শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
উপসম্পাদকীয়
মাইনাস ও নিষিদ্ধকরণের রাজনীতি
বাংলাদেশের রাজনীতিতে ‘মাইনাস টু’ ফর্মুলা প্রথম আলোচনায় আসে ২০০৭ সালে সেনা নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে—যেটি ওয়ান-ইলেভেন বা এক-এগারোর সরকার নামে পরিচিত। তখন মাইনাস টু বলতে বোঝানো হতো আওয়ামী লীগ ও বিএনপির দুই শীর্ষ নেত্রীকে। যদিও তখন সেটি সম্ভব হয়নি।
সুপ্তোত্থিতা
যত সহজে কোনো কিছু ত্যাগ করব বলি আমরা, ততটা সহজে কি করা যায়? মন তখন কী বলে, প্রাণই বা কিসের বাণী শুনতে চায়? তিল তিল করে বহু যত্নে যে স্থাপত্য একদিন মানুষ বানিয়েছিল, তা এক মুহূর্তের বিভ্রমে লন্ডভন্ড হয়ে যেতে পারে। হয়তো এটাই জীবন।
পেশাদারত্ব ও গণতান্ত্রিক শাসন
কথায় কথায় আমরা যেকোনো কল্যাণমূলক কাজের জন্য পশ্চিমা বিশ্বকে ডেকে নিয়ে আসি। কিন্তু প্রাচ্য যে অনেক ভালো কাজের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে, সেসব আমরা স্মরণ করি না। আমরা জাপানের উদাহরণ দিতে পারি। একেবারে ধ্বংসস্তূপ থেকে উঠে এসে মাত্র উনিশ-কুড়ি বছরের মাথায় একটা দেশকে তারা দাঁড় করিয়ে ফেলল এবং তার পরের কুড়ি বছ
জাতিসংঘের সঙ্গে আমার পথযাত্রা
দেরাজ খুলতেই সেদিকে চোখ গেল। না, তেমন কিছু নয়—তিনটি পাসপোর্ট। তার একটি সবুজ রঙের বাংলাদেশের পাসপোর্ট—আমার বর্তমান ভ্রমণ ছাড়পত্র। অন্য দুটো—লাল ও নীলটি—জাতিসংঘের সময়োত্তীর্ণ ছাড়পত্র। জাতিসংঘে আমার কর্মময় জীবনের সাক্ষী তারা।
করহার নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে
৭০ বছরের এক বৃদ্ধ। আমার পরিচিতজন। আমাকে দেখে তিনি রিকশা থামালেন। বললেন, ব্যাংকে গিয়েছিলাম। জিজ্ঞেস করলাম, টাকা তুলতে পেরেছেন? না, টাকার জন্য আজকে যাইনি। তবু দেখলাম, লোকজন ‘ক্যাশের’ জন্য ম্যানেজারকে অনুরোধ করছে। ক্যাশের অভাব। চেক কেটেও টাকা পাওয়া যাচ্ছে না প্রয়োজনমতো। তাহলে এই
সড়ক দুর্ঘটনা পর্যালোচনায় সমন্বয় ও স্বচ্ছতা রেখে তদন্ত প্রক্রিয়ার উন্নতি প্রয়োজন
বাংলাদেশের সড়ক দুর্ঘটনা একটি গুরুতর জননিরাপত্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে, যেখানে নিয়মিতভাবে প্রচুর সংখ্যক প্রাণহানি ঘটছে এবং এর ভয়াবহতা উত্তরোত্তর বেড়েই চলেছে। সাম্প্রতিক দুর্ঘটনাগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এই বিষয়ে ব্যাপক সমস্যা রয়েছে যা দুর্ঘটনার তদন্ত প্রক্রিয়ায় গভীর প্রভাব ফেলছে।
নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দামে লাগাম পরাবে কে
অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের প্রায় আড়াই মাস হয়ে গেল। কিন্তু নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম কিছুতেই নিয়ন্ত্রণে আসছে না। কোথাও পণ্যের কমতি নেই, তবু পণ্যের দাম আকাশছোঁয়া। বেশি দামের কারণে নিম্ন আয়ের মানুষ তো বটেই, মধ্যবিত্তরাও এখন দিশেহারা।
মহাকাশে মহাযুদ্ধ কি অনিবার্য
এই মুহূর্তে পৃথিবী একটি ব্যাপক এবং ভয়াবহ যুদ্ধের ঝুঁকিতে কাঁপছে। মানুষের হানাহানি এখন জল-স্থল-অন্তরীক্ষ ছাড়িয়ে দূর মহাকাশে ছড়িয়ে পড়ার উপক্রম হয়েছে। ভীতিকর সে আশঙ্কা দিন দিনই এখন স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। মহাকাশের দিকে যাঁরা সার্বক্ষণিক তীক্ষ্ণ দৃষ্টি
চাই বুঝেশুনে মোকাবিলার প্রস্তুতি
কিছু বিষয় নিয়ে আমরা অনেকে অতিরিক্ত হইচই করে থাকি, নাকি? ভারতে ইলিশ রপ্তানি নিয়ে হালে এমনটাই বোধ হয় হয়ে গেল। হইচই দেখে মনে হচ্ছিল, না জানি কত ইলিশ চলে যাবে দেশ থেকে! খুব বেশি পরিমাণ রপ্তানির অনুমতিও কিন্তু দেওয়া হয়নি।
‘ক্ষুদ্রতার মন্দিরেতে বসায়ে আপনারে আপন পায়ে না দিই যেন অর্ঘ্য ভারে ভারে’
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ আটটি জাতীয় দিবস বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্রথমেই অন্তর্বর্তী সরকারকে ধন্যবাদ জানাই এ কারণে যে, তারা এ যাত্রা ২৬ মার্চ ও ১৬ ডিসেম্বরকে রেহাই দিয়েছে!
কোজাগরি
বাংলা ভাষায় একটি অতিপরিচিত শব্দ হলো কোজাগরি। শব্দটির সচরাচর ব্যবহার ছাড়াও আমরা সনাতন ধর্মাবলম্বীদের লক্ষ্মীপূজা উদ্যাপনের সঙ্গে এর প্রয়োগ লক্ষ করি। বলা হয়ে থাকে শ্রীশ্রী কোজাগরি লক্ষ্মীপূজা, কিন্তু আমরা কি জানি কোজাগর শব্দের মানে কী?
ক্ষমতার আকর্ষণ বড়ই দুর্নিবার
ক্ষমতা এমন এক বায়বীয় বস্তু, যার প্রতি রয়েছে মানুষের দুর্নিবার আকর্ষণ। এর কারণটি অবোধ্য নয়। ক্ষমতার জাদুর কাঠি যাঁর হস্তগত হয়েছে এবং যিনি তার সঠিক ব্যবহার করতে পারেন, তাঁর ভাগ্যের চাকা ঘুরতে সময় লাগে না। বিশেষ করে আমাদের দেশে রাজনৈতিক ক্ষমতার শক্তি অপরিসীম। এ চাবি হাতে থাকলে একদিকে যেমন ‘আলী বাবা চল্
বাংলার অতুলপ্রসাদ সেন
বাংলা সাহিত্যে ও সংগীতে এক অতিপরিচিত, অনন্য ও উজ্জ্বল নাম অতুলপ্রসাদ সেন। হাজার বছরের বাংলা গানের ধারায় বাণী ও সুরে তিনি সঞ্চার করেছেন একটি স্বকীয় মাত্রা। কেবল গীতিকার হিসেবেই নন—রাজনীতিবিদ, সমাজ-সংস্কারক, শিক্ষানুরাগী, সাহিত্য-সংগঠক, আইনজ্ঞ এবং সর্বোপরি একজন সংবেদনশীল মানুষ হিসেবেও বাঙালির কাছে তিন
তিস্তা মহাপ্রকল্প বাস্তবায়নে আর বিলম্ব কেন
বক্ষ্যমাণ কলামটি লিখছি ১৬ অক্টোবর ২০২৪ তারিখে। ২০২৪ সালের ২২-২৩ জুনে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুই দিনের ভারত সফরের সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশের তিস্তা মহাপরিকল্পনায় ভারতের অংশগ্রহণের বিষয়টি আলোচনায় অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন, এবং আগ বাড়িয়ে এ ব্যাপারে ভারতের একটি ‘টেক
এসেছে নতুন ভোর, চ্যালেঞ্জও কম নয়
এবার জুলাই এসেছিল ছত্রিশ দিন নিয়ে! জুলাইয়ের এই ছত্রিশটা দিন ইতিহাসের অন্য যেকোনো দিনের থেকে আলাদা। বিশেষত ১৬ জুলাই থেকে। ১৬ জুলাই থেকে যাঁরা রাস্তায় ছিলেন তাঁরা সবাই দেখেছেন এক ভিন্ন বাংলাদেশ। এমনকি সোশ্যাল মিডিয়াতেও বারবার উঠে এসেছে এক অনন্য বাংলাদেশের চিত্র।
বিভক্তিই তাহলে ভবিতব্য!
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস কয়েক দিন আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় গিয়েছিলেন জুলাই-আগস্টের বিপ্লবী ছাত্র-তরুণদের আঁকা গ্রাফিতি দেখতে। সেখানকার দেয়ালে দেয়ালে অসংখ্য গ্রাফিতি আঁকা রয়েছে, যেগুলোতে ওই আন্দোলনের মৌলিক দর্শন ও মূল লক্ষ্য সম্পর্কে ছাত্র-জনতার মনের কথা ব্যক্ত হয়েছে
সততার বিরল উদাহরণ হয়ে থাকবেন
আজকাল কী যে হয়েছে, মোবাইল ফোন বেজে উঠলেই বুকের ভেতর কেমন একটা ধুকপুক ভাব হয়। কোনো খারাপ খবর নয় তো! বয়স হয়েছে। রাজনীতির অঙ্গনে জীবনের ৬০ বছরের বেশি সময় কাটিয়ে ভালো-খারাপ বহু খবর শুনে অভ্যস্ত হয়েছি। তবে জীবনের এই শেষবেলায় দুঃসংবাদ শুনে আর সহজভাবে নিতে পারি না।