বিপ্লব রায়, শাল্লা (সুনামগঞ্জ)
সুনামগঞ্জ-২ আসনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে একটি নাম—সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। ২০০১, ২০০৮ ও ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়ে এমপি নির্বাচিত হন এ নেতা। এর আগেও বেশ কয়েকবার এমপি হয়েছেন। ২০১৭ সালে তিনি মারা গেলে দিরাই ও শাল্লা উপজেলা নিয়ে গঠিত এ আসনে উপনির্বাচনে জয়ী হন আওয়ামী লীগের প্রার্থী জয়া সেনগুপ্তা।
পরে ২০১৮ সালেও এমপি হন তিনি। তবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দুই দিক থেকে বাধার মুখে পড়তে পারেন এ নেত্রী। নিজ দলে রয়েছে বিরোধী বলয়। আর বিএনপির প্রবীণ নেতা সাবেক এমপি নাসির উদ্দিন চৌধুরী তো রয়েছেনই। জয়াকে তাই পার হতে হবে কঠিন পথ।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বড় দুই দলে মনোনয়নপ্রত্যাশী বেড়েই চলছে। তবে অভ্যন্তরীণ কোন্দলে উভয় দলের রাজনীতিতে বিভাজন। ফলে দিরাই ও শাল্লার রাজনীতি নিয়ে সাধারণ জনগণের মাঝে নানা কৌতূহল। সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের অভিযোগ, টানা তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতায় রয়েছে আওয়ামী লীগ। তারপরও দিরাই ও শাল্লায় নেতাদের মধ্যে প্রতিনিয়ত দ্বন্দ্বের মাত্রা বেড়েই চলেছে। কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ থাকার চেষ্টা করলেও নেতাদের অনুগামী হয়ে পড়ায় তাঁরাও এখন বিভক্ত। দলীয় কর্মসূচি পালন থেকে শুরু করে কমিটি গঠনেও চলছে দ্বন্দ্ব।
সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত এ আসনে এমপি থাকাবস্থায় আওয়ামী লীগে ঐক্যের রাজনীতি ছিল। তাঁর স্ত্রী জয়া সেনগুপ্তা এমপি হলে তাতে ফাটল ধরে। দলটির একাংশ অনেকটাই নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে। বিভক্তির প্রমাণ পাওয়া যায় কয়েকটি ঘটনায়। দিরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক পৌরসভা মেয়র মোশারফ মিয়ার নেতৃত্বে দলের বড় একটি অংশ গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রকাশ্যেই নৌকা প্রতীকের বিরোধিতা করেছে।
জয়া ছাড়াও বেশ কয়েকজন নেতা আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন চাইবেন। মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে রয়েছেন সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও শাল্লা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অবনী মোহন দাস, শাল্লা উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আব্দুল মন্নান চৌধুরীর ছেলে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ (আল আমিন), যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক নির্বাহী সদস্য ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপকমিটির আইনবিষয়ক সম্পাদক অনুকুল তালুকদার ডাল্টন, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক সামছুল ইসলাম ও যুক্তরাজ্যপ্রবাসী সামছুল হক।
নির্বাচনে গেলে বিএনপি থেকে সাবেক এমপি নাসির উদ্দিন চৌধুরীর মনোনয়ন পাওয়া প্রায় নিশ্চিত। তবে তাঁর পথে কাঁটা হয়ে আছেন সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির উপদেষ্টা তাহির রায়হান চৌধুরী পাবেল। আগামী নির্বাচনে তিনিও মনোনয়ন চাইবেন বলে জানা যায়।
স্থানীয় আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা যায়, দিরাই ও শাল্লার আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সেন পরিবারই নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। এরই ধারাবাহিকতায় জয়া সেনকে ঘিরেই চলছে সব কার্যক্রম। তাঁর বলয়ের নেতা-কর্মীরা দখল করে আছেন সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদ-পদবি। এ কারণে তৃণমূল নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ-হতাশা বিরাজ করছে।
তৃণমূল নেতা-কর্মীদের অভিযোগ, পারিবারিক বন্দিদশা থেকে মুক্ত করতে পারলে পরিচ্ছন্ন ও ত্যাগী নেতা-কর্মীদের মধ্যে কোনো কোন্দল থাকবে না। দলীয় কোন্দল ও বিভেদের কারণেই দুই উপজেলায় আওয়ামী লীগের পাশাপাশি সহযোগী অঙ্গসংগঠনের কমিটি গঠন নিয়ে চলছে নানা জটিলতা। দলীয় কোন্দল থাকায় দিরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটে। তবে সামনে শাল্লা আওয়ামী লীগের সম্মেলন। এ সম্মেলন ঘিরেও চলছে নানা জটিলতা। দিরাই ও শাল্লা আওয়ামী লীগে আবারও নতুন কোন্দল সৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে।
দলীয় কোন্দলের কথা স্বীকার করে এমপি জয়া সেনগুপ্তা বলেন, ‘অসুস্থ থাকায় অনেক দিন এলাকায় ছিলাম না। এ জন্যই দলীয় নেতা-কর্মীদের মাঝে কিছু বিভাজনের সৃষ্টি হয়। তবে এগুলো অচিরেই নিরসন হয়ে যাবে।’
চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বলেন, ‘আশা করি প্রধানমন্ত্রী যোগ্য ব্যক্তি দেখেই মনোনয়ন দেবেন।’ অনুকুল তালুকদার বলেন, ‘দলের দুঃসময়ে পাশে থেকে রাজনীতি করেছি। দুবার আমি মনোনয়ন চেয়েছিলাম। আশা করি, এবারের নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী শিক্ষিত এবং যোগ্য ব্যক্তি দেখেই মনোনয়ন দেবেন।’
আওয়ামী লীগের আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী সামসুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা আওয়ামী লীগ পরিবারের লোক। দেশের জন্য আমার ভাই শহীদ হয়েছেন। আওয়ামী লীগের দুর্দিনে আমরাই মামলা-হামলার শিকার হয়েছি। প্রধানমন্ত্রী সকল দিক বিবেচনা করে সঠিক ব্যক্তিকেই দিরাই ও শাল্লার মনোনয়ন দেবেন।’
১৬ বছরের বেশি সময় ধরে ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপির নেতাদের মধ্যেও বিভক্তির সুর। নাসির উদ্দিন ও পাবেলের আলাদা বলয়ে রাজনীতি করছেন স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। তবে নির্বাচনী মাঠে পাবেল ও তাঁর অনুসারীরা সরব। নির্বাচনী মাঠে কাজ করলেও আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন না বলে জানিয়েছেন বিএনপির এ দুই নেতা।
সুনামগঞ্জ-২ আসনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে একটি নাম—সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। ২০০১, ২০০৮ ও ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়ে এমপি নির্বাচিত হন এ নেতা। এর আগেও বেশ কয়েকবার এমপি হয়েছেন। ২০১৭ সালে তিনি মারা গেলে দিরাই ও শাল্লা উপজেলা নিয়ে গঠিত এ আসনে উপনির্বাচনে জয়ী হন আওয়ামী লীগের প্রার্থী জয়া সেনগুপ্তা।
পরে ২০১৮ সালেও এমপি হন তিনি। তবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দুই দিক থেকে বাধার মুখে পড়তে পারেন এ নেত্রী। নিজ দলে রয়েছে বিরোধী বলয়। আর বিএনপির প্রবীণ নেতা সাবেক এমপি নাসির উদ্দিন চৌধুরী তো রয়েছেনই। জয়াকে তাই পার হতে হবে কঠিন পথ।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বড় দুই দলে মনোনয়নপ্রত্যাশী বেড়েই চলছে। তবে অভ্যন্তরীণ কোন্দলে উভয় দলের রাজনীতিতে বিভাজন। ফলে দিরাই ও শাল্লার রাজনীতি নিয়ে সাধারণ জনগণের মাঝে নানা কৌতূহল। সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের অভিযোগ, টানা তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতায় রয়েছে আওয়ামী লীগ। তারপরও দিরাই ও শাল্লায় নেতাদের মধ্যে প্রতিনিয়ত দ্বন্দ্বের মাত্রা বেড়েই চলেছে। কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ থাকার চেষ্টা করলেও নেতাদের অনুগামী হয়ে পড়ায় তাঁরাও এখন বিভক্ত। দলীয় কর্মসূচি পালন থেকে শুরু করে কমিটি গঠনেও চলছে দ্বন্দ্ব।
সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত এ আসনে এমপি থাকাবস্থায় আওয়ামী লীগে ঐক্যের রাজনীতি ছিল। তাঁর স্ত্রী জয়া সেনগুপ্তা এমপি হলে তাতে ফাটল ধরে। দলটির একাংশ অনেকটাই নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে। বিভক্তির প্রমাণ পাওয়া যায় কয়েকটি ঘটনায়। দিরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক পৌরসভা মেয়র মোশারফ মিয়ার নেতৃত্বে দলের বড় একটি অংশ গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রকাশ্যেই নৌকা প্রতীকের বিরোধিতা করেছে।
জয়া ছাড়াও বেশ কয়েকজন নেতা আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন চাইবেন। মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে রয়েছেন সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও শাল্লা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অবনী মোহন দাস, শাল্লা উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আব্দুল মন্নান চৌধুরীর ছেলে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ (আল আমিন), যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক নির্বাহী সদস্য ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপকমিটির আইনবিষয়ক সম্পাদক অনুকুল তালুকদার ডাল্টন, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক সামছুল ইসলাম ও যুক্তরাজ্যপ্রবাসী সামছুল হক।
নির্বাচনে গেলে বিএনপি থেকে সাবেক এমপি নাসির উদ্দিন চৌধুরীর মনোনয়ন পাওয়া প্রায় নিশ্চিত। তবে তাঁর পথে কাঁটা হয়ে আছেন সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির উপদেষ্টা তাহির রায়হান চৌধুরী পাবেল। আগামী নির্বাচনে তিনিও মনোনয়ন চাইবেন বলে জানা যায়।
স্থানীয় আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা যায়, দিরাই ও শাল্লার আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সেন পরিবারই নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। এরই ধারাবাহিকতায় জয়া সেনকে ঘিরেই চলছে সব কার্যক্রম। তাঁর বলয়ের নেতা-কর্মীরা দখল করে আছেন সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদ-পদবি। এ কারণে তৃণমূল নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ-হতাশা বিরাজ করছে।
তৃণমূল নেতা-কর্মীদের অভিযোগ, পারিবারিক বন্দিদশা থেকে মুক্ত করতে পারলে পরিচ্ছন্ন ও ত্যাগী নেতা-কর্মীদের মধ্যে কোনো কোন্দল থাকবে না। দলীয় কোন্দল ও বিভেদের কারণেই দুই উপজেলায় আওয়ামী লীগের পাশাপাশি সহযোগী অঙ্গসংগঠনের কমিটি গঠন নিয়ে চলছে নানা জটিলতা। দলীয় কোন্দল থাকায় দিরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটে। তবে সামনে শাল্লা আওয়ামী লীগের সম্মেলন। এ সম্মেলন ঘিরেও চলছে নানা জটিলতা। দিরাই ও শাল্লা আওয়ামী লীগে আবারও নতুন কোন্দল সৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে।
দলীয় কোন্দলের কথা স্বীকার করে এমপি জয়া সেনগুপ্তা বলেন, ‘অসুস্থ থাকায় অনেক দিন এলাকায় ছিলাম না। এ জন্যই দলীয় নেতা-কর্মীদের মাঝে কিছু বিভাজনের সৃষ্টি হয়। তবে এগুলো অচিরেই নিরসন হয়ে যাবে।’
চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বলেন, ‘আশা করি প্রধানমন্ত্রী যোগ্য ব্যক্তি দেখেই মনোনয়ন দেবেন।’ অনুকুল তালুকদার বলেন, ‘দলের দুঃসময়ে পাশে থেকে রাজনীতি করেছি। দুবার আমি মনোনয়ন চেয়েছিলাম। আশা করি, এবারের নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী শিক্ষিত এবং যোগ্য ব্যক্তি দেখেই মনোনয়ন দেবেন।’
আওয়ামী লীগের আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী সামসুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা আওয়ামী লীগ পরিবারের লোক। দেশের জন্য আমার ভাই শহীদ হয়েছেন। আওয়ামী লীগের দুর্দিনে আমরাই মামলা-হামলার শিকার হয়েছি। প্রধানমন্ত্রী সকল দিক বিবেচনা করে সঠিক ব্যক্তিকেই দিরাই ও শাল্লার মনোনয়ন দেবেন।’
১৬ বছরের বেশি সময় ধরে ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপির নেতাদের মধ্যেও বিভক্তির সুর। নাসির উদ্দিন ও পাবেলের আলাদা বলয়ে রাজনীতি করছেন স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। তবে নির্বাচনী মাঠে পাবেল ও তাঁর অনুসারীরা সরব। নির্বাচনী মাঠে কাজ করলেও আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন না বলে জানিয়েছেন বিএনপির এ দুই নেতা।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে