শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
উপসম্পাদকীয়
বর্তমান মুহূর্তটিকে কাজে লাগান
অন্তর্বর্তী সরকার যদি শুধু দ্রুত নির্বাচন পরিচালনা করার দায়িত্বে সীমাবদ্ধ থাকে, তাহলে দেশের রাজনৈতিক ধরন, আচরণ ও রীতিনীতিতে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আশা করার কোনোই কারণ নেই। তড়িঘড়ি নির্বাচনের মাধ্যমে শুধু ক্ষমতার পালাবদল হবে, দেয়ালে কার ছবি থাকবে সেটির বদল হবে, যারা আগে নির্যাতিত ছিল তারা নির্যাতনকারীতে
অন্তর্বর্তীকালটা কত দিনের
গণ-আন্দোলনের অনেক ঘটনাবহুল দীর্ঘ এক মাস পর মাত্র দুই দিন আগে একটি নির্দলীয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করেছে। দেশ পরিচালনায় যখন যে সরকারই আসুক, তাদের সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ থাকে। এই অন্তর্বর্তী সরকারেরও আছে; বরং একটু বেশিই আছে। কারণ রাষ্ট্র ও সমাজে দীর্ঘকাল ধরে জম
দেশে এখন আলোচনায় 'ডকট্রিন অব নেসেসিটি'
বর্তমান পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে একটি শব্দবন্ধ খুব করে উচ্চারিত হচ্ছে, সেটি হলো- ডকট্রিন অব নেসেসিটি। বাংলায় উপযুক্ত অনুবাদ কী হতে পারে- প্রয়োজনীয়তার মতবাদ, জরুরতের নিদান, বিশেষ পরিস্থিতির নীতি ইত্যাদি।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলন যেন বেহাত না হয়
বাংলাদেশে গত এক মাসে আমরা যা দেখলাম, তাতে সাধারণ চোখে মনে হতে পারে এটি একটি শিক্ষার্থী-জনতার বিক্ষোভ। কিন্তু সেটাকে সাদা চোখে শুধু একটি আন্দোলন হিসেবে দেখার সুযোগ নেই। কয়েক বছর আগে নিরাপদ সড়ক আন্দোলন হয়েছিল
বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগের নাম কি মুছে যাবে
সাম্প্রতিক সময়ে দেশে শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে অভাবনীয় সব ঘটনা ঘটে গেল। গত শতকের ষাটের দশক থেকে সব গণতান্ত্রিক-প্রগতিশীল রাজনৈতিক আন্দোলন-সংগ্রামের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবেই জড়িত আছি। এবারের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সঙ্গে নানা কারণে অতীতের কোনো আন্দোলন তুলনীয় নয় বলে আমি মনে করি।
গণতন্ত্র ও সংস্কৃতির নিরাপত্তা
সাধারণত দেখা যায় যে কোনো স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলন কোনো একটি পরিণতি পেয়ে গেলে উত্তাল জনগোষ্ঠী পরবর্তী দায়িত্ব নেয় না। কারণ ক্ষমতার রদবদল হয় এবং আরেকটি ক্ষমতাবান গোষ্ঠী দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। তখন ওই আন্দোলনকারীদের আর কোনো ভূমিকা থাকে না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে যাঁরা ক্ষমতায় আসেন, তাঁরাও আন্দোলনের যে দফাগুল
মস্তিষ্কের প্রয়োজন পড়ল কেন
মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমাদের এ দেশটির জন্ম। মুক্তিযুদ্ধ যাঁরা করেছিলেন, তাঁদের বেশির ভাগই ছিলেন কৃষক, মাঝি, শ্রমিক, ছাত্র-যুবক, জেলে-তাঁতিসহ নানা পেশার মানুষ। তাঁরা সমাজের সাধারণ মানুষ ছিলেন। শত দুঃখ-কষ্টে থাকলেও সমাজের পরাধীনতাকে মেনে নিতে পারেননি। সৃজনশীল কোনো জাতি তা মেনে নিতে পারে না। এ ছাড়া প্র
কোন দিকে যাচ্ছি আমরা?
বড় বিপন্ন, বড় অবক্ষয়ের সময় পার করে ছাত্র-জনতার বিজয় এল। নিঃসন্দেহে ১৬ বছরের গণতন্ত্রহীন-স্বৈরনীতি শাসনের বিরুদ্ধে বিজয় এটি। একদিন যাদের ভোট দেওয়ার অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছিল, জনগণের ন্যায়সংগত দাবিকে অগ্রাহ্য করা হয়েছে, সেই গণমানুষের জয় এটি। এটাই প্রমাণিত হয়েছে, জনগণই দেশের মালিক। জনগণের শক্তিই বড় শক্ত
উৎপাদন কমলে খাদ্যসংকট দেখা দেবে
চলমান অস্থিরতা আর সংকট ক্রমেই ঘনীভূত হচ্ছে। দেশে কি বিদেশে। পরিবর্তিত এক অস্থির সময়ের ভেতর দিয়ে যেতে হচ্ছে প্রতিনিয়ত। মানবসৃষ্ট প্রতিকূল পরিবেশের পাশাপাশি মোকাবিলা করতে হচ্ছে জলবায়ু পরিবর্তন এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের অভিঘাতগুলোও। গত জুলাইয়ের প্রথম দিকে বন্যায় প্লাবিত হয় দেশের বেশ কিছু অঞ্চল।
হানিয়াকে হত্যা করেও হামাসকে ধ্বংস করা যাবে না
এটি ইসমাইল হানিয়ার শোক সম্পর্কিত কোনো নিবন্ধ নয়; কারণ, যাঁরা শহীদ, তাঁদের জন্য আমাদের বাকিদের মতো শোক করা হয় না; কেননা, শহীদরা অনন্তকালের জন্য সর্বোচ্চ পুরস্কার অর্জন করেছেন, এ নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই। হানিয়ার মতো একজন মানুষ অসুস্থতা বা দুর্ঘটনার কারণে মৃত্যুবরণ করতে পারেন না।
নতুন ভোর কি আসবে
পেশাগত কাজের কারণে এখন আর সেভাবে কোনো ধরনের রাজনৈতিক প্রোগ্রামে যাওয়া হয় না। আড্ডাটাও আর আগের মতো দেওয়া হয় না প্রিয়জনদের সঙ্গে। কোটা সংস্কার আন্দোলন যখন তুঙ্গে, তখনো আমাকে মিডিয়া আর ফেসবুকের মধ্য থেকে এই আন্দোলনের খবর নিতে হয়েছে।
অস্থির সময়ে
গতকালই আমি লিখেছিলাম, ‘এই বেলা থেকে বাঁধনটাতে দাও মন’ নামে একটি উপসম্পাদকীয়। একটি রাষ্ট্র যখন চলনশক্তি হারিয়ে ফেলে, যখন তাকে টেনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে, তখন তাকে বাঁচাবার উপায় কী—এ-ই ছিল লেখার বিষয়।
প্লাস্টিকের পৃথিবী
২০২৩ সালের বিশ্ব পরিবেশ দিবসে স্লোগান ছিল—‘সবাই মিলে করি পণ, বন্ধ হবে প্লাস্টিকদূষণ’। আমরা পণ করেছি, পণ করার পর কি পণের কথাটি মনে রেখেছি? প্লাস্টিক আবিষ্কৃত হয় ১৯০৭ সালে। বিজ্ঞানী বেকল্যান্ড এটি আবিষ্কার করেন। এটি পেট্রোলিয়াম দিয়ে তৈরি একটি যৌগ। বেকল্যান্ড এটি আবিষ্কার করার সময় কি ভেবেছিলেন, এর ব্যব
দাম, ব্যবসা ও ব্যবসায়ী
চলমান আন্দোলন ঘিরে সারা দেশে হিংসাত্মক ঘটনা বাড়ছে। মৃতের সংখ্যা বাড়ছে। ভীতি বাড়ছে। একই সঙ্গে বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম। দ্রব্যমূল্যের ক্রমাগত ঊর্ধ্বগতির প্রভাবে মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষ যতটা না ভুগছে, তার চেয়েও খারাপ পরিস্থিতি স্বল্প আয়ের মানুষগুলোর। শুধু টিয়ার গ্যাসের ঝাঁজেই নয়, মানুষ বাজ
এই বেলা থেকে বাঁধনটাতে দাও মন
সময় যখন রাজনৈতিকভাবে কুয়াশাচ্ছন্ন হয়ে থাকে, তখন আশপাশে যা ঘটছে, তা বুঝতে কষ্ট হয়। যারা দল করে, তারা সেই দলের পেছনেই ছোটে পঙ্গপালের মতো। সত্য তখন তাদের কোনো পক্ষের কাছেই বড় নয়। যেকোনো উপায়ে নিজের মতকে প্রতিষ্ঠিত করাই তখন তাদের ব্রত হয়ে দাঁড়ায়। আর তাই তারা চোখে শুধু সেটুকুই দেখে, যেটুকু তারা দেখতে চায়
আমূল সামাজিক পরিবর্তনের জন্য কী প্রয়োজন
সামাজিক পরিবর্তনের ওপর রোমান কার্জনারিকের বই ‘হিস্ট্রি ফর টুমরো: ইন্সপিরেশন ফ্রম দ্য পাস্ট ফর দ্য ফিউচার অব হিউম্যানিটি’ বইটিতে রোমান কার্জনারিক তুলে ধরেছেন কীভাবে অতীত আমাদের ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতিতে সাহায্য করতে পারে। সহজ কথায়, এই বই বলে আমরা কে এবং আমরা কী হতে পারি।
আটপৌরে
বাংলা ভাষায় একটি অতিপরিচিত শব্দ হলো ‘আটপৌরে’। আমাদের দৈনন্দিন কথাবার্তায় আটপৌরের মতো এমন অনেক শব্দই আমরা যথাযথ উৎস এবং অর্থ না জেনেই ব্যবহার করি। তাতে অবশ্য মনের ভাব প্রকাশে তেমন অসুবিধা না হলেও প্রকৃত অর্থ জানা থাকলে কথা বলার আগেই হয়তো আমরা