শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
ভোটের মাঠে
সাতক্ষীরা-২: জামায়াতের ঘাঁটিতে অস্বস্তি আ.লীগে
জামায়াতের শক্ত ঘাঁটি বলে খ্যাত সাতক্ষীরা-২ আসন সদর উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন ও সাতক্ষীরা পৌরসভা নিয়ে গঠিত। ১৯৯১ সালে দেশে আবার সংসদীয় ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে সর্বশেষ ২০১৮ সালের নির্বাচনের ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, ছয়বারের মধ্যে এ আসনে জামায়াত জিতেছে তিনবার, জাতীয় পার্টি একবার এবং আওয়ামী লীগ দুব
ঠাকুরগাঁও-২: দবিরুলে ফুরফুরে আওয়ামী লীগ
আওয়ামী লীগের দুর্গ ঠাকুরগাঁও-২। ১৯৯৬ সাল থেকে এই আসন নিয়ে তেমন একটা ভাবতে হয়নি দলটিকে। এর অন্যতম কারণ, আওয়ামী লীগের প্রার্থী দবিরুল ইসলাম। ১৯৯৬ সাল থেকে এই আসনের এমপি তিনি। এর আগেও দুবার এমপি হয়েছিলেন, তবে আওয়ামী লীগ থেকে
নরসিংদী-২: মাঠে দিলীপ-পোটন দুই ভাই
নরসিংদী-২ আসনের রাজনীতি একসময় একাই ধরে রেখেছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সাবেক মন্ত্রী আব্দুল মঈন খান। ১৯৯১ সাল থেকে টানা চারবার এমপি হয়েছিলেন এই নেতা। পলাশ উপজেলায় ব্যাপক নামডাক ছিল মঈন খানের। জাতীয়ভাবেও আলোচনায় থাকতেন
মাঠে শুধু শেখ সেলিমের নাম
এমনিতে জাতীয় নির্বাচনে গোপালগঞ্জ মানেই আওয়ামী লীগের জয়জয়কার। গোপালগঞ্জ-২ আসনের দিকে তাকালে যুক্ত হবে আরেকটি নাম, শেখ সেলিম। এ আসনে রেকর্ড সাতবারের এমপি তিনি।
বরিশাল-২: ঘরে-বাইরে প্রতিদ্বন্দ্বী এমপির
সন্ধ্যা নদী ঘেরা উজিরপুর ও বানারীপাড়া। শেরেবাংলার জন্মভূমি বরিশালের এ জনপদ এখনো অনেকটাই পিছিয়ে। এমপি আসে এমপি যায় কিন্তু উজিরপুর ও বানারীপাড়ার মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন কতটা হয়েছে, তা প্রশ্নই থেকে যায়। আসছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
ঘাঁটি ফিরে পেতে মরিয়া বিএনপি
এরশাদ সরকারের পতনের পর থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত বিএনপির দখলে ছিল জয়পুরহাট-২ আসন। ২০১৪ সালে নির্বাচন বর্জন করায় আসনটি হারাতে হয়। ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনে নির্বাচন করলেও হেরে যান
জামালপুর-২: প্রতিমন্ত্রীর মাঠে তৎপর বিএনপির বাবু
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে জামালপুর-২ (ইসলামপুর) আসনে এরই মধ্যে বইতে শুরু করেছে নির্বাচনী হাওয়া। আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির (জাপা) মনোনয়নপ্রত্যাশীদের নানামুখী কার্যক্রমে বেশ সরগরম হয়ে উঠেছে ভোটের মাঠ। দলীয় কার্যালয় থেকে শুরু করে হাটবাজার, চায়ের দোকানে চলছে নির্বাচনী আড্ডা। রাজনৈতিক সভা-
মনোনয়ন দৌড়ে এগিয়ে তরুণেরাই
স্বাধীনতার আগে বাকেরগঞ্জের অধীনে থাকাকালীন দৌলতখান, তজুমদ্দিন ও মনপুরা উপজেলা নিয়ে গঠিত ছিল ভোলা-২ আসন। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে এই আসনে আওয়ামী লীগ থেকে সংসদ সদস্য হয়েছিলেন সংবিধানপ্রণেতা, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও ভাষাসৈনিক রেজা-এ-করিম চৌধুরী (চুন্নু মিয়া)। এই আসনেই ১৯৭৩ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু
ভিআইপি ঠেকাতে মাঠে বিএনপি
যশোর-২ (ঝিকরগাছা ও চৌগাছা) আসন মানেই যেন প্রতিবার জাতীয় নির্বাচনে নতুন এমপি। সীমানা পরিবর্তনের পর ১৯৮৬ সাল থেকেই এমনটি হয়ে আসছে। একমাত্র ব্যতিক্রম আওয়ামী লীগের এমপি রফিকুল ইসলাম। আগামী নির্বাচনেও তেমন হতে পারে বলে মনে করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তবে এবার আওয়ামী লীগের বেশির ভাগ মনোনয়নপ্রত্যাশীই ভিআইপি,
চট্টগ্রাম-২: আলোচনায় মাইজভান্ডারির প্রভাব
চট্টগ্রামের সবচেয়ে বড় উপজেলা ফটিকছড়ি। পার্বত্য চট্টগ্রামের সঙ্গে যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ রুট হিসেবে কাজ করে এ উপজেলা। জাতীয় নির্বাচনে বেশ গুরুত্ব বহন করে। এসব কারণে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে, এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে সম্ভাব্য প্রার্থীদের আনাগোনা বাড়ছে
গাইবান্ধা-২: মহাজোট ঘিরে জটিল সমীকরণ
পুরো গাইবান্ধা জেলাকেই একসময় জাতীয় পার্টির (জাপা) দুর্গ বলা হতো। সময় যত গড়িয়েছে, রাজনীতির মাঠে দলটির জনপ্রিয়তা তত কমেছে। দলীয় সিদ্ধান্তের জাঁতাকলে পড়েছেন অনেক নেতা-কর্মী।
গোলমেলে বাউফলে কোন্দল চরমে
সাতবার এমপি হয়েও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে নির্ভার থাকতে পারছেন না আওয়ামী লীগের আ স ম ফিরোজ। পৌর মেয়র জিয়াউল হক জুয়েল ও উপজেলা চেয়ারম্যান মোতালেব হাওলাদারের দাবি, পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনে নৌকার নতুন প্রার্থী দিতে হবে। এ দ্বন্দ্বের কারণে এরই মধ্যে বেশ কয়েকবার সংঘর্ষ হয়েছে এ তিনজনের সমর্থকদের মধ
পাবনা-২: সুদৃঢ় আ.লীগ, দ্বিধাগ্রস্ত বিএনপি
জেলার সুজানগর উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন এবং বেড়া উপজেলার আংশিক (৫টি ইউনিয়ন) নিয়ে গঠিত পাবনা-২ নির্বাচনী আসন। মোট ভোটার প্রায় সাড়ে ৩ লাখ। আসনটিতে আওয়ামী লীগের অবস্থান আগে থেকেই ভালো। অনেক দিন ধরে এই আসন হাতছাড়া
বাগেরহাট-২: শেখ তন্ময়ই আ.লীগের ভরসা
বাগেরহাট-২ আসনে ১৯৯১ সালের পর থেকে যে দলের প্রার্থী এমপি হয়েছেন, সেই দলই সরকার গঠন করেছে। কচুয়া ও সদর উপজেলা নিয়ে গঠিত এই আসন জাতীয় নির্বাচনে বেশ প্রভাব ফেলে। প্রধান দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও আওয়ামী লীগের লক্ষ্য থাকে হেভিওয়েট প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়ার। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও সেই পথেই হাঁটবে। এ ক
আ.লীগের জয়ার জয়ে দ্বিমুখী বাধা
সুনামগঞ্জ-২ আসনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে একটি নাম—সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। ২০০১, ২০০৮ ও ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়ে এমপি নির্বাচিত হন এ নেতা। এর আগেও বেশ কয়েকবার এমপি হয়েছেন।
নাটোর-২ আসনে তৎপর তিন হেভিওয়েট
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে নাটোর-২ (সদর ও নলডাঙ্গা) আসনের ভোটের মাঠ বেশ গোলমেলে। ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে এ আসনে বাজিমাত করেছিলেন বিএনপির রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু। তবে ২০০৮ সালে সব হিসাবনিকাশ পাল্টে দেন আওয়ামী লীগের আহাদ আলী সরকার। প্রথমে এমপি, পরে প্রতিমন্ত্রী হন তিনি।
ঝিনাইদহ-২: ঘাঁটি দখলে মরিয়া দুই দল
প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতা-কর্মীরা প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে চালাচ্ছেন জনসংযোগ। গ্রুপিং থাকায় দুই দলের প্রায় এক ডজন প্রার্থী এরই মধ্যে মাঠে নিজেদের উপস্থিতি জানান দিচ্ছেন। কোনো উপলক্ষ পেলেই পোস্টার ও ব্যানারে ছেয়ে যাচ্ছে এলাকা। তবে কেউই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার কথা প্রকাশ্যে বলছে