রিফাত বিন জামাল
২০১৯ সালের বিশ্বকাপের পর এ রকমই টালমাটাল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল বাংলাদেশ দলে। কোচ স্টিভ রোডসকে বিদায় করে আনা হয়েছিল রাসেল ডমিঙ্গোকে। দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা এই দক্ষিণ আফ্রিকানকে এগিয়ে রেখেছিল। দুই বছর পেরিয়ে এখন সেই ডমিঙ্গোর নানা সিদ্ধান্ত এই প্রশ্ন তুলতেও বাধ্য করছে, আদৌ কি তাঁর কোনো পরিকল্পনা আছে?
যে দেশে পাওয়ার হিটারের বড্ড অভাব, সে দেশে যাঁদের পাওয়ার হিটার ভাবা হয়, তাঁদের একজন শামীম পাটোয়ারী। কোচ, ম্যানেজমেন্ট থেকেও সব সময় বলা হয়েছে, তাকে ফিনিশারের ভূমিকাতেই দেখা হচ্ছে। সেই শামীমকেই পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে নামিয়ে দেওয়া হলো তিন নম্বরে! যেকোনো ফরম্যাটেই, বিশেষ করে টি-টোয়েন্টিতে নিজের ভূমিকা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকাটা জরুরি। একজন লেট-মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান আর তিন নম্বরের ব্যাটসম্যানের ভূমিকায় তো আকাশ-পাতাল পার্থক্য! তাহলে এটি কোন পরিকল্পনার অংশ হলো?
এর আগেও টপ অর্ডারে খেলে আসা ব্যাটসম্যানদেরও ‘ফিনিশার’ বানানোর প্রচেষ্টা দেখা গেছে বাংলাদেশ দলে। ডমিঙ্গোর অধীনে বাংলাদেশ এ পর্যন্ত টি-টোয়েন্টি খেলেছে ৩৮টি। এতে তিনে খেলেছেন আট ব্যাটসম্যান, যেখানে ১০ ম্যাচের বেশি খেলতে পেরেছেন শুধুই সাকিব আল হাসান ও সৌম্য সরকার।
ডমিঙ্গোর অধীনে চারে খেলেছেন ১০ ব্যাটার, সেই পজিশনে দশের বেশি ম্যাচ খেলার সুযোগ হয়েছে একমাত্র মুশফিকুর রহিমেরই। পাঁচে নেমে অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ ব্যাটিং করেছেন ২২ ম্যাচে। তবে সে ভূমিকায় তাঁকে ছাড়াও খেলতে হয়েছে আরও পাঁচজনকে। লেট-মিডল অর্ডার বর্তমানে মোটামুটি নির্দিষ্ট হলেও সব মিলিয়ে ছয় নম্বরে খেলেছেন ১০ ক্রিকেটার, আর সাত ও আটে ৯ জন।
ডমিঙ্গোর কাছে ‘প্রতিভার ভান্ডার’ নেই ঠিক, তবে দলে খুব বেশি পরিবর্তন না আনলেও তাঁর খেলোয়াড়দের ভূমিকা নিয়ে ‘অদল-বদল’ করার কথাই যে বলছে ওপরের পরিসংখ্যানগুলো। এতে চোট কিংবা ‘পাওয়া-না পাওয়া’র ব্যাপারও যেমন আছে, এই সত্যও অস্বীকার করার উপায় নেই, ছন্দ হারিয়ে ফেলাও একটা কারণ।
বিশ্বকাপের স্কোয়াড দেওয়ার পর দলের কোনো একটা নির্বাচন নিয়ে একটুও আলোচনা তৈরি হয়নি। কারণ, বাইরে থাকা খেলোয়াড়েরা আলোচনার মতো কিছুই যে করেননি। বিশ্বকাপে ভরাডুবির পরও সেই বাইরে থাকারা আগে-পরে সাড়া জাগানোর মতো কিছুই করেননি। দলে থাকা খেলোয়াড়দের ছন্দ হারিয়ে ফেলাটাই অনেককে সুযোগ দিয়ে দিয়েছে। এবং পাকিস্তান সিরিজে অনুমিত ফলটাই হয়েছে, বাংলাদেশ হোয়াইটওয়াশ। তবু এই সিরিজে প্রাপ্তির খাতায় একেবারেই যে চিহ্ন পড়েনি, তা নয়।
ডমিঙ্গোর সময়ে একমাত্র আফিফ হোসেন সব টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। তবে তাঁকেও চার থেকে সাত নম্বর, সব পজিশনেই খেলতে হয়েছে। নিয়মিত না হলেও আফিফ মাঝেমধ্যে ঝলক দেখিয়েছেন। অবশ্য আফিফ কি তাঁর খেলাটা খেলার সুযোগ পান, সেও এক প্রশ্ন। গিয়েই মারকাটারি ব্যাটিং আফিফ করেন না। বরং সময় নিয়ে ইনিংস গড়াটাই তাঁর ব্যাটিংয়ের ধরন। পাকিস্তান সিরিজে চারে তাঁকে ডমিঙ্গো সুযোগ দিলে সেখানে তিনি তিন ম্যাচে ৭৬ রান করতে পেরেছেন। যে সিরিজে সব মিলিয়ে ব্যাটিং গড় ছিল ১৬, আফিফ সেখানে ২৫.৩৩ গড়ে রান করে সিরিজের তৃতীয় সর্বোচ্চ এবং বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোরার ছিলেন। সময়ের সঙ্গে তাঁকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে স্বচ্ছন্দ হতে দেখা যাচ্ছে।
শান্ত-শামীমও এই সিরিজে দেখিয়েছেন তাঁদের ব্যাটিংয়ে ভরসা রাখার সাহস করা যায়। ব্যর্থতার বিশ্বকাপ শেষে ঢেলে সাজানোর গুঞ্জন দেশের ক্রিকেটে থাকলেও আসল পরিবর্তন যেখানে প্রয়োজন, সেই ঘরোয়া ক্রিকেটের উন্নতির বদলে ক্ষতে ‘সাময়িক’ প্রলেপ দেওয়াতেই মনোযোগ। উঠতি তরুণদের জন্য ঘরোয়া ক্রিকেট তাই গড়ে ওঠার জায়গা বলা যায় না। আন্তর্জাতিক আঙিনায় চলাফেরা করেই তবে তাদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের জন্য গড়ে উঠতে হবে। সে জন্য দরকার আস্থা, বিশ্বাস, সুযোগ আর সময়।
আইপিএলে চেন্নাই সুপার কিংসের ধারাবাহিক সাফল্য কারও অজানা নয়। মহেন্দ্র সিং ধোনির এই সাফল্যের রহস্য খুঁজতে গিয়ে বিশ্লেষকেরা অন্যতম কারণ হিসেবে দেখেন, তিনি পরিবর্তনে কম বিশ্বাসী, বরং একজন খেলোয়াড়ের ওপর আস্থা রাখেন অনেক বেশি। সঙ্গে যাঁর যাঁর দায়িত্ব আগেভাগে বুঝিয়ে দেওয়াটার ব্যাপারও আছে। আর বাংলাদেশ কোচ ডমিঙ্গোর অস্থিরতা বলে দেয়, তিনি একটু বেশিই ‘দেখাদেখি’ করছেন! কে কোথায় খেলবে, কার কী দায়িত্ব, সেটা জানা জরুরি। টি-টোয়েন্টিতে ম্যাচের পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যাটিং অর্ডারে অদল-বদলও অস্বাভাবিক কিছু নয়। কিন্তু একজন ক্রিকেটারের ঘন ঘন ভূমিকা বদলালে সাফল্যের সম্ভাবনাটা কমে যায়। ভিন্ন ভিন্ন পজিশনে মানসিকভাবে মানিয়ে নেওয়ার ব্যাপার থাকে। দরকার দলে জায়গা নিয়ে অনিশ্চয়তা দূর করাও। দলে নিজের অবস্থান সম্পর্কে পরিষ্কার না হলে স্বাভাবিকভাবেই ভালো করা কঠিন। যাদের নেওয়া হবে, তাদের লম্বা সময়ের সুযোগ দেওয়াটা বাংলাদেশের ক্রিকেট বাস্তবতায় বিশেষ প্রয়োজন।
সবশেষে এ প্রশ্নও তো উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই, ডমিঙ্গো নিজেই কি পারছেন নিজের কাজটা ঠিকঠাক করতে?
২০১৯ সালের বিশ্বকাপের পর এ রকমই টালমাটাল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল বাংলাদেশ দলে। কোচ স্টিভ রোডসকে বিদায় করে আনা হয়েছিল রাসেল ডমিঙ্গোকে। দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা এই দক্ষিণ আফ্রিকানকে এগিয়ে রেখেছিল। দুই বছর পেরিয়ে এখন সেই ডমিঙ্গোর নানা সিদ্ধান্ত এই প্রশ্ন তুলতেও বাধ্য করছে, আদৌ কি তাঁর কোনো পরিকল্পনা আছে?
যে দেশে পাওয়ার হিটারের বড্ড অভাব, সে দেশে যাঁদের পাওয়ার হিটার ভাবা হয়, তাঁদের একজন শামীম পাটোয়ারী। কোচ, ম্যানেজমেন্ট থেকেও সব সময় বলা হয়েছে, তাকে ফিনিশারের ভূমিকাতেই দেখা হচ্ছে। সেই শামীমকেই পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে নামিয়ে দেওয়া হলো তিন নম্বরে! যেকোনো ফরম্যাটেই, বিশেষ করে টি-টোয়েন্টিতে নিজের ভূমিকা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকাটা জরুরি। একজন লেট-মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান আর তিন নম্বরের ব্যাটসম্যানের ভূমিকায় তো আকাশ-পাতাল পার্থক্য! তাহলে এটি কোন পরিকল্পনার অংশ হলো?
এর আগেও টপ অর্ডারে খেলে আসা ব্যাটসম্যানদেরও ‘ফিনিশার’ বানানোর প্রচেষ্টা দেখা গেছে বাংলাদেশ দলে। ডমিঙ্গোর অধীনে বাংলাদেশ এ পর্যন্ত টি-টোয়েন্টি খেলেছে ৩৮টি। এতে তিনে খেলেছেন আট ব্যাটসম্যান, যেখানে ১০ ম্যাচের বেশি খেলতে পেরেছেন শুধুই সাকিব আল হাসান ও সৌম্য সরকার।
ডমিঙ্গোর অধীনে চারে খেলেছেন ১০ ব্যাটার, সেই পজিশনে দশের বেশি ম্যাচ খেলার সুযোগ হয়েছে একমাত্র মুশফিকুর রহিমেরই। পাঁচে নেমে অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ ব্যাটিং করেছেন ২২ ম্যাচে। তবে সে ভূমিকায় তাঁকে ছাড়াও খেলতে হয়েছে আরও পাঁচজনকে। লেট-মিডল অর্ডার বর্তমানে মোটামুটি নির্দিষ্ট হলেও সব মিলিয়ে ছয় নম্বরে খেলেছেন ১০ ক্রিকেটার, আর সাত ও আটে ৯ জন।
ডমিঙ্গোর কাছে ‘প্রতিভার ভান্ডার’ নেই ঠিক, তবে দলে খুব বেশি পরিবর্তন না আনলেও তাঁর খেলোয়াড়দের ভূমিকা নিয়ে ‘অদল-বদল’ করার কথাই যে বলছে ওপরের পরিসংখ্যানগুলো। এতে চোট কিংবা ‘পাওয়া-না পাওয়া’র ব্যাপারও যেমন আছে, এই সত্যও অস্বীকার করার উপায় নেই, ছন্দ হারিয়ে ফেলাও একটা কারণ।
বিশ্বকাপের স্কোয়াড দেওয়ার পর দলের কোনো একটা নির্বাচন নিয়ে একটুও আলোচনা তৈরি হয়নি। কারণ, বাইরে থাকা খেলোয়াড়েরা আলোচনার মতো কিছুই যে করেননি। বিশ্বকাপে ভরাডুবির পরও সেই বাইরে থাকারা আগে-পরে সাড়া জাগানোর মতো কিছুই করেননি। দলে থাকা খেলোয়াড়দের ছন্দ হারিয়ে ফেলাটাই অনেককে সুযোগ দিয়ে দিয়েছে। এবং পাকিস্তান সিরিজে অনুমিত ফলটাই হয়েছে, বাংলাদেশ হোয়াইটওয়াশ। তবু এই সিরিজে প্রাপ্তির খাতায় একেবারেই যে চিহ্ন পড়েনি, তা নয়।
ডমিঙ্গোর সময়ে একমাত্র আফিফ হোসেন সব টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। তবে তাঁকেও চার থেকে সাত নম্বর, সব পজিশনেই খেলতে হয়েছে। নিয়মিত না হলেও আফিফ মাঝেমধ্যে ঝলক দেখিয়েছেন। অবশ্য আফিফ কি তাঁর খেলাটা খেলার সুযোগ পান, সেও এক প্রশ্ন। গিয়েই মারকাটারি ব্যাটিং আফিফ করেন না। বরং সময় নিয়ে ইনিংস গড়াটাই তাঁর ব্যাটিংয়ের ধরন। পাকিস্তান সিরিজে চারে তাঁকে ডমিঙ্গো সুযোগ দিলে সেখানে তিনি তিন ম্যাচে ৭৬ রান করতে পেরেছেন। যে সিরিজে সব মিলিয়ে ব্যাটিং গড় ছিল ১৬, আফিফ সেখানে ২৫.৩৩ গড়ে রান করে সিরিজের তৃতীয় সর্বোচ্চ এবং বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোরার ছিলেন। সময়ের সঙ্গে তাঁকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে স্বচ্ছন্দ হতে দেখা যাচ্ছে।
শান্ত-শামীমও এই সিরিজে দেখিয়েছেন তাঁদের ব্যাটিংয়ে ভরসা রাখার সাহস করা যায়। ব্যর্থতার বিশ্বকাপ শেষে ঢেলে সাজানোর গুঞ্জন দেশের ক্রিকেটে থাকলেও আসল পরিবর্তন যেখানে প্রয়োজন, সেই ঘরোয়া ক্রিকেটের উন্নতির বদলে ক্ষতে ‘সাময়িক’ প্রলেপ দেওয়াতেই মনোযোগ। উঠতি তরুণদের জন্য ঘরোয়া ক্রিকেট তাই গড়ে ওঠার জায়গা বলা যায় না। আন্তর্জাতিক আঙিনায় চলাফেরা করেই তবে তাদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের জন্য গড়ে উঠতে হবে। সে জন্য দরকার আস্থা, বিশ্বাস, সুযোগ আর সময়।
আইপিএলে চেন্নাই সুপার কিংসের ধারাবাহিক সাফল্য কারও অজানা নয়। মহেন্দ্র সিং ধোনির এই সাফল্যের রহস্য খুঁজতে গিয়ে বিশ্লেষকেরা অন্যতম কারণ হিসেবে দেখেন, তিনি পরিবর্তনে কম বিশ্বাসী, বরং একজন খেলোয়াড়ের ওপর আস্থা রাখেন অনেক বেশি। সঙ্গে যাঁর যাঁর দায়িত্ব আগেভাগে বুঝিয়ে দেওয়াটার ব্যাপারও আছে। আর বাংলাদেশ কোচ ডমিঙ্গোর অস্থিরতা বলে দেয়, তিনি একটু বেশিই ‘দেখাদেখি’ করছেন! কে কোথায় খেলবে, কার কী দায়িত্ব, সেটা জানা জরুরি। টি-টোয়েন্টিতে ম্যাচের পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যাটিং অর্ডারে অদল-বদলও অস্বাভাবিক কিছু নয়। কিন্তু একজন ক্রিকেটারের ঘন ঘন ভূমিকা বদলালে সাফল্যের সম্ভাবনাটা কমে যায়। ভিন্ন ভিন্ন পজিশনে মানসিকভাবে মানিয়ে নেওয়ার ব্যাপার থাকে। দরকার দলে জায়গা নিয়ে অনিশ্চয়তা দূর করাও। দলে নিজের অবস্থান সম্পর্কে পরিষ্কার না হলে স্বাভাবিকভাবেই ভালো করা কঠিন। যাদের নেওয়া হবে, তাদের লম্বা সময়ের সুযোগ দেওয়াটা বাংলাদেশের ক্রিকেট বাস্তবতায় বিশেষ প্রয়োজন।
সবশেষে এ প্রশ্নও তো উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই, ডমিঙ্গো নিজেই কি পারছেন নিজের কাজটা ঠিকঠাক করতে?
এই শতাব্দির গোড়ার দিকের গল্প। বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে গতিময় এক ফাস্ট বোলারকে চোখে পড়ল রাকিব হায়দার পাভেলের। সেই বোলার ব্যাটেও ঝড় তুলতে পারেন। বয়সভিত্তিক ক্রিকেট থেকেই পাভেল ওই অলরাউন্ডারকে নিয়ে এলেন তাঁদের প্রথম বিভাগ ক্রিকেটের আজাদ স্পোর্টিংয়ে।
৭ ঘণ্টা আগেএবার সাফজয়ীদের পুরস্কৃত করল বেসরকারি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সাউথইস্ট ব্যাংক। প্রতিষ্ঠানটি আজ তাদের কার্যালয়ে আমন্ত্রণ জানিয়ে এই সম্মাননা জানায়। এ সময় ব্যাংকের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছাড়াও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি তাবিথ আউয়াল এবং কয়েকজন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়াউর রহমানের মৃত্যুতে তাঁর পরিবার পড়েছে বিপাকে। সংকটময় এই মুহূর্তে জিয়ার পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটার তামিম ইকবাল।
১০ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল করেছিলেন ১৬ রান। দুইবার মেরেছিলেন ডাক। সেই ব্যর্থতার ঝাল ঝাড়লেন অন্য সংস্করণ টি-টোয়েন্টিতে। ব্রিসবেনের গ্যাবায় আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানের ওপর চালালেন তাণ্ডব। ম্যাক্সওয়েলের তাণ্ডবের পর অস্ট্রেলিয়ার আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে চোখে সর্ষেফ
১০ ঘণ্টা আগে