে কিটসকে?
ছেলেবেলায় জন কিটসের কবি প্রতিভার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি; বরং সহপাঠীদের সঙ্গে লড়াই করার খবরটিই জানা যায়। সাত বছর বয়সে স্কুলে ভর্তি হওয়ার পর থেকেই দেখা গেল, যেকোনো ছুতো পেলেই উন্মাদের
গুরু-শিষ্য
চমকপ্রদ জীবনের একটি অংশে ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ চার বছর সংগীত সাধনা করেছিলেন ওস্তাদ আহমেদ আলী খাঁর কাছে। শুরুর সাধনা ছিল গুরুর মন জয় করা। মন জয় করতে না পারলে গুরুর কাছ থেকে প্রকৃত সংগীত শিক্ষা লাভ করা যায় না।কিন্তু গুরুর মন জয় করা কি সোজা কথা?
মৃত্যুর চেয়ে ফুল দামি
অবচেতনের সঙ্গে অনেক বোঝাপড়া করেছেন সিগমুন্ড ফ্রয়েড। কিন্তু সেটাই তো তাঁর একমাত্র কাজ ছিল না। অনেকেই বলে থাকেন, জ্যোতির্বিজ্ঞানে গ্যালিলিও যা করেছেন, মনোবিজ্ঞানে ফ্রয়েড একই কাজ করেছেন।
বিস্মৃতি
কালনী নদীর পশ্চিম পারে শাহ আবদুল করিমের বাড়ি। তিনি তখন অসুস্থ। বয়স হয়েছে। সবকিছু মনে রাখতে পারছেন না। এই মুহূর্তে যা জিজ্ঞেস করছেন, পর মুহূর্তেই তা ভুলে যাচ্ছেন।
এম এন রায়ের বক্তৃতা
নরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যের নাম বললে কেউ তাঁকে চিনবে কি না, জানি না। কিন্তু যদি বলা হয়, এম এন রায়, তাহলে একনামেই লোকে তাঁকে চিনবে। ১৪-১৫ বছর বয়স থেকেই তিনি বৈপ্লবিক সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছিলেন। প্রথম মহাযুদ্ধের সময় ছদ্মবেশ ও ছদ্মনামে