নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও অগ্রগতির স্বার্থে পুঁজিবাজারকে বিনিয়োগসমৃদ্ধ করতে এবং বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে দুটি অনুরোধ জানিয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদকে চিঠি পাঠিয়েছে স্টক ব্রোকারদের সংগঠন ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ)।
ক্যাপিটাল গেইন বা মূলধনি মুনাফার ওপর বিদ্যমান কর স্থগিত করা এবং সিকিউরিটিজ লেনদেনের ওপর অগ্রিম আয়কর কমানোর দাবি জানিয়ে অর্থ উপদেষ্টাকে চিঠি দেয় সংগঠনটি।
আজ বুধবার ডিবিএ সভাপতি সাইফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বরাবর পাঠানো হয়েছে। একই সঙ্গে চিঠির অনুলিপি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খানের কাছেও পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, বিদ্যমান আয়কর আইনে মূলধনি আয়ের (৫০ লাখ টাকার অধিক) ওপর স্তরভিত্তিক করারোপ করা হয়েছে। অন্যদিকে বিগত ও বর্তমান বছরে কোনো মূলধনি লোকসানের ভবিষ্যৎ মূলধনি আয়ের সঙ্গে সমন্বয় করার বিধান রাখা হয়নি। ফলে বড় বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে বাজারবিমুখ হয়ে পড়েছে। মূলধনি আয়ের ওপর বিদ্যমান করের ছাড় বাজারে বিনিয়োগকারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করবে। এমতাবস্থায় দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও অগ্রগতির স্বার্থে পুঁজিবাজারকে বিনিয়োগসমৃদ্ধ করতে মূলধনি আয়ের ওপর বিদ্যমান কর কমপক্ষে দুই বছর স্থগিত করার জন্য বিনীত অনুরোধ করছি।
চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, বর্তমানে ব্রোকারেজ হাউসগুলো দুটি স্তরে কর প্রদান করে থাকে। প্রথমত, সিকিউরিটিজ ক্রয়-বিক্রয়ের ওপর ০.০৫ শতাংশ এবং দ্বিতীয়ত, করপোরেট আয়কর হিসেবে, যেটি বেশি হয় তা চূড়ান্ত কর হিসেবে গণ্য করা হয়। দ্বিস্তরের এ করব্যবস্থা মন্দা বাজার পরিস্থিতিতে ব্রোকারদের ক্ষতি করে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ব্রোকারদের আয় না হলেও আয়কর প্রদান করতে হয় এবং মাঝারি বাজারে এই করের হার ৬০ শতাংশ বা তারও বেশি ছাড়িয়ে যায়। এই করনীতি ব্রোকারদের ব্যবসাকে সংকুচিত করে দিয়েছে এবং আর্থিক সংকটে অনেক ব্রোকারেজ প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। ফলে ব্রোকারেজ হাউসের ট্রেডিং কার্যক্রম সক্রিয় ও সচল রাখতে রাজস্ব করহার ০.০৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ০.০২ শতাংশ করার অনুরোধ জানিয়েছে ডিবিএ।
ডিবিএ জানায়, আস্থার সংকটের সঙ্গে তারল্যসংকট একাকার হয়ে বাজারের ধারাবাহিক পতন দীর্ঘায়িত হচ্ছে। দীর্ঘ এই পতনের ফলে লাখ লাখ বিনিয়োগকারী তাদের পুঁজি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে গেছে। বাজার সূচক গত চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্নে অবস্থান করছে। এই অবস্থায় বিনিয়োগকারীসহ বাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠানগুলো অস্তিত্বের সংকটে পড়েছে। এই সংকট মোকাবিলায় বাজারে বড় বিনিয়োগকারী আনা জরুরি।
দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও অগ্রগতির স্বার্থে পুঁজিবাজারকে বিনিয়োগসমৃদ্ধ করতে এবং বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে দুটি অনুরোধ জানিয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদকে চিঠি পাঠিয়েছে স্টক ব্রোকারদের সংগঠন ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ)।
ক্যাপিটাল গেইন বা মূলধনি মুনাফার ওপর বিদ্যমান কর স্থগিত করা এবং সিকিউরিটিজ লেনদেনের ওপর অগ্রিম আয়কর কমানোর দাবি জানিয়ে অর্থ উপদেষ্টাকে চিঠি দেয় সংগঠনটি।
আজ বুধবার ডিবিএ সভাপতি সাইফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বরাবর পাঠানো হয়েছে। একই সঙ্গে চিঠির অনুলিপি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খানের কাছেও পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, বিদ্যমান আয়কর আইনে মূলধনি আয়ের (৫০ লাখ টাকার অধিক) ওপর স্তরভিত্তিক করারোপ করা হয়েছে। অন্যদিকে বিগত ও বর্তমান বছরে কোনো মূলধনি লোকসানের ভবিষ্যৎ মূলধনি আয়ের সঙ্গে সমন্বয় করার বিধান রাখা হয়নি। ফলে বড় বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে বাজারবিমুখ হয়ে পড়েছে। মূলধনি আয়ের ওপর বিদ্যমান করের ছাড় বাজারে বিনিয়োগকারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করবে। এমতাবস্থায় দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও অগ্রগতির স্বার্থে পুঁজিবাজারকে বিনিয়োগসমৃদ্ধ করতে মূলধনি আয়ের ওপর বিদ্যমান কর কমপক্ষে দুই বছর স্থগিত করার জন্য বিনীত অনুরোধ করছি।
চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, বর্তমানে ব্রোকারেজ হাউসগুলো দুটি স্তরে কর প্রদান করে থাকে। প্রথমত, সিকিউরিটিজ ক্রয়-বিক্রয়ের ওপর ০.০৫ শতাংশ এবং দ্বিতীয়ত, করপোরেট আয়কর হিসেবে, যেটি বেশি হয় তা চূড়ান্ত কর হিসেবে গণ্য করা হয়। দ্বিস্তরের এ করব্যবস্থা মন্দা বাজার পরিস্থিতিতে ব্রোকারদের ক্ষতি করে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ব্রোকারদের আয় না হলেও আয়কর প্রদান করতে হয় এবং মাঝারি বাজারে এই করের হার ৬০ শতাংশ বা তারও বেশি ছাড়িয়ে যায়। এই করনীতি ব্রোকারদের ব্যবসাকে সংকুচিত করে দিয়েছে এবং আর্থিক সংকটে অনেক ব্রোকারেজ প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। ফলে ব্রোকারেজ হাউসের ট্রেডিং কার্যক্রম সক্রিয় ও সচল রাখতে রাজস্ব করহার ০.০৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ০.০২ শতাংশ করার অনুরোধ জানিয়েছে ডিবিএ।
ডিবিএ জানায়, আস্থার সংকটের সঙ্গে তারল্যসংকট একাকার হয়ে বাজারের ধারাবাহিক পতন দীর্ঘায়িত হচ্ছে। দীর্ঘ এই পতনের ফলে লাখ লাখ বিনিয়োগকারী তাদের পুঁজি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে গেছে। বাজার সূচক গত চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্নে অবস্থান করছে। এই অবস্থায় বিনিয়োগকারীসহ বাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠানগুলো অস্তিত্বের সংকটে পড়েছে। এই সংকট মোকাবিলায় বাজারে বড় বিনিয়োগকারী আনা জরুরি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় তারল্য ঘাটটি মেটাতে দুর্বল সাতটি ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা দিয়েছে সবল ৯টি ব্যাংক। তবে এসব দুর্বল ব্যাংক থেকে চাওয়া হয়েছিল ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আ
৪ ঘণ্টা আগেদেশে চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ভেজাল, নকল, মানহীন, অনুমোদনহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ প্রসাধনী সামগ্রী। বাংলাদেশ যেন বিদেশি এসব পণ্যের ডাম্পিং স্টেশন। প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ায় দিন দিন এসব পণ্যে সয়লাব হচ্ছে বাজার। বিদেশ থেকে চোরাই পথে বিপুল পরিমাণে নিম্নমানের ভেজাল প্রসাধনী ঢুকছে দেশে।
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী নির্মাণ, আবাসন, বিদ্যুৎ ও সংশ্লিষ্ট সরঞ্জামকেন্দ্রিক দেশের সবচেয়ে বড় ছয়টি পৃথক আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী। চলবে ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত
৮ ঘণ্টা আগেব্রোকারেজ হাউস সাবভ্যালি সিকিউরিটিজের সব ধরনের কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে। মূলধন ঋণাত্মক ও বিনিয়োগের বিপরীতে দেওয়া ঋণের অনুপাত অনেক বেশি হওয়ায় এই নির্দেশ দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ।
৮ ঘণ্টা আগে