শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
মহানবী
সালাম আন্তরিকতা বাড়ায়
সালাম ইসলামের অন্যতম নিদর্শন। সালাম আদান-প্রদানের তাৎপর্য হলো, পারস্পরিক শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করা। তাই সালাম দেওয়া সুন্নত হলেও তার উত্তর দেওয়া ওয়াজিব।
মেহমানদারির গুরুত্ব ও ফজিলত
দানশীলতা ও উদারতা ছিল মহানবী (সা.)-এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য। তিনি বড় দানশীল ছিলেন। হাদিস শরিফে এসেছে, ‘রাসুল (সা.) সব মানুষের চেয়ে বেশি দানশীল ছিলেন। রমজান মাসে তাঁর দানের হাত আরও প্রসারিত হতো।’
কোন নামাজে কোন সুরা তিলাওয়াত করা সুন্নত?
ফরজ ও নফল নামাজে কোনো নির্দিষ্ট সুরা পাঠ করা কি মহানবী (সা.)-এর সুন্নত? যদি তাই হয়ে থাকে, তবে কোন নামাজে কোন সুরা পড়া সুন্নত, তা জানালে কৃতজ্ঞ হব।
আদর্শ শিক্ষক মহানবী (সা.)
শিক্ষকতা মহৎ পেশা। একজন আদর্শ শিক্ষকের হাত ধরেই গড়ে ওঠে একটি আদর্শ প্রজন্ম। শিক্ষকের মহৎ গুণাবলির সার্থক ছায়াপাত ঘটে তাঁর ছাত্রের জীবনে। একজন শিক্ষক সফল হন তাঁর মহৎ গুণের কারণে। গুণী একজন শিক্ষকই গড়তে পারেন যোগ্য ছাত্রের দল।
ইসলামে হাসির সীমারেখা
হাসি মানুষের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্য ও সৌন্দর্যের প্রতীক। হাসিমুখে কথা বলাকে সওয়াবের কাজ ও সদকা আখ্যা দিয়েছেন মহানবী (সা.)। তিনি বলেছেন, ‘প্রতিটি ভালো কাজ সদকা। আর গুরুত্বপূর্ণ একটি ভালো কাজ হলো, অন্য ভাইয়ের সঙ্গে হাসিমুখে সাক্ষাৎ করা।’
নারীদের সঙ্গে নবীজির আচরণ
জাহেলি যুগে নারীরা ছিল লাঞ্ছিত, অপমানিত। সমাজে তাদের কোনো অধিকার স্বীকার করা হতো না। তাদের মনে করা হতো বোঝাস্বরূপ। মহানবী (সা.) নারীদের অধিকার নিশ্চিত করেছেন। উম্মতকে তিনি নারীদের সঙ্গে সদ্ব্যবহারের উপদেশ দিয়েছেন। হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, ‘তোমরা নারীদের প্রতি কল্যাণের উপদেশ গ্রহণ করো।’
অজু করে ঘুমানোর সওয়াব
আল্লাহ তাআলা মানুষকে পরিশ্রমনির্ভর করে সৃষ্টি করেছেন। তাই মানুষ সারা দিন রকমারি কাজকর্ম সম্পাদন করে রাতে বিশ্রাম নেয়। বিশ্রাম নেওয়ার উৎকৃষ্ট উপায় হলো, শুয়ে ঘুমিয়ে পড়া। তবে শোয়ার আগে পবিত্র ও পরিচ্ছন্ন হওয়া উচিত। তাই অজু করে শোয়া মহানবী (সা.)-এর সুন্নত। এই কাজ করলে স্বয়ং আল্লাহর ফেরেশতারা শয়নকারীর জন
পশুপাখির জন্য নবীজির মমতা
রাসুল (সা.) পুরো মানবজাতির জন্য রহমত। আরব-অনারব, বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী—সব ধরনের মানুষ তাঁর দয়ায় সিক্ত। মহান আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি তো তোমাকে বিশ্বজগতের প্রতি কেবল রহমতরূপেই প্রেরণ করেছি।’
কল্যাণকামী হতে বলেছেন মহানবী (সা.)
ইসলাম সম্প্রীতি, সহানুভূতি, শান্তি, সৌহার্দ্য, কোমলতা, নম্রতা, কল্যাণকামিতা ও মমতার ধর্ম। কল্যাণকামিতা হলো দ্বীনের ভিত্তি ও মূল উপকরণ। বরং দ্বীনের পুরোটাই হলো কল্যাণকামিতা।
নবীজির শৈশবের দিনগুলো
সেকালে আরব জাতি ছিল অনন্য বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। বংশ মর্যাদা, বীরত্ব, বদান্যতা, অতিথিসেবা, আত্মমর্যাদা এবং অবিশ্বাস্য রকমের স্মৃতিশক্তি ও ভাষা সৌন্দর্য ছিল তাঁদের অন্যতম গুণ। আরবের সবচেয়ে সম্ভ্রান্ত পরিবার কোরাইশের হাশেমি বংশ। সেই বংশে আবদুল্লাহ ও আমিনার ঘরে জন্মগ্রহণ করেন প্রিয় নবী (সা.)। সেটি ছিল আব
পরামর্শ করে কাজ করার গুরুত্ব
শান্তি ও শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার অন্যতম উপাদান হলো পরামর্শভিত্তিক কাজ করা। পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র—সব পর্যায়ে পরামর্শভিত্তিক কাজ করার গুরুত্ব অপরিসীম। পরামর্শ করে কাজ করলে যেমন মানসিক তৃপ্তি পাওয়া যায়, তেমনি আল্লাহর রহমত নাজিল হয়। মহানবী (সা.) সব কাজে সাহাবিদের সঙ্গে পরামর্শ করতেন এবং তাঁদের পরামর্শভিত্তি
মদিনার সবুজ গম্বুজের হাজার বছরের ইতিহাস
মদিনায় রাসুল (সা.)–এর রওজার কাছাকাছি এসে জিয়ারতকারী ও দর্শনার্থীদের সবুজ গম্বুজই প্রথম চোখে পড়ে। সহস্র নবী প্রেমিকের আবেগের উচ্চতম স্থান দখল করে আছে এই গম্বুজ। এ গম্বুজ দেখামাত্রই তাঁদের নবীজির রওজার কথা স্মরণ হয়। হৃদয়ে প্রেম, ভক্তি, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জাগ্রত হয়।
নবীজির জন্মদিনের অলৌকিক ৫ ঘটনা
প্রসিদ্ধ মত অনুযায়ী, মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দের ১২ রবিউল আউয়াল সোমবার সুবহে সাদিকের সময় পবিত্র মক্কা নগরীর কুরাইশ বংশের হাশেমি গোত্রে জন্মগ্রহণ করেন। ঐতিহাসিকেরা তাঁর জন্ম ‘হাতির বছর’ হয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন। তাঁর নবুওয়াত লাভের আগে বিভিন্ন অলৌকিক ঘটনা প্রকাশিত হয়েছিল। এখানে তেমনই ক
মহানবী (সা.)–এর শুভ জন্মের ঘটনা
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) মক্কার বিখ্যাত বনি হাশিম গোত্রে সোমবার দিন জন্মগ্রহণ করেন। গ্রেগরীয় ক্যালেন্ডার অনুসারে, দিনটি ৫৭০ বা ৫৭১ খ্রিষ্টাব্দের ২০ বা ২২ এপ্রিল ছিল বলে জানা যায়, যা আরবি ক্যালেন্ডারের হিসাবে রবিউল আউয়াল মাসের ৯ তারিখ বা ১২ তারিখ। এ বিষয়ে বিস্তর মতভেদ রয়েছে।
মহানবী (সা.)-এর আগমনের উদ্দেশ্য
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) মহান আল্লাহর সর্বশেষ নবী বা বার্তাবাহক। তাঁকে পুরো মানবজাতির হিদায়াতের পথ দেখানোর দায়িত্ব দিয়ে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছে। পবিত্র কোরআনের একাধিক আয়াতে আল্লাহ তাআলা তাঁর আগমনের উদ্দেশ্য স্পষ্ট করেছেন। তিনিও ২৩ বছরের নবুয়তি জীবনে আল্লাহর নির্দেশনা বাস্তবায়ন করেছেন। মহানবী (সা.)-ক
মহানবী (সা.)-এর প্রতি ভালোবাসা
নবীপ্রেম প্রতিটি মুমিনের এক অমূল্য সম্পদ। নবীপ্রেম সবার অন্তরে থাকলেও সবকিছুর ওপরে তাঁকে প্রাধান্য দেওয়া ইমানদারের জন্য ফরজ। প্রতিটি ইমানদারের উচিত একে ধারণ করা এবং অন্তরে লালন করা। নবীপ্রেম ছাড়া কেউ কখনো ইমানদার হতে পারে না।
ঋণগ্রস্ত হতে নিরুৎসাহিত করেছে ইসলাম
ঋণ দেওয়া বড় সওয়াবের কাজ। মহানবী (সা.) নিজেও অভাবের সময়ে ঋণ গ্রহণ করেছেন। তবে পারতপক্ষে ঋণ নিতে নিরুৎসাহিত করেছেন তিনি। কারণ ঋণগ্রস্ত হয়ে যাওয়ার পর তা শোধ না করে মারা গেলে পরকালে বড় বিপর্যয়ের মুখে পড়তে হবে। হাদিসে তিনটি জিনিসকে ক্ষুদ্র মনে করে অবহেলা না করতে বলা হয়েছে, তা হলো ঋণ, রোগ ও শত্রু।