সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনিদের তথ্য দিলে পুরস্কৃত করা হবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধুর খুনিদের খুঁজতে সহযোগিতা চাইলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। আজ রোববার সকালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করার পর এ কথা বলেন তিনি।
ঢাবি সাংবাদিক সমিতির 'সংবাদপত্রে মৃত্যুঞ্জয়ী বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিগাথা' দিনব্যাপী আলোকচিত্র প্রদর্শন
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিভিন্ন দুর্লভ ও ঐতিহাসিক ছবি নিয়ে 'সংবাদপত্রে মৃত্যুঞ্জয়ী বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিগাথা' শীর্ষক আলোকচিত্র প্রদর্শনী'র আয়োজন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (ডুজা)।
খন্দকার মোশতাকের মন্ত্রিসভা
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার পরে তাঁর রক্তের ওপর পা রেখেই রাষ্ট্র ক্ষমতায় বসেন খন্দকার মোশতাক আহমেদ। ওই দিন রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন তিনি। গঠন করেন ২৩ সদস্যের মন্ত্রিসভার। যার মধ্যে ২২ জনই ছিলেন বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধীন কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগের (বাকশাল) মন্ত্রিসভার।
‘বিশ্বাসের কারণে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেছেন বঙ্গবন্ধু’
বঙ্গবন্ধু আমাদের বাঙালি জাতির মুক্তির দূত হিসেবে তাঁর জীবনের মূল্যবান সময় ব্যয় করেছেন। এই মহান নেতা তাঁর উচ্চ মানবিক গুণ, বিচক্ষণতা, রাজনৈতিক দক্ষতা আর আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অনেক বাঁধা, নির্যাতন ও জুলুমের স্বীকার
বঙ্গবন্ধুর চেতনা চলার পথের প্রেরণা
ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানিরা হত্যা করতে পারেনি। কিন্তু বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কতিপয় বিপথগামী কর্মকর্তা আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়ে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে। বঙ্গবন্ধুর ভবিষ্যদ্বাণী সত্যে পরিণত হয়। এর পর ঠিকই পাকিস্তান আর্মির জেনারেল জিয়াউল হক ভুট্টোকে ফাঁসিকাষ্ঠে ঝুলিয়ে হত্যা করে।
চলচ্চিত্রের প্রতি বঙ্গবন্ধুর অনুরাগ এবং অভিনয়
সদ্য স্বাধীন হওয়া দেশে চলচ্চিত্রের বাজার সংরক্ষণের উদ্যোগ নিতে এবং এই শিল্পের উন্নয়নের লক্ষ্যে চলচ্চিত্রকর্মীদের একটি প্রতিনিধিদল বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করতে যান। সেই দলে থাকা চিত্রগ্রাহক মাসুদ-উর-রহমান একটি নিবন্ধে জানিয়েছেন, বঙ্গবন্ধু সেদিন মনোযোগ দিয়ে শিল্পীদের কথা শুনেছেন, মাঝেমধ্যে কথাও বলেছেন।
বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন ‘ভালোই তো বানিয়েছিস, চালিয়ে যা’
রাজনৈতিক কারণেই বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সান্নিধ্য পেয়েছিলেন ছাত্রনেতা মাসুদ পারভেজ। পরে জাতির জনকের কথাতেই চলচ্চিত্রে থিতু হন তিনি। প্রযোজক ও অভিনেতা মাসুদ পারভেজ...
আওয়ামী লীগ কেন প্রতিরোধ করতে পারল না, কারণ খুঁজতে হবে: কাদের
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পরে তাৎক্ষণিক প্রতিরোধ কেন হলো না, আওয়ামী লীগ কেন পারল না; তার দায় আমরা অস্বীকার করতে পারি না। এর কারণ খুঁজে দেখতে হবে।
মাদারীপুরে জাতীয় শোক দিবস পালন
মাদারীপুর জেলা আওয়ামী লীগ, জেলা প্রশাসন, পুলিশ বিভাগসহ নানা সংগঠনের উদ্যোগে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬ তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস পালিত হয়েছে। জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে প্রায় এক হাজার পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
বঙ্গবন্ধু: সময়ের ধারায় চির অম্লান
বঙ্গবন্ধু পর্বতপ্রমাণ ব্যক্তিত্ব, সূর্যস্তম্ভের মতো দৃঢ় একজন মহানুভব মানুষ। যাঁকে নিয়ে আজকে বাংলার মানুষের অফুরান গর্ব। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি। এই মহামানবের স্মৃতি নিয়ে আজ ঘরে ঘরে স্মৃতি রোমন্থনের পালা।
কেউ কেউ ঘটনা আগেই জানত
বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয় ১৫ আগস্ট। তার আগে ১৪ আগস্ট দিনটি ছিল ইভেন্টফুল, মানে বিভিন্ন ঘটনা ঘটেছিল ওই দিন। এই ঘটনাগুলোর মধ্যে একটা জিনিস পরিষ্কার, যা আমি অনেকবার বলেছি বা লিখেছি। ১৫ আগস্ট এক দিনে ঘটেনি।
মুজিব রাজনীতির চার বাঁক
বঙ্গবন্ধু পরিণত বয়সে মৃত্যুবরণ করেননি। কিন্তু তাঁর জীবন বৈচিত্র্যময় মহাকাব্যের মতো। তাঁর মৃত্যুর পর কেউ কেউ তাঁকে বলেছেন গ্রিক ট্র্যাজেডির হিরো। আমি তা বিশ্বাস করি না। গ্রিক ট্র্যাজেডির হিরোরা মৃত্যুতেই চিরকালের জন্য বিলীন হয়ে গেছেন। বঙ্গবন্ধু তা হননি।
বঙ্গবন্ধু হত্যা ও পথভ্রান্তির ষড়যন্ত্র
১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট বাঙালি জাতির ইতিহাসে একটি কলঙ্কময় দিন। এদিন ষড়যন্ত্রকারীরা সপরিবারে হত্যা করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। এ নৃশংসতার কোনো তুলনা নেই। মনে আছে, এ ঘটনার তিন দশক পর নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে তৎকালীন মহাসচিব কফি আনান আমাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন
সেই রাতের কথা
সেই রাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বেগম মুজিব, শেখ রাসেল, শেখ জামাল, তাঁর স্ত্রী রোজী, বঙ্গবন্ধুর ছোট ভাই শেখ নাসের ঘুমিয়েছিলেন দোতলায়। তিনতলার দুটি ঘরের একটিতে ঘুমিয়েছিলেন শেখ কামাল ও তাঁর স্ত্রী সুলতানা। বঙ্গবন্ধুর ঘরের সামনের বারান্দায় ঘুমিয়েছিলেন বাড়ির দুই পরিচারক আবদুর রহমান শেখ (রমা) ও সেলি
বঙ্গবন্ধুর দাফনে খুনিদের ছিল তড়িঘড়ি
১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মেছিলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমান। খুব অল্প সময়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন শেখ মুজিব। পরবর্তী সময়ে হয়ে ওঠেন বাঙালিদের মুক্তির মহানায়ক ও জাতির পিতা।
বঙ্গবন্ধু হত্যা এবং উলট-পুরাণ
১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যার যে নিষ্ঠুরতা ও নৃশংসতা, তার পরিমাপ করা দুঃসাধ্য। তারপরও এই রক্তপাতের উৎস আমাদের খুঁজে বের করতে হবে। যে ঘাতকেরা অভিযান পরিচালনা করেছিল বত্রিশ নম্বর সড়কের অরক্ষিত বাসভবনে, নারী-পুরুষ-শিশু হত্যা যারা করেছিল ভাবলেশহীনভাবে, সপরিবারে বঙ্গবন্ধু-হত্যার বর্বরতার লক্ষ্য ও উদ
সেই দুঃসহ রাত
১৫ আগস্ট। ১৯৭৫ সালের এ দিনটিতে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল। হত্যা করা হয়েছিল আব্দুর রব সেরনিয়াবাতসহ তাঁর পরিবারের সদস্যদের। সেই কালরাত্রিতে আরও হত্যা করা হয়েছিল বাংলার বাণীর প্রতিষ্ঠাতা অগ্রজ শেখ ফজলুল হক মণি ও আমার অন্তঃসত্ত্বা ভাবি শামসুন্নাহার আরজু মণিকে। মণি ভাই ও ভাবিকে যখন হত্যা করা