সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আড্ডা
গালাগাল
জীবনটা কেমন কেটেছিল মির্জা গালিবের, তা নিয়ে অনেক কথা রয়েছে। ডুবে থাকতেন মদে, সেরা মদটা জোগাড় করা চাই। আর লিখতেন মন খুলে। তাঁর লেখালেখির কারণেই তিনি এখনো বেঁচে আছেন মানুষের মনে। এবং তাঁর জীবনযাপন
নজরুলের স্বপ্ন ও প্রেম
ঢাকায় মুসলিম সাহিত্য সমাজের দ্বিতীয় বার্ষিক সম্মেলন হয়েছিল ১৯২৮ সালে। সেবার সেই সম্মেলনের অতিথি হয়ে এসেছিলেন নজরুল। উঠেছিলেন বন্ধু কাজী মোতাহার হোসেনের বাড়ি বর্ধমান হাউসে। সে সময়ই ফজিলাতুন্নেসার সঙ্গে
‘হাঁসুলিবাঁকের নসুবালা’
বাংলা সাহিত্যের এক অনবদ্য সৃষ্টি ‘হাঁসুলিবাঁকের উপকথা’। তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের এ উপন্যাসটি যাঁরা পড়েছেন, তাঁরা জানেন উপন্যাসের চরিত্রগুলো ক্রীতদাসের জীবনযাপন করলেও জীবন ছিল আনন্দময়। তাদের জীবনে আনন্দ ছিল, গান ছিল, কবিতা ছিল, প্রেম ছিল। কষ্টের মাঝেও তারা জীবনের সৌন্দর্য উপভোগ করার পথ খুঁজে বের কর
স্যারে কয় টাকা দিল?
বাদল সরকার যখন বলতেন, মঞ্চ এবং দর্শকের অবস্থান এক সমতলে হওয়া দরকার, তখন অনেকেই তা বুঝতেন না। সৈয়দ শামসুল হক সে কথার মানে খুঁজে পেয়েছিলেন কালিয়াকৈরের একটি যাত্রাপালায়।
‘চো’ গেল পাখীরে
কল্লোল যুগটা হয়ে উঠেছিল লেখকদের মিলনমেলা। কত ধরনের লেখক স্রোতের মতো বেরিয়ে এল, তার হিসাব রাখবে কে? সেই তাঁদের মধ্যেই ছিলেন শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায়। আরও কারও কারও মতো শৈলজানন্দও নাম লিখিয়েছিলেন সিনেমায়। প্রেমেন্দ্র মিত্র, নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়দের মতো তিনিও হয়ে উঠলেন পরিচালক, চিত্রনাট্যকার।
বসন্তমঞ্জরী
সাংবাদিক সুখরঞ্জন সেনগুপ্ত ফিরে যাচ্ছেন কলকাতায়। তার আগে আব্বাসউদ্দীন আহমদের পুত্র মুস্তাফা জামান আব্বাসী এলেন তাঁর সঙ্গে দেখা করতে। হাতের বাদামি রঙের লম্বা খামটি সুখরঞ্জনের হাতে দিয়ে বললেন, ‘দাদা, এটা ইন্ডিয়ান এয়ারলাইনসের কলকাতা অফিসে পৌঁছে দিতে হবে।’
সংশয়ী জীবনানন্দ
১৯৪৭ সালে দুর্গাপূজার কিছুদিন আগে ‘স্বরাজ’ পত্রিকার চাকরিটা চলে যায় জীবনানন্দ দাশের। ১৯৫৩ সালের ১ জুলাই হাওড়া গার্লস কলেজে চাকরি পাওয়ার আগে প্রায় পাঁচ বছর তিনি ছিলেন বেকার। মাঝে খড়্গপুর কলেজে চার মাস এবং বড়িশা কলেজে ছয় মাস চাকরি করেছেন।
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের দৌড়!
রবীন্দ্র জন্মশতবার্ষিকীতে ভারতের পশ্চিম বাংলার প্রতিটি জেলা শহরে রবীন্দ্রভবন তৈরি হয়েছিল। ভারত সরকারও প্রতিটি রাজ্যের রাজধানীতে একটি রবীন্দ্রভবন স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছিল। বহু বিদেশি অতিথি এসেছিলেন উৎসবে যোগ দিতে। সকালবেলা শাঁখ বাজিয়ে, প্রভাতফেরি
গিরিশচন্দ্রের ভূমিকা
বিনোদিনী দাসী একটি আত্মকাহিনি লিখেছিলেন। সে কাহিনি লিখতে অনুরোধ করেছিলেন তাঁরই শিক্ষাগুরু গিরিশচন্দ্র ঘোষ। লেখা শেষ হলে বিনোদিনী সেই পাণ্ডুলিপি দেখতে দিলেন গুরুকে। খুবই মনোযোগ দিয়ে সে লেখা পড়লেন গিরিশচন্দ্র।
‘ঠাকুমার চিঠি’
বেতার থেকে লীলা মজুমদারকে অনুরোধ করা হলো, ধারাবাহিকভাবে সপ্তাহে একটি করে ধারাবাহিক অনুষ্ঠান করতে হবে। ধারাবাহিকের স্থায়িত্ব হবে ৯ মিনিট। প্রচারিত হবে দুপুরে নারী মহলে। অনুষ্ঠানের বিষয়বস্তু হলো, মধ্যবিত্ত সাধারণ ঘরের ১১-১২ বছর বয়সী একটি মেয়ের বিয়ে হওয়া পর্যন্ত যেসব সমস্যার মোকাবিলা করতে হয়, তা। দুপুর
অন্তরের দৃষ্টি
একসময় নিউ থিয়েটার্স ছেড়ে দিলেন কানন দেবী। বিষণ্নতা এড়াতে মেট্রো সিনেমা হলে গেলেন ম্যাটিনি শো দেখতে। মাঝবিরতিতে লবিতে বসে চা খাচ্ছিলেন, তখন সামনে এসে দাঁড়ালেন প্রমথেশ বড়ুয়া। জিজ্ঞেস করলেন, ‘এখন কী করছ?’
‘তুমি এখন শট দিতে পারবে?’
‘অরণ্যের দিনরাত্রি’ ছবির শুটিংয়ের সময় কয়েকবার পালামৌ যেতে হয়েছিল সত্যজিৎ রায়ের ইউনিটকে। একবার সৌমিত্র ইউনিটের সঙ্গে যেতে পারেননি। ভেবেছিলেন এক দিন পর কলকাতা থেকে রাঁচি এক্সপ্রেসে করে জায়গামতো পৌঁছে যাবেন।
সুচিত্রা সেনের মঞ্চনাটক
সুচিত্রা সেন জানালেন, স্টেজে কাজ করার বিষয়টি তিনি গুরুত্ব দিয়েই ভাবছেন। কলকাতার একটি বিখ্যাত থিয়েটার গ্রুপ থেকে সুচিত্রা সেনকে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। সুচিত্রা অভিনয় করবেন, তাই শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘শেষ প্রশ্ন’ উপন্যাসটি থেকেই তৈরি হয়েছে নাটক। মঞ্চে ‘শেষ প্রশ্ন’-এর অভিনয় হলে তাতে সুচিত্রা অব
মহিষের মাথা থেকে বাইসাইকেলে ফেরা
সৈয়দ শামসুল হক পিকাসোর তৈরি ভাস্কর্য প্রথম দেখেছিলেন প্যারিসের এক প্রদর্শনীতে। জীবিতাবস্থায়ই পিকাসো খ্যাতির আকাশ ছুঁয়েছিলেন। সেই খ্যাতি রয়ে গেছে মৃত্যুর পরও। পিকাসোর জীবনাবসানের পর তাঁর সমস্ত কাজ একটি
কবিতার জন্ম
কবিতা নিয়ে শহীদ কাদরীর ছিল দোদুল্যমানতা। অল্প বয়সেই তাঁর বন্ধুত্ব হয়ে গিয়েছিল শামসুর রাহমান, আল মাহমুদ, ফজল শাহাবুদ্দীনের মতো বিখ্যাত ব্যক্তিদের সঙ্গে। শামসুর রাহমানকেই জিজ্ঞেস করতেন শহীদ কাদরী, ‘আমার কি হবে?’
রশীদ করীমকে সুনীলের চিঠি
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় কখনোই ভাবেননি যে ঢাকায় আসতে হলে এত কাঠখড় পোড়াতে হবে তাঁকে। আগে যখন এসেছেন, তখন এয়ারপোর্টে কেউ তাঁকে আটকে রাখেনি। ইমিগ্রেশন পার হয়েছেন অন্যরা যেভাবে পার হয়, সেভাবেই। কিন্তু ১৯৮৭ সালে এয়ারপোর্টে নেমে বিপদে পড়লেন তিনি।
প্রথম ঢাকা দর্শন
ঢাকায় বসবাস শুরু করার আগে ছেলেবেলায় ফতুল্লায় কেটেছিল রফিকুন নবী তথা রনবীর জীবন। তিনি তখন একেবারেই ছোট। সুদূর উত্তরাঞ্চল থেকে আসার পর ফতুল্লাতেই স্থিত হয়েছিল তাঁদের পরিবার। এরপর তিপ্পান্ন সালের প্রথম দিক থেকে ঢাকায় বসবাস শুরু।