অয়ন রায়, ঢাকা
বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল কাল এশিয়া কাপ জেতার পর একটা কথা বেশ ঘুরেফিরে আসছে। বাংলাদেশ যুব দল কিংবা নারী ক্রিকেট দল যতটা বড় মঞ্চে সফল হয়েছে, পুরুষ জাতীয় দল অর্থাৎ সাকিব-তামিম-মুশফিকেরা যে দলে খেলেন, তাঁদের বড় মঞ্চে তেমন কোনো সাফল্য নেই।
এটির বিপরীতে কেউ কেউ অবশ্য মনে করিয়ে দিচ্ছেন, বাংলাদেশ ক্রিকেটের বড় বাঁকবদল ঘটেছে ১৯৯৭ আইসিসি ট্রফি জয়ে। গত দুই যুগে দেশে যে ক্রিকেট উন্মাদনা তৈরি হয়েছে, সেটার সূত্র ওখান থেকেই। আজ যুব দল কিংবা নারী দলের বড় সাফল্যের সূত্রও ’৯৭ সালের আইসিসি ট্রফি জয়। এটা অস্বীকার করার উপায় নেই, পুরুষ দলের ওই আইসিসি ট্রফি জয় দেশের ক্রিকেটকে আজ এখানে এনেছে। কিন্তু সেখান থেকে যতটা ওপরে ওঠা কিংবা বড় মঞ্চে সাফল্য প্রত্যাশিত ছিল, সেটি পূরণ না হওয়ায় প্রশ্নটা আসছে।
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশ ক্রিকেট বিশ্বে হয়ে উঠেছে সমীহজাগানো এক দল। ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, ভারতের মতো পরাক্রমশালী দলও বাংলাদেশকে এখন আর হালকাভাবে নেয় না। টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টিতে শক্তিশালী দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের রেকর্ড আছে বাংলাদেশের। এমনকি ভারত, পাকিস্তান, ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ডের মতো দলকে আইসিসি ইভেন্টেও হারিয়েছে বাংলাদেশ। সাকিব আল হাসান, মাশরাফি বিন মর্তুজা, তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিমের মতো তারকা ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্সেই বিশ্ব ক্রিকেটে বাংলাদেশ পেয়েছে আলাদা এক পরিচিতি। বাংলাদেশের কোনো ম্যাচ জয় এখন আর ‘অঘটন’ হিসেবে বিবেচনা করা হয় না।
বাংলাদেশ ক্রিকেটের এত এত জয়ের পরও আছে অনেক প্রশ্ন। সবচেয়ে বড় প্রশ্ন, বিশ্ব ক্রিকেটে বাংলাদেশ নিজেদের শক্তি কতটা প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে? দ্বিপক্ষীয় সিরিজ জিতলেও বহুজাতিক টুর্নামেন্টে এসে বারবার খেই হারিয়ে ফেলে বাংলাদেশ। ২০১২,২০১৬ ও ২০১৮—তিনবার এশিয়া কাপের ফাইনাল খেলে তিনবারই বাংলাদেশ হয়েছে রানার্সআপ। এর মধ্যে ২০১৬,২০১৮—এই দুবার বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ছিল ভারত। ২০১২ এশিয়া কাপে বাংলাদেশকে ২ রানে হারিয়েছিল পাকিস্তান। ১১ বছর আগে কাছাকাছি গিয়ে শিরোপা না ছোঁয়ার বেদনায় সাকিবের অঝোরে কান্নার দৃশ্য এখনো গেঁথে রয়েছে ভক্ত-সমর্থকদের মনে। ২০০৯ সালে একবার ও ২০১৮ সালে দুইবার—এই তিনবার ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্টের ফাইনালে গিয়েও শিরোপা ছুঁয়ে দেখা হয়নি সাকিব-মাশরাফিদের। ছেলেদের ক্রিকেটের বড় শিরোপা এসেছে ২০১৯ সালে। চার বছর আগে বিশ্বকাপের ঠিক আগে মাশরাফির নেতৃত্বে বাংলাদেশ ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্টের শিরোপা জিতেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে।
আইসিসি ইভেন্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সাফল্য বলতে ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনালে ওঠা। সেবার মাশরাফির নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ সেমিফাইনাল খেলেছিল ভারতের বিপক্ষে। ১৯৯৯ থেকে ২০২৩—সাতবার ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেললেও বাংলাদেশ কখনোই খেলতে পারেনি সেমিফাইনাল। ২০১৫ বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনাল খেলাটাই ওয়ানডে বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সাফল্য। ২০০৭ থেকে ২০২২ পর্যন্ত আটবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলেও বাংলাদেশ উঠতে পারেনি সেমিফাইনালে।
গত দুই দশকে বড় শিরোপা বাংলাদেশ ক্রিকেটের ক্যাবিনেটে উঠেছে নারী আর যুব দলের সৌজন্যে। ২০১৮ নারী এশিয়া কাপে ভারতকে হারিয়েই চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল বাংলাদেশ। ২০২০ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে প্রথমবার ফাইনাল খেলেই বাজিমাত করে বাংলাদেশ। রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় আকবর আলীর নেতৃত্বাধীনে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। যে ভারতের সামনে সাকিব-তামিমদের বাংলাদেশ পুরুষ ক্রিকেট নকআউট পর্বে স্নায়ুচাপ সামলাতে বারবার ব্যর্থ হয়েছে, সেখানেই যেন পার্থক্য গড়ে দিল বাংলাদেশের নারী ও অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল। আর গতকাল দুবাইয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে ১৯৫ রানে হারিয়ে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল জিতে নিল অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ।
তা বাংলাদেশের ‘বড়’ দল অর্থাৎ যাদের নিয়ে সবচেয়ে বেশি উন্মাদনা, যাদের নিয়ে সবচেয়ে বেশি প্রত্যাশা, যারা সবচেয়ে বেশি থাকেন আলোচনায়, যাদের এত নাম-ডাক, সেই জাতীয় পুরুষ দল কবে জিতবে বড় মঞ্চের শিরোপা? বিসিবির যে বিভাগের অধীনে থাকে বাংলাদেশ জাতীয় পুরুষ দল, সে বিভাগের প্রধান জালাল ইউনুস গতকাল আজকের পত্রিকাকে এ বিষয়ে বলছিলেন, ‘জুনিয়র ক্রিকেট (বয়সভিত্তিক) আর মূল ধারার ক্রিকেটে অনেক পার্থক্য। তবে মানি, বড় মঞ্চে সাফল্য দরকার। তবে ওই পর্যায়ে যেতে সময় লাগবে।’
মূল এশিয়া কাপ কিংবা বিশ্বকাপের মতো বড় মঞ্চে জিততে হলে সবার আগে নিজেদের ক্রিকেট কাঠামো, খেলোয়াড়-কোচদের উন্নত সুযোগ-সুবিধা, সৃজনশীল চিন্তা, উদ্যোগ, স্বচ্ছতা আর সংস্কৃতিতে উন্নতি আনা জরুরি। এখানে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড অনেক পিছিয়ে। শক্তিশালী ক্রিকেট কাঠামো, সুযোগ-সুবিধা, পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী ও ক্ষমতাবান ক্রিকেট বোর্ড হওয়ার পরও ভারত গত ১০ বছরে কোনো আইসিসির ইভেন্ট জিততে পারেনি। সেখানে দুর্বল ক্রিকেট কাঠামো আর সুযোগ-সুবিধা নিয়ে বাংলাদেশ যদি দ্রুত বড় কোনো শিরোপা জিতে ফেলে, সেটি হবে ভীষণ অবাক করারই ব্যাপার!
বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল কাল এশিয়া কাপ জেতার পর একটা কথা বেশ ঘুরেফিরে আসছে। বাংলাদেশ যুব দল কিংবা নারী ক্রিকেট দল যতটা বড় মঞ্চে সফল হয়েছে, পুরুষ জাতীয় দল অর্থাৎ সাকিব-তামিম-মুশফিকেরা যে দলে খেলেন, তাঁদের বড় মঞ্চে তেমন কোনো সাফল্য নেই।
এটির বিপরীতে কেউ কেউ অবশ্য মনে করিয়ে দিচ্ছেন, বাংলাদেশ ক্রিকেটের বড় বাঁকবদল ঘটেছে ১৯৯৭ আইসিসি ট্রফি জয়ে। গত দুই যুগে দেশে যে ক্রিকেট উন্মাদনা তৈরি হয়েছে, সেটার সূত্র ওখান থেকেই। আজ যুব দল কিংবা নারী দলের বড় সাফল্যের সূত্রও ’৯৭ সালের আইসিসি ট্রফি জয়। এটা অস্বীকার করার উপায় নেই, পুরুষ দলের ওই আইসিসি ট্রফি জয় দেশের ক্রিকেটকে আজ এখানে এনেছে। কিন্তু সেখান থেকে যতটা ওপরে ওঠা কিংবা বড় মঞ্চে সাফল্য প্রত্যাশিত ছিল, সেটি পূরণ না হওয়ায় প্রশ্নটা আসছে।
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশ ক্রিকেট বিশ্বে হয়ে উঠেছে সমীহজাগানো এক দল। ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, ভারতের মতো পরাক্রমশালী দলও বাংলাদেশকে এখন আর হালকাভাবে নেয় না। টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টিতে শক্তিশালী দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের রেকর্ড আছে বাংলাদেশের। এমনকি ভারত, পাকিস্তান, ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ডের মতো দলকে আইসিসি ইভেন্টেও হারিয়েছে বাংলাদেশ। সাকিব আল হাসান, মাশরাফি বিন মর্তুজা, তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিমের মতো তারকা ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্সেই বিশ্ব ক্রিকেটে বাংলাদেশ পেয়েছে আলাদা এক পরিচিতি। বাংলাদেশের কোনো ম্যাচ জয় এখন আর ‘অঘটন’ হিসেবে বিবেচনা করা হয় না।
বাংলাদেশ ক্রিকেটের এত এত জয়ের পরও আছে অনেক প্রশ্ন। সবচেয়ে বড় প্রশ্ন, বিশ্ব ক্রিকেটে বাংলাদেশ নিজেদের শক্তি কতটা প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে? দ্বিপক্ষীয় সিরিজ জিতলেও বহুজাতিক টুর্নামেন্টে এসে বারবার খেই হারিয়ে ফেলে বাংলাদেশ। ২০১২,২০১৬ ও ২০১৮—তিনবার এশিয়া কাপের ফাইনাল খেলে তিনবারই বাংলাদেশ হয়েছে রানার্সআপ। এর মধ্যে ২০১৬,২০১৮—এই দুবার বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ছিল ভারত। ২০১২ এশিয়া কাপে বাংলাদেশকে ২ রানে হারিয়েছিল পাকিস্তান। ১১ বছর আগে কাছাকাছি গিয়ে শিরোপা না ছোঁয়ার বেদনায় সাকিবের অঝোরে কান্নার দৃশ্য এখনো গেঁথে রয়েছে ভক্ত-সমর্থকদের মনে। ২০০৯ সালে একবার ও ২০১৮ সালে দুইবার—এই তিনবার ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্টের ফাইনালে গিয়েও শিরোপা ছুঁয়ে দেখা হয়নি সাকিব-মাশরাফিদের। ছেলেদের ক্রিকেটের বড় শিরোপা এসেছে ২০১৯ সালে। চার বছর আগে বিশ্বকাপের ঠিক আগে মাশরাফির নেতৃত্বে বাংলাদেশ ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্টের শিরোপা জিতেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে।
আইসিসি ইভেন্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সাফল্য বলতে ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনালে ওঠা। সেবার মাশরাফির নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ সেমিফাইনাল খেলেছিল ভারতের বিপক্ষে। ১৯৯৯ থেকে ২০২৩—সাতবার ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেললেও বাংলাদেশ কখনোই খেলতে পারেনি সেমিফাইনাল। ২০১৫ বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনাল খেলাটাই ওয়ানডে বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সাফল্য। ২০০৭ থেকে ২০২২ পর্যন্ত আটবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলেও বাংলাদেশ উঠতে পারেনি সেমিফাইনালে।
গত দুই দশকে বড় শিরোপা বাংলাদেশ ক্রিকেটের ক্যাবিনেটে উঠেছে নারী আর যুব দলের সৌজন্যে। ২০১৮ নারী এশিয়া কাপে ভারতকে হারিয়েই চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল বাংলাদেশ। ২০২০ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে প্রথমবার ফাইনাল খেলেই বাজিমাত করে বাংলাদেশ। রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় আকবর আলীর নেতৃত্বাধীনে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। যে ভারতের সামনে সাকিব-তামিমদের বাংলাদেশ পুরুষ ক্রিকেট নকআউট পর্বে স্নায়ুচাপ সামলাতে বারবার ব্যর্থ হয়েছে, সেখানেই যেন পার্থক্য গড়ে দিল বাংলাদেশের নারী ও অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল। আর গতকাল দুবাইয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে ১৯৫ রানে হারিয়ে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল জিতে নিল অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ।
তা বাংলাদেশের ‘বড়’ দল অর্থাৎ যাদের নিয়ে সবচেয়ে বেশি উন্মাদনা, যাদের নিয়ে সবচেয়ে বেশি প্রত্যাশা, যারা সবচেয়ে বেশি থাকেন আলোচনায়, যাদের এত নাম-ডাক, সেই জাতীয় পুরুষ দল কবে জিতবে বড় মঞ্চের শিরোপা? বিসিবির যে বিভাগের অধীনে থাকে বাংলাদেশ জাতীয় পুরুষ দল, সে বিভাগের প্রধান জালাল ইউনুস গতকাল আজকের পত্রিকাকে এ বিষয়ে বলছিলেন, ‘জুনিয়র ক্রিকেট (বয়সভিত্তিক) আর মূল ধারার ক্রিকেটে অনেক পার্থক্য। তবে মানি, বড় মঞ্চে সাফল্য দরকার। তবে ওই পর্যায়ে যেতে সময় লাগবে।’
মূল এশিয়া কাপ কিংবা বিশ্বকাপের মতো বড় মঞ্চে জিততে হলে সবার আগে নিজেদের ক্রিকেট কাঠামো, খেলোয়াড়-কোচদের উন্নত সুযোগ-সুবিধা, সৃজনশীল চিন্তা, উদ্যোগ, স্বচ্ছতা আর সংস্কৃতিতে উন্নতি আনা জরুরি। এখানে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড অনেক পিছিয়ে। শক্তিশালী ক্রিকেট কাঠামো, সুযোগ-সুবিধা, পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী ও ক্ষমতাবান ক্রিকেট বোর্ড হওয়ার পরও ভারত গত ১০ বছরে কোনো আইসিসির ইভেন্ট জিততে পারেনি। সেখানে দুর্বল ক্রিকেট কাঠামো আর সুযোগ-সুবিধা নিয়ে বাংলাদেশ যদি দ্রুত বড় কোনো শিরোপা জিতে ফেলে, সেটি হবে ভীষণ অবাক করারই ব্যাপার!
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচ হলেও দুই বিশ্বচ্যাম্পিয়ন দলকে একই টুর্নামেন্টে হারানো তো সহজ কথা নয়। প্যারাগুয়ে এবার সেই কঠিন কাজটিই করে দেখাল। ২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে সেপ্টেম্বরে প্যারাগুয়ে হারিয়েছিল ব্রাজিলকে। দুই মাস পর আজ বিশ্বকাপের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনাকেও হারিয়েছে প্যারাগুয়ে।
১৫ মিনিট আগেএই শতাব্দির গোড়ার দিকের গল্প। বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে গতিময় এক ফাস্ট বোলারকে চোখে পড়ল রাকিব হায়দার পাভেলের। সেই বোলার ব্যাটেও ঝড় তুলতে পারেন। বয়সভিত্তিক ক্রিকেট থেকেই পাভেল ওই অলরাউন্ডারকে নিয়ে এলেন তাঁদের প্রথম বিভাগ ক্রিকেটের আজাদ স্পোর্টিংয়ে।
১৩ ঘণ্টা আগেএবার সাফজয়ীদের পুরস্কৃত করল বেসরকারি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সাউথইস্ট ব্যাংক। প্রতিষ্ঠানটি আজ তাদের কার্যালয়ে আমন্ত্রণ জানিয়ে এই সম্মাননা জানায়। এ সময় ব্যাংকের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছাড়াও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি তাবিথ আউয়াল এবং কয়েকজন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
১৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়াউর রহমানের মৃত্যুতে তাঁর পরিবার পড়েছে বিপাকে। সংকটময় এই মুহূর্তে জিয়ার পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটার তামিম ইকবাল।
১৫ ঘণ্টা আগে