শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
ভোটের মাঠে
এবারও সুযোগ আ.লীগের
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের বাড়ি রংপুরে। তিনি যখন রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন, তখন রংপুর-২ (বদরগঞ্জ ও তারাগঞ্জ) আসনে উন্নয়নমূলক কাজ তেমন একটা হয়নি। ক্ষমতা যাওয়ার পর যখন জেলে গেলেন, তখন রংপুরের মানুষ তাঁর মুক্তির দাবিতে মাঠে নেমেছিলেন। এ কারণে নব্বইয়ের দশকের পর থেকে তাঁর দেওয়া প্রার্
ভালো অবস্থায় আ.লীগ, তবু সংশয়
বোয়ালমারী, মধুখালী ও আলফাডাঙ্গা উপজেলা নিয়ে গঠিত ফরিদপুর-১ আসন। একদিকে গোপালগঞ্জ, অন্যদিকে পা বাড়ালেই রাজধানী। ফলে সব সময়ই বিশেষ নজর থাকে এই আসনের দিকে। স্বাধীনতার পর থেকে এ আসনে কর্তৃত্ব ধরে রেখেছে আওয়ামী লীগ। স্থানীয় রাজনৈতিক ব্যক্তি ও সাধারণ ভোটাররা বলছেন, আগামী নির্বাচনেও আসনটি আওয়ামী লীগের হাতে
বাহাদুরের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ
পর্যটনের অপার সম্ভাবনার জেলা বান্দরবান। ৭ উপজেলা ও ২ পৌরসভা নিয়ে গঠিত জেলার একমাত্র সংসদীয় এই আসন। ৩০০ নম্বরের এই আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ৫০ হাজার। এই জেলায় ভোটের হিসাব-নিকাশটা সব সময় হয় পাহাড়-সমতলের রাজনীতির জটিল সমীকরণকে
মাঠে নেই আ.লীগ, তৎপর বিএনপি
দোহার উপজেলার আটটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা এবং নবাবগঞ্জ উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ঢাকা-১ আসন। স্বাধীনতার পরে দোহারে আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচন করে সর্বোচ্চ ভোটে জয়লাভ করেন আশরাফ আলী খান চৌধুরী ওরফে মধু চৌধুরী
নির্বাচনে বড় ফ্যাক্টর ইউপিডিএফ
পাহাড়, বিস্তৃত উপত্যকায় ঘেরা নয়টি উপজেলা নিয়ে গঠিত খাগড়াছড়ি জেলায় সংসদীয় আসন একটিই। আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে এ আসনের রাজনীতি চাঙা হয়ে উঠেছে। নির্বাচনী মাঠ ঘিরে সম্ভাব্য প্রার্থীরা করছেন নানা হোমওয়ার্ক। সাধারণ ভোটারদের মধ্যে বিরাজ করছে ব্যাপক আগ্রহ। শেষ পর্যন্ত কে হবেন এলাকার
হাইয়ের জয়রথে ‘বাধা’ জয়ন্ত
স্বাধীনতাসংগ্রাম শুরুর প্রথম দিকেই পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন ঝিনাইদহের শৈলকুপার মুক্তিকামী মানুষ। কয়েক শ বীর মুক্তিযোদ্ধার রক্তে লেখা সেই ইতিহাসসমৃদ্ধ আসন ঝিনাইদহ-১। ১৯৯১ সাল থেকে এ আসনে জাতীয়
আ.লীগে অন্তর্দ্বন্দ্ব, নির্বিকার বিএনপি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বাকি প্রায় ১০ মাস। এরই মধ্যে জমে উঠেছে শরীয়তপুর-১ আসনের ভোটের রাজনীতি। এলাকার বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মসূচিতে মনোযোগ বাড়িয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশীরা। সেই সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছেন অন্তর্দ্বন্দ্বেও। একে অপরের বিরুদ্ধে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ তুলে করছেন কাদা-ছোড়াছুড়ি। ম
আমু লড়বেন, তরুণদের তোড়জোড়
জাতীয় পার্টির (জেপি) আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর কাছে ১৯৯৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হেরে গিয়েছিলেন আমির হোসেন আমু। শুধু হেরে গিয়েছিলেন বললে কম বলা হবে, বিএনপির প্রার্থী শাহজাহান ওমরও তাঁকে টপকে দ্বিতীয় হয়েছিলেন।
স্বচ্ছ পানিতে ফারুক খানের নৌকা
দলে তিনি ছাড়া বিকল্প প্রার্থী নেই। এমনকি দলীয় কোনো নেতারও বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ার সম্ভাবনা নেই। বিরোধী শিবির অনেকটাই নিষ্প্রভ। এমতাবস্থায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গোপালগঞ্জ-১ আসনে এমনিতে এগিয়ে যাওয়ার পথ বাধাহীন হয়ে আছে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খানের। এ
নিয়ন্ত্রণ নাসিম পরিবারের হাতেই
কাজীপুর উপজেলা ও সদরের আংশিক নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-১ আসন। এই আসন জাতীয় চার নেতার অন্যতম সাবেক প্রধানমন্ত্রী ক্যাপ্টেন শহীদ এম মনসুর আলীর জন্মভূমি। সেই সুবাদে যমুনা নদীবেষ্টিত ভাঙনকবলিত আসনটি আওয়ামী লীগের শক্ত
কোন্দল কবর দিতে চায় দুই দল
সামসুদ্দীন আহমেদ এছাক—নরসিংদী সদরের রাজনীতিতে নামটি এখনো বারবার ফিরে আসে। ১৯৯১ সাল থেকে পরবর্তী টানা চারবারের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নরসিংদী-১ (সদর) আসনের এমপি হন তিনি। তাঁর ওপর ভরসা করে এ আসনে নির্ভার ছিল বিএনপি
মুক্তির সামনে দ্বিমুখী চ্যালেঞ্জ
নড়াইল-১ আসনটি কবিরুল হক মুক্তির করতলে বললে খুব একটা ভুল হবে না। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা আসনটি ছেড়ে দিলে দলীয় মনোনয়ন পাওয়া বিমল বিশ্বাসের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী হিসেবে বিজয় ছিনিয়ে নেন মুক্তি। এরপর
পুরোনোদের দখলেই লড়াইয়ের মাঠ
হাওরবেষ্টিত ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলা। নির্বাচনের বাতাস বইতে শুরু করলেই এখানে রাজনৈতিক দলগুলোর মনোনয়ন পেতে তৎপরতা শুরু করেন ‘মৌসুমি’ প্রার্থীরা। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনের এ উপজেলায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এক বছর আগেও মাঠে দেখা যাচ্ছে এসব নেতার। তবে
মানুর পথে ভাই-বোনের কাঁটা
ভারতীয় সীমান্তঘেঁষা উপজেলা দুর্গাপুর ও কলমাকান্দা কয়লা-পাথরসহ নানা প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর। এ কারণে লাভজনক ব্যবসার ভাগাভাগি নিয়ে এ দুই উপজেলার নেতারা বিভিন্ন গ্রুপে বিভক্ত হয়ে যান। জাতীয় নির্বাচনের আগে তা আরও প্রকট হয়।
ক্ষুব্ধ ভোটারেই ভরসা বিএনপির
পটপরিবর্তনটা শুরু করেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরীর ছেলে আবুল হাসান চৌধুরী। ১৯৯১ সালে তাঁর হাত ধরেই আওয়ামী লীগ এবং উন্নয়ন একসঙ্গে এগিয়ে যেতে থাকে মধুপুর ও ধনবাড়ী উপজেলায়। জাতীয় নির্বাচনে এ দুই উপজেলার কেতাবি নাম টাঙ্গাইল-১ সংসদীয় আসন।
দুর্গ ধরে রাখতে সাবধানি সাধন
বরেন্দ্র জনপদের নিয়ামতপুর, পোরশা ও সাপাহার। শস্যভান্ডার ও আম উৎপাদনের খ্যাতি রয়েছে নওগাঁর এ তিন উপজেলার। সংসদ নির্বাচনে এসব উপজেলা পরিচিত নওগাঁ-১ আসন হিসেবে। আর আসনের বর্তমান এমপি আওয়ামী লীগের সাধন চন্দ্র মজুমদার, যিনি সরকারের খাদ্যমন্ত্রী।
নিজের ঘরের দ্বন্দ্বে আওয়ামী লীগ
দেশের দক্ষিণাংশের গুরুত্বপূর্ণ সংসদীয় আসন বরগুনা-১। জেলা সদর, আমতলী ও তালতলী এ তিন উপজেলার সমন্বয়ে গঠিত ১ আসনকে বলা হয় দ্বিতীয় গোপালগঞ্জ। ১৯৯০ সাল থেকে এ পর্যন্ত আওয়ামী লীগই আসনটিতে একচ্ছত্র আধিপত্য ধরে রেখেছে। প্রতিপক্ষ বিএনপি বা অন্য কোনো দল