বাংলাদেশের ক্রিকেট এক ধাপ এগোয় তো পেছায় দুই ধাপ। কথাটা যে মিথ্যে নয়, আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পয়েন্ট তালিকার দিকে তাকালেই বুঝতে পারবেন।
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ১০ম আসরের ৮টি ম্যাচ ইতিমধ্যে শেষ। ঢাকার প্রথম পর্বের পাঠ চুকিয়ে দলগুলো এখন সিলেটে। প্রতি আসরের মতো এবারও বিপিএল নিয়ে আছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। আগের আসরগুলোয় কোনো না কোনো বিতর্ক লেগেই থাকত। এবার নানা বিতর্কের অবসান ঘটাতে কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বি
বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল কাল এশিয়া কাপ জেতার পর একটা কথা বেশ ঘুরেফিরে আসছে। বাংলাদেশ যুব দল কিংবা নারী ক্রিকেট দল যতটা বড় মঞ্চে সফল হয়েছে, পুরুষ জাতীয় দল অর্থাৎ সাকিব-তামিম-মুশফিকেরা যে দলে খেলেন, তাঁদের বড় মঞ্চে তেমন কোনো সাফল্য নেই।
শচীন টেন্ডুলকারের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যারিয়ার যখন শেষের দিকে, তখনই শুরু করেছেন বিরাট কোহলি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই রানের ফোয়ারা ছুটিয়ে চলেছেন কোহলি। পাল্লা দিয়ে রান করে শচীনের অনেক রেকর্ড কোহলি তো ভেঙেছেন। তেমনি শচীনের অনেক রেকর্ডে ভাগও বসাচ্ছেন তিনি (কোহলি)। আন্তর্জাতিক ক্রিকে
বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশ দল গতকাল পৌঁছে গেছে গুয়াহাটিতে। স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশের বিশ্বকাপ দল কেমন হলো, শক্তি দুর্বলতার জায়গা কোথায়—এসব বিশ্লেষণমূলক আলাপ-আলোচনা বেশি হওয়ার কথা। তবে বাস্তবে দেখা যাচ্ছে উল্টো চিত্র। তামিম ইকবাল-সাকিব আল হাসানের দ্বন্দ্ব নিয়ে এখন সংবাদ হচ্ছে নিয়মিত। এমন উত্তপ্ত পরিস্থি
১২.১২. ২০১২। ঐতিহাসিক এক দিনেই একলা থেকে দোকলা হয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। অসংখ্য নারীর হৃদয় ভাঙা সেই বিয়েতে অন্য কেউ দাওয়াত না পেলেও ঠিকই দাওয়াত পেয়েছিলেন তামিম ইকবাল খান। সাকিবের বিয়েতে সেদিন তামিমের হাস্যোজ্জ্বল চেহারায় যেন জ্বলজ্বল করছিল ‘সত্যিকার বন্ধু’র প্রতিচ্ছবি।
২০০৯ সালের আগস্ট, জিম্বাবুয়ে সিরিজ। তামিমের ১৫৪ রানের সুবাদে আগের ম্যাচেই সিরিজ নিশ্চিত করে বাংলাদেশ। শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের সামনে লক্ষ্য ২১০ রান। কী বুঝে সেদিন হুট করে মুশফিক রহিমকে ওপেনিংয়ে পাঠায় টিম ম্যানেজমেন্ট।
২০১৯ সালের বিশ্বকাপের পর এ রকমই টালমাটাল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল বাংলাদেশ দলে। কোচ স্টিভ রোডসকে বিদায় করে আনা হয়েছিল রাসেল ডমিঙ্গোকে। দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা এই দক্ষিণ আফ্রিকানকে এগিয়ে রেখেছিল। দুই বছর পেরিয়ে এখন সেই ডমিঙ্গোর নানা সিদ্ধান্ত এই প্রশ্ন তুলতেও বাধ্য করছে, আদৌ কি তাঁর কোনো পরিকল্পনা আছে?
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব উতরিয়ে সুপার টুয়েলভসে যেতে হবে বাংলাদেশকে। তবে বর্তমানে বাংলাদেশের খেলার যে ধরন, আমরা সব মিলিয়ে যে ফর্মে আছি, সেই চিন্তা করলে বাছাইপর্বটা খুব একটা কঠিন হওয়ার কথা নয়। অনেকে হয়তো
ন্যু ক্যাম্পের ঘাসও হয়তো জানে লিওনেল মেসির স্পর্শ কেমন! মেসি যখন তার বুকের ওপর দাঁড়িয়ে বিস্ময়কর সব রূপকথার জন্ম দিতেন, সেই ঘাসেরও কি গর্ব হতো না? এই কথাগুলো হয়তো আবেগ আর রূপকের। এর পেছনের যে বাস্তবতা, তা মোটেই রূপকথার চেয়ে ভিন্ন কিছু নয়।
বাংলাদেশ সফরের অস্ট্রেলিয়া দলে বড় কোনো নাম নেই। বড় নামগুলো আপাতত বিশ্রামে। তাঁদের ছাড়াই বাংলাদেশে এসে এখন সম্ভবত বারবার কপাল চাপড়াচ্ছে অস্ট্রেলিয়া!
২৩ মার্চ ২০২১, নিউজিল্যান্ড সফরের দ্বিতীয় ওয়ানডে। বাংলাদেশ শেষ ৫৭ বলে ৯৩ রান তোলে, যেটির পেছনে বড় অবদান মোহাম্মদ মিঠুনের ১২৮ স্ট্রাইকরেটে ৫৭ বলে ৭৩ রানের। সেই ম্যাচ যাঁরা দেখেছেন, সবাই একমত হবেন মুশফিকুর রহিম আর মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের ধীর গতির ব্যাটিংয়ের কারণে দলীয় রান অন্তত ২৫-৩০ কম হয়েছে।
আজকের পত্রিকার জন্ম ২৭ জুন। সে সবারই জানা। না জানলেও জানিয়ে তো দিলামই। পত্রিকাটির পাঠক হিসেবে তাদের অনলাইন সংস্করণে ক্রীড়া বিভাগের পাঁচটি ভিন্ন সেকশনের মধ্যে বিশেষ নজর কেড়েছে ‘ফ্রি হিট’।
মাঠে শুধু খেলোয়াড়েরাই খেলাটা জমিয়ে তোলেন না। স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে দর্শকের উন্মাদনা, উচ্ছ্বাস, চিৎকার, হুল্লোড় আর করতালি—সব মিলিয়েই হয় একটি জমজমাট খেলা। যেকোনো দল নিজেদের মাঠে খেললে নিঃস্বার্থ সমর্থন দিয়ে অনুপ্রাণিত করতে থাকে স্বাগতিক দর্শকেরা। এ কারণেই তো দর্শকদের বলা হয় ‘দ্বাদশ খেলোয়াড়’।
অনেক দিন আগের কথা, নির্দিষ্ট করে বললে পাঁচটা জুন আগের কথা, যখন আমার প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ভ্রমণের সৌভাগ্য হয়েছিল। একদল ভারতীয় সাংবাদিকের সঙ্গে ভারতীয় দলের এক টেস্ট ও তিন ওয়ানডে ম্যাচের সংক্ষিপ্ত সফর কাভার করতে গিয়েছিলাম। ব্যস্ত সেই তিন সপ্তাহের সফরে অনিন্দ্যসুন্দর দেশটিকে দারুণভাবে জানতে পেরেছিলাম
‘আক্রমণ জেতায় ম্যাচ, রক্ষণ জেতাবে শিরোপা’—সারাক্ষণ মুখে চুইংগাম চিবোতে চিবোতে ফুটবল নিয়ে নিজের দর্শনটাকে এভাবে তুলে ধরেছিলেন স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসন। কোচদের নির্দেশিকায় বড় হরফেই লেখা হয়েছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কিংবদন্তি স্কটিশ কোচের এই বচন।
১৬ বছর আগে লর্ডসে টেস্ট অভিষেক ১৭ বছর বয়সী এক তরুণের। হঠাৎ কারও চোখে পড়লে মনে হবে বয়সটা আরও কম। কে জানত, বিস্ময়বালক হিসেবে অভিষিক্ত সেই মুশফিকুর রহিম একদিন বাংলাদেশ ক্রিকেটের অন্যতম স্তম্ভে পরিণত হবেন!