জীবনধারা ডেস্ক
বর্ষাকালে বিকালের নাশতাটা একটু মুখরোচক না হলে চলে? ফ্রিজ আর রান্নাঘরে থাকা উপকরণ দিয়েই বানিয়ে ফেলতে পারেন লোভনীয় সব খাবার। হালকা ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশে গরম-গরম স্ন্যাকস পেটকে যতটা না উষ্ণতা দেয়, তার চেয়ে বেশি শান্তি দেয় মনকে। আপনাদের জন্য বর্ষার সন্ধ্যায় তৈরির জন্য কয়েকটি স্ন্যাকসের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন আনিসা আক্তার নুপুর।
চিকেন ব্রড পকেট
উপকরণ
চিকেন কিমা ২৫০ গ্রাম, পাউরুটি ৪ পিস, পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, আদা-রসুন বাটা ১ চা-চামচ, গোলমরিচ গুঁড়া আধা চা-চামচ, কাঁচা মরিচ কুচি ১ টেবিল চামচ, বাঁধাকপি ও গাজর কুচি ১০০ গ্রাম, কর্নফ্লাওয়ার ১ চা-চামচ, ডিম ১টি, ব্রেডক্রাম্ব প্রয়োজনমতো, তেল (ভাজার জন্য), লবণ (স্বাদমতো), ধনেপাতা ও পুদিনাপাতা কুচি ১ টেবিল চামচ।
প্রনালি
প্রথমে কড়াইয়ে ১ টেবিল চামচ তেল গরম করে পেঁয়াজকুচি দিয়ে নেড়েচেড়ে বাটা মসলা দিয়ে চিকেন কিমা দিয়ে ভালো করে মেশাতে হবে। তারপর লবণ ও সবজি দিতে হবে। বাকি সব মসলা দিয়ে, শেষে কর্নফ্লাওয়ার পানিতে গুলে দিয়ে নেড়েচেড়ে ধনেপাতা ও পুদিনাপাতা দিয়ে নামিয়ে নিতে হবে। অন্যপাত্রে পাউরুটি হালকা পানিতে চেপে নিয়ে রুটির ভেতরে চিকেনের পুর দিয়ে পকেটের মতো বানিয়ে নিতে হবে। এবার চুলার আঁচ মিডিয়ামে রেখে ডিমে ডুবিয়ে ব্রেডক্রাম্বে এপিঠ-ওপিঠ করে তেলে ভেজে তুলতে হবে।
চিকেন মোমো
উপকরণ
ময়দা ২ কাপ, পানি ৩/৪ কাপ, সাদা তেল বা সয়াবিন তেল ১ টেবিল চামচ, লবণ ১ চা-চামচ, চিকেন কিমা ১ কাপ, গাজর কুচি আধা কাপ, আদা-রসুন মিহি কুচি ২ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, সয়াসস ২ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ কুচি ১ টেবিল চামচ, ধনেপাতা কুচি ২ টেবিল চামচ, ভিনেগার বা লেবুর রস ১ চা-চামচ।
প্রণালি
প্রথমে ডো বানানোর জন্য ময়দা, লবণ ও তেল মিশিয়ে নিতে হবে। তারপর হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে ডো বানাতে হবে। ঠিক পরোটার ডো’র মতো। ৩০ মিনিট ঢেকে রেখে দিতে হবে। অন্য পাত্রে চিকেন কিমা নিয়ে সঙ্গে পেঁয়াজ কুচি ও আদা-রসুন কুচি, সয়া সস, লবণ, কাঁচা মরিচ, ধনেপাতা সব উপকরণ মিশিয়ে নিতে হবে। এরপর ভিনেগার বা লেবুর রস দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। তারপর ময়দার ডো আবার একটু মথে নিয়ে ছোট ছোট লুচির মতো বেলে নিতে হবে এবং তার মধ্যে চিকেনের ফিলিং দিয়ে একটু ভাঁজ করে মোমো বানাতে হবে। অন্য হাঁড়িতে পানি গরম করে ওপরে স্টিলের চালনি দিয়ে তেল ব্রাশ করে মোমোগুলো দিয়ে ঢেকে স্টিম করতে হবে ১৫ মিনিট। সিদ্ধ হলে নামিয়ে পরিবেশন করুন টমেটোর সস বা ধনেপাতার চাটনির সাথে।
স্মোকি চিকেন ফ্রাই
উপকরণ
মুরগির মাংস ৫০০গ্রাম (৮/১০পিস), আদা-রসুন বাটা ২ চা-চামচ, জিরাগুঁড়া ১ চা-চামচ, মরিচগুঁড়া ১ চা-চামচ, কালো গোলমরিচগুঁড়া আধা চা-চামচ, ওয়েস্টারসস ১ চা-চামচ, সয়াসস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, লেবুর রস ১ চা-চামচ, কর্নফ্লায়ার ২ টেবিল চামচ, তেল (ভাজার জন্য), কয়লা কয়েক টুকরো।
প্রনালি
প্রথমে মুরগির মাংসের সঙ্গে সব বাটা-গুঁড়া মসলা মিশিয়ে নিতে হবে। এবার সব ধরনের সস দিয়ে মাখাতে হবে ভালো করে। এরপর লেবুর রস দিয়ে মেখে ঢেকে রেখে দিতে হবে ১ ঘণ্টা। তারপর কর্নফ্লাওয়ার দিয়ে আবার মিশিয়ে প্যানে তেল গরম করে কম আঁচে ডুবো তেলে ভেজে নিতে হবে। বাদামি রং এলে নামিয়ে একটি বাটিতে কয়লা গরম করে একটু দিয়ে মাংসসহ ঢেকে রাখতে হবে পাঁচ মিনিট। তৈরি হয়ে গেল মজাদার স্মোকি চিকেন ফ্রাই।
বর্ষাকালে বিকালের নাশতাটা একটু মুখরোচক না হলে চলে? ফ্রিজ আর রান্নাঘরে থাকা উপকরণ দিয়েই বানিয়ে ফেলতে পারেন লোভনীয় সব খাবার। হালকা ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশে গরম-গরম স্ন্যাকস পেটকে যতটা না উষ্ণতা দেয়, তার চেয়ে বেশি শান্তি দেয় মনকে। আপনাদের জন্য বর্ষার সন্ধ্যায় তৈরির জন্য কয়েকটি স্ন্যাকসের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন আনিসা আক্তার নুপুর।
চিকেন ব্রড পকেট
উপকরণ
চিকেন কিমা ২৫০ গ্রাম, পাউরুটি ৪ পিস, পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, আদা-রসুন বাটা ১ চা-চামচ, গোলমরিচ গুঁড়া আধা চা-চামচ, কাঁচা মরিচ কুচি ১ টেবিল চামচ, বাঁধাকপি ও গাজর কুচি ১০০ গ্রাম, কর্নফ্লাওয়ার ১ চা-চামচ, ডিম ১টি, ব্রেডক্রাম্ব প্রয়োজনমতো, তেল (ভাজার জন্য), লবণ (স্বাদমতো), ধনেপাতা ও পুদিনাপাতা কুচি ১ টেবিল চামচ।
প্রনালি
প্রথমে কড়াইয়ে ১ টেবিল চামচ তেল গরম করে পেঁয়াজকুচি দিয়ে নেড়েচেড়ে বাটা মসলা দিয়ে চিকেন কিমা দিয়ে ভালো করে মেশাতে হবে। তারপর লবণ ও সবজি দিতে হবে। বাকি সব মসলা দিয়ে, শেষে কর্নফ্লাওয়ার পানিতে গুলে দিয়ে নেড়েচেড়ে ধনেপাতা ও পুদিনাপাতা দিয়ে নামিয়ে নিতে হবে। অন্যপাত্রে পাউরুটি হালকা পানিতে চেপে নিয়ে রুটির ভেতরে চিকেনের পুর দিয়ে পকেটের মতো বানিয়ে নিতে হবে। এবার চুলার আঁচ মিডিয়ামে রেখে ডিমে ডুবিয়ে ব্রেডক্রাম্বে এপিঠ-ওপিঠ করে তেলে ভেজে তুলতে হবে।
চিকেন মোমো
উপকরণ
ময়দা ২ কাপ, পানি ৩/৪ কাপ, সাদা তেল বা সয়াবিন তেল ১ টেবিল চামচ, লবণ ১ চা-চামচ, চিকেন কিমা ১ কাপ, গাজর কুচি আধা কাপ, আদা-রসুন মিহি কুচি ২ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, সয়াসস ২ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ কুচি ১ টেবিল চামচ, ধনেপাতা কুচি ২ টেবিল চামচ, ভিনেগার বা লেবুর রস ১ চা-চামচ।
প্রণালি
প্রথমে ডো বানানোর জন্য ময়দা, লবণ ও তেল মিশিয়ে নিতে হবে। তারপর হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে ডো বানাতে হবে। ঠিক পরোটার ডো’র মতো। ৩০ মিনিট ঢেকে রেখে দিতে হবে। অন্য পাত্রে চিকেন কিমা নিয়ে সঙ্গে পেঁয়াজ কুচি ও আদা-রসুন কুচি, সয়া সস, লবণ, কাঁচা মরিচ, ধনেপাতা সব উপকরণ মিশিয়ে নিতে হবে। এরপর ভিনেগার বা লেবুর রস দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। তারপর ময়দার ডো আবার একটু মথে নিয়ে ছোট ছোট লুচির মতো বেলে নিতে হবে এবং তার মধ্যে চিকেনের ফিলিং দিয়ে একটু ভাঁজ করে মোমো বানাতে হবে। অন্য হাঁড়িতে পানি গরম করে ওপরে স্টিলের চালনি দিয়ে তেল ব্রাশ করে মোমোগুলো দিয়ে ঢেকে স্টিম করতে হবে ১৫ মিনিট। সিদ্ধ হলে নামিয়ে পরিবেশন করুন টমেটোর সস বা ধনেপাতার চাটনির সাথে।
স্মোকি চিকেন ফ্রাই
উপকরণ
মুরগির মাংস ৫০০গ্রাম (৮/১০পিস), আদা-রসুন বাটা ২ চা-চামচ, জিরাগুঁড়া ১ চা-চামচ, মরিচগুঁড়া ১ চা-চামচ, কালো গোলমরিচগুঁড়া আধা চা-চামচ, ওয়েস্টারসস ১ চা-চামচ, সয়াসস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, লেবুর রস ১ চা-চামচ, কর্নফ্লায়ার ২ টেবিল চামচ, তেল (ভাজার জন্য), কয়লা কয়েক টুকরো।
প্রনালি
প্রথমে মুরগির মাংসের সঙ্গে সব বাটা-গুঁড়া মসলা মিশিয়ে নিতে হবে। এবার সব ধরনের সস দিয়ে মাখাতে হবে ভালো করে। এরপর লেবুর রস দিয়ে মেখে ঢেকে রেখে দিতে হবে ১ ঘণ্টা। তারপর কর্নফ্লাওয়ার দিয়ে আবার মিশিয়ে প্যানে তেল গরম করে কম আঁচে ডুবো তেলে ভেজে নিতে হবে। বাদামি রং এলে নামিয়ে একটি বাটিতে কয়লা গরম করে একটু দিয়ে মাংসসহ ঢেকে রাখতে হবে পাঁচ মিনিট। তৈরি হয়ে গেল মজাদার স্মোকি চিকেন ফ্রাই।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে