ইসলাম ডেস্ক
হাসি মানুষের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্য ও সৌন্দর্যের প্রতীক। হাসিমুখে কথা বলাকে সওয়াবের কাজ ও সদকা আখ্যা দিয়েছেন মহানবী (সা.)। তিনি বলেছেন, ‘প্রতিটি ভালো কাজ সদকা। আর গুরুত্বপূর্ণ একটি ভালো কাজ হলো, অন্য ভাইয়ের সঙ্গে হাসিমুখে সাক্ষাৎ করা।’ (তিরমিজি: ১৯৭০)
তবে হাসি হতে হবে পরিমিত। মুচকি হাসা মহানবী (সা.)-এর সুন্নত। তিনি হাসির কিছু ক্ষতিকর দিক চিহ্নিত করেছেন। এ ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি করা, মিথ্যার আশ্রয় নেওয়া বা অন্যের সম্মানহানি করা ইসলামে অনুমোদিত নয়। এ বিষয়ে তিনি স্পষ্ট নির্দেশনা দিয়েছেন।
অতিরিক্ত হাসতে নিষেধ করেছেন মহানবী (সা.)। তিনি বলেছেন, ‘মাত্রাতিরিক্ত হেসো না, কারণ অতি হাসি আত্মাকে মৃত বানিয়ে দেয়।’ (তিরমিজি: ২৩০৫) অন্য হাদিসে এসেছে, নবী (সা.) বলেন, ‘আমি যা জানি, তা যদি তোমরা জানতে, তাহলে কম হেসে বেশি কাঁদতে...।’
(তিরমিজি: ২৩১২)
বিশেষ করে মানুষকে হাসানোর জন্য মিথ্যা বলা গর্হিত কাজ। মিথ্যা কথা বলে নিজে হাসা বা অন্যকে হাসানোর মধ্যে কোনো কল্যাণ নেই। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘ধ্বংস ওই ব্যক্তির জন্য, যে কথা বলার সময় মিথ্যা বলে লোক হাসায়। তার জন্য ধ্বংস। তার জন্য ধ্বংস।’ (আবু দাউদ: ৪৯৯০)
কাউকে তাচ্ছিল্য করে হাসতেও নিরুৎসাহিত করে ইসলাম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘তোমরা কি এই বিষয়ে আশ্চর্যবোধ করছ? এবং না কেঁদে হাসছ? তোমরা কৌতুক-উচ্ছ্বাস করছ?’ (সুরা নাজম: ৫৯-৬১) নবী (সা.) বলেছেন, ‘ব্যক্তির মন্দের জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে সে তার ভাইকে তাচ্ছিল্য করে।’ (মুসলিম: ২৫৬৪)
হাসি মানুষের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্য ও সৌন্দর্যের প্রতীক। হাসিমুখে কথা বলাকে সওয়াবের কাজ ও সদকা আখ্যা দিয়েছেন মহানবী (সা.)। তিনি বলেছেন, ‘প্রতিটি ভালো কাজ সদকা। আর গুরুত্বপূর্ণ একটি ভালো কাজ হলো, অন্য ভাইয়ের সঙ্গে হাসিমুখে সাক্ষাৎ করা।’ (তিরমিজি: ১৯৭০)
তবে হাসি হতে হবে পরিমিত। মুচকি হাসা মহানবী (সা.)-এর সুন্নত। তিনি হাসির কিছু ক্ষতিকর দিক চিহ্নিত করেছেন। এ ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি করা, মিথ্যার আশ্রয় নেওয়া বা অন্যের সম্মানহানি করা ইসলামে অনুমোদিত নয়। এ বিষয়ে তিনি স্পষ্ট নির্দেশনা দিয়েছেন।
অতিরিক্ত হাসতে নিষেধ করেছেন মহানবী (সা.)। তিনি বলেছেন, ‘মাত্রাতিরিক্ত হেসো না, কারণ অতি হাসি আত্মাকে মৃত বানিয়ে দেয়।’ (তিরমিজি: ২৩০৫) অন্য হাদিসে এসেছে, নবী (সা.) বলেন, ‘আমি যা জানি, তা যদি তোমরা জানতে, তাহলে কম হেসে বেশি কাঁদতে...।’
(তিরমিজি: ২৩১২)
বিশেষ করে মানুষকে হাসানোর জন্য মিথ্যা বলা গর্হিত কাজ। মিথ্যা কথা বলে নিজে হাসা বা অন্যকে হাসানোর মধ্যে কোনো কল্যাণ নেই। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘ধ্বংস ওই ব্যক্তির জন্য, যে কথা বলার সময় মিথ্যা বলে লোক হাসায়। তার জন্য ধ্বংস। তার জন্য ধ্বংস।’ (আবু দাউদ: ৪৯৯০)
কাউকে তাচ্ছিল্য করে হাসতেও নিরুৎসাহিত করে ইসলাম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘তোমরা কি এই বিষয়ে আশ্চর্যবোধ করছ? এবং না কেঁদে হাসছ? তোমরা কৌতুক-উচ্ছ্বাস করছ?’ (সুরা নাজম: ৫৯-৬১) নবী (সা.) বলেছেন, ‘ব্যক্তির মন্দের জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে সে তার ভাইকে তাচ্ছিল্য করে।’ (মুসলিম: ২৫৬৪)
ওয়াজ মাহফিল গ্রামবাংলার ঐতিহ্যের অংশ। আবহমানকাল থেকে বাঙালি মুসলিম সমাজে এটি প্রচলিত। ওয়াজের মঞ্চ থেকে মুসলমানদের আদর্শ মুসলমান হওয়ার দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়। তাই এসব মাহফিল পরিকল্পিতভাবে সম্পন্ন হলে সমাজে নীতিনৈতিকতার চর্চা বাড়বে, অপরাধ প্রবণতা কমবে, সুন্দর ও কল্যাণময় সমাজ গড়ে তোলা সহজ হয়
১৭ ঘণ্টা আগেক্যালিগ্রাফি বা লিপিকলা মুসলিম সংস্কৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ইসলামি লিপিকলার সূচনা মূলত পবিত্র কোরআনকে লিখিতরূপে সংরক্ষণ প্রচেষ্টার মধ্য দিয়ে শুরু হয়। এরপর মুসলিম অক্ষরশিল্পীরা এ শিল্পকে যুগে যুগে নান্দনিক সব অনুশীলনের মধ্য দিয়ে শিল্পকলার গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গে পরিণত করেন। এখানে মুসলিম লিপিকলার ৫
১৭ ঘণ্টা আগেপবিত্র কোরআনের বিভিন্ন আয়াতে আল্লাহ তাআলা আগের যুগের নবীদের ঘটনা বর্ণনা করেছেন। তাতে দেখা যায়, নবীগণ বারবার বলেছেন, আমরা তোমাদের কাছে আল্লাহর পথে আহ্বান করার বিনিময়ে কোনো প্রতিদান চাই না।
১৭ ঘণ্টা আগেনাম নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ বা উপহাস করা গুনাহের কাজ। নাম বিকৃত করা, অসম্পূর্ণ নামে ডাকা কোনো মুমিনের কাজ নয়। কারণ প্রকৃত মুসলিমের কথা বা কাজে অন্য কেউ কষ্ট পেতে পারে না। কারও নাম নিয়ে বিদ্রূপ করা তাকে কষ্ট দেওয়ার নামান্তর। তাই এ কাজ থেকে বিরত থাকা জরুরি।
২ দিন আগে