সরকারি নথিতে জায়গাটি উপকূলীয় বন বিভাগের। প্রায় ছয় দশক আগে নারকেলবাগান করার শর্তে জায়গাটি ২৫ বছরের জন্য ইজারা দিয়েছিল জেলা প্রশাসন। কিন্তু ইজারার শর্ত ভেঙে সেখানে শুরু হয় চিংড়ি ও লবণ চাষ।
গাইবান্ধায় মাঠের পর মাঠ আমন ধানের সবুজ সমারোহ। জেলার অনেক এলাকায় আমন ধানের শিষ উঁকি দিয়ে বের হতে শুরু করেছে। কিন্তু এর মধ্যেই ধানখেতে ইঁদুরের উপদ্রব দেখা দিয়েছে। এতে বিপাকে পড়েছেন চাষিরা।
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে বাদাম খেতে ডগা কাটা ও পাতা ছিদ্রকারী বিষাক্ত পোকার হানায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন কৃষক। খেত রক্ষায় কীটনাশক প্রয়োগ করেও সন্তোষজনক ফলাফল পাচ্ছেন না তারা।
পুষ্টিগুণে ভরপুর, সুস্বাদু, টক-মিষ্টি ফল আমড়া। কাঁচা ও পাকা—দুই অবস্থায়ই ফলটি খাওয়ার উপযোগী। আশ্বিন ও কার্তিক মাসে পরিপক্ব আমড়া পাওয়া যায়।
কাঁচা চা পাতার ন্যায্য মূল্য নির্ধারণসহ আট দফা দাবিতে মানববন্ধন করেছে ক্ষুদ্র চা চাষিরা। আজ রোববার শহরের বিজয় চত্বর এলাকায় এই মানববন্ধন হয়। এ সময় সড়কে কাঁচা চা পাতা ঢেলে সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানান চাষিরা।
অনাবৃষ্টির কারণে পাট জাগ দেওয়া নিয়ে বিপাকে পড়েছেন মেহেরপুরের গাংনীর চাষিরা। মাঝেমধ্যে বৃষ্টি হলেও তা পর্যাপ্ত নয়। পাট নিয়ে চাষিরা পড়েছেন দুশ্চিন্তায়। আর আকাশ থেকে যতটুকু বৃষ্টি হচ্ছে তা দ্রুত শুকিয়ে যাচ্ছে। আর এই সুযোগে পুকুর মালিকেরা মাছ ধরে নিয়ে পাট জাগ দেওয়ার জন্য পুকুর ভাড়া দিতে শুরু করেছে। এ কা
সাতক্ষীরার তালা উপজেলায় বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে মরুভূমির ফল রক মেলন। এ ফলের আবাদ অল্প সময়ে অধিক লাভজনক হওয়ায় কৃষকের মাঝে আগ্রহ সৃষ্টি করেছে।
মাচায় তরমুজ চাষের চ্যালেঞ্জ নিয়েছিলেন দিনাজপুরের বিরলের চাষি আনছার আলী। আর প্রথমবারেই এসেছে সাফল্য। এখন তাঁর মাচায় ঝুলছে লাখ টাকার তরমুজ।
লক্ষ্মীপুরে মেঘনার চরে নিজেদের ঘাম ও শ্রমে উৎপাদিত ফসল ঘরে তুলতে পারছেন না চাষিরা। নিজেদের ফসল ঘরে তোলার জন্য দস্যুদেরকে চাঁদা দিতে হয় তাঁদের। অন্যথায় ফসল লুট করে নিয়ে যায় দস্যুরা।
ফুলকপি সাধারণত শীতকালীন সবজি হলেও তা রেকর্ড তাপমাত্রার মধ্যে অসময়ে চাষ করে লাভবান হয়েছেন মো. আলী হোসেন। তিনি ১৬ শতক জমিতে ফুলকপি চাষ করেন। খরচ বাদে অর্ধলাখ টাকা লাভের আশা করছেন এ কৃষক।
‘একে তো গরম, তার ওপর কারেন্ট থাকে না। পাম্পওয়ালা কারেন্ট না থাকায় ঠিকমতো ধানখেতোত পানি দেওছে না। খেত বাঁচার জন্য অ্যালা শ্যালো মেশিন নাগে পানি দেউছি। তাপ বেশি থাকায় রোগবালাইও বাড়ছে। এবার আবাদ খরচ অনেক বেশি হওছে। এমন তাপ থাকলে জীবন, ফসল—দুইটাই বাঁচা কঠিন হয়্যা যাইবে।’
এক বছর আগেও যে জমিতে ধান চাষ হতো, সেখানে এখন হচ্ছে মাছ চাষ। কারণ, আবাদি জমির মাটি কেটে দেওয়া হয়েছে ইটভাটায়। আবার কারখানা স্থাপনেও দেওয়া হচ্ছে মাটি। ফসলের জমি কমে যাওয়ায় দিন দিন কৃষি উৎপাদন কমে যাচ্ছে। এই চিত্র ঢাকার কাছের জনপদ ধামরাই উপজেলার।
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় গম চাষে উজ্জ্বল সম্ভাবনা দেখছেন কৃষিবিদেরা। পরীক্ষামূলকভাবে গম চাষে তারই প্রমাণ পেয়েছেন তাঁরা। এই অঞ্চলের আবহাওয়া ও মাটি গম উৎপাদনেও সহনশীল বলে পরীক্ষামূলক উৎপাদনেই ভালো ফলন মিলেছে।
পাহাড়ে জুমে উৎপাদিত বিভিন্ন ফসল নিয়ে রাঙামাটিতে চলছে ‘জুম ফেস্টিভ্যাল’। আজ রোববার বেলা ১১টায় রাঙামাটি শহরের রাজবাড়ী এলাকায় এক রেস্তোরাঁয় দিনব্যাপী এই ফেস্টিভ্যালের আয়োজন করা হয়।
নওগাঁর ধামইরহাটে প্রণোদনা পেয়ে বারি-১ জাতের পেঁয়াজ চাষ করে কৃষক আদিল আহম্মেদের মুখে হাসি ফুটেছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ভালো ফলন পেয়েছেন তিনি। এ ছাড়া অল্প সময়ে তিনি এই ফসল ঘরে তুলতে পেরে লাভবান হয়েছেন।
গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার হরিদাশপুর ইউনিয়নের খাগাইল গ্রামে খাল খননের মাটিতে নষ্ট হচ্ছে ধানখেত। পানি উন্নয়ন বোর্ড এই খাল খনন করছে। চাষের জন্য অতীব প্রয়োজনীয় খাগাইল খালটি খনন করে এর দুই পাশের বোরো ধানের জমিতে ফেলানো হচ্ছে মাটি। এতে ফলন্ত ধান নষ্ট হয়ে ব্যাপক ক্ষতির শিকার হচ্ছেন কয়েক শত কৃষক। পানি উন্নয়ন বো
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ১৫০ হেক্টর জমিতে গমের চাষ হয়েছে। এর মধ্যে বারি গম ৩০, ৩৩, বি-ডব্লিউএমআরআই-৩ জাতের চাষ বেশি হয়েছে। এর আগে ২০১৭ সালে ব্লাস্টের কারণে গম চাষ নিষিদ্ধের আগে এ উপজেলায় ৩৫০ হেক্টর জমিতে গমের আবাদ করা হতো। গত দুই-তিন মৌসুমে আবার কৃষকেরা এ