এস এস শোহান, বাগেরহাট
বাগেরহাট-২ আসনে ১৯৯১ সালের পর থেকে যে দলের প্রার্থী এমপি হয়েছেন, সেই দলই সরকার গঠন করেছে। কচুয়া ও সদর উপজেলা নিয়ে গঠিত এই আসন জাতীয় নির্বাচনে বেশ প্রভাব ফেলে। প্রধান দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও আওয়ামী লীগের লক্ষ্য থাকে হেভিওয়েট প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়ার। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও সেই পথেই হাঁটবে। এ ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের অন্যতম ভরসা বঙ্গবন্ধুর নাতি, দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার ভাতিজা শেখ সারহান নাসের তন্ময়।
তন্ময়ের ওপর ভরসা করে আওয়ামী লীগ নির্ভার থাকলেও বিএনপি পেছনে পড়ে আছে দলীয় দ্বন্দ্বের কারণে। আগামী নির্বাচনের প্রায় ১০ মাস বাকি থাকতেই কয়েক মাস আগে শুরু হয়েছে দলটির প্রার্থী বাছাই দ্বন্দ্ব। একাধিক মনোনয়নপ্রত্যাশী থাকায় দলটির নেতা-কর্মীরা রয়েছেন দ্বিধায়। তবে এর মধ্যেই জনসংযোগ করছেন, বাড়িয়েছেন কর্মসূচি।
গুরুত্বপূর্ণ আসনটিতে ১৯৯১ সাল থেকে এখন পর্যন্ত দুবার বিএনপি এবং চারবার আওয়ামী লীগের প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। প্রতিবারই দলগুলোর হেভিওয়েট প্রার্থীরা নির্বাচন করেন।
সর্বশেষ ২০১৮ সালে জেলা বিএনপির সভাপতি এম এ সালামকে হারিয়ে শেখ হেলাল উদ্দিনের ছেলে শেখ তন্ময় এমপি হন।
আওয়ামী লীগ ও সহযোগী অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের ধারণা, এবারও শেখ হাসিনা তাঁর ভাতিজা শেখ তন্ময়কে মনোনয়ন দেবেন। বিএনপি থেকে এম এ সালাম, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার আসামি খান মনিরুল ইসলাম মনি, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক এ টি এম আকরাম হোসেন তালিম ও ব্যারিস্টার জাকির হোসেন মনোনয়ন চাইতে পারেন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী হিসেবে মাওলানা মো. সাইফুল্লাহ ও মাওলানা মো. ওমর ফারুক আলোচনায় রয়েছেন। দল এককভাবে নির্বাচন করলে এই আসনে জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক হাজরা জাহিদুল ইসলাম বাবলু প্রার্থী হবেন।
আওয়ামী লীগের শেখ তন্ময় বলেন, ‘জনগণ আমাদের সাথে আছে। আগামীতেও আমাদের সাথে থাকবে। বিএনপি যদি নির্বাচনে আসে, তাহলেও নির্বাচন হবে, আর না আসলেও নির্বাচন হবে। আমরা যথারীতি সাংবিধানিক নিয়ম অনুযায়ী নির্বাচন করব।’
বাগেরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ভূঁইয়া হেমায়েত উদ্দিন বলেন, ‘আশা করি শেখ তন্ময়কেই মনোনয়ন দেবেন প্রধানমন্ত্রী। দলীয় নেতা-কর্মী ও স্থানীয় জনগণ তা-ই চায়।’
এদিকে, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির একাধিক নেতা-কর্মী বলছেন, সাবেক এমপি এম এ এইচ সেলিম ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বাগেরহাটে প্রচুর উন্নয়নকাজ করেছেন। দলীয় অবস্থা অনুকূলে থাকলে তিনি নিজেই নির্বাচন করতে পারেন।
বাগেরহাট জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ সালাম বলেন, ‘নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে না হলে বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না। তবে আমাদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেমে নেই। বাগেরহাটে দলীয় নেতা-কর্মীদের সক্রিয় করতে কাজ চলছে। উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে বিএনপি ও সকল অঙ্গসংগঠনের কমিটি পুনর্গঠন করা হচ্ছে। নেতা-কর্মীদের নামে দেওয়া গায়েবি মামলার বিষয়ে দল থেকে আইনি সহযোগিতা করা হচ্ছে। যদি দল নির্বাচনে যায় সে ক্ষেত্রে বিএনপির চেয়ারপারসনের মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে আমরা কাজ করব। বিজয় আমাদেরই হবে।’
বাগেরহাট জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক হাজরা শহিদুল ইসলাম বাবলু বলেন, ‘দেশের ৩০০ আসনেই জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে প্রার্থী দেওয়া হবে। নির্বাচনের আগমুহূর্তে যদি দলীয় সিদ্ধান্ত পরিবর্তন না হয়, সে ক্ষেত্রে বাগেরহাট-২ আসন থেকে আমি নিজেই প্রার্থী হব। আশা করি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন হবে।’
ভোটারদের মুখে শোনা যাচ্ছে উৎসবমুখর ভোটের আশা। বেশ কয়েকজন ভোটারের সঙ্গে কথা হয় এ প্রতিবেদকের। তাঁরা জানান, একটা সময় ছিল নির্বাচন এলে নেতা-কর্মীরা বাড়িতে বাড়িতে আসতেন। এমপি প্রার্থীরা ইউনিয়ন ও গুরুত্বপূর্ণ ওয়ার্ডে সভা করতেন। জনগণের সঙ্গে দেখা করতেন। অনেক প্রতিশ্রুতি দিতেন। এখন তো আর ভোট লাগে না, তাই ভোটারদের তেমন মূল্য নেই।
সাধারণ ভোটারদের ধারণা, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন না হলে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে না।
নির্বাচনী পরিসংখ্যান বলছে, ১৯৯১ সালে এ আসনের এমপি হন বিএনপির এ এস এম মোস্তাফিজুর রহমান। পরে তিনি বিএনপি সরকারের স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীও হয়েছিলেন। ১৯৯৬ সালের জুনে আওয়ামী লীগের মীর সাখাওয়াত আলী দারু এমপি হন। ২০০১ সালে শেখ হাসিনার চাচাতো ভাই শেখ হেলাল উদ্দিনকে হারিয়ে এম এ এইচ সেলিম হন এমপি।
এম এ এইচ সেলিম বিএনপির অন্যতম প্রভাবশালী এমপি ছিলেন। ২০০৬ সালের পর তত্ত্বাবধায়ক সরকার এলে আর প্রকাশ্য রাজনীতিতে দেখা যায়নি তাঁকে। পরে ২০০৮ সালের সংসদ নির্বাচনে বিএনপির পক্ষ থেকে এম এ এইচ সেলিমের ছোট ভাই এম এ সালাম নির্বাচন করেন। ওই নির্বাচনে এম এ সালাম সামান্য ব্যবধানে হেরে যান। জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিপি মীর শওকাত আলী বাদশা এমপি হন। ২০১৪ সালের নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ না করায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ফের নির্বাচিত হন তিনি।
বাগেরহাট-২ আসনে ১৯৯১ সালের পর থেকে যে দলের প্রার্থী এমপি হয়েছেন, সেই দলই সরকার গঠন করেছে। কচুয়া ও সদর উপজেলা নিয়ে গঠিত এই আসন জাতীয় নির্বাচনে বেশ প্রভাব ফেলে। প্রধান দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও আওয়ামী লীগের লক্ষ্য থাকে হেভিওয়েট প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়ার। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও সেই পথেই হাঁটবে। এ ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের অন্যতম ভরসা বঙ্গবন্ধুর নাতি, দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার ভাতিজা শেখ সারহান নাসের তন্ময়।
তন্ময়ের ওপর ভরসা করে আওয়ামী লীগ নির্ভার থাকলেও বিএনপি পেছনে পড়ে আছে দলীয় দ্বন্দ্বের কারণে। আগামী নির্বাচনের প্রায় ১০ মাস বাকি থাকতেই কয়েক মাস আগে শুরু হয়েছে দলটির প্রার্থী বাছাই দ্বন্দ্ব। একাধিক মনোনয়নপ্রত্যাশী থাকায় দলটির নেতা-কর্মীরা রয়েছেন দ্বিধায়। তবে এর মধ্যেই জনসংযোগ করছেন, বাড়িয়েছেন কর্মসূচি।
গুরুত্বপূর্ণ আসনটিতে ১৯৯১ সাল থেকে এখন পর্যন্ত দুবার বিএনপি এবং চারবার আওয়ামী লীগের প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। প্রতিবারই দলগুলোর হেভিওয়েট প্রার্থীরা নির্বাচন করেন।
সর্বশেষ ২০১৮ সালে জেলা বিএনপির সভাপতি এম এ সালামকে হারিয়ে শেখ হেলাল উদ্দিনের ছেলে শেখ তন্ময় এমপি হন।
আওয়ামী লীগ ও সহযোগী অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের ধারণা, এবারও শেখ হাসিনা তাঁর ভাতিজা শেখ তন্ময়কে মনোনয়ন দেবেন। বিএনপি থেকে এম এ সালাম, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার আসামি খান মনিরুল ইসলাম মনি, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক এ টি এম আকরাম হোসেন তালিম ও ব্যারিস্টার জাকির হোসেন মনোনয়ন চাইতে পারেন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী হিসেবে মাওলানা মো. সাইফুল্লাহ ও মাওলানা মো. ওমর ফারুক আলোচনায় রয়েছেন। দল এককভাবে নির্বাচন করলে এই আসনে জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক হাজরা জাহিদুল ইসলাম বাবলু প্রার্থী হবেন।
আওয়ামী লীগের শেখ তন্ময় বলেন, ‘জনগণ আমাদের সাথে আছে। আগামীতেও আমাদের সাথে থাকবে। বিএনপি যদি নির্বাচনে আসে, তাহলেও নির্বাচন হবে, আর না আসলেও নির্বাচন হবে। আমরা যথারীতি সাংবিধানিক নিয়ম অনুযায়ী নির্বাচন করব।’
বাগেরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ভূঁইয়া হেমায়েত উদ্দিন বলেন, ‘আশা করি শেখ তন্ময়কেই মনোনয়ন দেবেন প্রধানমন্ত্রী। দলীয় নেতা-কর্মী ও স্থানীয় জনগণ তা-ই চায়।’
এদিকে, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির একাধিক নেতা-কর্মী বলছেন, সাবেক এমপি এম এ এইচ সেলিম ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বাগেরহাটে প্রচুর উন্নয়নকাজ করেছেন। দলীয় অবস্থা অনুকূলে থাকলে তিনি নিজেই নির্বাচন করতে পারেন।
বাগেরহাট জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ সালাম বলেন, ‘নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে না হলে বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না। তবে আমাদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেমে নেই। বাগেরহাটে দলীয় নেতা-কর্মীদের সক্রিয় করতে কাজ চলছে। উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে বিএনপি ও সকল অঙ্গসংগঠনের কমিটি পুনর্গঠন করা হচ্ছে। নেতা-কর্মীদের নামে দেওয়া গায়েবি মামলার বিষয়ে দল থেকে আইনি সহযোগিতা করা হচ্ছে। যদি দল নির্বাচনে যায় সে ক্ষেত্রে বিএনপির চেয়ারপারসনের মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে আমরা কাজ করব। বিজয় আমাদেরই হবে।’
বাগেরহাট জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক হাজরা শহিদুল ইসলাম বাবলু বলেন, ‘দেশের ৩০০ আসনেই জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে প্রার্থী দেওয়া হবে। নির্বাচনের আগমুহূর্তে যদি দলীয় সিদ্ধান্ত পরিবর্তন না হয়, সে ক্ষেত্রে বাগেরহাট-২ আসন থেকে আমি নিজেই প্রার্থী হব। আশা করি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন হবে।’
ভোটারদের মুখে শোনা যাচ্ছে উৎসবমুখর ভোটের আশা। বেশ কয়েকজন ভোটারের সঙ্গে কথা হয় এ প্রতিবেদকের। তাঁরা জানান, একটা সময় ছিল নির্বাচন এলে নেতা-কর্মীরা বাড়িতে বাড়িতে আসতেন। এমপি প্রার্থীরা ইউনিয়ন ও গুরুত্বপূর্ণ ওয়ার্ডে সভা করতেন। জনগণের সঙ্গে দেখা করতেন। অনেক প্রতিশ্রুতি দিতেন। এখন তো আর ভোট লাগে না, তাই ভোটারদের তেমন মূল্য নেই।
সাধারণ ভোটারদের ধারণা, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন না হলে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে না।
নির্বাচনী পরিসংখ্যান বলছে, ১৯৯১ সালে এ আসনের এমপি হন বিএনপির এ এস এম মোস্তাফিজুর রহমান। পরে তিনি বিএনপি সরকারের স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীও হয়েছিলেন। ১৯৯৬ সালের জুনে আওয়ামী লীগের মীর সাখাওয়াত আলী দারু এমপি হন। ২০০১ সালে শেখ হাসিনার চাচাতো ভাই শেখ হেলাল উদ্দিনকে হারিয়ে এম এ এইচ সেলিম হন এমপি।
এম এ এইচ সেলিম বিএনপির অন্যতম প্রভাবশালী এমপি ছিলেন। ২০০৬ সালের পর তত্ত্বাবধায়ক সরকার এলে আর প্রকাশ্য রাজনীতিতে দেখা যায়নি তাঁকে। পরে ২০০৮ সালের সংসদ নির্বাচনে বিএনপির পক্ষ থেকে এম এ এইচ সেলিমের ছোট ভাই এম এ সালাম নির্বাচন করেন। ওই নির্বাচনে এম এ সালাম সামান্য ব্যবধানে হেরে যান। জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিপি মীর শওকাত আলী বাদশা এমপি হন। ২০১৪ সালের নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ না করায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ফের নির্বাচিত হন তিনি।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে