দেশে চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ভেজাল, নকল, মানহীন, অনুমোদনহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ প্রসাধনী সামগ্রী। বাংলাদেশ যেন বিদেশি এসব পণ্যের ডাম্পিং স্টেশন। প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ায় দিন দিন এসব পণ্যে সয়লাব হচ্ছে বাজার। বিদেশ থেকে চোরাই পথে বিপুল পরিমাণে নিম্নমানের ভেজাল প্রসাধনী ঢুকছে দেশে।
বাংলাদেশের বাজারে পাওয়া বেশির ভাগ বিদেশি প্রসাধন পণ্য নকল। তাই সেগুলো পরিহার করে দেশি প্রসাধন পণ্য ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। পাশাপাশি যাঁরা বিদেশি মোড়কে দেশি পণ্য বাজারজাত করছেন, তাঁদের গুণগত মান ঠিক করে নিজস্ব নামে দেশি পণ্য হিসেবে বাজারজাত করার আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা
এখন গ্রীষ্মকাল। এই সময়ে ঘামের দুর্গন্ধ থেকে বাঁচতে অনেকেই ব্যবহার করেন ডিওডোরেন্ট এবং অ্যান্টিপারসপিরেন্ট। এই দুই উপকরণ নিয়ে বিভিন্ন সময় সংবাদমাধ্যমে এসেছে ‘আতঙ্কিত’ হওয়ার মতো তথ্য। যেমন, জাতীয় দৈনিক কালের কণ্ঠের জীবনযাপন পাতায় ২০১৫ সালের ১০ নভেম্বরে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনের শিরোনাম ছিল—‘অতিরিক্ত ডিও
নকল ও নিম্নমানের প্রসাধনী নিয়ে আজকের পত্রিকায় শুক্রবার প্রকাশিত সংবাদটি নতুন কিছু নয়। আমাদের সমাজে যে অসততাগুলো ভিত্তি পেয়েছে, তারই একটি উদাহরণ মাত্র। রয়েছে ভেজাল প্রসাধনী, রয়েছে মানহীন প্রসাধনী।
ভেজাল প্রসাধনী শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর; যে কারণে বিদেশে নিয়ম আছে, খাদ্যের মতো প্রসাধনীরও মান নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। ভেজাল খাবার ও ওষুধ যেমন ক্ষতি করে, তেমনি ভেজাল প্রসাধনীও ক্ষতিকর।
বাজারে নানা নামের দেশি-বিদেশি প্রসাধনীর ছড়াছড়ি। এই ভিড়ে ভেজাল বা নকল এবং মানহীন প্রসাধনীরও অভাব নেই। পাড়ার ছোট দোকান থেকে শুরু করে বড় বড় বিপণিবিতান—সবখানেই মিলেমিশে আছে আসল-নকল। নকল পণ্যে ক্রেতার আর্থিক ক্ষতির পাশাপাশি ত্বকেরও ক্ষতি হচ্ছে।
রাজশাহী মহানগরীতে নামীদামি ব্র্যান্ডের নকল প্রসাধনী তৈরির সময় মুনসুর আমিন (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় মুনসুরকে তাঁর বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একটি দল।
রূপসজ্জার অনুষঙ্গ হিসেবে আইলাইনারকে বিখ্যাত করার কৃতিত্ব প্রাচীন মিসরীয়দের। তেমনি প্রাচীন পারস্যে আধুনিক মানের লিপস্টিক ব্যবহারের প্রচলন শুরু হয় বলে দাবি করছেন প্রত্নতাত্ত্বিকেরা। সম্প্রতি ইরানে অক্ষত এক শিশি গাঢ় লাল রঙের গুঁড়োর সন্ধান পেয়েছেন তাঁরা।
মানিকগঞ্জে চালু হলো রিটেইল কসমেটিক শপ ‘হারল্যান স্টোর’। আজ সোমবার বিকেল ৩টায় জেলা সদরের খালপাড় ল’কলেজ মার্কেটে এই স্টোর উদ্বোধনে ছিলেন জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা পরীমনি।
বিশ্বের বৃহত্তম প্রসাধন কোম্পানি ল’রিয়েলের উত্তরাধিকারী ফ্র্যাঙ্কোয়া বেটেনকোর্ট মেয়ার্স এই মুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী নারী। ৭০ বছর বয়সী এই নিভৃতচারী নারীর মোট সম্পদের পরিমাণ বর্তমানে ১০ হাজার কোটি ডলারের বেশি।
বলতে দ্বিধা নেই, আমরা মুখ, হাত, পায়ের যত্ন যেভাবে নিই, সেভাবে পিঠের যত্ন নিই না। এর অন্যতম কারণ হলো–নিজে নিজে পিঠের যত্ন নেওয়া খানিকটা বিপাকের। কারণ, গোসলের সময় লুফা দিয়ে নিজে নিজে পিঠ ঘষে নেওয়া হয় ঠিকই, কিন্তু পুরোপুরিভাবে পরিষ্কার করা যায় না। আবার টুলে শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহারের ফলে সেগুলো ধুয়
শীতের আগমনী বার্তা নিয়ে প্রকৃতিতে চলে এসেছে হেমন্ত। কার্তিক ও অগ্রহায়ণ–হেমন্তের এই দুই মাসে দিনের বেলা গরম ও রাতে হালকা ঠান্ডা পড়ে। এই সময়টায় আবহাওয়া খানিকটা শুষ্কও থাকে। খেয়াল করলে দেখবেন, ইতিমধ্যে ত্বক শুষ্ক ও টানটান হয়ে উঠছে। ঠোঁটে কিছুক্ষণ পরপরই বুলিয়ে নিতে হচ্ছে পেট্রোলিয়াম জেলি বা চ্যাপস্টিক।
‘পুরুষ মানুষের গায়ের রং একটু শ্যামলা হলেই ভালো’। আমাদের এই অঞ্চলে কথাটি বহুল ব্যবহৃত। তবে শ্যামলা হলেই ভালো—এই কথার অজুহাতে পুরুষেরা পারসোনাল হইজিন বা ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে নারীদের তুলনায় কিন্তু খানিকটা পিছিয়ে রয়েছেন। আর তাই তাঁদের ত্বকের সমস্যাও
গত কয়েক বছরে রূপচর্চার ধরন পুরো বিশ্বেই বদলেছে। শুধু ক্লিনজার আর ময়েশ্চারাইজারে ঠেকে নেই ত্বক সচেতনরা। ক্লিনজার থেকে ময়েশ্চারাইজারে বা সানস্ক্রিনে এসে ঠেকতে পার হতে হচ্ছে আরও দুই থেকে চার ধাপ। চুলের ক্ষেত্রে মাথার ত্বকে হট অয়েল ম্যাসাজ থেকে শুরু করে প্যাক, দুই ধাপে শ্যাম্পু, কন্ডিশনার, সেরামের পাট
আগে সেলুনে গিয়ে ছাঁটা, স্টাইল বদলানো বা রং বদলানো শুধু চুলের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য ছিল। কিন্তু ২০২৩ সালে এসে মানুষ চুলের স্টাইলের চেয়ে ভুরুর স্টাইল নিয়ে বেশি চিন্তিত! সব নারীই এখন তাঁর ভুরুযুগল আকর্ষণীয়ভাবে সাজাতে চান। নতুন এই উন্মাদনার কারণে প্রসাধন জগতে ভুরুকেন্দ্রিক বাণিজ্য বেশ রমরমা হয়ে উঠেছে।
গোসলে পর বা ঘর থেকে বেরোনোর আগে একটুখানি সুগন্ধি মেখে না নিলেই নয়। বাইরে যখন গরম হাওয়া বইছে, তখন এই প্রসাধনীর প্রয়োজনটা একটু বেশিই বৈকি! ড্রেসিং টেবিলের অত্যাবশ্যক এই প্রসাধনী কেনার সময় কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে।
অভিনয়ের পাশাপাশি বলিউড অভিনেত্রীরা সময় দিচ্ছেন ভিন্ন পেশায়। নিজেদের নামের পাশে শুধু অভিনেত্রী ট্যাগ দিয়েই সীমাবদ্ধ থাকছেন না তাঁরা। নাম লেখাচ্ছেন ব্যবসায়ীর খাতায়; বিশেষ করে প্রসাধনী ব্যবসায় বিনিয়োগ করছেন অভিনেত্রীদের অনেকে।