সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আড্ডা
চায়নিজ খাবার দাবার
ষাট সদস্যের একটি সাংস্কৃতিক দল নিয়ে চীনে গিয়েছিলেন যাঁরা, তাঁদের একজন ছিলেন সৈয়দ আব্দুল হাদী। সেটা ১৯৭৮ সাল। সেই দলে ছিলেন ফিরোজা বেগম, ফেরদৌসী রহমান, সাবিনা ইয়াসমীন, শাহনাজ রহমতউল্লাহ, কাদেরী কিবরিয়া, ফেরদৌস ওয়াহিদ
শিবরাম চক্রবর্তীর বিশ্বভ্রমণ
হাসির গল্পের রাজা বলে শিবরাম চক্রবর্তীর নাম আছে। একটা মেসে কাটিয়েছেন অনেকটা কাল। একটা ঘরের একটা তক্তপোশই ছিল তাঁর আশ্রয়, অথচ মনটা ঘুরে বেড়াত বিশ্বজুড়ে।
দ্বিপদী বলদ কামরুল
সে সময় কিষণগঞ্জ ছিল ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর সীমানা পার হয়ে বিহারের পূর্ণিয়া জেলার একটি মহকুমা শহর। পটুয়া কামরুল হাসানদের বহু আত্মীয়-স্বজন কিষণগঞ্জেই স্থিত হয়েছিলেন। কামরুল হাসানের বাবার বড় ভাইও ছিলেন সেখানে। মজার ব্যাপার, সেই পরিবারের পুরুষেরা বলত উর্দু আর মেয়েরা বলত বাংলা। ১৯৩৫ সালে পূজার ছুটিতে
নিরপেক্ষ বিচারক
মোবারক হোসেন খান ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁয়ের ছেলে। তাঁদের কলেজে বার্ষিক সংগীত প্রতিযোগিতা হবে। বন্ধুরা তাঁকে অনুরোধ করেছে, তিনি যেন গানের প্রতিযোগিতায় নাম দেন। এই প্রতিযোগিতায় একটা শর্ত আছে। রেকর্ড বা ছায়াছবির গান করা যাবে না। এত অল্প সময়ে কার কাছে গিয়ে গান শিখে আসবেন, ভেবে বের করতে পারলেন না মোবারক হোসে
জিজ্ঞাসার উত্তর
কলকাতায় বাড়ি ভাড়া নিতে গিয়ে প্রথম হিন্দু-মুসলমান দ্বন্দ্বের ব্যাপারটা নজরে এল আব্বাসউদদীনের। কোচবিহারে কখনো এ রকম হোঁচট খাননি। বাড়ি পছন্দ হলো। কিন্তু যেই-না নামটা বলা, অমনি হিন্দু বাড়িওয়ালা বলছেন
সুন্দরীশূন্য বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রের ডালাসে হচ্ছিল দুই দিনব্যাপী সাহিত্য সম্মেলন। গুণী লোকের মেলা বসেছিল সেখানে। সকাল আর বিকেলে নানা রকম সাহিত্য সভা আর সেমিনার চলছে। রাতে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। প্রথম দিন বক্তৃতা করলেন বাদল সরকার, কেতকী কুশারী ডাইসন, আনিসুজ্জামান, আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী। দ্বিতীয় দিন সুধীর চক্রবর্তী, আবদুল্লাহ
তিনটি রাইফেল
২৩ মার্চ ঢাকা টেলিভিশনের সমাপনী অনুষ্ঠানে পাকিস্তানি পতাকা ওড়ানো হয়নি। ২৪ মার্চে ঢাকা ছিল মিছিলের শহর। ২৫ তারিখের ঢাকা ছিল থমথমে। সামরিক হামলা আসতে পারে বলে একটা সন্দেহ ভেসে বেড়াচ্ছিল বাতাসে।
জোহরার মুখ
ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রীমেলা হয়েছিল ১৯৭২ সালে। সে মেলায় অন্যদের সঙ্গে অংশ নিয়েছিলেন কবি শামসুর রাহমান। সেখানে গিয়ে দেখা হয়েছিল বিষ্ণু দে, আবু সয়ীদ আইয়ুব, নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী, শক্তি চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের সঙ্গে।
‘জনতার সংগ্রাম চলবেই’
আইয়ুব খান প্রেসিডেন্ট নির্বাচন দিয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে সম্মিলিত বিরোধী দলের প্রার্থী ছিলেন মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর বোন ফাতেমা জিন্নাহ। মৌলিক গণতন্ত্রীরা ভোট দিয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করবেন। ভোটের আগে সাধারণ মানুষ আশা করেছিল, এবার আইয়ুব খান নিশ্চয়ই
টুপি-পায়জামা-চাপকান
শৈশব-কৈশোরে দুরন্ত ছিলেন সন্জীদা খাতুন। ঝোঁকের মাথায় অনেক কিছুই করতেন। একবার এক বান্ধবী পীর সাহেবের কাছে যাওয়া শুরু করল। পানিপড়া, তাবিজ ইত্যাদির সঙ্গে যোগাযোগ হলো তার। পীর সাহেবের কাছে গিয়ে সে এমনভাবে কথা বলত, যেন ওর মতো দুঃখী আর কেউ নেই। সন্জীদা খাতুন
জয়নুলের আর্ট কলেজে
সৈয়দ মুজতবা আলী একদিন মুস্তাফা মনোয়ারের আঁকা ছবি দেখে খুব খুশি হলেন। মুস্তাফা মনোয়ারের ইচ্ছা ছিল সায়েন্সে পড়বেন, কিন্তু অঙ্ক একেবারেই ভালো লাগত না তাঁর। ভালো লাগত আঁকাআঁকির জগতে ডুবে থাকতে। মুজতবা আলী তাঁকে নিয়ে গেলেন কলকাতা আর্ট কলেজে। কলকাতা আর্ট কলেজের বাড়িটি ছিল খুব পুরোনো। লম্বা লম্বা জানালা, ব
‘বললেই গাইব’
শশীভূষণ দাশগুপ্ত নেপাল থেকে আরও কিছু চর্যাগান আবিষ্কার করেছিলেন। মনে হয়েছিল, সেগুলো হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কৃত চর্যাগানের ধারাবাহিকতা। সে কথা যখন তিনি বললেন বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ আয়োজিত এক সভায়, তখন সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় খুবই প্রশংসা করলেন তাঁর। শশীভূষণ তাতে খুব খুশি হলেন। তাঁর চোখ চিকচিক করে উঠল।
লেখকের ভারসাম্য রাখা
অনেকেই মনে করেন, সাহিত্যিক হতে হলে শুরুতে বিশৃঙ্খল হয়ে উঠতে হবে। সেটা হাসান আজিজুল হকের কাছে হাস্যকর বলে মনে হতো। বিশৃঙ্খলতার সঙ্গে সৃষ্টিশীলতার কোনো সম্পর্ক নেই। শৃঙ্খলা মেনেও ভালো সাহিত্যিক হওয়া
‘নিশ্চয়ই পার্ট চাইতে এসেছে!’
ঘটনাটা ঘটেছিল সুচিত্রা সেনের সঙ্গে। পরে সুচিত্রা সেন মহানায়িকা হয়েছেন। এ ঘটনাটির কথা মনে রেখেছিলেন কি তিনি? সুচিত্রা তখন সিনেমার লাইনে নবীন। পরিচালকদের দিক থেকে খুব একটা ডাক পান না। ১৯৫৩ সাল ছিল সুচিত্রা সেনের জন্য সংগ্রামের কাল।
‘নভেরাকে ডাকে শহীদ মিনার’
একটা সময় শহীদ মিনারের অন্যতম নকশাকার হিসেবে নভেরার নামটা নেওয়া হতো না। কাছের বন্ধুরা জানতেন, কাজটি ছিল নভেরা আর হামিদুর রহমানের মিলিত প্রয়াস। কিন্তু অভিমানী নভেরা দেশ থেকেচলে যাওয়ার পর তাঁর কৃতিত্বটুকু যেন ভুলে যায় সবাই। এমনকি যে হামিদুর রহমান ছিলেন নভেরার সঙ্গে, তিনি নিজেই নিতে চাইলেন গৌরবের পুরো ভ
বারো হাজারে রফা
তখনো গদ্যলেখক হিসেবে সে রকম পরিচিত নন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। আর্থিক অসচ্ছলতা তখনো তাঁর নিত্যসঙ্গী। এ রকম এক সময়ে তাঁর লেখা একটি দুর্বল উপন্যাস পছন্দ করলেন এক সিনেমা প্রযোজক। কিছু কাঁচা টাকা পকেটে আসবে ভেবে উৎফুল্ল হয়েছিলেন সুনীল।
লামার নাসদানি
একজন তিব্বতি লামা প্রায়ই আসতেন অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাছে। নিয়ে আসতেন দামি দামি পাথর, চায়নিজ জেড, তিব্বতি ছবি আর নানা রকম ধাতুর মূর্তি। যেগুলো পছন্দ হতো, সেগুলো কিনে নিতেন অবনীন্দ্রনাথ।