শিপুল ইসলাম, রংপুর ও আশরাফুল আলম আপন (বদরগঞ্জ)
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের বাড়ি রংপুরে। তিনি যখন রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন, তখন রংপুর-২ (বদরগঞ্জ ও তারাগঞ্জ) আসনে উন্নয়নমূলক কাজ তেমন একটা হয়নি। ক্ষমতা যাওয়ার পর যখন জেলে গেলেন, তখন রংপুরের মানুষ তাঁর মুক্তির দাবিতে মাঠে নেমেছিলেন। এ কারণে নব্বইয়ের দশকের পর থেকে তাঁর দেওয়া প্রার্থীকেই ভোট দিয়ে এই আসনে এমপি বানিয়ে আসছিলেন এরশাদ-সমর্থকেরা। কিন্তু তাঁর বারবার প্রার্থী রদবদলের সিদ্ধান্তসহ নানা কারণে মানুষের অনীহা চলে আসে। এরশাদের মৃত্যুর পর এখানে জাপায় বড় ধস নামে। এ কারণে বিগত ইউপি, পৌর ও উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় মেয়র, চেয়ারম্যানপ্রার্থী দিতে পারেনি দলটি।
আসনটি ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগের দখলে চলে যায়। সে সুযোগটা ২০১৮ সালেও কাজে লাগায় দলটি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও সেভাবেই এগিয়ে যেতে চায় আওয়ামী লীগ।
তবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে তেমন কোনো তৎপরতা দেখা যাচ্ছে না। কয়েকজন নেতা বিভিন্ন উৎসবের আগে দোয়া-আশীর্বাদ চেয়ে ব্যানার, পোস্টার ও ফেস্টুন টাঙিয়ে আভাস দেন, তাঁরা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থী হতে যাচ্ছেন।
এবার আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন চাইতে পারেন বর্তমান এমপি আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী। তবে তাঁর প্রতি আস্থা নেই দলের অনেক নেতা-কর্মীর। সে সুযোগ কাজে লাগাতে মনোনয়ন চাইতে পারেন বাংলাদেশ কৃষক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ বিশ্বনাথ সরকার বিটু।
দলীয় মনোনয়ন চাইতে পারেন জেলা জাতীয় পার্টির সদস্য ও সাবেক এমপি আনিসুল ইসলাম মন্ডল, রংপুর জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম আহ্বায়ক মোকাম্মেল হক চৌধুরী, উপজেলা বিএনপির সদস্য ও সাবেক এমপি মোহাম্মদ আলী সরকার, বদরগঞ্জ পৌর বিএনপির সহসভাপতি গোলাম রছুল বকুল, জাসদের জেলা সভাপতি ও তারাগঞ্জ হারিয়ারকুঠির ইউপির চেয়ারম্যান কুমারেশ রায়।
আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরীর সময় এলাকায় কিছুটা উন্নয়নের ছোঁয়া লাগলেও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে দলীয়-পারিবারিককরণ, ত্যাগী নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন না করা, করোনাকালে এলাকায় না থাকাসহ নানা কারণে বিতর্কিত হন তিনি। তাঁর এসব কর্মকাণ্ডে এবং বর্তমান সরকারের দ্রব্যমূল্যের বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে না পারার কারণে এখানে আওয়ামী লীগের প্রতি মানুষের অনেকটা অনীহা চলে এসেছে। এসব কারণে বিগত ইউপি নির্বাচনে বদরগঞ্জে ১০ ইউনিয়নের ৭টিতে এবং তারাগঞ্জে ৫টি ইউনিয়নের মধ্যে ৪টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যানপ্রার্থী হেরে যান। বিএনপির কিছুটা অবস্থান থাকলেও নেতা-কর্মীরা রাজনৈতিক মামলা-মোকদ্দমায় জড়িয়ে যাওয়াসহ নানা কারণে মাঠে মানতে পারছেন না।
১৯৯১ ও ’৯৬ সালে এ আসন থেকে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৯৬ সালে আসনটি ছেড়ে দিলে উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে আনিছুল হক চৌধুরী এমপি হন। ২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনে জাতীয় পার্টির মোহাম্মদ আলী সরকারের কাছে পরাজিত হন তিনি। ২০০৮ সালে সংসদ নির্বাচনে মোহাম্মদ আলী সরকারকে জাতীয় পার্টি থেকে দলীয় মনোনয়ন না দিয়ে আমেরিকাপ্রবাসী আনিসুল ইসলাম মন্ডলকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। ওই নির্বাচনে আনিসুল ইসলাম মন্ডল মহাজোটের প্রার্থী হয়ে তৎকালীন জামায়াতের কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আজহারুল ইসলামকে পরাজিত করে এমপি হন।
২০১৪ সালের সংসদ নির্বাচনে আনিসুল ইসলাম মন্ডলকে বাদ দিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা ও বদরগঞ্জের বকশীগঞ্জ কলেজের অধ্যক্ষ আসাদুজ্জামান সাবলুকে জাতীয় পার্টির মনোনয়ন দেওয়া হয়। ওই নির্বাচনে জাতীয় পার্টি থেকে মনোনয়নপত্র জমা দেন আসাদুজ্জামান ও আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁর ভাতিজা আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী। ওই সময় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের নির্দেশে আসাদুজ্জামান মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করলে বিনা ভোটে এমপি নির্বাচিত হন আহসানুল হক চৌধুরী। ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে এ আসন উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আহসানুল হক চৌধুরী পুনরায় এমপি হন।তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির মোহাম্মদ আলী সরকার।
তারাগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি জালাল উদ্দিন বলেন, ‘দলীয় পদ-পদবি নিয়ে একেকজন নেতা নিজেকে অনেক বড় মনে করেন। তাঁরা তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কখনো যোগাযোগ রাখেন না। এমনকি কোনো কাজে গেলে তাঁদের কাছ থেকে কোনো মূল্যায়ন পাওয়া যায় না। অনেক সময় ব্যস্ততার কথা বলে দেখা করেন না। গত ইউপি নির্বাচনে এলাকার গ্রহণযোগ্য নেতা-কর্মীকে নৌকা প্রতীক না দেওয়ায় তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা ক্ষুব্ধ ছিলেন। এ কারণে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীদের ভরাডুবি ঘটে। বলা চলে নেতৃত্বের অভাবে রংপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগের গ্রহণযোগ্যতা কমেছে।’
বিশ্বনাথ সরকার বিটু দাবি করেন, ‘আমি মাঠে আছি, এলাকার মানুষের সঙ্গে রয়েছি। নেত্রী যদি নমিনেশন দেন তাহলে নির্বাচন করব, না দিলে করব না।’
জাপা নেতা মোকাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, ‘আমি মাঠে আছি, দলকে সুসংগঠিত করেছি। এখানে জাতীয় পার্টির অবস্থান মোটামুটি ভালো। দল মনোনয়ন দিলে এমপি নির্বাচিত হব। তবে দলের সিদ্ধান্তের বাইরে যাব না।’
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের বাড়ি রংপুরে। তিনি যখন রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন, তখন রংপুর-২ (বদরগঞ্জ ও তারাগঞ্জ) আসনে উন্নয়নমূলক কাজ তেমন একটা হয়নি। ক্ষমতা যাওয়ার পর যখন জেলে গেলেন, তখন রংপুরের মানুষ তাঁর মুক্তির দাবিতে মাঠে নেমেছিলেন। এ কারণে নব্বইয়ের দশকের পর থেকে তাঁর দেওয়া প্রার্থীকেই ভোট দিয়ে এই আসনে এমপি বানিয়ে আসছিলেন এরশাদ-সমর্থকেরা। কিন্তু তাঁর বারবার প্রার্থী রদবদলের সিদ্ধান্তসহ নানা কারণে মানুষের অনীহা চলে আসে। এরশাদের মৃত্যুর পর এখানে জাপায় বড় ধস নামে। এ কারণে বিগত ইউপি, পৌর ও উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় মেয়র, চেয়ারম্যানপ্রার্থী দিতে পারেনি দলটি।
আসনটি ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগের দখলে চলে যায়। সে সুযোগটা ২০১৮ সালেও কাজে লাগায় দলটি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও সেভাবেই এগিয়ে যেতে চায় আওয়ামী লীগ।
তবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে তেমন কোনো তৎপরতা দেখা যাচ্ছে না। কয়েকজন নেতা বিভিন্ন উৎসবের আগে দোয়া-আশীর্বাদ চেয়ে ব্যানার, পোস্টার ও ফেস্টুন টাঙিয়ে আভাস দেন, তাঁরা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থী হতে যাচ্ছেন।
এবার আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন চাইতে পারেন বর্তমান এমপি আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী। তবে তাঁর প্রতি আস্থা নেই দলের অনেক নেতা-কর্মীর। সে সুযোগ কাজে লাগাতে মনোনয়ন চাইতে পারেন বাংলাদেশ কৃষক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ বিশ্বনাথ সরকার বিটু।
দলীয় মনোনয়ন চাইতে পারেন জেলা জাতীয় পার্টির সদস্য ও সাবেক এমপি আনিসুল ইসলাম মন্ডল, রংপুর জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম আহ্বায়ক মোকাম্মেল হক চৌধুরী, উপজেলা বিএনপির সদস্য ও সাবেক এমপি মোহাম্মদ আলী সরকার, বদরগঞ্জ পৌর বিএনপির সহসভাপতি গোলাম রছুল বকুল, জাসদের জেলা সভাপতি ও তারাগঞ্জ হারিয়ারকুঠির ইউপির চেয়ারম্যান কুমারেশ রায়।
আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরীর সময় এলাকায় কিছুটা উন্নয়নের ছোঁয়া লাগলেও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে দলীয়-পারিবারিককরণ, ত্যাগী নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন না করা, করোনাকালে এলাকায় না থাকাসহ নানা কারণে বিতর্কিত হন তিনি। তাঁর এসব কর্মকাণ্ডে এবং বর্তমান সরকারের দ্রব্যমূল্যের বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে না পারার কারণে এখানে আওয়ামী লীগের প্রতি মানুষের অনেকটা অনীহা চলে এসেছে। এসব কারণে বিগত ইউপি নির্বাচনে বদরগঞ্জে ১০ ইউনিয়নের ৭টিতে এবং তারাগঞ্জে ৫টি ইউনিয়নের মধ্যে ৪টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যানপ্রার্থী হেরে যান। বিএনপির কিছুটা অবস্থান থাকলেও নেতা-কর্মীরা রাজনৈতিক মামলা-মোকদ্দমায় জড়িয়ে যাওয়াসহ নানা কারণে মাঠে মানতে পারছেন না।
১৯৯১ ও ’৯৬ সালে এ আসন থেকে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৯৬ সালে আসনটি ছেড়ে দিলে উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে আনিছুল হক চৌধুরী এমপি হন। ২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনে জাতীয় পার্টির মোহাম্মদ আলী সরকারের কাছে পরাজিত হন তিনি। ২০০৮ সালে সংসদ নির্বাচনে মোহাম্মদ আলী সরকারকে জাতীয় পার্টি থেকে দলীয় মনোনয়ন না দিয়ে আমেরিকাপ্রবাসী আনিসুল ইসলাম মন্ডলকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। ওই নির্বাচনে আনিসুল ইসলাম মন্ডল মহাজোটের প্রার্থী হয়ে তৎকালীন জামায়াতের কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আজহারুল ইসলামকে পরাজিত করে এমপি হন।
২০১৪ সালের সংসদ নির্বাচনে আনিসুল ইসলাম মন্ডলকে বাদ দিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা ও বদরগঞ্জের বকশীগঞ্জ কলেজের অধ্যক্ষ আসাদুজ্জামান সাবলুকে জাতীয় পার্টির মনোনয়ন দেওয়া হয়। ওই নির্বাচনে জাতীয় পার্টি থেকে মনোনয়নপত্র জমা দেন আসাদুজ্জামান ও আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁর ভাতিজা আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী। ওই সময় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের নির্দেশে আসাদুজ্জামান মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করলে বিনা ভোটে এমপি নির্বাচিত হন আহসানুল হক চৌধুরী। ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে এ আসন উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আহসানুল হক চৌধুরী পুনরায় এমপি হন।তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির মোহাম্মদ আলী সরকার।
তারাগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি জালাল উদ্দিন বলেন, ‘দলীয় পদ-পদবি নিয়ে একেকজন নেতা নিজেকে অনেক বড় মনে করেন। তাঁরা তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কখনো যোগাযোগ রাখেন না। এমনকি কোনো কাজে গেলে তাঁদের কাছ থেকে কোনো মূল্যায়ন পাওয়া যায় না। অনেক সময় ব্যস্ততার কথা বলে দেখা করেন না। গত ইউপি নির্বাচনে এলাকার গ্রহণযোগ্য নেতা-কর্মীকে নৌকা প্রতীক না দেওয়ায় তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা ক্ষুব্ধ ছিলেন। এ কারণে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীদের ভরাডুবি ঘটে। বলা চলে নেতৃত্বের অভাবে রংপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগের গ্রহণযোগ্যতা কমেছে।’
বিশ্বনাথ সরকার বিটু দাবি করেন, ‘আমি মাঠে আছি, এলাকার মানুষের সঙ্গে রয়েছি। নেত্রী যদি নমিনেশন দেন তাহলে নির্বাচন করব, না দিলে করব না।’
জাপা নেতা মোকাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, ‘আমি মাঠে আছি, দলকে সুসংগঠিত করেছি। এখানে জাতীয় পার্টির অবস্থান মোটামুটি ভালো। দল মনোনয়ন দিলে এমপি নির্বাচিত হব। তবে দলের সিদ্ধান্তের বাইরে যাব না।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে