সবুর শুভ, চট্টগ্রাম ও এস এম আক্কাছ, ফটিকছড়ি
চট্টগ্রামের সবচেয়ে বড় উপজেলা ফটিকছড়ি। পার্বত্য চট্টগ্রামের সঙ্গে যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ রুট হিসেবে কাজ করে এ উপজেলা। জাতীয় নির্বাচনে বেশ গুরুত্ব বহন করে। এসব কারণে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে, এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে সম্ভাব্য প্রার্থীদের আনাগোনা বাড়ছে চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনে। মহাজোটের মারপ্যাঁচে আওয়ামী লীগ আসনটি পাবে কি না, তা নিশ্চিত নয়। তবে বিএনপি এখন থেকেই বেশ তৎপর। ফটিকছড়িতে রয়েছে দলটির বড় ভোটব্যাংক। সেটি কাজে লাগিয়ে আসনটি ফিরে পেতে চায় তারা। তবে এলাকায় মাইজভান্ডারির বেশ প্রভাব রয়েছে বলে মনে করেন অনেকে।
নির্বাচনের প্রায় এক বছর আগে থেকেই চাওয়া-পাওয়ার হিসাব মেলাতে শুরু করেছেন ভোটাররা। এলাকায় নির্বাচনী গুঞ্জন চলছে জোরেশোরে। শেষ পর্যন্ত বিএনপি নির্বাচনে আসবে কি না, মহাজোট ও বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোটে কারা মনোনয়ন চাইবেন, কাদের ভাগ্যে জুটবে মনোনয়নের টিকিট? এসব বিষয় নিয়ে আলাপ-আলোচনা শুরু হয়ে গেছে। সম্ভাব্য মনোনয়নপ্রত্যাশীরা এলাকায় সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছেন।
আসনটি বিএনপির হিসেবেই পরিচিত। ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিএনপির টিকিটে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী (পরে মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত) এমপি হন। তবে ২০১৪ সালে বিএনপিবিহীন নির্বাচনে আওয়ামী জোটের মনোনয়ন পেয়ে নির্বাচিত হন তরীকত ফেডারেশনের সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি। গত নির্বাচনেও একইভাবে এমপি হন তিনি। সম্প্রতি তাঁর দুই ছেলের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার পর নতুনভাবে আলোচনায় আসেন। আগামী নির্বাচনে মনোনয়নের ক্ষেত্রে এর প্রভাব কতটুকু পড়ে, সেটাই দেখার বিষয়। মামলার এই দায়ভার আওয়ামী লীগ কতটুকু নেবে, তা-ও আলোচনার বিষয় বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি আবারও প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন। বিভিন্ন মেলা-মজলিশে বলে বেড়াচ্ছেন, শেখ হাসিনা তাঁকে মনোনয়নের নিশ্চয়তা দিয়েছেন। তবে আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, এ আসন থেকে দলীয় কাউকে মনোনয়ন দেবে দলটি। সে ক্ষেত্রে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের তালিকায় রয়েছেন সাবেক এমপি রফিকুল আনোয়ারের ছোট ভাই ফখরুল আনোয়ার, মেয়ে সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি খাদিজাতুল আনোয়ার সনি এবং চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি, সাবেক রাষ্ট্রদূত ও এমপি প্রয়াত নুরুল আলম চৌধুরীর ছেলে হাসিবুন সুহাদ চৌধুরী সাকিব।
নির্বাচনের মাঠে বিএনপিতে স্থানীয় তিনজনের নাম বেশি শোনা যাচ্ছে। তাঁরা হলেন সাবেক বিচারপতি ফয়সাল মাহমুদ ফয়েজি, সাবেক সেনা কর্মকর্তা আজিম উল্লাহ বাহার ও উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক মো. সরোয়ার আলমগীর। নতুন দল বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দিন মাইজভান্ডারির বাড়িও এ উপজেলায়। তিনিও প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। মাইজভান্ডারি বংশের লোক হিসেবে তাঁরও প্রভাব রয়েছে এলাকায়।
ভোট নিয়ে ভাবনা জানতে চাওয়া হলে সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি বলেন, ‘নৌকা নিয়েই আবার আসছি আমি। প্রধানমন্ত্রী আশ্বাস দিয়েছেন। এটা কেউ ঠেকাতে পারবে না। আমার এলাকার উন্নয়নই এবার আমার মনোনয়ন নিশ্চিত করবে।’ ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী এ টি এম পেয়ারুল ইসলাম এবার নির্বাচনের মাঠে থাকবেন না বলে জানা গেছে। কারণ, তিনি কয়েক মাস আগে চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হয়েছেন।
আওয়ামী লীগের একাধিক পক্ষ এ আসনে বেশ সক্রিয়। অনেকেই আছেন মাঠে। মনোনয়নপ্রত্যাশী ফখরুল আনোয়ার বলেন, ‘দলের হাইকমান্ড ইঙ্গিত দিয়েছেন মাঠে থাকার। মাঠেই রয়েছি। নির্বাচন করতেও প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি।’ খাদিজাতুল আনোয়ার সনি বলছেন, ‘গত নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেও দলের সিদ্ধান্তেই আবার আমি সরে দাঁড়িয়েছিলাম। এবার প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি মূল্যায়ন করবেন।’
তবে হাসিবুন সুহাদ চৌধুরী সাকিব বলছেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রয়োজন স্মার্ট তরুণ নেতৃত্ব। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চাইলে নির্বাচন করতে প্রস্তুত আমি।’
২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের এ অলিখিত দ্বন্দ্বের ফায়দা নিয়েছিল বিএনপি। ফটিকছড়িতে বিএনপির বড় ভোট ব্যাংক রয়েছে। বিএনপি আন্দোলন-সংগ্রামে ব্যস্ত থাকলেও এ আসনে নির্বাচনে অংশ নিতে ভেতরে-ভেতরে প্রস্তুতি রয়েছে বলে জানা গেছে। এ বিষয়ে বিচারপতি ফয়সাল মাহমুদ ফয়েজি বলেন, ‘বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলে দল আমাকে মনোনয়ন দেবে। ফটিকছড়ির মাটি বিএনপির জন্য উর্বর।’
আজিম উল্লাহ বাহার জানান, ‘গত নির্বাচনেও আমি প্রার্থী ছিলাম। বর্তমানেও আমি মাঠ পর্যায়ে সব সময় সক্রিয়। বিএনপি নির্বাচনে গেলে আমাকেই বেছে নেবে।’ অপর সম্ভাব্য প্রার্থী মো. সরোয়ার আলমগীর বলেন, ‘দল যদি আমাকে মনোনয়ন দেয়, আসনটি বিএনপিকে উপহার দেব।’
সৈয়দ সাইফুদ্দিন মাইজভান্ডারি বলেন, ‘বৃহত্তর এ উপজেলার মানুষের সেবা করতেই নির্বাচনে প্রার্থী হব। ইনশা আল্লাহ সবার দোয়ায় কামিয়াব হব।’
এলাকায় হেফাজতে ইসলামী ও জামায়াতে ইসলামীর নিজস্ব ভোট ব্যাংক রয়েছে বলেও মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। হেফাজত অরাজনৈতিক হিসেবে এবং জামায়াতের নিবন্ধন না থাকায় তাদের ভোটগুলো যারা বেশি টানতে পারবে, জয়ী তারাই হবে বলে মনে করেন এলাকার বেশির ভাগ ভোটার।
চট্টগ্রামের সবচেয়ে বড় উপজেলা ফটিকছড়ি। পার্বত্য চট্টগ্রামের সঙ্গে যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ রুট হিসেবে কাজ করে এ উপজেলা। জাতীয় নির্বাচনে বেশ গুরুত্ব বহন করে। এসব কারণে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে, এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে সম্ভাব্য প্রার্থীদের আনাগোনা বাড়ছে চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনে। মহাজোটের মারপ্যাঁচে আওয়ামী লীগ আসনটি পাবে কি না, তা নিশ্চিত নয়। তবে বিএনপি এখন থেকেই বেশ তৎপর। ফটিকছড়িতে রয়েছে দলটির বড় ভোটব্যাংক। সেটি কাজে লাগিয়ে আসনটি ফিরে পেতে চায় তারা। তবে এলাকায় মাইজভান্ডারির বেশ প্রভাব রয়েছে বলে মনে করেন অনেকে।
নির্বাচনের প্রায় এক বছর আগে থেকেই চাওয়া-পাওয়ার হিসাব মেলাতে শুরু করেছেন ভোটাররা। এলাকায় নির্বাচনী গুঞ্জন চলছে জোরেশোরে। শেষ পর্যন্ত বিএনপি নির্বাচনে আসবে কি না, মহাজোট ও বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোটে কারা মনোনয়ন চাইবেন, কাদের ভাগ্যে জুটবে মনোনয়নের টিকিট? এসব বিষয় নিয়ে আলাপ-আলোচনা শুরু হয়ে গেছে। সম্ভাব্য মনোনয়নপ্রত্যাশীরা এলাকায় সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছেন।
আসনটি বিএনপির হিসেবেই পরিচিত। ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিএনপির টিকিটে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী (পরে মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত) এমপি হন। তবে ২০১৪ সালে বিএনপিবিহীন নির্বাচনে আওয়ামী জোটের মনোনয়ন পেয়ে নির্বাচিত হন তরীকত ফেডারেশনের সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি। গত নির্বাচনেও একইভাবে এমপি হন তিনি। সম্প্রতি তাঁর দুই ছেলের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার পর নতুনভাবে আলোচনায় আসেন। আগামী নির্বাচনে মনোনয়নের ক্ষেত্রে এর প্রভাব কতটুকু পড়ে, সেটাই দেখার বিষয়। মামলার এই দায়ভার আওয়ামী লীগ কতটুকু নেবে, তা-ও আলোচনার বিষয় বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি আবারও প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন। বিভিন্ন মেলা-মজলিশে বলে বেড়াচ্ছেন, শেখ হাসিনা তাঁকে মনোনয়নের নিশ্চয়তা দিয়েছেন। তবে আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, এ আসন থেকে দলীয় কাউকে মনোনয়ন দেবে দলটি। সে ক্ষেত্রে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের তালিকায় রয়েছেন সাবেক এমপি রফিকুল আনোয়ারের ছোট ভাই ফখরুল আনোয়ার, মেয়ে সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি খাদিজাতুল আনোয়ার সনি এবং চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি, সাবেক রাষ্ট্রদূত ও এমপি প্রয়াত নুরুল আলম চৌধুরীর ছেলে হাসিবুন সুহাদ চৌধুরী সাকিব।
নির্বাচনের মাঠে বিএনপিতে স্থানীয় তিনজনের নাম বেশি শোনা যাচ্ছে। তাঁরা হলেন সাবেক বিচারপতি ফয়সাল মাহমুদ ফয়েজি, সাবেক সেনা কর্মকর্তা আজিম উল্লাহ বাহার ও উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক মো. সরোয়ার আলমগীর। নতুন দল বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দিন মাইজভান্ডারির বাড়িও এ উপজেলায়। তিনিও প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। মাইজভান্ডারি বংশের লোক হিসেবে তাঁরও প্রভাব রয়েছে এলাকায়।
ভোট নিয়ে ভাবনা জানতে চাওয়া হলে সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি বলেন, ‘নৌকা নিয়েই আবার আসছি আমি। প্রধানমন্ত্রী আশ্বাস দিয়েছেন। এটা কেউ ঠেকাতে পারবে না। আমার এলাকার উন্নয়নই এবার আমার মনোনয়ন নিশ্চিত করবে।’ ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী এ টি এম পেয়ারুল ইসলাম এবার নির্বাচনের মাঠে থাকবেন না বলে জানা গেছে। কারণ, তিনি কয়েক মাস আগে চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হয়েছেন।
আওয়ামী লীগের একাধিক পক্ষ এ আসনে বেশ সক্রিয়। অনেকেই আছেন মাঠে। মনোনয়নপ্রত্যাশী ফখরুল আনোয়ার বলেন, ‘দলের হাইকমান্ড ইঙ্গিত দিয়েছেন মাঠে থাকার। মাঠেই রয়েছি। নির্বাচন করতেও প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি।’ খাদিজাতুল আনোয়ার সনি বলছেন, ‘গত নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেও দলের সিদ্ধান্তেই আবার আমি সরে দাঁড়িয়েছিলাম। এবার প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি মূল্যায়ন করবেন।’
তবে হাসিবুন সুহাদ চৌধুরী সাকিব বলছেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রয়োজন স্মার্ট তরুণ নেতৃত্ব। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চাইলে নির্বাচন করতে প্রস্তুত আমি।’
২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের এ অলিখিত দ্বন্দ্বের ফায়দা নিয়েছিল বিএনপি। ফটিকছড়িতে বিএনপির বড় ভোট ব্যাংক রয়েছে। বিএনপি আন্দোলন-সংগ্রামে ব্যস্ত থাকলেও এ আসনে নির্বাচনে অংশ নিতে ভেতরে-ভেতরে প্রস্তুতি রয়েছে বলে জানা গেছে। এ বিষয়ে বিচারপতি ফয়সাল মাহমুদ ফয়েজি বলেন, ‘বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলে দল আমাকে মনোনয়ন দেবে। ফটিকছড়ির মাটি বিএনপির জন্য উর্বর।’
আজিম উল্লাহ বাহার জানান, ‘গত নির্বাচনেও আমি প্রার্থী ছিলাম। বর্তমানেও আমি মাঠ পর্যায়ে সব সময় সক্রিয়। বিএনপি নির্বাচনে গেলে আমাকেই বেছে নেবে।’ অপর সম্ভাব্য প্রার্থী মো. সরোয়ার আলমগীর বলেন, ‘দল যদি আমাকে মনোনয়ন দেয়, আসনটি বিএনপিকে উপহার দেব।’
সৈয়দ সাইফুদ্দিন মাইজভান্ডারি বলেন, ‘বৃহত্তর এ উপজেলার মানুষের সেবা করতেই নির্বাচনে প্রার্থী হব। ইনশা আল্লাহ সবার দোয়ায় কামিয়াব হব।’
এলাকায় হেফাজতে ইসলামী ও জামায়াতে ইসলামীর নিজস্ব ভোট ব্যাংক রয়েছে বলেও মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। হেফাজত অরাজনৈতিক হিসেবে এবং জামায়াতের নিবন্ধন না থাকায় তাদের ভোটগুলো যারা বেশি টানতে পারবে, জয়ী তারাই হবে বলে মনে করেন এলাকার বেশির ভাগ ভোটার।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে