সিলেট প্রতিনিধি
এখন চলছে বর্ষাকাল। ফলে নদ-নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় এবং পাহাড়ি ঢলের কারণে সিলেটের বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্র প্লাবিত হয়েছে। সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে কিছু কিছু জায়গা। ফলে সেসব জায়গায় ভ্রমণ নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।
যেসব জায়গায় যাওয়া যাবে না
সাদা পাথর
সাদা পাথর পর্যটনকেন্দ্র পাহাড়ি ঢলের পানিতে নিমজ্জিত। বর্তমানে সেখানে যাওয়া বেশ বিপজ্জনক। তবে চেরাপুঞ্জিতে বৃষ্টিপাত বন্ধ রয়েছে বলে সাদা পাথর থেকে দ্রুতই এই পানি নেমে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
জাফলং
জাফলং পর্যটনকেন্দ্রে পানি থাকার কারণে প্রধান স্পটে যাওয়া বিপজ্জনক। পাথরসহ সবকিছুই ডুবে গেছে পর্যটনকেন্দ্রটির। তবে চেরাপুঞ্জিতে বৃষ্টিপাত না হওয়ায় পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে।
রাতারগুল
বন্যায় রাতারগুল ডুবে গেছে। সেখানে যাওয়ার রাস্তা ডুবে যাওয়ায় বর্তমানে পর্যটকদের রাতারগুল না যাওয়ার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
বিছনাকান্দি
পাহাড়ি ঢল নামার কারণে বিছনাকান্দি পর্যটনকেন্দ্র ডুবে গেছে। ফলে সেখানে পর্যটকদের ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।
লালাখাল ও রাংপানি
সিলেটের অন্যান্য পর্যটনকেন্দ্রের মতো লালাখাল ও রাংপানির অবস্থাও একই। এ জায়গাগুলো সীমান্তবর্তী হওয়ায় পাহাড়ি ঢলের পানিতে তলিয়ে গেছে। ফলে এসব জায়গায় আপাতত ভ্রমণ নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।
যেসব জায়গায় যাওয়া যাবে
প্রয়োজনীয় অনুমতি নিয়ে সিলেটের চা-বাগানগুলোতে যাওয়া যাবে এখন। এ ছাড়া জাফলং যাওয়া না গেলেও মায়াবী ঝরনা যাওয়া যাবে। এ পর্যটনকেন্দ্রটির যাত্রাপথে পাহাড়ি কোনো ঢল না থাকায় সেখানে যাওয়া যাবে।
এখন চলছে বর্ষাকাল। ফলে নদ-নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় এবং পাহাড়ি ঢলের কারণে সিলেটের বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্র প্লাবিত হয়েছে। সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে কিছু কিছু জায়গা। ফলে সেসব জায়গায় ভ্রমণ নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।
যেসব জায়গায় যাওয়া যাবে না
সাদা পাথর
সাদা পাথর পর্যটনকেন্দ্র পাহাড়ি ঢলের পানিতে নিমজ্জিত। বর্তমানে সেখানে যাওয়া বেশ বিপজ্জনক। তবে চেরাপুঞ্জিতে বৃষ্টিপাত বন্ধ রয়েছে বলে সাদা পাথর থেকে দ্রুতই এই পানি নেমে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
জাফলং
জাফলং পর্যটনকেন্দ্রে পানি থাকার কারণে প্রধান স্পটে যাওয়া বিপজ্জনক। পাথরসহ সবকিছুই ডুবে গেছে পর্যটনকেন্দ্রটির। তবে চেরাপুঞ্জিতে বৃষ্টিপাত না হওয়ায় পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে।
রাতারগুল
বন্যায় রাতারগুল ডুবে গেছে। সেখানে যাওয়ার রাস্তা ডুবে যাওয়ায় বর্তমানে পর্যটকদের রাতারগুল না যাওয়ার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
বিছনাকান্দি
পাহাড়ি ঢল নামার কারণে বিছনাকান্দি পর্যটনকেন্দ্র ডুবে গেছে। ফলে সেখানে পর্যটকদের ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।
লালাখাল ও রাংপানি
সিলেটের অন্যান্য পর্যটনকেন্দ্রের মতো লালাখাল ও রাংপানির অবস্থাও একই। এ জায়গাগুলো সীমান্তবর্তী হওয়ায় পাহাড়ি ঢলের পানিতে তলিয়ে গেছে। ফলে এসব জায়গায় আপাতত ভ্রমণ নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।
যেসব জায়গায় যাওয়া যাবে
প্রয়োজনীয় অনুমতি নিয়ে সিলেটের চা-বাগানগুলোতে যাওয়া যাবে এখন। এ ছাড়া জাফলং যাওয়া না গেলেও মায়াবী ঝরনা যাওয়া যাবে। এ পর্যটনকেন্দ্রটির যাত্রাপথে পাহাড়ি কোনো ঢল না থাকায় সেখানে যাওয়া যাবে।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে