সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আড্ডা
অদম্য নবনীতা
নবনীতা দেব সেন গিয়েছিলেন যোড়হাটে এক সাহিত্যসভায়। ইচ্ছে হলো সেখান থেকে যাবেন তাওয়াংয়ে। তাওয়াং এমন দুর্গম, যেখানে আদিবাসী মানুষ আর সেনাসদস্যরাই আছেন। সেখানে পারমিট নিয়ে যেতে হয়। মেয়েদের তো সেখানে যাওয়ার প্রশ্নই আসে না।
শোয়া-বসার খেলা
জার্মানিতে একবার এক অবাক কাণ্ডের মুখোমুখি হয়েছিলেন শঙ্খ ঘোষ। ফ্রাঙ্কফুর্ট এয়ারপোর্টে নেমে রেলস্টেশনে এসে লুডভিগ্স্হাফেন নামের একটি ছোট শহরের উদ্দেশে বেরিয়েছেন। সস্ত্রীক এই যাত্রা। ছোট শহরটায় জার্মান বউ নিয়ে থাকেন শঙ্খ ঘোষের শ্যালক প্রবোধ।
‘হাসান’ যোগে প্রথম লেখা
পরবর্তীকালে ডাকসাইটে সাহিত্যিক হয়েছেন, অথচ লেখালেখির শুরুতে লেখা অমনোনীত হয়েছে, এ রকম সাহিত্যিকদের তালিকায় রয়েছেন হাসান আজিজুল হক। শুরুতে তিনি লিখতেন আজিজুল হক নামে। হাসান শব্দটি তখনো তাঁর নামের সঙ্গে যুক্ত হয়নি।
যে সিনেমাটা হলো না
১৯৫৯ সালে এমার ফিল্মস একটি ছবি প্রযোজনার কাজে হাত দিয়েছিল। সেই প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে সাংবাদিক জহুর হোসেন চৌধুরী ছবির সংগীত পরিচালনার দায়িত্ব দেন আবদুল আহাদকে। ছবিটির পরিচালক ছিলেন এ জে কারদার। ছবির কাহিনি আর গানগুলো লিখেছিলেন স্বনামধন্য সাহিত্যিক ফয়েজ আহমেদ ফয়েজ।
মীনাক্ষীর বিয়ে
বুদ্ধদেব বসু তখন বিদেশে। এ সময় তাঁদের বড় মেয়ে মীনাক্ষী এসে প্রতিভা বসুকে বললেন, একটি ছেলেকে তাঁর পছন্দ হয়েছে। ছেলেটির বয়স উনিশ। বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে মিলে ছেলেটাও এই বাড়িতে আড্ডা দিতে আসে। প্রতিভা বসু লক্ষ করলেন, আড্ডার সময় সবার আগে আসে ছেলেটা, যায় সবার পরে। একেবারেই রোগা, শরীরে মাংস নেই। পড়াশোনা করছে
‘নো’
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের গল্পগুলো তখন প্রকাশিত হচ্ছে। ‘চৈতালী-ঘূর্ণি’, ‘পাষাণপুরী’, ছলনাময়ী’, রাইকমল’ তত দিনে বেরিয়ে গেছে। গল্পগুলোর প্রশংসাও শোনা যাচ্ছে। কিন্তু কাঙ্ক্ষিত আর্থিক স্বয়ংসম্পূর্ণতা আসেনি একেবারেই। তিনি তখন কলকাতার কালীঘাট-বালিগঞ্জের ঠিক মাঝখানে একটি বস্তির পাশে থাকেন। টিনে ছাওয়া পাকা
সত্যজিতের শিক্ষা
ববিতা তখন কাজ করছেন সত্যজিৎ রায়ের ‘অশনিসংকেত’ ছবিতে। এই ছবিতে তাঁকে নিচ্ছেন সত্যজিৎ রায়, সে কথা প্রথমে বিশ্বাসই করতে পারেননি ববিতা। প্রথম যেদিন শুনেছিলেন, ভেবেছিলেন কেউ বুঝি তাঁর সঙ্গে রসিকতা করছে।
মশা আর ছারপোকা
জীবনানন্দ গবেষক ক্লিনটন বি সিলি ১৯৮১ সালে ড. আনিসুজ্জামানের বাড়িতে অতিথি হয়ে এসেছিলেন। তিনি ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। ভালো বাংলায় কথা বলতে পারতেন তিনি। জীবনানন্দের কবিতা অনুবাদ করে তিনি প্রশংসিত হয়েছেন। অনেকেই জানেন, তাঁর পিএইচডির বিষয় ছিল ‘জীবনানন্দ দাশ’।
ফাদার
একটি হাসপাতালে চেকআপের জন্য গিয়েছেন সৈয়দ শামসুল হক। একজন স্বনামধন্য কৃতী চিকিৎসক হাসপাতালটি গড়ে তুলেছেন। সাধারণ মানুষের উপকারে যেন হাসপাতালটি লাগে, সেটাই ছিল তাঁর লক্ষ্য। এ ঘটনার কিছুদিন আগে সেই মানবিক চিকিৎসক মারা গেছেন।
প্রদোষে প্রাকৃতজনের প্রস্তুতি
‘প্রদোষে প্রাকৃতজন’ উপন্যাসটি কি শুধু কল্পনা দিয়ে লেখা যেত, যদি অভিজ্ঞতা না থাকত? যেকোনো মহৎ উপন্যাস লেখার জন্যই প্রয়োজন হয় অভিজ্ঞতার। সেই অভিজ্ঞতার সঙ্গে কল্পনার মিশেলেই তৈরি হয় তা।
পচা করে আঁকা বই
রফিকুন নবী, যাঁকে রনবী নামেই চেনে মানুষ, তিনি ১৯৬৩ সালে খণ্ডকালীন চাকরিতে ঢুকেছিলেন পত্রিকা অফিসে। একই ঘরে ‘পূর্বদেশ’ ও ‘চিত্রালী’র দপ্তর ছিল। দালানটি ছিল বাহাদুর শাহ পার্কের কাছে। রনবী তখনো আর্ট কলেজে পড়ছেন।
জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলা
মুক্তিযুদ্ধের পর পরিকল্পনা কমিশন থেকে ফুলটাইম শিক্ষকতায় ফিরে এলেন মো. আনিসুর রহমান। মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী শিক্ষার হাল খুব একটা ভালো ছিল না। অর্থনীতি বিভাগ থেকে সর্বোচ্চ গ্রেসমার্ক দিয়েও অনেককে পাস করানো গেল না। বিভাগীয় প্রধান বিদেশে গেলে সেই দায়িত্ব তখন পালন করছিলেন মো. আনিসুর রহমান। তিনি পরীক্ষার ফলা
স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা
‘সাগরিকা’ নামে যে সিনেমাটিতে অনবদ্য অভিনয় করেছিলেন উত্তমকুমার ও সুচিত্রা সেন, সেই সিনেমায় রয়েছে একটি গান। ‘আমার স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা থাকে সাত সাগর আর তের নদীর পারে’। গানটি লিখেছিলেন গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার, সুর করেছিলেন রবীন চ্যাটার্জি।
পরিণয়
আন্না নামের কমবয়সী মেয়েটি দস্তইয়েভ্স্কির মনে আলো জ্বেলেছিল। তখন ‘ক্রাইম অ্যান্ড পানিশমেন্ট’ লিখছেন দস্তইয়েভ্স্কি। আন্না ডিকটেশন নিচ্ছিলেন, তাই লেখার কাজটা এগোচ্ছিল ভালো। আন্নার বাড়িতে জমিয়ে আড্ডা দিতেন তিনি। বৈঠকি গল্পে তাঁর তুলনা মেলা ভার। আন্নার মা, বোনেরা উৎকর্ণ হয়ে গল্প শুনত।
‘বাঁশি তোমায় দিয়ে যাব’
পঙ্কজ মল্লিক তখন বেতারে কাজ করছেন। একদিন অপরিচিত এক অবাঙালি তরুণ তাঁর অভিলাষ নিয়ে বেতারে এসেছেন। অনুষ্ঠান পরিচালক নৃপেন মজুমদার পঙ্কজকে ডেকে বললেন, ‘পঙ্কজ, দেখো তো, এই ছেলেটি রেডিওতে গাইবার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। তুমি ওর অডিশন নাও।’
প্রথম ইউরোপযাত্রা
নাটকে তখন ডুবে আছেন আলী যাকের। স্বাধীনতাযুদ্ধের পর কীভাবে নাটকের সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়েছিলেন, সে কথা তিনি বলেছেন নানা আলোচনায়। এখানে শুধু জানিয়ে রাখা ভালো, ১৯৭৩ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি ব্রিটিশ কাউন্সিল মঞ্চে বাদল সরকারের ‘বাকি ইতিহাস’ নাটকটি ঘুরিয়ে দিয়েছিল আলী যাকেরের জীবনের মোড়।
মীরার জন্য সারপ্রাইজ
শচীন দেববর্মন তাঁর স্ত্রী মীরা দেববর্মনের ওপর খুব নির্ভরশীল ছিলেন। সংগীতজীবনে মীরা ছিলেন শচীনের প্রেরণা, উৎসাহ। শচীন দেববর্মনের কণ্ঠে জনপ্রিয় গানের অনেকগুলোই মীরার লেখা। কয়েকটি গানের প্রথম কলি উল্লেখ করলেই যে কেউ নিশ্চিত হবেন, শচীনের জন্য মীরার লেখা গানগুলোই এখনো আপনার কানে বাজে। ‘কে যাস রে, ভাটি গা