মাগুরা প্রতিনিধি
‘আমরা প্রায় প্রতিদিন বাস নিয়ে মাগুরা টার্মিনালে যাত্রী নিতে আসি। কিন্তু এই বর্ষায় পুরো টার্মিনালের ভাঙাচোরা অবস্থা। একটু বৃষ্টি হলেই টার্মিনাল যেন খাল-বিলে পরিণত হচ্ছে। সাকিব এখানকার এমপি। তাঁর এলাকায় এমন বাস টার্মিনাল, এটা খুবই দুঃখজনক।’ চুয়াডাঙা থেকে মাগুরা বাস টার্মিনালে আসা বাসচালক সুরুজ মিয়া কথাগুলো বলছিলেন।
আজ রোববার সরেজমিন মাগুরা বাস টার্মিনালে গিয়ে দেখা গেছে, বেশির ভাগ অংশ খানাখন্দে ভরা, তলিয়ে আছে পানিতে। পৌর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল থেকে বিভিন্ন রুটের গাড়ি যাত্রী পরিবহন করছে। এখানে যাত্রীদের যেন দুর্ভোগের শেষ নেই।
এবার বাস টার্মিনালটির অবস্থা অন্যান্য বর্ষার তুলনায় আরও শোচনীয় বলছেন যাত্রী ও কাউন্টার মালিকেরা। টার্মিনালের কোথাও কোথাও লাল কাপড় টানিয়ে দেওয়া হয়েছে বড় গর্তের কারণে। যাত্রী নিয়ে অটোরিকশা বা রিকশা উল্টে যাওয়ার ঘটনাও ঘটছে। যাত্রী ও কাউন্টার মালিকদের অভিযোগ, বছরজুড়ে এই অবস্থা থাকলেও পৌর কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। যে কারণে জনদুর্ভোগ বেড়েই চলেছে।
শৌখিন ও দ্রুতি বাস কাউন্টারের ম্যানেজার সোহানুর রহমান বলেন, ‘প্রতিবছর বর্ষার সময় এমন ভোগান্তি পোহাতে হয়। যাত্রীরা ঠিকমতো টার্মিনালে আসতে পারে না। আমরাও ঠিকমতো চলাচল করতে পারি না। এক গর্ত ও খানা তৈরি হয়েছে যে বোঝার উপায় নেই, এটা বাস টার্মিনাল। পৌর কর্তৃপক্ষকে বারবার বলার পরও কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না।’
সোহাগ বাস কাউন্টারে বসে থাকা নারী যাত্রী রাজিয়া বেগম বলেন, ‘আমার বাড়ি মাগুরায়। আমাকে নিয়মিত ঢাকায় যেতে হয় মেয়ের বাড়িতে। বছর বছর দেখছি আমাদের টার্মিনালের কোনো উন্নতি নেই। বাজে অবস্থা। ভাঙাচোরা সবখানে। ইটের সড়ক ছিল, এখন তা মাটির হয়ে গেছে। অন্য জেলায় কত সুন্দর টার্মিনাল দেখি। অথচ আমাদের টার্মিনালে বাসে ওঠার মতো একটু জায়গা পর্যন্ত নেই। এখানকার অবস্থা এমন কেন? কর্তৃপক্ষেরই উচিত এটা ঠিক করা।’
রয়েল পরিবহনের চালক নাম প্রকাশ না করে বলেন, যখন মাগুরা বাস টার্মিনালে প্রবেশ করেন, তখন ভয়ে থাকেন কোথায় গর্ত আছে। মাঝেমধ্যে চাকা বসে যায়। পানির নিচে থাকায় টের পাওয়া যায় না। এটা দামি গাড়িগুলোর জন্য খুব ক্ষতিকর।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মাগুরা পৌরসভার নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল করীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই যুগের বেশি সময় বয়স হয়েছে এই টার্মিনালের। মাগুরা জেলা পরিষদ এটি পৌরসভাকে বুঝিয়ে দেওয়ার পর নানা সময়ে ছোট ছোট সংস্কারকাজ হয়েছে। কয়েক বছর টার্মিনালটির বড় ধরনের সংস্কারকাজের প্রয়োজনে আমরা পৌরসভা থেকে একনেকে একটি বাজেট পাঠাই। সেটা প্রায় দুই কোটি টাকার। তা অনুমোদন হলেও পৌরসভা এখনো বরাদ্দ পায়নি। বরাদ্দ পেলে সব সংস্কার করা হবে।’
‘আমরা প্রায় প্রতিদিন বাস নিয়ে মাগুরা টার্মিনালে যাত্রী নিতে আসি। কিন্তু এই বর্ষায় পুরো টার্মিনালের ভাঙাচোরা অবস্থা। একটু বৃষ্টি হলেই টার্মিনাল যেন খাল-বিলে পরিণত হচ্ছে। সাকিব এখানকার এমপি। তাঁর এলাকায় এমন বাস টার্মিনাল, এটা খুবই দুঃখজনক।’ চুয়াডাঙা থেকে মাগুরা বাস টার্মিনালে আসা বাসচালক সুরুজ মিয়া কথাগুলো বলছিলেন।
আজ রোববার সরেজমিন মাগুরা বাস টার্মিনালে গিয়ে দেখা গেছে, বেশির ভাগ অংশ খানাখন্দে ভরা, তলিয়ে আছে পানিতে। পৌর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল থেকে বিভিন্ন রুটের গাড়ি যাত্রী পরিবহন করছে। এখানে যাত্রীদের যেন দুর্ভোগের শেষ নেই।
এবার বাস টার্মিনালটির অবস্থা অন্যান্য বর্ষার তুলনায় আরও শোচনীয় বলছেন যাত্রী ও কাউন্টার মালিকেরা। টার্মিনালের কোথাও কোথাও লাল কাপড় টানিয়ে দেওয়া হয়েছে বড় গর্তের কারণে। যাত্রী নিয়ে অটোরিকশা বা রিকশা উল্টে যাওয়ার ঘটনাও ঘটছে। যাত্রী ও কাউন্টার মালিকদের অভিযোগ, বছরজুড়ে এই অবস্থা থাকলেও পৌর কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। যে কারণে জনদুর্ভোগ বেড়েই চলেছে।
শৌখিন ও দ্রুতি বাস কাউন্টারের ম্যানেজার সোহানুর রহমান বলেন, ‘প্রতিবছর বর্ষার সময় এমন ভোগান্তি পোহাতে হয়। যাত্রীরা ঠিকমতো টার্মিনালে আসতে পারে না। আমরাও ঠিকমতো চলাচল করতে পারি না। এক গর্ত ও খানা তৈরি হয়েছে যে বোঝার উপায় নেই, এটা বাস টার্মিনাল। পৌর কর্তৃপক্ষকে বারবার বলার পরও কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না।’
সোহাগ বাস কাউন্টারে বসে থাকা নারী যাত্রী রাজিয়া বেগম বলেন, ‘আমার বাড়ি মাগুরায়। আমাকে নিয়মিত ঢাকায় যেতে হয় মেয়ের বাড়িতে। বছর বছর দেখছি আমাদের টার্মিনালের কোনো উন্নতি নেই। বাজে অবস্থা। ভাঙাচোরা সবখানে। ইটের সড়ক ছিল, এখন তা মাটির হয়ে গেছে। অন্য জেলায় কত সুন্দর টার্মিনাল দেখি। অথচ আমাদের টার্মিনালে বাসে ওঠার মতো একটু জায়গা পর্যন্ত নেই। এখানকার অবস্থা এমন কেন? কর্তৃপক্ষেরই উচিত এটা ঠিক করা।’
রয়েল পরিবহনের চালক নাম প্রকাশ না করে বলেন, যখন মাগুরা বাস টার্মিনালে প্রবেশ করেন, তখন ভয়ে থাকেন কোথায় গর্ত আছে। মাঝেমধ্যে চাকা বসে যায়। পানির নিচে থাকায় টের পাওয়া যায় না। এটা দামি গাড়িগুলোর জন্য খুব ক্ষতিকর।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মাগুরা পৌরসভার নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল করীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই যুগের বেশি সময় বয়স হয়েছে এই টার্মিনালের। মাগুরা জেলা পরিষদ এটি পৌরসভাকে বুঝিয়ে দেওয়ার পর নানা সময়ে ছোট ছোট সংস্কারকাজ হয়েছে। কয়েক বছর টার্মিনালটির বড় ধরনের সংস্কারকাজের প্রয়োজনে আমরা পৌরসভা থেকে একনেকে একটি বাজেট পাঠাই। সেটা প্রায় দুই কোটি টাকার। তা অনুমোদন হলেও পৌরসভা এখনো বরাদ্দ পায়নি। বরাদ্দ পেলে সব সংস্কার করা হবে।’
বাড়ির আঙিনায় বেড়া দেওয়া নিয়ে শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলায় শ্যালকের শাবলের আঘাতে দুলাভাইয়ের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার পৌরশহরের কালিনগর মহল্লায় এ ঘটনা ঘটে। শুক্রবার সকালে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তকে আটক করেছে পুলিশ।
৬ মিনিট আগেগাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে দোকানে সিগারেট না পেয়ে ছুরিকাঘাতে বিএনপি-জামায়াতের ৬ নেতা-কর্মীকে আহত করার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রদল নেতা মারুফ হাসানের বিরুদ্ধে। ঘটনাস্থল থেকে অভিযুক্তকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার পৌর শহরের চৌমাথা মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
১১ মিনিট আগেযশোর হর্টিকালচার সেন্টারে বিক্রির তালিকায় থাকা সব গাছ সেন্টারে নেই। উদ্যানে নিজস্বভাবে চারা উৎপাদনের জন্য ‘রিভলভিং’ ফান্ডের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া থাকলেও সেটি করা হচ্ছে না। চারা উৎপাদন না করে বাইরে থেকে কম দামে মানহীন চারা এনে উদ্যানে রেখে বিক্রি করা হচ্ছে। সেন্টারে একটি ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মাসুদ নামের এক পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নোয়াপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে