বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আড্ডা
ভারতের কা আর্ট গ্যালারিতে খুবির সুদীপ্তার চিত্রকর্ম
মানুষের মনের ভেতরে কিছু কিছু অনুভূতি রয়েছে যেটা সবসময় প্রকাশ করা যায় না। এমন অনুভূতি থাকে যেটা কারও কাছে বলাও যায় না। যেমন: দুঃখ, কষ্ট, বিরহ, ভাবনা এগুলো অনুভব করা গেলেও প্রকাশ করা যায় না। মানুষের না বলা এসব অনুভূতিগুলোকে ক্যানভাসে ফুটিয়ে তোলেন সুদীপ্তা স্বর্ণকার।
কোলিয়া
আলেগ যখন মাস্টার্স করে ফিরে গেল গেলেনঝিকে, তখন হোস্টেলে আমার ঘরে এল নতুন অতিথি। ওর নাম কোলিয়া। নিকোলাই থেকে কোলিয়া। আমাদের হোস্টেলগুলোর রুম দেওয়ার ক্ষেত্রে একটা নিয়ম চালু ছিল। টু–সিটেড রুমে একজন রুশ, একজন বিদেশি, আর থ্রি–সিটেড রুমে দুজন বিদেশি আর একজন রুশ থাকত। তাতে বিদেশিদের পক্ষে রুশ ভাষা দ্রুত আয়
শান্তিনিকেতনের শৈল, কালিম্পংয়ের শৈল
১৯৩৭-৩৮ সালের দিকের কথা। রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে মন-কষাকষি হয়েছে শৈলজারঞ্জন মজুমদারের। রবীন্দ্রনাথের কাছে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন তিনি। কদিন অপেক্ষার পর রবীন্দ্রনাথ ডেকে পাঠিয়েছেন শৈলজারঞ্জনকে। না গিয়ে উপায় নেই।
ছুটিতে লাইব্রেরি বন্ধ!
অধ্যাপক মো. আনিসুর রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেওয়ার কয়েক মাস পরেই বিপদে পড়লেন। রমজান মাসের ছুটি চলছে। এ সময়টাকে কাজে লাগালে পড়াশোনাটা ভালো হয়। নিরবচ্ছিন্ন গবেষণার জন্য ছুটির সময় লাইব্রেরি ওয়ার্ক করা গেলে কাজ অনেকটা এগিয়ে যায়।
তরমুজ
সোভিয়েত ইউনিয়নের কুবান অঞ্চলের স্কুলপড়ুয়া দুই বন্ধুর নাম মিশাৎকা আর রোদ্কা। গ্রীষ্মকালে ওরা দুজন ঠিক করল তরমুজ ফলাবে। বিপ্লবের পর সে বছর গরম পড়েছিল খুব। মাটি শুকিয়ে খটখটে হয়ে যাচ্ছিল
পলায়ন
১৯৭১ সালে সারা বাংলাদেশেই ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ছিল বধ্যভূমি। সব বধ্যভূমির কথা ইতিহাসে উঠে আসেনি। এলেও তার গভীরতা বুঝিনি আমরা। তেমনি একটি বধ্যভূমি ছিল জিঞ্জিরায়। ২ এপ্রিল পাকিস্তানি সেনারা জিঞ্জিরায় যে তাণ্ডবের জন্ম দিয়েছিল, তা বর্ণনা করা কঠিন।
‘পারুম না’
জাতীয় অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাকের পড়াশোনার পরিধি ছিল মাথা ঘুরিয়ে দেওয়ার মতো। আর যেকোনো বিষয়ে তাঁর সূক্ষ্ম পর্যবেক্ষণ নিয়ে তো আলাদা করে ভাবতে হয়। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে তিনি বলেছেন মাথাভারী।
‘এই হাসিনা, শোনো...’
একবার নিজের দুঃখের কথা বলেছিলেন শিল্পী কামরুল হাসান। তুলি-ক্যানভাসের শিল্পী হলেও তিনি ভাস্কর্যও তৈরি করেছিলেন। কলসি কাঁখে এক বঙ্গ নারীর ভাস্কর্য ছিল সেটি। আট ফুট উঁচু। রাখা হয়েছিল পাবলিক লাইব্রেরির সামনে।
ঢেউখেলানো কণ্ঠ এক
যে সময়ের কথা বলা হচ্ছে, তখনো রেডিও জনপ্রিয় নয়। জনপ্রিয় হলো রেকর্ড। গান রেকর্ড করার ক্ষেত্রে বাঙালি মুসলমানরা ছিল পিছিয়ে। আবুল কাসেম মল্লিক গান করতে ভালো বাসতেন।
প্রমথ চৌধুরীর স্কুল
যশোরে জন্ম প্রমথ চৌধুরীর। ছেলেবেলায় সেখান থেকে কৃষ্ণনগরে চলে আসেন। কৃষ্ণনগরে এসে প্রথমে তিনি আর বড় ভাই কুমুদনাথ ভর্তি হয়েছিলেন মিশনারি স্কুলে।
পরিসংখ্যান-রহস্য
কাজী মোতাহার হোসেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ঢাকা কলেজ থেকে পদার্থবিজ্ঞানে দ্বিতীয় শ্রেণিতে প্রথম স্থান নিয়ে এমএ পাস করেছিলেন। বলা দরকার, সে বছর কেউ প্রথম শ্রেণি পাননি।
বঙ্গবন্ধুর স্বাক্ষর
দেশ স্বাধীন হওয়ার সুফল কী, তা নিয়ে এখন অনেকে অনেক প্রশ্ন করে। সত্যিকার চেতনা থেকে সরে গেলেই এ প্রশ্নের জন্ম হয়। রফিকুন নবী কিন্তু সে সুফল পেয়েছিলেন।
যানজট
নব্বইয়ের দশকের শুরুতে এরশাদের স্বৈরাচারী শাসনের অবসানের পর এক বিজয় দিবসে সৈয়দ হক সস্ত্রীক বেরিয়েছিলেন শহর দেখতে। এরপর এক বন্ধু-দম্পতির গাড়িতে করে রওনা হয়েছিলেন নয়ারহাটে অবস্থিত জাতীয় স্মৃতিসৌধের পথে
বাংলার হাল
বেশ আগে কলকাতার এক এফএম বেতার স্টুডিওতে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়েছিলেন কবীর সুমন। আধুনিক যন্ত্রপাতিতে শোভিত, কম্পিউটারচালিত স্টুডিও। সাক্ষাৎকারটি ছিল লাইভ। অনুষ্ঠান শেষ হলে যখন ফিরে আসছেন কবীর সুমন, তখন বেতারের এক কর্মকর্তা এগিয়ে এলেন তাঁর দিকে। বললেন, ‘শ্রোতাদের উদ্দেশে একটা শুভেচ্ছাবার্তা রেকর্ড করে দি
নাম রহস্য
মুর্তজা বশীরের জন্ম হয়েছিল ঢাকার বর্তমান ব্রিটিশ কাউন্সিলের উত্তর দিকের একটি বাড়িতে। জন্মের দুদিন আগে মাতৃগর্ভ থেকে তাঁর হাত বাইরে বেরিয়ে এসেছিল। চিকিৎসকেরা প্রসূতির জীবন রক্ষার্থে শিশুটিকে মেরে...
কাকতালীয়!
১৯৫৪ সালের ১৪ অক্টোবর ছিল বৃহস্পতিবার। সেদিন সন্ধ্যায় কলকাতার দেশপ্রিয় পার্কের কাছে রাস্তা পার হতে গিয়ে ট্রামের নিচে পড়ে আহত হন জীবনানন্দ দাশ। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে শম্ভুনাথ পণ্ডিত হাসপাতালে ভর্তি
হাইফেন
বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াতেন তিনি, কিন্তু ছাত্রদের মনে করতেন একেবারেই ছোট বাচ্চা। রাগ করতেন তাঁদের ওপর, আদরও করতেন। বেত হাতে ক্লাসে আসা পাঠশালার গুরু মশাইকে যেমন ভয় পেত শিশুরা, ড. এনামুল হককে দেখে এমএ ক্লাসের ছাত্ররাও কখনো কখনো তেমনই ভয় পেতেন। কিন্তু তাঁর ভালোবাসায় সিক্ত হলেই কেবল বোঝা যেত এই মানুষটির গভীর