বাংলাদেশের শিগগির কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালু হবে এবং এর মাধ্যমে পুঁজিবাজার আরও গতিশীল হবে বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) চেয়ারম্যান এ কে এম হাবিবুর রহমান।

ক্যাপিটাল গেইন বা পুঁজিবাজারে শেয়ার বিক্রি করে যে মুনাফা হয়, তাঁর ওপর আরোপিত করহার কমানোর চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ।

পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করবে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। আজ বুধবার বিকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

ক্যাপিটাল গেইন বা মূলধনি মুনাফার ওপর বিদ্যমান কর স্থগিত করা এবং সিকিউরিটিজ লেনদেনের ওপর অগ্রিম আয়কর কমানোর দাবি জানিয়েছে স্টক ব্রোকারদের সংগঠন ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ)। অর্থ উপদেষ্টাকে চিঠি দিয়েছে সংগঠনটি।

পুঁজিবাজারে অব্যাহত দরপতনের কারণ হিসেবে বিনিয়োগকারীরা দুষছেন নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (বিএসইসি)। অন্যদিকে পুঞ্জীভূত অনেক সমস্যার মধ্যে বিএসইসির দৃষ্টিতে তারল্যসংকটই হলো এ মুহূর্তের পুঁজিবাজারের সবচেয়ে বড় সমস্যা।

পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের (ইউসিবি) পরিচালনা পর্ষদের সভায় মুনাফা ঘোষণা করা হয়েছে।

দীর্ঘদিনের অনিয়মের বলি দেশের পুঁজিবাজার। এখন এর খেসারত দিচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা। লাগাতার দরপতনে পুঁজি হারিয়ে দিশেহারা তাঁরা। গত আড়াই মাসে ১৭ শতাংশ সূচক পতনের সঙ্গে পুঁজিবাজারের মূলধন কমেছে প্রায় ১০ শতাংশ। পুঁজি হারানোর এই মিছিল দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে। কিন্তু নিয়ন্ত্রক ও কর্তৃপক্ষের তরফে পর্যাপ্ত বা

গ্রামীণফোনের মাধ্যমে দেশের সাধারণ মানুষের কাছে বিনিয়োগ শিক্ষা ছড়িয়ে দিতে চায় পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ লক্ষ্যে গ্রামীণফোনের সঙ্গে বিএসইসি কাজ করবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ। 

পুঁজিবাজারের দরবেশখ্যাত একসময়ের দোর্দণ্ড প্রতাপশালী সালমান এফ রহমান। পুঁজিবাজারের নানা অনিয়মে বিভিন্ন সময় তাঁর নাম উঠে এলেও কখনো বিচারের সম্মুখীন হতে হয়নি তাঁকে।

অনৈতিকভাবে কারসাজি। অব্যাহত দরপতন। টানা লোকসান। আরও লোকসানের ভয়-আতঙ্কে শেয়ার বিক্রির হিড়িক। তারল্যসংকট। নতুন বিনিয়োগে ঘাটতি। ভালো কোম্পানির অভাব এবং দুর্বল কোম্পানির শেয়ারের মূল্য অস্বাভাবিক বৃদ্ধির বিপরীতে নামমাত্র মুনাফা। গত দেড় দশকে এসব হলো পুঁজিবাজারের দৈনন্দিন চিত্র। এরই মধ্যে একটি অধ্যায়ের সমা

পুঁজিবাজারে টানা দরপতন ঠেকাতে ‘জেড’ ক্যাটাগরি হিসেবে পরিচিত দুর্বল শ্রেণির কোম্পানির বিশেষ ছাড় দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। অনুমোদিত লভ্যাংশের ন্যূনতম ৮০ শতাংশ বিনিয়োগকারীদের দিলে কোম্পানিকে ‘জেড’ থেকে উন্নীত করা হবে।

বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের আলোচিত কারসাজিকারক (গ্যাম্বলার) সমবায় অধিদপ্তরে উপ-নিবন্ধক আবুল খায়ের হিরু ও ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানসহ তাঁর সিন্ডিকেটের মাধ্যমে সংঘটিত শেয়ার কারসাজির তথ্য অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা।