সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আড্ডা
প্রিয়াকে সাজানোর খরচ
একদিন আব্বাসউদ্দীন গুন গুন করে ভাওয়াইয়া গান গাইছিলেন। ঘরের বাইরে দাঁড়িয়ে সে গান শুনছিলেন নজরুল ইসলাম। গান শেষ হতেই ঘরে ঢুকে তিনি বললেন, ‘গাও তো আব্বাস, আবার গাও।’
স্ত্রীর পাশে
১৯৮১ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর শুক্রবার কাজী মোতাহার হোসেন বাথরুমে পড়ে গিয়ে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিলেন। ইন্টারনাল হ্যামারেজ হয়েছিল। শরীরের কিছু জায়গায় কালশিটে পড়ে গিয়েছিল। হাসপাতালে নেওয়া হলো। সেবাযত্ন চলল, কিন্তু আসলে তিনি তখন
সরযুর লজ্জা
ছোটবেলা থেকেই সরযু দেবী নজরুলের গানের ভক্ত। বিশেষ করে ‘এত জল ও কাজল চোখে’, ‘শুকনো পাতার নূপুর পায়ে’ গানগুলো গুনগুন করে গাইতেন তিনি। বড় হয়ে যখন তিনি নামকরা অভিনয়শিল্পী, তখন মনমোহন থিয়েটারে ডাক পেলেন অভিনয়ের। নাটকের নাম ‘রক্তকমল’। অভিনয়ে কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়, কিন্তু যখন তিনি শুনলেন এই নাটকের নায়ি
আত্মভোলা বিজ্ঞানী
বিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ বসু সব সময়ই ছিলেন আলাভোলা ধরনের মানুষ। বিশ্বভারতীর উপাচার্য যখন তিনি, তখন প্রতিভা বসু তাঁর সন্তানদের নিয়ে একবার শান্তিনিকেতনে গিয়েছেন। বুদ্ধদেব বসু তাঁদের সঙ্গে ছিলেন না। তাঁরা উঠেছিলেন পূর্বপল্লি গেস্ট হাউসে।
পরীক্ষার ফল
এসএসসি পরীক্ষায় সবচেয়ে খারাপ হলো বাংলা। ভাবসম্প্রসারণ যা দেওয়া হয়েছিল, সেটা নোট বইয়ে যেভাবে লেখা আছে তার বিপরীত জায়গা থেকে তুলে ধরেছেন সাঈদ হায়দার। এখন নম্বর যদি কম পান, তাহলে ডাক্তারি পড়া হয়ে উঠবে না।
চেনা মুখ
রশীদ করীম একটি পত্রিকায় সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন। সেই সাক্ষাৎকার ছাপা হওয়ার পর দেখা গেল, সম্পাদনার ঠেলায় তিনি যা বলতে চেয়েছেন, তার গুরুত্বপূর্ণ অংশই বাদ পড়ে গেছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে তিনি একটি প্রবন্ধ লিখেছিলেন।
এ তো নজরুলের গান!
শঙ্খ ঘোষ যখন ছোট, তখনই তাঁর কাছে এলেন নজরুল। তবে পরিচয়ে ঋদ্ধ হয়ে নয়, তিনি এলেন আবেগ হয়ে, ব্যক্তিপরিচয়হীন আবেগ হয়ে। নজরুলের নাম শুনবার আগে থেকেই নজরুলের আবেগ কী করে ছুঁলো শঙ্খ ঘোষকে, সে কথাই জানা যাক।
ভাত
পদ্মা নদীর তীরেই ছিল জসীমউদ্দীনের বাড়ি। কৈশোরেই তিনি গান লিখতেন, গল্প লিখতেন, কবিতা লিখতেন। ভাবতেন, কলকাতায় যেতে পারলে সেখানকার রসিক সমাজ নিশ্চয়ই জসীমকে বুকে টেনে নেবেন।
বনফুলের চিকিৎসা
তালগাছ কাটা নিয়ে বিবাদ বেধেছিল হিন্দু-মুসলমানে। তারাশঙ্কর নিয়েছিলেন হিন্দুদের পক্ষ। রিজার্ভ ফোর্স এসে মার্চ করে গেল গ্রামে। আগেই পাটনা যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পুলিশ-টুলিশ চলে আসায় তখনই পাটনার উদ্দেশে রওনা দিলেন তারাশঙ্কর।
হারিয়ে যাওয়া গান
১৯৭১ সালের মার্চ মাসে যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল, তাতে বিক্ষুব্ধ শিল্পী সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়েছিল। ২৫ মার্চে অপারেশন সার্চলাইট পরিচালিত হওয়ার পর যে ধ্বংসযজ্ঞ চলেছিল, তাতে সেই পরিষদের কর্মকাণ্ডও বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। অনেকেই সীমান্ত পাড়ি দিয়েছিলেন। কিছুদিন পর চলে যাওয়া শিল্পীদের কারও কারও কণ্ঠ শোনা যেতে লাগল
দেবব্রতের রসিকতা
দেবব্রত বিশ্বাসকে বহুদিন নানা অছিলায় রবীন্দ্রনাথের গান করতে দেয়নি বিশ্বভারতী। অথচ সে সময় পঙ্কজ মল্লিকের পর দেবব্রতবিশ্বাসই রবীন্দ্রসংগীতকে জনপ্রিয় করে তুলেছিলেন। হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ও সে কথাই বলেছেন বারবার।
নজরুলের বিয়ে
১৯২৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর বহরমপুর জেল থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন নজরুল। ১৯২৪ সালের ২৫ এপ্রিল বিয়ে করেছিলেন তিনি। সেদিন ছিল শুক্রবার। ২০ রমজান চলছিল। বাদ জুমা বসে বিয়ের আসর। বৈশাখ মাসের ১২ তারিখ ছিল বাংলা সনের।
গা-ঢাকা দিয়ে থাকা
১৯৫৮ সালের অক্টোবরে এল ইস্কান্দার মির্জার সামরিক শাসন। পেছনে আইয়ুব খান। এবার আবার শুরু হবে ধরপাকড়। কিছুদিন আগেই জেল থেকে মুক্তি পেয়েছেন জসীম উদ্দীন মণ্ডল। এখন গা-ঢাকা দিয়ে থাকা দরকার।
আঙুলহারা
শৈশবে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের যে রোগ হয়েছিল, তার নাম আঙুলহারা। কীভাবে কী হলো, সেটাই বলা হবে এখন।‘চিলড্রেনস ফ্রেশ এয়ার অ্যান্ড এক্সকারশন সোসাইটি’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছিলেন এক ধনবতী নারী।
মুজতবা আলীর রসিকতা
পথের পাঁচালী ছবিটি তৈরি হওয়ার আগে কুমারপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে সৈয়দ মুজতবা আলীর দেখা হয় এক আড্ডায়। সেই আড্ডায় অন্যদের সঙ্গে সত্যজিৎ রায়ও উপস্থিত থাকতেন। কফি হাউসের সেই আড্ডায় সৈয়দ মুজতবা আলীকে ডেকে এনেছিলেন পরিচিত শাটুল বাবু।
সৌমিত্র না অপু?
২০০৯ সালে চিকিৎসার জন্য দীর্ঘকাল সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ছিলেন লন্ডনে। সেখানে শুশ্রূষার পাশাপাশি ঝকঝকে ঢাউস টেলিভিশনে রোজ একটি করে সিনেমা দেখতেন। যে বাড়িতে থাকতেন, সেই বাড়ি মালিক ছিলেন পেশায় চিকিৎসক।
হাফটোন ও উপেন্দ্রকিশোরের বিনয়
তখনো অবিভক্ত ভারতবর্ষে ছবি ছাপা হতো কাঠের ওপর খোদাই করা ব্লক দিয়ে। উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী যখন তাঁর ‘ছেলেদের রামায়ণ’ বইটি বের করলেন, দেখা গেল কাঠের ব্লকে ছাপানোর কারণে ছবিগুলো সব বিকৃত হয়ে গেছে। অথচ কী চমৎকার ছিল ছবিগুলো!