সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আড্ডা
বদ বুদ্ধি
ছবি আঁকার প্রতি আকর্ষণ ছিল দিলারা হাশেমের। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলেন ইংরেজি বিভাগে। অসাধারণ সব শিক্ষককে অবশ্য পেয়েছিলেন সেখানে। বিভাগীয় প্রধান হিসেবে শুরুতে পেয়েছিলেন ড. টার্নারকে। বিলেত থেকে দেশে ফিরে বিভাগে যোগ
সেবা-সমিতির সভ্য জসীমউদ্দীন
ফরিদপুর সেবা-সমিতির সভ্য হলেন জসীমউদ্দীন। শহরের বহু বাড়িতে গিয়ে রোগীর সেবা করে দিন কাটতে লাগল। রামকৃষ্ণ মিশনে বসে বহু বই পড়েছিলেন। এর মধ্যে বিদ্যাসাগরের জীবনীতে দেখেছেন কুলি হয়ে কত লোকের মোট বহন করেছেন বিদ্যাসাগর।
পঙ্কজ বনাম শচীন
গত শতাব্দীর ত্রিশের দশকে নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীরা যখন স্কুলের ছাত্র, তখন খুব মাতামাতি শুরু করলেন পঙ্কজ মল্লিককে নিয়ে। তাঁর গাওয়া ‘ও কেন গেল চলে’ গানটি কিংবা ‘আমারে ভালো আমারই লাগিয়া’ গানগুলো খুবই নাম
জুল ভার্নের প্রেম
হ্যাঁ, আমরা ‘অ্যারাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ড ইন এইটি ডেইজ’ কিংবা ‘মিস্টার নো’র রচয়িতা জুল ভার্নের কথাই বলছি। বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির লেখক এই বিরাট মানুষটি কিন্তু প্রেমে পড়েছিলেন সেই কিশোর বয়সেই। সে কথাই বলি।
আইনস্টাইন ও কৌতুক
আলবার্ট আইনস্টাইনের নাম শুনলেই মনে হয়, আবিষ্কারের নেশায় মগ্ন এক মানুষ তিনি। বিজ্ঞান ছাড়া আর কোনো দিকেই বুঝি নজর নেই তাঁর। কিন্তু মূলত তাঁর জীবনে এত বেশি হাস্যকর ঘটনা ঘটেছে, যার বর্ণনা দেওয়া হলে তাঁকে একজন আত্মভোলা মানুষ বলে মনে হতে পারে।
জলসাঘর ও রবীন্দ্রনাথ
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘জলসাঘর’ বই হিসেবে বের হয়ে গেছে। ক্ষয়িষ্ণু জমিদারবাড়ির সে আখ্যান নিয়ে পরে সত্যজিৎ রায় দারুণ এক সিনেমা তৈরি করেছিলেন। জমিদার বিশ্বম্ভর রায়ের ভূমিকায় অনবদ্য অভিনয় করেছিলেন ছবি বিশ্বাস।
হাসানের জন্য গোলাপ
চিকিৎসার জন্য হাসান হাফিজুর রহমান গেছেন মস্কোয়। সেখানে বন্ধু দ্বিজেন শর্মার সঙ্গে দেখা হয়, কথা হয় হাসপাতালে। আলোচনা হয় মূলত সাহিত্য নিয়ে। ছাত্রজীবন থেকেই সাহিত্যবিচারে তাঁদের দুজনের মতের মিল সমসময়।
ক্ষণিকের অতিথি
জাপানে গিয়েছিলেন আনিসুজ্জামান। বেশ ছিলেন। সম্মেলনের বিভিন্ন সেশনে উপস্থিত থেকেছেন। একসময় সাঙ্গ হলো সম্মেলন। এবার ফেরার পালা। শ্যালক আজিজ অনুরোধ করেছিলেন, টোকিওর এক বিশেষ দোকান থেকে তাঁর জন্য যেন একটা টাই কিনে আনা হয়।
‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কি কুলীন’
মোহাম্মদ আবদুল মজিদের খুব ইচ্ছে ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজিতে এমএ করবেন। হ্যাঁ, আমরা জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মজিদের কথাই বলছি। অনার্স করেছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে
তখন শর্মিলার বয়স তেরো
ঠাকুর পদবিটাই প্রথমে উৎসুক করে তোলে—রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে কি কোনো সম্পর্ক আছে শর্মিলা ঠাকুরের? এর উত্তর হলো, আছে। জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ির গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছেলে কণকেন্দ্রনাথের নাতনি হলেন শর্মিলা। শর্মিলার জন্মের তিন বছর আগে মারা যান রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। মায়ের মুখে রবীন্দ্রনাথের অনেক গল্প শুনেছেন তিনি।
খতমের তালিকায় সুনীল
নকশাল আন্দোলন যখন শুরু হয়েছে, তখন যদি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বয়স উনিশ-কুড়ি হতো, তাহলে তিনি অনায়াসে তাতে যোগ দিতেন। ছাত্র বয়সে বামপন্থীদের মিছিলে গেছেন। একসময় সেখান থেকে সরেও এসেছেন।
ভুল বিমানে
তাওয়াংয়ে যাওয়ার ঘটনা লিখেছেন নবনীতা দেবসেন। সে এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা। ট্রাকে করে একা চলে গেছেন নতুনের সন্ধানে। সেই অভিজ্ঞতার কথা বারবার লিখতে চেয়েছেন। কিন্তু অনেক দিন পারেননি। ভেবেছেন, লিখে ফেললে তো সেটা সবার সম্পত্তি হয়ে গেল।
কাশ্মীরি শাল
একবার জ্ঞানতাপস আব্দুর রাজ্জাক সপরিবারে ভারতে যাবেন। সে কথা জানলেন আহমদ ছফা। আহমদ ছফা আব্দুর রাজ্জাককে বললেন, ‘স্যার, আমার জন্য একটা শাল আনবেন।’
‘রোগী হয়ে শুয়ে পড়’
১৯৭১ সালের মার্চ মাসটা ছিল ঘোর লাগা। যাঁরা সে সময়টি পার করেছেন এই বাংলায়, তাঁরা জানেন অনিশ্চিত একের পর এক ঘটনা ঘটে যাচ্ছিল তখন। মহাদেব সাহাসহ ছয়-সাতজন ঢাকা শহরে যে মেসবাড়িটায় থাকতেন, সেটি ছিল গোলাকার। দরজা-জানালা বন্ধ থাকলে বোঝা যেত না, ঘরে কেউ আছে। সেখানেই ১৯৭১ সালের ২৭ মার্চ পর্যন্ত ছিলেন তিনি।
‘সুচিত্রা সেন কোথায়?’
শান্তিনিকেতনে গেলেন ডা. সুশোভন বন্দ্যোপাধ্যায়। হঠাৎ সুচিত্রা সেনের ফোন। সুচিত্রা তাঁর বড় বোনের মতো। ‘ভাই সুশোভন, একটু কষ্ট দেব। মা খুব অসুস্থ, রক্তবমি হচ্ছে। তাঁকে কিছুদিন আগে বোলপুর প্যারামেডিকেল সেন্টারে ভর্তি করেছিলাম। কিন্তু সেখানে ভালো চিকিৎসা হচ্ছে না বলে আমার
‘তার আগে আমরা বাঙালি’
একসময় বাংলা একাডেমিতে কাজ করেছিলেন সন্জীদা খাতুন। ছোট্ট একটা খুপরিতে বসে সকাল ৯টা ৩০ থেকে বিকেল ৪টা ৩০ পর্যন্ত চলত কাজ। ঊনবিংশ শতাব্দীতে যে বাংলা বইগুলো বের হয়েছিল
বাটার সাত নম্বর পাম্প-শু
পুজো হয়ে গেছে। রেডিওতে তখন একটা কবি সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। সঞ্জয় ভট্টাচার্য, প্রেমেন্দ্র মিত্র, সুধীন দত্তদের সঙ্গে জীবনানন্দও আমন্ত্রিত হয়েছেন সেই অনুষ্ঠানে। আধুনিক এবং আধুনিক নন—এ রকম দুই পক্ষই থাকবেন উপস্থিত। বলবেন কথা, শোনাবেন নিজের লেখা কবিতা।