সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
টানা বৃষ্টি এবং উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। এতে নদীভাঙনের পাশাপাশি প্রতিদিনই নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। পানি বাড়ার কারণে যমুনা নদীর চরাঞ্চলে ফসলি জমি তলিয়ে গেছে। এতে বিপাকে পড়েছেন কৃষকেরা।
গত ২৪ ঘণ্টায় (গত শনিবার বেলা ৩টা থেকে গতকাল রোববার বেলা ৩টা পর্যন্ত) যমুনা নদীর পানি সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধ এলাকায় ১১ সেন্টিমিটার বেড়েছে। এলাকায় পানির বিপৎসীমা ধরা হয় ১৩ দশমিক ৩৫ সেন্টিমিটার, যা বিপৎসীমার ১ দশমিক ১১ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। দ্রুতগতিতে পানি বাড়তে শুরু করায় জেলার বিভিন্ন উপজেলায় নদীতীরবর্তী অঞ্চলে ভাঙন শুরু হয়েছে।
এদিকে কাজীপুর উপজেলার নাটুয়ারপাড়া রক্ষা বাঁধ, ফসলি জমি এবং চৌহালী উপজেলার মিটুয়ানী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চরসলিমাবাদ সরকারি প্রাথমিক, বিনানুই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ আশপাশের কয়েকটি গ্রামের বহু ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি হুমকির মুখে পড়েছে। এতে নদীতীরবর্তী অঞ্চলের মানুষ ভাঙন-আতঙ্কে দিন পার করছে। পানি বাড়ার কারণে প্রতিদিন নদীর নিম্নাঞ্চলসহ নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। এতে বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
চৌহালী উপজেলার বাঘুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কালাম মোল্লা বলেন, চৌহালীর দক্ষিণাঞ্চল রক্ষায় স্থায়ী তীর সংরক্ষণে ৪৯ কোটি টাকার একটি প্রকল্প শুনেছি অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। বর্ষার আগেই কাজটি শুরু করলে হয়তো দক্ষিণাঞ্চলের বহু বাড়িঘর রক্ষা পেত। এক সপ্তাহে নদীপাড়ের প্রায় ৫০টি ভিটা বিলীন হয়েছে।
কাজীপুরের নাটুয়ারপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান বলেন, যমুনার ভাঙনে নাটুয়ারপাড়া ইউনিয়নের অনেকগুলো বাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। যমুনায় পানি বৃদ্ধিতে নাটুয়ারপাড়ার পশ্চিমে নদীভাঙন শুরু হয়েছে বেশ কিছুদিন ধরে। ভাঙনের বিষয়টি পানি উন্নয়ন বোর্ড ও স্থানীয় সাংসদ সদস্যকে জানানো হয়েছে।
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী হায়দার আলী বলেন, ‘কাজীপুর উপজেলার নাটুয়ারপাড়া বাঁধটি রক্ষায় আমরা ইতিমধ্যে আট হাজার বালুর বস্তা ফেলেছি। আবারও ভাঙন দেখা দেওয়ায় আরও দুই হাজার বস্তা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।’
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম জানান, এনায়েতপুর খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে শাহজাদপুর উপজেলার কৈজুড়ী পর্যন্ত স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের জন্য সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা প্রকল্প অনুমোদন হয়েছে। টেন্ডার-প্রক্রিয়া শেষে ইতিমধ্যে কাজও শুরু হয়েছে। বাঁধের নির্মাণকাজ শেষ হলে এই এলাকায় আর ভাঙন দেখা দেবে না। ভাঙন রোধে বালুর বস্তা ফেলা হচ্ছে।
টানা বৃষ্টি এবং উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। এতে নদীভাঙনের পাশাপাশি প্রতিদিনই নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। পানি বাড়ার কারণে যমুনা নদীর চরাঞ্চলে ফসলি জমি তলিয়ে গেছে। এতে বিপাকে পড়েছেন কৃষকেরা।
গত ২৪ ঘণ্টায় (গত শনিবার বেলা ৩টা থেকে গতকাল রোববার বেলা ৩টা পর্যন্ত) যমুনা নদীর পানি সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধ এলাকায় ১১ সেন্টিমিটার বেড়েছে। এলাকায় পানির বিপৎসীমা ধরা হয় ১৩ দশমিক ৩৫ সেন্টিমিটার, যা বিপৎসীমার ১ দশমিক ১১ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। দ্রুতগতিতে পানি বাড়তে শুরু করায় জেলার বিভিন্ন উপজেলায় নদীতীরবর্তী অঞ্চলে ভাঙন শুরু হয়েছে।
এদিকে কাজীপুর উপজেলার নাটুয়ারপাড়া রক্ষা বাঁধ, ফসলি জমি এবং চৌহালী উপজেলার মিটুয়ানী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চরসলিমাবাদ সরকারি প্রাথমিক, বিনানুই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ আশপাশের কয়েকটি গ্রামের বহু ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি হুমকির মুখে পড়েছে। এতে নদীতীরবর্তী অঞ্চলের মানুষ ভাঙন-আতঙ্কে দিন পার করছে। পানি বাড়ার কারণে প্রতিদিন নদীর নিম্নাঞ্চলসহ নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। এতে বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
চৌহালী উপজেলার বাঘুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কালাম মোল্লা বলেন, চৌহালীর দক্ষিণাঞ্চল রক্ষায় স্থায়ী তীর সংরক্ষণে ৪৯ কোটি টাকার একটি প্রকল্প শুনেছি অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। বর্ষার আগেই কাজটি শুরু করলে হয়তো দক্ষিণাঞ্চলের বহু বাড়িঘর রক্ষা পেত। এক সপ্তাহে নদীপাড়ের প্রায় ৫০টি ভিটা বিলীন হয়েছে।
কাজীপুরের নাটুয়ারপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান বলেন, যমুনার ভাঙনে নাটুয়ারপাড়া ইউনিয়নের অনেকগুলো বাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। যমুনায় পানি বৃদ্ধিতে নাটুয়ারপাড়ার পশ্চিমে নদীভাঙন শুরু হয়েছে বেশ কিছুদিন ধরে। ভাঙনের বিষয়টি পানি উন্নয়ন বোর্ড ও স্থানীয় সাংসদ সদস্যকে জানানো হয়েছে।
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী হায়দার আলী বলেন, ‘কাজীপুর উপজেলার নাটুয়ারপাড়া বাঁধটি রক্ষায় আমরা ইতিমধ্যে আট হাজার বালুর বস্তা ফেলেছি। আবারও ভাঙন দেখা দেওয়ায় আরও দুই হাজার বস্তা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।’
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম জানান, এনায়েতপুর খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে শাহজাদপুর উপজেলার কৈজুড়ী পর্যন্ত স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের জন্য সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা প্রকল্প অনুমোদন হয়েছে। টেন্ডার-প্রক্রিয়া শেষে ইতিমধ্যে কাজও শুরু হয়েছে। বাঁধের নির্মাণকাজ শেষ হলে এই এলাকায় আর ভাঙন দেখা দেবে না। ভাঙন রোধে বালুর বস্তা ফেলা হচ্ছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে