শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
পানি বৃদ্ধি
পানি বাড়ছে পদ্মায় দুশ্চিন্তায় কৃষকেরা
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলায় পদ্মা নদীর হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পয়েন্টে প্রতিদিন পানি বাড়ছে। এতে চরাঞ্চলের ফসল তলিয়ে যাওয়ার দুশ্চিন্তায় রয়েছেন কৃষকেরা। গতকাল মঙ্গলবার বিকেল ৫টার সময় পাকশী হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পয়েন্টে পানির উচ্চতা মাপ রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৩৮ সেন্টিমিটার। আগের দিন সোমবার ৯ দশমিক শূন্য ৫ সেন্ট
‘হামাগিরে দুক্কু কি কেউ দেকপিনে’
সহিতন বেগম (৩২)। দেখা হয় বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার চালুয়াবাড়ী ইউনিয়নের খাটেবাড়ি চরে। ছয় মাসের ফাতেমাকে বুকে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন এককোমর পানিতে। তিনি যেখানে দাঁড়িয়ে আছেন তার চারদিকে যমুনার পানির স্রোত।
ঝুঁকিতে হাজারো পরিবার
বান্দরবানে গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে পাহাড় ও নদীর তীরবর্তী বসতিগুলো চরম ঝুঁকিতে রয়েছে। ইতিমধ্যে বান্দরবান পৌরসভার পক্ষ থেকে এসব ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারীদের নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য গতকাল শনিবার জরুরি বিজ্ঞপ্তি প্রচার করা হয়। এ ছাড়া শহরে মাইকিং করা হয়েছে।
বাড়ছে যমুনার পানি, তলিয়ে যাচ্ছে নিম্নাঞ্চল
যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি আজও অব্যাহত রয়েছে। পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ নদনদীর পানিও বাড়ছে। এতে ধীরে ধীরে প্লাবিত হচ্ছে যমুনার চর ও নিম্নাঞ্চল। অপরদিকে, পানি বৃদ্ধির ফলে চরাঞ্চলের মানুষের মাঝে বন্যার আতঙ্ক
রৌমারীতে বন্ধ ২৭ বিদ্যালয়
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে ৩৫টি গ্রামের প্রায় ৪০ হাজার মানুষ পানিবন্দী রয়েছেন। বৃষ্টি ও উজানের ঢলে জিনজিরাম, ধরনী ও কালজানি নদীর পানি অপরিবর্তিত রয়েছে। নতুন করে কোনো অঞ্চল প্লাবিত হয়নি। এখনো পাঠদান বন্ধ রয়েছে ২৫টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে।
আবার বাড়ছে নদ-নদীর পানি
সিলেট আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাস ছিল ১১ জুন থেকে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে। সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষও জানিয়েছিল, ১০ জুনের পর থেকে ভারতের মেঘালয় ও আসামে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে সিলেট অঞ্চলের কিছু নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে। তাই হয়েছে, ১১ জুন থেকে সিলেটে বেড়েছে বৃষ্টিপাত। সিলেট
বাড়ছে পানি, ঢুকছে লোকালয়ে
টানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে আবারও সুনামগঞ্জের নদ-নদীতে পানি বেড়েছে। গতকাল সোমবার বিকেল পর্যন্ত সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমার ১২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এক মাসের ব্যবধানে নদীতে পানি বাড়ায় বন্যার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
পানির সঙ্গে বাড়ছে দুর্ভোগ
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ এবং ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে জিনজিরাম, ধরনী ও কালজানি নদ-নদীর পানি বাড়া অব্যাহত রয়েছে। নতুন করে প্লাবিত হয়েছে আরও ১৫টি গ্রাম। উপজেলার ৩২টি গ্রামের ৩৫ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। পানি বাড়ার সঙ্গে দুর্ভোগও বাড়ছে। পানি ওঠায় পাঠদান বন্ধ রয়েছে ২৫টি সরক
ঢলে ভাঙন, পানিবন্দী মানুষ
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রামের রৌমারীতে বিভিন্ন নদীর পানি বেড়েই চলেছে। রৌমারীতে ৩২টি গ্রামের ২৫ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। লালমনিরহাটে চরাঞ্চলের কৃষিজমি প্লাবিত হওয়ার পাশাপাশি ভাঙন দেখা দিয়েছে তিস্তা ও ধরলা নদীতে।
তিস্তায় পানি বৃদ্ধি, বন্যার আতঙ্ক
উজান থেকে নেমে আসা ঢল এবং ভারী বর্ষণে গত কয়েক দিন ধরে তিস্তা নদীতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। নদী তীরবর্তী বাসিন্দারা বন্যার আতঙ্কে রয়েছেন। চরের বেশ কিছু নিম্নাঞ্চলে ইতিমধ্যে ঢুকেছে ঢলের পানি। ভাঙছে তীরবর্তী গ্রামের বসতভিটা।
টানা বৃষ্টিপাতের কারণে সিলেটে বেড়েই চলেছে নদ-নদীর পানি
টানা বৃষ্টিপাত ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে বেড়েই চলেছে সিলেটের নদ-নদীর পানি। ইতিমধ্যে কানাইঘাট পয়েন্টে সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। পাশাপাশি কুশিয়ারা নদীর পানি ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে বিপৎসীমা ছাড়িয়েছে। এ ছাড়া প্রায় সব কটি নদীর পানি বিপৎসীমার কাছাকাছি অবস্থান করছে।
পানি ঢুকছে নতুন এলাকায় যমুনার তীরে চলছে ভাঙন
টানা বৃষ্টি এবং উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। এতে নদীভাঙনের পাশাপাশি প্রতিদিনই নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। পানি বাড়ার কারণে যমুনা নদীর চরাঞ্চলে ফসলি জমি তলিয়ে গেছে। এতে বিপাকে পড়েছেন কৃষকেরা...
হুমকির মুখে একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ভাঙন শুরু হয়েছে টাঙ্গাইল সদর উপজেলার কাকুয়া ইউনিয়নে। এতে গত এক সপ্তাহে চড়পৌলী এলাকার পাঁচ শতাধিক বাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। গত বৃহস্পতি ও শুক্রবার তিন শতাধিক বাড়িঘর নদীগর্ভে হারিয়ে গেছে...
বেড়িবাঁধ ভেঙে প্লাবিত এলাকা
বরগুনার বামনা উপজেলার বিষখালী নদী তীরবর্তী চেঁচান গ্রামে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বেড়িবাঁধ ভেঙে বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। পূর্ণিমার প্রভাবে বিষখালী নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রতিনিয়ত জোয়ারে তলিয়ে যাচ্ছে আশপাশের অন্তত ছয়টি গ্রামের ফসলি জমি, মাছের ঘের ও রাস্তাঘাট। ফলে চরম ক্ষতির মুখে পড়েছেন নদীতীরের প্
ধান ডোবায় হতাশায় কৃষক
নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলায় কয়েক দিনের টানা বর্ষণে তলিয়ে গেছে ধানখেত। ঘরে ধান তোলা নিয়ে হতাশায় কৃষকেরা। টানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে গুমাই নদসহ ছোট-বড় খাল ও নদীতে পানি বেড়েছে।
তলিয়ে গেছে ৩০০ একরের ধান
মির্জাপুরে প্রায় ৩০০ একর জমির বোরো ধান পানিতে তলিয়ে গেছে। অসময়ে বংশাই নদের পানি বৃদ্ধি এবং দুই দিনের টানা বৃষ্টিতে এসব ফসল তলিয়ে গেছে। এতে শত শত কৃষকের স্বপ্ন পানিতে ভাসছে। ক্ষতি কিছুটা পুষিয়ে নিতে অনেকে ডুবে যাওয়া কাঁচা ও আধা পাকা ধান কেটে ঘরে তুলছেন।
‘কি খায়া বাঁচমু, হামার বোরা ধানও ডুবি গেছে’
‘হামাগিরে বেণিপুর চরত প্রায় ৪৫ জন কিষক প্রায় ৫০০ বিঘা জমিত পিঁয়াজ করছিলেম। এর ৩ ভাগের ২ ভাগ হামরা কোনমুতে বাঁচাবের পালেম। আর সব পিঁয়াজ পানিতে তলি গেছে। এহনো প্রায় ৬শ গরিব...