শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
উপসম্পাদকীয়
হাওয়ার বিরুদ্ধে আইনি নোটিশ ও শিল্পবোধহীন মধ্যবিত্তের দৌরাত্ম্য
সত্যজিৎ রায়ের সময় এক শ্রেণির মধ্যবিত্তের অস্তিত্ব ছিল, যারা চলচ্চিত্র বুঝত না। তবে তাদের এত বাড়বাড়ন্ত ছিল না। ‘পথের পাঁচালী’র মতো চলচ্চিত্র তাদের ভালো না লাগলেও তারা চুপ থেকেছিল। ভালো না লাগার বিষয়টিকে নিজেদের ব্যর্থতা হিসেবে মনে করেছিল। এই ধরনের ব্যর্থতাবোধ শিল্পের উৎকর্ষের জন্য জরুরি। এ জাতীয় বোধ
‘সেন্সর’ ও ‘কন্ট্রোল’
‘সেন্সর’ ও ‘কন্ট্রোল’ দুটি শব্দই ইংরেজি এবং দুটি শব্দই ঔপনিবেশিক। ইংরেজ শাসনকার্য চালানোর জন্য প্রথম থেকেই উপনিবেশগুলোতে এই শব্দ দুটি চালু করে। সংবাদপত্রে, সভা-সমিতিতে সর্বত্রই সেন্সরের মাধ্যমে জনমতকে রুদ্ধ করার একটা নিয়ম চালু করা হয়...
মাননীয়দের অতিকথন, অস্বস্তিতে জনগণ
মানুষের কথোপকথনের প্রধান সহায়ক অঙ্গ জিহ্বা। এর নিয়ন্ত্রিত নড়াচড়ার মধ্য দিয়েই মনের ভাব সুস্পষ্টরূপে প্রকাশ পায়। স্বার্থবাদীরা এটি ব্যবহার করে কথায় ভুলিয়ে অপরের কাছ থেকে অনেক কিছু হাসিল করে নিতে পারে। আবার এর সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমেই মানুষ বন্ধু বানাতে সক্ষম হয়। শত্রু তৈরিতেও এর ভূমিকা কম নয়; বিশেষ
এক প্যাকেট বেনসন আর চা-শ্রমিকের মজুরি
এক প্যাকেট বেনসন সিগারেটের দাম কত? এক কেজি চালের দাম কত? চা-শ্রমিকদের মজুরি কত? প্রথম প্রশ্নটি তাঁদের উদ্দেশে, যাঁরা ভাত খাওয়ার আগে-পরে নেশায় পড়ে সিগারেট খান। দ্বিতীয় প্রশ্নটি এ দেশের ভাতপ্রেমী মানুষের জন্য (কেউ যদি বার্গার অথবা পাস্তা পছন্দ করে থাকেন, কিংবা খেজুর, তবে তাঁরা এই প্রশ্ন থেকে অব্যাহ
মন্ত্রীদের বচনামৃত ও দেশের বাস্তবতা
১২ আগস্ট সিলেটে এক মতবিনিময় সভা শেষে দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, ‘আমরা তো বেহেশতে আছি’।
ব্যবসায়ীদের নির্দয়তা: কঠোর শাসন চাই
আমার এক বন্ধু ঈদের পর ৬০০ টাকার ট্রেনের টিকিট যখন ২ হাজার ৪০০ টাকায় কিনতে ব্যর্থ হলো, তখন রেগেমেগে আমাকে ফোন করেছে। উত্তেজিতভাবে সে একাই বলতে শুরু করল এত রক্তক্ষয়, এত আত্মত্যাগের বিনিময়ে একটা দেশ স্বাধীন হলো...
চা শ্রমিকের মজুরি ও অধিকার প্রশ্নে ভোক্তারাও কি চুপ করে থাকবে?
এ দেশের অনেক মানুষ যেখানে থাকে, যা খায়, তার চেয়ে জেলখানায় থাকার ব্যবস্থা ভালো, খাওয়ার ব্যবস্থা ভালো। কিন্তু মানুষ নর্দমার পাশে পলিথিনের নিচে বাস করা আর খেয়ে-না খেয়ে থাকাকে জেলখানার নিশ্চিত খাবার, আর মাথার ওপরে পাকা ছাদের চেয়ে বেশি পছন্দ করে। কেন?
জনগণের অধিকার আদায়ে তাদেরই এগিয়ে আসতে হবে
সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিবেশ গুমট থাকলেও নির্বাচন ঘিরে অনেক কিছুই পরিষ্কার হচ্ছে। অন্তত সংঘাতের বিষয়টি দিনে দিনে স্পষ্ট হচ্ছে। এ লক্ষণ রাষ্ট্র ও সমাজের জন্য কোনোভাবেই শুভ নয়।
শোকের মাস: চেতনার রূপ-রূপান্তর
১৯৭৫ সালের পনেরোই আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছিল। আগস্ট সত্যিকার অর্থেই শোকাবহ। বাংলা সাহিত্যের তিন প্রধান কবি রবীন্দ্রনাথ, নজরুল ইসলাম ও শামসুর রাহমানেরও মৃত্যুমাস এই আগস্ট...
১৫ আগস্টের নৃশংসতা ও পরবর্তী দিনগুলো
গুলির শব্দে বাড়ির সবার ঘুম ভেঙে যায়। তাঁরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। আমরা ভাইবোনেরা নিজেদের রুম থেকে বের হয়ে বাবার রুমে যাই। তখন বাবাকে দেখলাম খুবই বিচলিত এবং আমার মা (বঙ্গবন্ধুর বোন) বলেন, ‘ভাইজানকে ফোন দাও।’
স্মরণকালের নৃশংসতম হত্যাকাণ্ড
মাত্র সাড়ে তিন বছর সময়ে বঙ্গবন্ধুর সরকার দেশের জন্য যা যা করেছে, মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ী, শূন্য থেকে যাত্রা শুরু করা সরকারের কাছে আর কী প্রত্যাশা থাকতে পারে? তথাপি একদল ষড়যন্ত্রকারী, ক্ষমতালোভী বিপথগামী ব্যক্তি পঁচাত্তরের হত্যাকাণ্ডের পরিবেশ তৈরির সুযোগের অপেক্ষায় থাকে...
চরম নির্মমতার ১৫ আগস্ট
আজ শোকাবহ ১৫ আগস্ট। এদিন বাঙালির প্রিয় নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর সহধর্মিণীসহ পরিবারের প্রায় সবাইকে ঘাতকচক্র নৃশংসভাবে হত্যা করেছিল। ইতিহাস যাকে ‘হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি’ হিসেবে বিনির্মাণ করেছিল, কৃতঘ্ন ঘাতকেরা কলঙ্কিত সেই দিনটির রাতের অন্ধকারে শুধু তাঁকে সপরিবারে হত্যাই ক
শনিবার বিকেল একটি ফারুকী নির্মাণ নয়!
শনিবার বিকেল ছবিখানা আদতে মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বানাননি! এই সিনেমাটা ফারুকী লেখেননি, আঁকেননি, ভাবেননি। প্রিয় পাঠক, নিশ্চয়ই ভাবছেন এই মিথ্যে কথাগুলো কী করে বলে গেলাম। কী অবাক ব্যাপার দেখুন তো, কোনো ডিসক্লেইমার ছাড়াই আপনি
কার স্বার্থে জ্বালানি তেলের আচমকা মূল্যবৃদ্ধি?
রাষ্ট্রযন্ত্র যদি জোর করে একটি জনগুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত এক ঘণ্টার নোটিশে বাস্তবায়ন করতে পারে, যার সম্পূর্ণ বোঝা জনগণকেই বইতে হবে, তাহলে একজন নাগরিক হিসেবে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রক্রিয়া ও তার প্রভাব মোকাবিলায় সরকারের পরিকল্পনা সম্পর্কে জানার আমার যে সাংবিধানিক অধিকার রয়েছে, তা-ও আমি প্রায়োগিক অর্থে
মধ্যরাতের মূল্যোত্থান!
এত দিন জেনে এসেছি, বিভিন্ন দেশে মধ্যরাতে ক্ষমতার পরিবর্তন হয়! শনিবার ঘুম থেকে উঠে জানলাম, আগের রাতে এমনই উত্থানের ঘটনা ঘটেছে। তবে তা জ্বালানি তেলের মূল্যোত্থান। ডিজেল, পেট্রল, অকটেনের রেকর্ড মূল্যবৃদ্ধিকে আর কী বলা যায়!
চুষে খাবেন, নাকি চিবিয়ে?
এখনো পর্যন্ত এ দেশের বাজারব্যবস্থায় কোনো পণ্যের দাম একবার বাড়লে তা কমে স্বাভাবিক হওয়ার নজির তো নেই। আমরা কখনো দেখিনি তা বাস্তবায়নে কর্তৃপক্ষের কড়া ও উৎসাহী হস্তক্ষেপ। ফলে সাধারণের আশান্বিত হওয়ার সুযোগ খুবই কম। আর সেই আক্ষেপেই মনে জাগে একটি অসহায় প্রশ্ন—আমাদের চুষে খাবেন, নাকি চিবিয়ে?
পথগুলো আর আমাদের নেই?
এই শিশুদের চোখ বাঁধা হয়নি। এই শিশুরা সবটা দেখেছে। কত বড় হয়েছিল তখন তাদের চোখ? এই শিশুরা সব শুনেছে, প্রতিটি শব্দ, প্রতিটি উচ্চারণ, প্রতিটি গর্জন, প্রতিটি দীর্ঘশ্বাস। এই শিশুরা চোখের সামনে এক নারীর আর্তনাদকে চাপা পড়তে দেখেছে, দেখেছে কী করে তাঁর ওপর একদল পুরুষ নির্যাতন চালায়। এই শিশুরা সবটা দেখেছে, আর