শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪
  • ইপেপার
  • সর্বশেষ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • বিশ্ব
    • ভারত
    • পাকিস্তান
    • চীন
    • এশিয়া
    • মধ্যপ্রাচ্য
    • যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
    • লাতিন আমেরিকা
    • ইউরোপ
    • আফ্রিকা
  • সারা দেশ
    • ঢাকা
    • চট্টগ্রাম
    • বরিশাল
    • ময়মনসিংহ
    • সিলেট
    • রংপুর
    • রাজশাহী
    • খুলনা
  • অর্থনীতি
    • ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
    • শেয়ারবাজার
    • করপোরেট
    • নতুন উদ্যোগ
    • বিশ্ববাণিজ্য
  • খেলা
    • ফুটবল
    • ক্রিকেট
    • টেনিস
    • অন্য খেলা
    • ফ্রি হিট
    • মতামত
    • সাক্ষাৎকার
  • বিনোদন
    • সিনেমা
    • বলিউড
    • দক্ষিণের সিনেমা
    • গান
    • হলিউড
    • টেলিভিশন
    • সিরিয়াল
    • লোক-সংস্কৃতি
  • ফ্যাক্টচেক
    • দেশ
    • বিদেশ
    • জানি, কিন্তু ভুল
    • আজকের ফ্যাক্ট
    • আমাদের সম্পর্কে
    • ফ্যাক্টচেক টিম
    • রেটিং
    • অনুরোধ
  • প্রযুক্তি
    • সোশ্যাল মিডিয়া
  • চাকরি
    • ক্যারিয়ার টিপস
  • ইপেপার
আজকের পত্রিকাবিজ্ঞাপনসার্কুলেশনযোগাযোগনীতিমালাগোপনীয়তার নীতি
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
স্বত্ব: ©️ আজকের পত্রিকা
ভাষা
তোমাদের যা বলার ছিল…

তোমাদের যা বলার ছিল…

ভাষা আন্দোলনে বাঙালির সর্বোচ্চ এবং শ্রেষ্ঠ অর্জন ছিল, স্বকীয়তা। আমরা যে এক অনন্য, অসাধারণ এবং অন্যতম চেতনা বহনকারী জাতি, তার স্পষ্ট অবয়ব আঁকা হয়ে গিয়েছিল সেই বছরগুলোতেই। মাতৃভাষা রক্ষায় আমরা রক্তে ভেসেছি, ভূমি রক্ষায় রক্তঋণে আবদ্ধ হয়েছি সেই ১৯৪৮ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত। 
আমাদের শব্দ আমাদের ভাষা

আমাদের শব্দ আমাদের ভাষা

‘… আ-মরি বাংলা ভাষা!’ –অতুলপ্রসাদ সেন আমাদের নদীর নাম ময়ূরাক্ষী, গোমতী, কপোতাক্ষ, গড়াই, যমুনা, সোনাভরি, দুধকুমার, জিঞ্জিরাম, নীলকমল, খাঁরুভাঁজ, ধানসিঁড়ি, চিত্রা, ডাহুক, রজত রেখা। সেই সব নদীর পাড়ে পাড়ে আমাদের গাঢ় সবুজ গ্রাম। গ্রামগুলোর নাম সুবর্ণখুলি, ফুলসরা, নীলক্ষা, নীলখী, শহরমূল, বকুলতলা, পলাশ
জাতিসংঘে বাংলা যুক্ত করতে বড় বাধা বিপুল খরচ

জাতিসংঘে বাংলা যুক্ত করতে বড় বাধা বিপুল খরচ

জাতিসংঘে দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে বাংলাকে এখনই সংযুক্ত করতে যাচ্ছে না বাংলাদেশ। দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে বাংলাকে যুক্ত করতে প্রায় ৬০ কোটি ডলার খরচ হবে, যা টাকার অঙ্কে পাঁচ হাজার কোটি টাকার বেশি। এই বিপুল খরচ এখনই করতে চাইছে না বাংলাদেশ। তবে ভবিষ্যতে খরচ বহন করতে পারলে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে বাংলাকে
এগুতে হবে একুশের পথ ধরেই

এগুতে হবে একুশের পথ ধরেই

সংখ্যাগরিষ্ঠের মুখের ভাষা বাংলাকে উপেক্ষা করে সংখ্যাল্প মানুষের ভাষা উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দিলে শুরু হয় ওই বিরোধ। ১৯৪৮ থেকে শুরু হয়ে ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারিতে ভাষা আন্দোলন পায় নতুন এক মাত্রা, রচিত হয় ঐতিহাসিক অধ্যায়। সে দিন রক্ত ঝরেছিল ঢাকার রাজপথে। রফিক, বরকত, জব্বার, সফিউর রহমানদের বু
দিবসের চেয়েও বড় আমাদের মা আমাদের ভাষা

দিবসের চেয়েও বড় আমাদের মা আমাদের ভাষা

পৃথিবীর জনসংখ্যার নিরিখে প্রায় ২৩ কোটি মানুষের মাতৃভাষা বাংলা। বিশ্বে বহুল প্রচারিত ভাষাগুলোর মধ্যে সংখ্যানুসারে বাংলা ভাষার স্থান চতুর্থ থেকে সপ্তমের মধ্যে। ইংরেজি, চৈনিক, স্প্যানিশ ইত্যাদির পরই বাংলা ভাষার স্থান। দক্ষিণ এশিয়ার পূর্ব প্রান্তে বাংলা ভাষাটি মূলত ইন্দো-আর্য ভাষা। সংস্কৃত পালি ও প্রাকৃ
আমার একুশ-স্মৃতি, বোধ ও অঙ্গীকার

আমার একুশ-স্মৃতি, বোধ ও অঙ্গীকার

অমর একুশে আমার কাছে বহুমাত্রিক। একটি ছাঁচে তাকে পরিস্ফুটিত করা যাবে না আমার কাছে। একুশের তিনটি মাত্রিকতা আমার অন্তরে বড় বেশি বাঙ্‌ময়–একটি স্মৃতির, একটি বোধের এবং একটি অঙ্গীকারের।
‘তুমি মাথা নত কোরো না, এটাই একুশের সবচেয়ে বড় বার্তা’

‘তুমি মাথা নত কোরো না, এটাই একুশের সবচেয়ে বড় বার্তা’

তাঁর বড় পরিচয় তিনি একজন কবি। এর বাইরে ঔপন্যাসিক ও সাহিত্য-সমালোচকও বটে। পেয়েছেন বাংলা একাডেমি পুরস্কার। ভূষিত হয়েছেন একুশে পদকে। এই কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা এখন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন। আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন।
সব ভাষার অধিকার নিয়েই ছিল আন্দোলন

সব ভাষার অধিকার নিয়েই ছিল আন্দোলন

‘একে একে নিবিছে দেউটি।’ ভাষা আন্দোলনে যাঁরা নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাঁদের সবাই একে একে চলে গেছেন। এখন আমাদের মধ্যে রয়েছেন ভাষাসংগ্রামী আহমদ রফিক (৯২)। ভাষা আন্দোলন নিয়ে দীর্ঘদিন কাজ করছেন, লিখেছেন অনেকগুলো বই। বিভিন্ন দিক থেকে আমাদের মহান এই অর্জনকে দেখেছেন, বিশ্লেষণ করেছেন। 
‘বঙ্গবন্ধুই প্রথম বাংলা ভাষার দাবিতে আন্দোলন করতে গিয়ে গ্রেপ্তার হয়েছেন’

‘বঙ্গবন্ধুই প্রথম বাংলা ভাষার দাবিতে আন্দোলন করতে গিয়ে গ্রেপ্তার হয়েছেন’

ভারত বিভক্তির পর তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তান তথা পুরো পাকিস্তানের হিসেবে প্রথম রাজবন্দী ছিলেন বঙ্গবন্ধু। তিনিই প্রথম ভাষার দাবিতে আন্দোলন করতে গিয়ে গ্রেফতার হয়েছেন...
স্কুল ম্যাগাজিনে কবিতা লিখে ছাত্রত্ব হারিয়েছিলেন তিনি

স্কুল ম্যাগাজিনে কবিতা লিখে ছাত্রত্ব হারিয়েছিলেন তিনি

১৯৫২ সালে তিনি নেত্রকোনা আঞ্জুমান আদর্শ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে দশম শ্রেণিতে পড়তেন। ছাত্র অবস্থায় সমসাময়িক বিষয় নিয়ে কবিতা লেখার অভ্যাস ছিল তাঁর। তৎকালীন পাকিস্তান সরকার কর্তৃক পূর্ব পাকিস্তানের জনসাধারণের ওপর শোষণের বিরুদ্ধে ও ভাষা আন্দোলন নিয়ে লেখেন একাধিক কবিতা। 
ভাষাশহীদদের জন্য দোয়া

ভাষাশহীদদের জন্য দোয়া

প্রাণের ভাষা বাংলার জন্য যাঁরা জীবন দিয়েছেন, তাঁদের ঋণ শোধ করার সাধ্য আমাদের নেই। বাংলা ভাষাকে বিশ্বের দরবারে গৌরবান্বিত করার পেছনে তাঁদের আত্মত্যাগ আমরা কখনোই ভুলব না।
জাহাঙ্গীরনগরে একুশের চেতনায় নান্দনিক স্থাপত্যকর্ম

জাহাঙ্গীরনগরে একুশের চেতনায় নান্দনিক স্থাপত্যকর্ম

শুধু বাঙালি নয়, বিশ্বের প্রতিটি জাতির মাতৃভাষার প্রতি মর্যাদা, স্বাধিকার, স্বাধীনতার সংগ্রামে দুর্জয় অনুপ্রেরণা সৃষ্টির দীপ্তিতে দিগন্ত উদ্ভাসিত করেছে একুশে ফেব্রুয়ারি। মহান এ চেতনায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে গড়ে উঠেছে দেশবিখ্যাত দুটি ভাস্কর্য। একটি শহীদ মিনার, অন্যটি অমর একুশে ভাস্কর্য।
ভাষা আন্দোলনের বিস্মৃত এক শহীদ নারী

ভাষা আন্দোলনের বিস্মৃত এক শহীদ নারী

একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি, বাঙালি জাতির জন্য এক বিশাল অর্জন। ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি সালাম, রফিক, বরকত, জব্বার, সফিকসহ নাম না-জানা অনেকেই নিজের বুকের তাজা রক্ত রাজপথে ঢেলে দিয়ে বাংলাকে তৎকালীন পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
তাড়াশে ১২৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নেই শহীদ মিনার

তাড়াশে ১২৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নেই শহীদ মিনার

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় ১৩৬টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এর মধ্যে মাত্র ৪৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার থাকলেও বাকি ৯১ টিতে নেই। ফলে এ সব বিদ্যালয়ে ২১ ফেব্রুয়ারি, ১৬ ডিসেম্বর ও ২৬ মার্চসহ অন্যান্য জাতীয় দিবস পালন করা হয় শুধু জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে
মাতৃভাষা আল্লাহর সেরা দান

মাতৃভাষা আল্লাহর সেরা দান

মানুষের মনের ভাব আদান-প্রদানের মাধ্যমই ভাষা। ভাষা মনের বাহক। পৃথিবীতে যত সৃষ্টি রয়েছে, তার মধ্যে মানুষই বোধগম্য ভাষায় কথা বলতে পারে। আর সব ভাষার স্রষ্টা স্বয়ং আল্লাহ তাআলা। তিনি মানুষকে...
ভাষা নিয়ে ভাসা ভাসা কিছু কথা

ভাষা নিয়ে ভাসা ভাসা কিছু কথা

একসময় বলা হতো, পশুর ডাকের অনুকরণ করতে করতেই মানুষ তার ভাষা রপ্ত করেছে। ‘বৌ-ঔ তত্ত্ব’ নামে তা বিজ্ঞানী মহলে পরিচিত। বিজ্ঞানীরা বলেন, আগের কালে মানুষ কিছু আওয়াজ করতে শিখেছে পশুদের আদলে। নানা রকম আওয়াজ করে তারা পশুদের তাড়িয়ে দেওয়ার পথ খুঁজত। নানা রকম আওয়াজ করতে করতেই একসময় একেকটা আওয়াজের একেকটা মানে দা