সময় ঘুরে এসেছে হেমন্ত। ঋতুর সঙ্গে বদলে গেছে আবহাওয়া। ফলে বদল আনতে হবে ত্বকের যত্নেও। কিছু সাধারণ অভ্যাস আছে, যেগুলো ঋতুর মেজাজ বুঝে ত্বক সুন্দর রাখতে সাহায্য করে। তাই বদলে যাওয়া আবহাওয়ায় নিস্তেজ বা শুষ্ক ত্বকের জন্য নিদে হবে আলাদা যত্ন।
হাত বা পায়ের আঙুলে নেইলপলিশ দেওয়া ফ্যাশনের দারুণ এক অনুষঙ্গ। কিন্তু মেনিকিউর বা পেডিকিউর করার পর নেইলপলিশ দেওয়ার পর বসে থাকা বিরক্তিকর। সময়সাপেক্ষ এ কাজের মধ্যে কোনো কারণে এটি নষ্ট হয়ে গেলে তা মন খারাপের বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। এ জন্য দেখে নিতে পারেন চারটি টিপস।
ঘর সাজিয়ে-গুছিয়ে রাখার জন্য যে বড় বাজেটের প্রয়োজন নেই, তা সোশ্যাল মিডিয়ায় চোখ রাখলেই ঠাহর হয়। নিজের প্রয়োজন, পছন্দ ও সাধ্য অনুযায়ীই এখন প্রত্য়েকে ঘর সাজান। চলতি সময়ে হোম ডেকর ভ্লগগুলোয় দেখা যাচ্ছে বাড়িতে ছোট্ট টি-কর্নার রাখার ব্যাপারটি। নিঃসন্দেহে বাড়ির এক কোণে ছোট্ট টি-কর্নার রাখার স্বপ্ন প্রত্য়ে
কনে দেখতে গিয়ে ঠায় বসে আছেন। প্রথমে লেবুজল পান আর তারপর মিষ্টিমুখ। ঘরের ভেতরে খানিক উঁকিঝুঁকি দিয়েও কনের দেখা মিলছে না। মিলবে কী করে? শেষ বিকেলের লালচে আভা জানালা গলিয়ে ঘরে প্রবেশ করলে তবেই না কনেকে সামনে আনা হবে। পশ্চিমমুখী জানালার কোনাকুনি পাতা চেয়ারে এসে বসবেন কনে। সূর্যের লালচে-সোনালি আভা কনের ম
অফিস শেষে কোনো একটা পার্টি আছে। বাড়ি ফিরে দ্রুত তৈরি হয়ে নিতে কাবার্ডে ঝোলানো লাল শাড়ি বা লাল রঙের পোশাকই এযাত্রায় আপনাকে বাঁচিয়ে দেবে। লাল যেহেতু আভিজাত্য়ের রং। তাই এ রঙের পোশাকে গর্জিয়াস লুক নিয়ে খুব একটা ভাবতে হয় না। লাল যেহেতু বোল্ড রং, তাই এর সঙ্গে পোশাকের সাজসজ্জা কেমন হবে, সেটা অবশ্যই জানা প্
আধুনিক নারীও বিশেষ দিনগুলোয় গায়ে জড়িয়ে নেন আলমারিতে তুলে রাখা সুন্দর শাড়িটি। কেননা উৎসবের আনন্দ সাজে নারী যেন শাড়িতেই অপরূপা। ঐতিহ্যবাহী থেকে আধুনিক, বৈচিত্র্যময় শাড়ির সাজে নারী হয়ে ওঠেন আয়োজনের মধ্যমণি। আর মাত্র কদিন বাদেই দুর্গাপূজা। এই আনন্দঘন দিনগুলো উদ্যাপন করতে শাড়িজুড়েও প্রতিফলিত হয় খুশির আভ
আর কিছু হোক বা না হোক, বাইরে বের হওয়ার আগে ঠোঁটে লিপস্টিক বুলিয়ে না নিলেই নয়। তবে ঠোঁটে লিপস্টিক ঠিক কতক্ষণ স্থায়ী হবে তা নির্ভর করছে আপনি কীভাবে ব্যবহার করছেন তার ওপর। লিপস্টিকের রং দীর্ঘস্থায়ী করতে কিছু টিপস মেনে চলতে পারেন-
বিজয় মানেই আনন্দ। তাই এই দিন সাজগোজে থাকা চাই উৎসবের ভাব। থাকা চাই স্নিগ্ধতা। আমাদের বিজয়ের রং লাল ও সবুজ। এই দুটি রং মিশিয়ে মনের মতো পোশাক বেছে নিতে কে ক্র্যাফট নিয়ে এসেছে বিশেষ সংগ্রহ।
মাথাভরা কুচকুচে কালো চুল, মাঝ বরাবর সিঁথি আর কপালে টিপের সাজ—এই হলো চিরন্তন বাঙালি নারীর শাশ্বত রূপ। এ রূপে ভোলেনি এমন কবি-সাহিত্যিক বোধ হয় একজনও নেই এ বঙ্গে। কাজী নজরুল ইসলাম লিখেছেন...
দাম্পত্য সম্পর্ক পৃথিবীর সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। জাগতিক জীবনে প্রশান্তি, স্থিতিশীলতা ও চারিত্রিক নিষ্কলুষতা অর্জন এবং পৃথিবীতে মানব প্রজন্মের বিস্তারই এ-সম্পর্কের মৌলিক উদ্দেশ্য। এই উদ্দেশ্য পুরোপুরি বাস্তবায়িত হওয়ার জন্য
শেষ রাতে একটু হিম ভাব থাকলেও আশ্বিনের দিনগুলোয় ভ্যাপসা গরম থাকছেই। তাই পূজার একদিন দিনের বেলার সাজে প্রসাধনী যতটা কম রাখা যায়, ততই মঙ্গল। রূপবিশেষজ্ঞ ও বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ কেয়ারের স্বত্বাধিকারী শারমিন কচি বলেন, ‘সন্ধ্যা বা রাতের সাজ একটু জমকালো হলেও দিনের সাজ স্নিগ্ধ হলেই বেশি ভালো লাগে।’
বাসা কিংবা অফিস যেকোনো জায়গাতেই মানিয়ে যায় লবি চেয়ার। এক কাপ কফি হাতে একটু আরাম করে বসে কফি পান করতে বেছে নিতে পারেন এ ধরনের চেয়ার। অফিস রুমের এক কোণে দুটি লবি চেয়ার ও একটি সেন্টার টেবিল
গাঢ় সবুজ পাতা ছাড়িয়ে টকটকে লাল কৃষ্ণচূড়া আমাদের শহরে যেন জিয়নকাঠি। গরমে যখন নাভিশ্বাস, তখন খা খা রোদে দাঁড়িয়ে থাকা কৃষ্ণচূড়া দেখলে প্রশান্তি পাওয়া যায় খানিক। শেষ গ্রীষ্মের গরম কিছুটা হলেও ভুলে থাকা যায়। সে জন্যই মনে হয় হেমন্ত মুখোপাধ্যায় গেয়েছেন, ‘আজ কৃষ্ণচূড়ার আবীর নিয়ে/ আকাশ খেলে হোলি/ কেউ জানে ন
খসে পড়া পাখির পালক কুড়িয়েছেন কখনো? নীল-সবুজের স্বপ্নিল ময়ূরের পালক বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখার দিনগুলোর কথা মনে আছে? দুদিন পর পরই পাতা উল্টে পরখ করা—একখানা ময়ূরের পালক থেকে নতুন পালক গজাল কি না। সত্য়-মিথ্য়ে যাচাই না করে নতুন পালকের আশায় বুক
চাঁদ রাতে ঘটা করে মেহেদি দিয়ে হাত সাজানো হয় প্রায় সব বাড়িতে। আগের দিনের মতো এখন আর শিল-পাটায় মেহেদি পাতা বেটে হাতে লাগানো হয় না। আগে মেহেদি পাতা পাটায় বেটে হাতে প্রলেপ দেওয়া হতো। গাঢ় রং করতে মেহেদি পাতা বাটার সময় ব্যবহার করা হতো খয়ের
জমকালো অনুষ্ঠানে যাবেন অথচ ভারী সাজসজ্জার অংশ হিসেবে কানে দামি দুল থাকবে না, তা হয় না। সেই কানের দুলের মূল্য় কত হতে পারে বলে আপনার ধারণা? বিশ্বে এমনও কানের দুল রয়েছে, যার দাম মিলিয়ন ডলার
ঈদের রাতের সাজের জন্য শাড়ি সব সময়ই সেরা। এমব্রয়ডারি, কাঁথা স্টিচ, ফুলেল মোটিফের জামদানি থেকে শুরু করে সিল্ক, মসলিন, তাঁত—পছন্দ অনুযায়ী যেকোনো শাড়ি বেছে নিতে পারেন।