বর্ষাকাল (আষাঢ়-শ্রাবণ) শেষ হয়েছে প্রায় দুই মাস আগে। তবে দেশে মৌসুমী বায়ুর সক্রিয়তার কারণে শরতেও (ভাদ্র-আশ্বিন) দেখা মিলছে বৃষ্টির। আজ শনিবার ভোরে হঠাৎ করে ঘণ্টা দেড়েকের বৃষ্টিতে রাজধানীর অনেক জায়গায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়।
চলছে শ্রাবণ মাস, ভরা বর্ষা মৌসুম। তবুও বৃষ্টির দেখা নেই। ফলে দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলার কৃষকেরা আমন ধান রোপণ করতে পারছেন না। জমিতে সেচ দেওয়ার জন্য উপজেলা কৃষি বিভাগ আজ রোববার বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ও ব্যক্তি মালিকানার সেচ পাম্প মালিকদের তাগাদা দিয়ে চিঠি দিয়েছে।
ষড়্ঋতুর দেশে এখন চলছে বর্ষাকাল। ঝুম বৃষ্টি হওয়ার কথা থাকলেও তা হচ্ছে না। আকাশ মেঘমুক্ত, নীল। ফলে রোদের তেজ বেড়েছে। তার ওপর বাতাসে আর্দ্রতার হার বেশি। পুরো বিষয়ের চাপ পড়ছে ত্বকের ওপর। ফলে ত্বকের সুরক্ষা দিতে সানস্ক্রিনের বিকল্প নেই। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি ত্বকের অকাল–বার্ধক্য, বলিরেখা ও ক্যানসারের জ
বর্ষায় অনেক শিশুর ডায়রিয়া হয়। তাই এ সময় মা-বাবা ও পরিবারের সদস্যদের বাড়তি সতর্কতা মেনে চলতে হবে।
বর্ষার ফল লটকন বা বর্মিজ গ্রেপ। এলাকাভেদে এটি হাড়ফাটা, ভুবি, কানাইজু, লটকা, লটকাউ, লোটকা ইত্যাদি নামে পরিচিত। লটকনে আছে অ্যামিনো অ্যাসিড ও এনজাইম। এগুলো দেহ গঠন, কোষের ক্ষয়পূরণ ও কোষকলার সুস্থতায় সাহায্য করে। লটকন বেটে চুলকানি, খোসপাঁচড়া ও দাদে প্রলেপ হিসেবে ব্যবহার করা যায়। এতে এই চর্মরোগগুলো সেরে
বর্ষাকালে বিভিন্ন ধরনের রোগের প্রকোপ বেড়ে যায়। এগুলোর মধ্যে চোখের রোগ অন্যতম। এগুলোর মধ্যে আছে কনজাংটিভাইটিস, স্টাই, শুষ্ক চোখ, কর্নিয়ার ক্ষত।
মাঝবর্ষায় চারদিকে ভরা জল আর ওপরে সাদা-কালো মেঘ। নিচে বিলের কালচে পানিতে থরে থরে ফুটে আছে নীল শাপলা। বিস্তীর্ণ বিলের এখানে সেখানে শিকারের আশায় ঘুরছে বক, মাছরাঙা, শামুকখোল পাখি; পানিতে ডুব দিচ্ছে পানকৌড়ি। কয়েকটি ছোট ছোট নৌকায় করে মাছ ধরছে দু-চারজন জেলে। সব মিলিয়ে এক মনোমুগ্ধকর পরিবেশ কুমিল্লার ব্রাহ্ম
বর্ষার মধ্য়ভাগে যখন তখন আকাশ ভেঙে বৃষ্টি নামবে এটা তো খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু বৃষ্টিতে যেন বিপাকে না পড়তে হয় তাই নিজেরও তো কিছু প্রস্তুতি থাকা চাই নাকি? সাধারণত এ সমটায় নারীরা একটু বড় ব্যাগই সঙ্গে নেন। কারণ বৃষ্টির পানি থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে দুয়েকটা বাড়তি জিনিস তো সঙ্গে নেওয়ার দরকার পড়ে। বর্ষাকা
এবার বাস টার্মিনালটির অবস্থা অন্যান্য বর্ষার তুলনায় আরও শোচনীয় বলছেন যাত্রী ও কাউন্টার মালিকেরা। টার্মিনালের কোথাও কোথাও লাল কাপড় টানিয়ে দেওয়া হয়েছে বড় গর্তের কারণে। যাত্রী নিয়ে অটোরিকশা বা রিকশা উল্টে যাওয়ার ঘটনাও ঘটছে। যাত্রী ও কাউন্টার মালিকদের অভিযোগ, বছরজুড়ে এই অবস্থা থাকলেও পৌর কর্তৃপক্ষ কোনো
হরিণমারা দেখে, হাঁটুভাঙ্গা পেরিয়ে অজস্রধারা যাওয়ার পথেরও যে একটা গল্প তৈরি হতে পারে, সেটা জানা ছিল না। আগের দিন রাতে রওনা দিয়ে পরদিন খুব ভোরে পৌঁছেছিলাম মিরসরাই। ফজরের নামাজের পরই ছোট কমলদহ হয়ে চলে যাই একেবারে রেললাইন পার হয়ে বাউয়াছড়া উদ্যান। অতঃপর গাড়ি রেখে হাঁটা। কিছু দূর হাঁটতেই সবুজ ঘন অরণ্য।
এখন চলছে বর্ষাকাল। ফলে নদ-নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় এবং পাহাড়ি ঢলের কারণে সিলেটের বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্র প্লাবিত হয়েছে। সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে কিছু কিছু জায়গা। ফলে সেসব জায়গায় ভ্রমণ নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।
সাপের উপদ্রব থেকে রক্ষার জন্য মাদারীপুরে কৃষকদের মধ্যে গামবুট বিতরণ করা হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে মাদারীপুর সদর উপজেলার প্রান্তিক কৃষকদের মধ্যে বর্ষা মৌসুমে রাসেলস ভাইপারসহ অন্যান্য সাপের উপদ্রব থেকে রক্ষার জন্য এই গামবুট বিতরণ করা হয়।
বর্ষাকালে বিকালের নাশতাটা একটু মুখরোচক না হলে চলে? ফ্রিজ আর রান্না ঘরে থাকা উপকরণ দিয়েই বানিয়ে ফেলতে পারেন লোভনীয় সব খাবার। হালকা ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশে গরম-গরম স্ন্যাকস পেটকে যতটা না উষ্ণতা দেয় তার চেয়ে বেশি শান্তি দেয় মনকে। আপনাদের জন্য বর্ষার সন্ধ্যায় তৈরির জন্য কয়েকটি স্ন্যাকসের রেসিপি ও ছবি পাঠি
বর্ষাকালে বাইরে বের হলে স্বাভাবিকভাবেই জর্জেট, সিল্ক, হাফ সিল্ক, সিনথেটিক বা লিনেনের তৈরি পোশাক বেশি পরা হয়। এতে বৃষ্টির ছাঁটে ভিজে গেলেও কম সময়ে কাপড় শুকিয়ে যায়। বর্ষায় ঘরের বাইরে পা রাখতে হলে আরও কিছু প্রস্তুতি থাকা চাই। নয়ত আষাঢ়ের বৃষ্টিতেই মাটিতে হয়ে যেতে পারে পুরো দিন।
আমাদের দেশ ষড়্ঋতুর। ঋতুর ভিন্নতার কারণে আমাদের খাদ্যে বৈচিত্র্য বেশি। এখানে ছয় ঋতুতে আলাদা আলাদা খাদ্যের উপকরণ পাওয়া যায়। এগুলোর প্রতিটিই পুষ্টি উপাদানে পরিপূর্ণ। এই খাবারগুলো প্রতিটি ঋতুতে আমাদের শরীরকে রোগ-জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করতে সক্ষম।
ভ্রমণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হলো ট্রাভেল ব্যাগ। পরিবেশ এবং আবহাওয়া অনুযায়ী এটি নির্বাচন করা জরুরি। বর্ষাকাল সমাগত। জেনে রাখা ভালো, এ সময় ভ্রমণব্যাগে কী কী রাখতে হবে।
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় ১০ মিনিটে ১১০টি চারারোপণের মধ্য দিয়ে আষাঢ় মাসকে (বর্ষাকাল) স্বাগত জানানো হয়েছে। অনলাইন প্লাটফর্ম ‘ভয়েস অব পাকুন্দিয়া’ চারারোপণের মধ্য দিয়ে বর্ষাকালকে বরণের এ কর্মসূচি পালন করে।