বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
উপসম্পাদকীয়
আয়-সংকট কাটাতে দ্রুত বিকল্প ভাবুন
অফিসে আসার জন্য বের হয়েছি। মিরপুর-১ থেকে চিড়িয়াখানা রোড হয়ে গাড়ি সনি সিনেমার দিকে এগুচ্ছে। চলতে চলতে এক জায়গায় এক তরুণের দিকে চোখ পড়ল। মনে হলো অকারণেই বসে আছেন। চোখে-মুখে রাজ্যের দুশ্চিন্তা। ইচ্ছে করেই গাড়ি থামালাম। নেমে এগিয়ে যাওয়া দেখে তিনি কিছুটা অপ্রস্তুত হলেন। ‘কেমন আছেন?’ জানতে চাইলাম। তিনি বি
যে রহস্যের কিনারা হয়নি
অনেক কাল আগের কথা। সময়টা ১৯৬৪ সাল। আমি তখন অষ্টম শ্রেণির ছাত্র বরিশাল জিলা স্কুলে। বছরের মাঝামাঝি, প্রস্তুতি নিচ্ছি অষ্টম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার জন্য। পঞ্চম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষায় প্রথম হওয়ার কারণে মানসিক চাপ অনেক বেশি, উচ্চ প্রত্যাশা সবার ওই ফলাফলের পুনরাবৃত্তির।
যেতে যেতে একলা পথে
একটু আনমনেই হাঁটছিলাম জনবিরল পথে। সুন্দর একটি বিকেল-রোদ মরে এসেছে। শেষ বিকেলের নরম আলোর আভা। পথের পাশে একটা দু’টো হলুদ ড্যাফোডিল ফুটেছে। দূরে একটি গাছ সাদা ফুলে ফুলে শ্বেতশুভ্র হয়ে গেছে। তন্ময় হয়ে চারপাশ দেখছিলাম। হঠাৎ খেয়াল হলো এবং তারপরেই হেসে দিতে হলো। দেখেছ মানুষের মন! অবচেতন ভাবেই সে চলে আসে তা
বাইডেনের আমন্ত্রণ এবং জলবায়ুর পরিবর্তন মোকাবিলায় শেখ হাসিনার ভূমিকা
বর্তমানে পৃথিবীর আলোচিত এবং সংকটময় বিষয়গুলোর মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তন অন্যতম প্রধান। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সমুদ্রপৃষ্ঠের দীর্ঘমেয়াদি পরিবর্তন ঘটছে। বিজ্ঞানীদের মতে, সমুদ্র স্তরের উচ্চতা যদি আর এক মিটার বাড়ে, তাহলে একুশ শতকের সমাপ্তিকালের মধ্যে মালদ্বীপ, পাপুয়া নিউগিনি, বার্বাডোজ, কিরিবাতিসহ প্রশান্ত
আমাদের বড় সংকট রুচিবোধের
করোনাভাইরাসের বিষয়ে কিছুই বলার নেই। কারণ, আমি নিজেই কোভিড-১৯ পজেটিভ। এক সপ্তাহেরও ওপর ঘর থেকে বের হচ্ছি না। চিকিৎসকের পরামর্শে যা যা করণীয় তা করছি। শুধু এটুকু বলব, গত এক বছরের বেশি সময় নিয়ে আমার পক্ষে যতটা নিরাপত্তা ও সচেতনতা অবলম্বন সম্ভব, তা আমি করেছিলাম
সিঙ্গাপুরে নেতৃত্ব নির্বাচনে রাজনৈতিক সচেতনতা
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মতো নেতার জন্ম না হলে যেমন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের স্বাধীন অস্তিত্ব প্রতিষ্ঠিত হতো কি না বলা মুশকিল, তেমনি লি কুয়ানের মতো একজন নেতা না হলে সিঙ্গাপুরও আজ এতটা উন্নতি করতে পারত কি না সন্দেহ। লি ছিলেন সব অর্থেই ব্যতিক্রমী মানুষ। মেধাবী, দূরদর্শী এবং প্রতিভাবান।
মুজিবনগরে স্বাধীনতার সূর্যোদয়
এ বছর ১৭ এপ্রিল ‘মুজিবনগর দিবস’-এর সুবর্ণজয়ন্তী। প্রতিবছর আমাদের জাতীয় জীবনে ‘মুজিবনগর দিবস’ ফিরে আসে এবং যথাযোগ্য মর্যাদায় আমরা দিনটি পালন করি। কিন্তু এবার পরিস্থিতি ভিন্নতর। ‘করোনা ভাইরাস’ তথা ‘কোভিভ-১৯’ মহামারি আকারে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ায় বাংলাদেশও আক্রান্ত।
লকডাউন নিয়ে যত কথা
বরং, মাঝে আক্রমণ শিথিল করে আমাদের ব্যবস্থা ও ব্যবস্থাপনাকে সময় দিয়েছিল, যেন কর্তারা দুর্বলতাগুলোকে যথাযথ পদক্ষেপ নিয়ে পালিশ করেন৷ স্বাস্থ্য ব্যবস্থাটাকে ঢেলে সাজানোর সুযোগ ছিল৷ আমরা অপরিকল্পিতই রয়ে গেছি।
ভয়কে আমরা জয় করবই
এক ভয়াবহ জাতীয় দুর্যোগের মধ্য দিয়ে এবার বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন পয়লা বৈশাখ উদ্যাপিত হলো। না, কোনো আনন্দ আয়োজন ছিল না এবারের বর্ষবরণে। রমনার বটমূলে ছায়ানটের বর্ষবরণের অনুষ্ঠান হয়নি। ছিল না চারুকলার পক্ষ থেকে মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন। নতুন পোশাক পরে কেউ বের হয়ে আসেননি ঘর থেকে। সড়কে আঁকা হয়নি আলপনা। দ
চারদিকে যুদ্ধ–তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ
ষাটের দশকে আমরা যখন বড় হচ্ছি, তখন আমেরিকা আর তদানীন্তন সোভিয়েত রাশিয়ার মধ্যে শৈত্য লড়াইয়ের কথা প্রায়ই শোনা যেত। কখনও কখনও অবস্থা এত উত্তপ্ত হয়ে যেত যে আশঙ্কা হতো, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ আর বেশি দূরে নয়। ১৯৬১ সালের কথা মনে আছে।
প্রাণ লভুক সকল ভুবন, নয়ন লভুক অন্ধ
দোরগোড়ায় কড়া নাড়তে নাড়তে বাঙালির অন্দরে ঢুকেই পড়ল বৈশাখ। প্রাণের অনুরণন জাগানিয়া উচ্ছ্বাসের বৈশাখ। গ্রীষ্মমণ্ডলীয় মৌসুমি জলবায়ু বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত এই দেশে বৈশাখ আসে ঠিক মোহনীয় আমেজে নয়, অনেকটা রুক্ষ উত্তাপে। মাঝেমধ্যে ঝড়বৃষ্টি, কখনো সখনো বা কালবৈশাখীর প্রলয়নৃত্যে মানুষকে জানান দেয় তার আগমনী বার্তা।
মুছে যাক গ্লানি ঘুচে যাক জরা
গত বছরের মতো এবারও বাংলা নববর্ষকে বরণ করা হচ্ছে এক ভিন্নতর পরিস্থিতিতে। উৎসবের মেজাজে নেই দেশের মানুষ। উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা-মৃত্যুভয়ে তৈরি হয়েছে এক অসহনীয় অবস্থা। এক অদৃশ্য মানবঘাতী ভাইরাসের দাপটে গোটা পৃথিবী এখন টালমাটাল। করোনাভাইরাসে মৃত্যু ঘটছে হাজার হাজার মানুষের।
নওগাঁর ভূতনাথের মেলায় একদিন
কয়েকশ বছর আগের একদিন, বিশাল অচিন গাছের ছায়ার নিচে ঠাই নিয়েছে রঙ-বেরঙের সব পসরা, প্রতিদিনের নির্জন প্রান্তর গমগম করছে মানুষের কোলাহলে, দূর-দূরান্ত থেকে কত ধরনের মানুষ এসেছে-জাত-বেজাতের ব্যবসায়ী, সন্ন্যাসী, বাজনদার, আর সাধারণ মানুষ, সারা বছর ধরে যারা অপেক্ষা করেছে হিন্দুবাঘার মেলার জন্য, বিশেষ করে
অন্ধ হলে প্রলয় বন্ধ থাকে না
আপনি কোন রিসোর্টে কাকে নিয়ে যাবেন, কেন যাবেন তা একান্তই আপনার ব্যক্তিগত বিষয়। আপনি দ্বিতীয় বিয়ে করেছেন, কি করেননি, আপনার কতজন স্ত্রী বা বান্ধবী আছে, আপনার প্রথম স্ত্রী সেসব জানেন কি না বা প্রথম স্ত্রীর দ্বিতীয় বিয়েতে সম্মতি আছে কি নেই–সেসবও আপনাদের ব্যক্তিগত বা পারিবারিক বিষয়।
সিঙ্গাপুরের মানুষ কি অধিকার সচেতন নন?
গণতন্ত্র নিয়ে অতি মাতামাতি করতেন না আধুনিক সিঙ্গাপুরের রূপকার লি কুয়ান ইউ। তিনি ব্যক্তির অবাধ স্বাধীনতারও পক্ষে ছিলেন বলে মনে হয় না। ১৯৮৬ সালে এক বক্তৃতায় তিনি বলেন, ‘আমাকে প্রায়ই নাগরিকদের ব্যক্তিগত জীবনে হস্তক্ষেপের অভিযোগ শুনতে হয়। আমি ন্যূনতম অনুতাপ ছাড়াই বলছি যে, আমরা আজকের অবস্থানে আসতে পারতাম
অল্প–স্বল্প
সরকার লকডাউনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝে অবশ্যই। কিন্তু সরকারেরই একাংশের তরফ থেকে করোনা-বিজয়ের মেসেজ যাওয়ায় ‘ভুল’ আনন্দে বিভোর জনগণের বড় অংশ যখন মাস্ক ছেড়ে খুল্লামখুল্লা চলতে শুরু করেছিলেন, তখনই হঠাৎ ‘ধামাকা’ এটা। কিন্তু লকডাউন বা সাধারণ ছুটি, গত বছরের সেটি এবং এ-বছরের এটি, দুটোর ক্ষে
‘আমরা করব জয় একদিন’
‘বিন্দু থেকে বৃত্ত’ ছিল বাংলাদেশের প্রথম নারী চিত্রপরিচালক রেবেকার চলচ্চিত্রের নাম। বর্তমান সময়ে করোনা সঙ্কটকালে চারপাশে মৃত্যুর যে মিছিল চলছে, সেটা দেখে রেবেকার ছবির শিরোনাম উল্টো করে দিয়ে বলতে ইচ্ছে করছে, ‘বৃত্ত থেকে বিন্দু’। একটা সময় গেছে তখন সংবাদ পেতাম, আমাদের অপরিচিত কোনো একজন করোনায় আক্রান্ত