সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আড্ডা
লেখালেখির পাঠ
সিগনেট প্রেসের খুব নাম হয়েছিল একসময়। এই নামের পেছনে ছিলেন দিলীপকুমার গুপ্ত, ডিকে নামেই তিনি পরিচিত ছিলেন। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বয়স তখন কুড়ি ছোঁয়নি। কৃত্তিবাস পত্রিকার সূত্রে এরই মধ্যে কয়েকবার ডিকের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন তিনি।
‘ওগো তোমার শেষ বিচারের আশায়’
১৯৫৬ সাল থেকে মান্না দে বাংলা বেসিক গান গাইতে শুরু করেন। ১৯৫৭ সালে গেয়েছিলেন দুটি গান—‘এই ক্ষণটুকু কেন এত ভালো লাগে...’ এবং ‘আমি আজ আকাশের মতো একেলা...’। পরের বছর নিজের সুরে চারটি গান করেন—‘চাঁদের আশায় নিভায়ে ছিলাম...’, ‘এই কূলে আমি আর ওই কূলে তুমি...’, ‘এ জীবনে যত ব্যথা পেয়েছি...’ আর ‘আমি সাগরের বে
শ্যামলের পদত্যাগ
আনন্দবাজারে তখন কাজ করেন শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়। সে সময় সন্তোষকুমার ঘোষের সঙ্গে একটা দুর্ঘটনা ঘটে। সন্তোষকুমার সোয়াইন বলেছিলেন। শ্যামল তাঁকে মেরেছিলেন চড়। তাতে পড়ে গিয়ে সন্তোষকুমারের হাত ভেঙে গিয়েছিল।
বুদ্ধদেবের ফলস্টাফ
কিরণশঙ্কর সেনগুপ্ত যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েন, তখন বুদ্ধদেব বসু কলকাতার রিপন কলেজে অধ্যাপনা করছিলেন। এখন সেই কলেজের নাম সুরেন্দ্রনাথ কলেজ। বুদ্ধদেব তখন ত্রৈমাসিক ‘কবিতা’ পত্রিকা সম্পাদনা করছেন। সেই পত্রিকায় কারও কবিতা ছাপা হলে তিনি নিজেকে ‘কবি’ বলে ভাবতে পারতেন। যেন কবি স্বীকৃতির জন্য ‘কবিতা’ পত্র
রাহমানের ছবি আঁকা
বাবুর বাজারে একটা দোকানে কাচ আর কাচ। সেই কাচে নানা ধরনের ছবি আঁকা। নানা কথা লেখা। সেই ছবি আর লেখা দেখতে থাকেন বালক শামসুর রাহমান। আহা! যিনি আঁকেন আর লেখেন, তাঁর হাতের কাজ কত সুন্দর!
প্রতিবাদ
বই ছাড়া জীবন চলতে পারে, সেটা ভাবতেই পারতেন না অভিনয়শিল্পী গোলাম মুস্তাফা। রাতে শোয়ার আগেও একবার কোনো বইয়ে চোখ বুলিয়ে না নিলে ঘুম আসত না। নিজের ব্যাপারে ছিলেন উদাসীন। থাকতেন মধুবাগে ভাড়াবাড়িতে। বনানীতে একটা জায়গা ছিল, কিন্তু ঋণ নিয়ে বাড়ি করার কথা ভাবতেই পারতেন না। স্ত্রী হোসনে আরা কখনো যদি ঋণের কথা
অভিমান
শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের ওপর একটা অভিমান ছিল মুর্তজা বশীরের। অন্তরে ছিল বেদনা। তিনি মনে করতেন, জয়নুল আবেদিন তাঁর জন্য কিছুই করেননি। প্রথম বিভাগে চারুকলা থেকে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন মুর্তজা বশীর, কিন্তু শিল্পাচার্য তাঁকে আর্ট কলেজে চাকরি দেননি।
প্লে-ব্যাকের শুরু
নিউ থিয়েটার্সের সঙ্গে দীর্ঘকালের সম্পর্ক ছিল পঙ্কজ মল্লিকের। সংগীত পরিচালনা করেছেন, গান গেয়েছেন, গাইয়েছেন অন্যকে দিয়ে। তো সেই নিউ থিয়েটার্সের চিত্র পরিচালক ছিলেন নীতীন বসু। থাকতেন পঙ্কজের পাশাপাশি পাড়ায়। কখনো পঙ্কজকে সঙ্গে করে নিয়ে অফিস যেতেন।
সত্যজিতের দূরদৃষ্টি
সত্যজিৎ রায়কে একবারই কাছাকাছি দেখেছিলেন সৈয়দ শামসুল হক। ১৯৭৩ সালে বার্লিন চলচ্চিত্র উৎসবে ‘অশনিসংকেত’ সিনেমার জন্য পুরস্কার পেয়েছিলেন সত্যজিৎ। এরপর তিনি এসেছিলেন লন্ডনে। উঠেছিলেন ‘প্রেসিডেন্ট’ হোটেলে। সৈয়দ হক তখন কাজ করেন বিবিসিতে।
চা ও চা-বাগানের গল্প
সকালে উঠে এক কাপ চা না হলে আমাদের চলেই না। আবার বর্ষায় সবুজ চা-বাগানে ঘুরে বেড়ানোর মজাই আলাদা। জাতীয় চা দিবসে তাই চা-বাগান ভ্রমণের গল্পের পাশাপাশি থাকছে চা নিয়ে জানা-অজানা নানা তথ্য।
বুদ্ধদেবের পঞ্চাশ হাজার
অশোক মিত্র তখন দিল্লিতে থাকেন। অর্থ মন্ত্রণালয় আর পরিকল্পনা কমিশনে গিয়ে আড্ডা দেন। তর্ক করেন। সকাল–বিকেল কমিউনিস্ট বন্ধুদের সঙ্গেও জমে আড্ডা। তবে ছুঁতো পেলেই চলে যান কলকাতায়।
নাটক আর জীবন
সে সময় বিনোদিনী দাসী গ্রেট ন্যাশনাল থিয়েটার ছেড়ে বেঙ্গল থিয়েটারে যোগ দিয়েছেন। বেঙ্গল থিয়েটারের মূল ব্যক্তি ছিলেন শরৎচন্দ্র ঘোষ। তিনি বিনোদিনীকে নিজের মেয়ের মতো দেখতেন। সে সময় বেশ কিছু ভালো নাটক মঞ্চস্থ হচ্ছিল। মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘মেঘনাদ বধ’ কাব্যের নাট্যরূপ দেওয়া হয়েছিল। বঙ্কিমচন্দ্রের ‘মৃণালিনী’
হাসুকে নিয়ে কবিতা
সেবার জসীমউদ্দীন গিয়েছেন শান্তিনিকেতনে। সেখানে নন্দলাল বসুর সঙ্গে আলাপ জমে উঠল। একদিন তাঁরা গেলেন গ্রন্থাগারিক প্রভাত কুমার মুখোপাধ্যায়ের বাড়ি। সেখানেই তিনি দেখা পেলেন একটি ছোট্ট শিশুর। হাসু তার নাম। হাসুর সঙ্গে বন্ধুত্ব করে নিলেন তিনি। হাসু হেসেখেলে ঘুরে বেড়ায়। কবির ইচ্ছে হলো, বাচ্চাটার জন্য কবিত
নীল জিনস
জীবনে প্রথমবারের মতো বিদেশ সফরে গেছেন আলী যাকের। মুস্তাফা নূরউল ইসলামের সঙ্গে। সে সময় জার্মানি ছিল বিভক্ত। পূর্ব জার্মানি ছিল সোভিয়েত বলয়ের দেশ। বার্লিন সে দেশের রাজধানী। বার্লিনে থাকার সময় একদিন ব্রেকফাস্ট সেরে আলী যাকের একটু
সাংবাদিকের জীবন
ইদানীং দেখা যায় কেউ কেউ সংবাদপত্রে চাকরি করে গাড়ি-বাড়ি করে ফেলেছেন। কোনো কোনো সংবাদপত্র সাংবাদিকদের জন্য গাড়ির ব্যবস্থাও করে। তবে সাধারণ সাংবাদিকেরা সচ্ছল জীবনযাপনের সুযোগ কমই পান।
নকল ধরতে হয় হাতেনাতে
কেউ নকল করলে তাকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন শিক্ষকেরা। তারপর সেই নকলবাজের কী যে বিড়ম্বনা হয়। কিন্তু কখনো কখনো নকল করতে দেখেও অনেকে কিছু বলতে পারেন না। কেন পারেন না? তারই একটা নমুনা দেখা গেল প্রফেসর আব্দুর রাজ্জাকের বয়ানে।
আলাউদ্দিন খাঁর রাগ
ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ খেপে গেলে তাঁকে বাগে আনা কঠিন ছিল। মাইহারে একবার বসেছে আসর। সরোদ বাজাবেন আলাউদ্দিন খাঁ। মহারাজা ছাড়াও তাঁর পারিষদেরা আছেন। অভ্যাগত অতিথিরাও এসে গেছেন। কাশ্মীরি গালিচায় বসেছেন আলাউদ্দিন খাঁ। মহারাজাদের মতো মাথায় পাগড়ি। পাশে নামজাদা তবলচি খলিফা আবিদ হুসেন খাঁ।