ক্রীড়া ডেস্ক
আশীর্বাদ না অভিশাপ-ডাম্বুলায় গত রাতে শ্রীলঙ্কা-নিউজিল্যান্ড প্রথম ওয়ানডে ম্যাচে বৃষ্টির দুই রকম রূপই দেখা গেছে। একসঙ্গে লঙ্কানদের দুটি রেকর্ড ভাঙার সম্ভাবনা যেখানে প্রবল হচ্ছিল, সেটা আর হয়নি। বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচটা হেসেখেলে লঙ্কানরা জিতলেও রেকর্ড ভাঙতে পারল কেবল একটি।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতে যেকোনো উইকেটে শ্রীলঙ্কার সর্বোচ্চ ২০১ রানের জুটির কীর্তিটা ছিল নেপিয়ারে ২০০৬ সালে। ১৮ বছর আগে উদ্বোধনী জুটিতে এই রান যোগ করেছিলেন সনাথ জয়াসুরিয়া ও উপুল থারাঙ্গা। সেই জয়াসুরিয়া গত রাতে ডাম্বুলার ডাগআউটে শ্রীলঙ্কার কোচ হয়ে দেখেছেন কিউইদের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডে। জয়াসুরিয়ার সামনে তাঁর গড়া ১৮ বছরের পুরোনো রেকর্ড ভেঙে দিলেন কুশল মেন্ডিস ও আভিস্কা ফার্নান্দো। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে কুশল মেন্ডিস ও ফার্নান্দো গড়েছেন ২১৫ বলে ২০৬ রানের জুটি। এটাই ব্ল্যাকক্যাপসদের বিপক্ষে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ জুটি। কুশল মেন্ডিস, ফার্নান্দো দুজনেই ওয়ানডে ক্যারিয়ারের চতুর্থ সেঞ্চুরি করেছেন।
টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নিয়ে শ্রীলঙ্কা ৪৯.২ ওভারে ৫ উইকেটে ৩২৪ রান করার পরই নামে মুষলধারে বৃষ্টি। ২ ঘণ্টারও বেশি সময় খেলা বন্ধ থাকার পর আবার যখন শুরু হয়, লঙ্কানদের আর ব্যাটিং করার সুযোগ হয়নি। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে এটা লঙ্কানদের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্কোর হিসেবেই থেকে গেল। সর্বোচ্চ ৩২৬ রানের কীর্তিটা ২০১৯ সালে করেছিল লঙ্কানরা। ৫ বছর আগে মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে অনুষ্ঠিত ম্যাচটিও ছিল সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে। সেবার কিউইরা জিতেছিল ৪৫ রানে।
নিউজিল্যান্ড যখন ডাম্বুলায় গত রাতে রান তাড়া করতে নামে, তখন ডাকওয়ার্থ লুইস ও স্টার্ন (ডিএলএস) মেথডে লক্ষ্য দাঁড়ায় ২৭ ওভারে ২২১ রান। লঙ্কানদের বোলিংয়ে চোখে রীতিমতো সর্ষেফুল দেখেছে কিউইরা। ২৭ ওভারে ৯ উইকেটে ১৭৫ রানে আটকে যায় নিউজিল্যান্ড। বৃষ্টি আইনে ৪৫ রানে জিতে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল লঙ্কানরা। ম্যাচ-সেরা হয়েছেন কুশল মেন্ডিস। ১২৮ বলে ১৭ চার ও ২ ছক্কায় করেছেন ১৪৩ রান। এটা তাঁর ওয়ানডে ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ রান। তাতে ভাঙল ৩০ বছরের পুরোনো আরও এক রেকর্ড। ১৯৯৪ সালে ব্লুমফন্টেইনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতে জয়াসুরিয়া ১৪৩ বলে করেছিলেন ১৪০ রান। যেটা এখন কিউইদের বিপক্ষে ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার কোনো ব্যাটারের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্কোর।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার সেরা পাঁচ জুটি
রান উইকেট ভেন্যু সাল
আভিস্কা ফার্নান্দো-কুশল মেন্ডিস ২০৬ দ্বিতীয় ডাম্বুলা ২০২৪
সনাথ জয়াসুরিয়া-উপুল থারাঙ্গা ২০১ প্রথম নেপিয়ার ২০০৬
সনাথ জয়াসুরিয়া-মাহেলা জয়াবর্ধনে ১৮৪ তৃতীয় শারজা ২০০১
সনাথ জয়াসুরিয়া-হাসান তিলকরত্নে ১৭০ দ্বিতীয় ব্লুমফন্টেইন ২০০৩
রোশন মহানামা-আসাঙ্কা গুরুসিনহা ১৬৬ দ্বিতীয় কলম্বো ১৯৯২
আশীর্বাদ না অভিশাপ-ডাম্বুলায় গত রাতে শ্রীলঙ্কা-নিউজিল্যান্ড প্রথম ওয়ানডে ম্যাচে বৃষ্টির দুই রকম রূপই দেখা গেছে। একসঙ্গে লঙ্কানদের দুটি রেকর্ড ভাঙার সম্ভাবনা যেখানে প্রবল হচ্ছিল, সেটা আর হয়নি। বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচটা হেসেখেলে লঙ্কানরা জিতলেও রেকর্ড ভাঙতে পারল কেবল একটি।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতে যেকোনো উইকেটে শ্রীলঙ্কার সর্বোচ্চ ২০১ রানের জুটির কীর্তিটা ছিল নেপিয়ারে ২০০৬ সালে। ১৮ বছর আগে উদ্বোধনী জুটিতে এই রান যোগ করেছিলেন সনাথ জয়াসুরিয়া ও উপুল থারাঙ্গা। সেই জয়াসুরিয়া গত রাতে ডাম্বুলার ডাগআউটে শ্রীলঙ্কার কোচ হয়ে দেখেছেন কিউইদের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডে। জয়াসুরিয়ার সামনে তাঁর গড়া ১৮ বছরের পুরোনো রেকর্ড ভেঙে দিলেন কুশল মেন্ডিস ও আভিস্কা ফার্নান্দো। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে কুশল মেন্ডিস ও ফার্নান্দো গড়েছেন ২১৫ বলে ২০৬ রানের জুটি। এটাই ব্ল্যাকক্যাপসদের বিপক্ষে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ জুটি। কুশল মেন্ডিস, ফার্নান্দো দুজনেই ওয়ানডে ক্যারিয়ারের চতুর্থ সেঞ্চুরি করেছেন।
টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নিয়ে শ্রীলঙ্কা ৪৯.২ ওভারে ৫ উইকেটে ৩২৪ রান করার পরই নামে মুষলধারে বৃষ্টি। ২ ঘণ্টারও বেশি সময় খেলা বন্ধ থাকার পর আবার যখন শুরু হয়, লঙ্কানদের আর ব্যাটিং করার সুযোগ হয়নি। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে এটা লঙ্কানদের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্কোর হিসেবেই থেকে গেল। সর্বোচ্চ ৩২৬ রানের কীর্তিটা ২০১৯ সালে করেছিল লঙ্কানরা। ৫ বছর আগে মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে অনুষ্ঠিত ম্যাচটিও ছিল সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে। সেবার কিউইরা জিতেছিল ৪৫ রানে।
নিউজিল্যান্ড যখন ডাম্বুলায় গত রাতে রান তাড়া করতে নামে, তখন ডাকওয়ার্থ লুইস ও স্টার্ন (ডিএলএস) মেথডে লক্ষ্য দাঁড়ায় ২৭ ওভারে ২২১ রান। লঙ্কানদের বোলিংয়ে চোখে রীতিমতো সর্ষেফুল দেখেছে কিউইরা। ২৭ ওভারে ৯ উইকেটে ১৭৫ রানে আটকে যায় নিউজিল্যান্ড। বৃষ্টি আইনে ৪৫ রানে জিতে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল লঙ্কানরা। ম্যাচ-সেরা হয়েছেন কুশল মেন্ডিস। ১২৮ বলে ১৭ চার ও ২ ছক্কায় করেছেন ১৪৩ রান। এটা তাঁর ওয়ানডে ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ রান। তাতে ভাঙল ৩০ বছরের পুরোনো আরও এক রেকর্ড। ১৯৯৪ সালে ব্লুমফন্টেইনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতে জয়াসুরিয়া ১৪৩ বলে করেছিলেন ১৪০ রান। যেটা এখন কিউইদের বিপক্ষে ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার কোনো ব্যাটারের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্কোর।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার সেরা পাঁচ জুটি
রান উইকেট ভেন্যু সাল
আভিস্কা ফার্নান্দো-কুশল মেন্ডিস ২০৬ দ্বিতীয় ডাম্বুলা ২০২৪
সনাথ জয়াসুরিয়া-উপুল থারাঙ্গা ২০১ প্রথম নেপিয়ার ২০০৬
সনাথ জয়াসুরিয়া-মাহেলা জয়াবর্ধনে ১৮৪ তৃতীয় শারজা ২০০১
সনাথ জয়াসুরিয়া-হাসান তিলকরত্নে ১৭০ দ্বিতীয় ব্লুমফন্টেইন ২০০৩
রোশন মহানামা-আসাঙ্কা গুরুসিনহা ১৬৬ দ্বিতীয় কলম্বো ১৯৯২
‘আমাদের এই বাস্তবতা মেনে নিতে হবে এবং এখান থেকে বেরোতে হবে’—ভারী কণ্ঠে পেপ গার্দিওলার বলা এই কথায় বলে দিচ্ছিল সবকিছু। এই সাধারণ সত্যটা বলতে হয়তো বুক ফেটে যাচ্ছিল ম্যানচেস্টার সিটি কোচের। একটু আগে যেটি হয়েছে, তার জন্য যে মোটেও প্রস্তুত ছিলেন না তিনি!
১৪ মিনিট আগেএটাও কি সম্ভব? মাত্র ৭ রানেই গল্প শেষ আইভোরি কোস্টের! ম্যাচ দেখা তো দূরে থাক, এই স্কোরকার্ড সামাজিক মাধ্যমে কারও নজরে পড়লে তাঁর চোখ রীতিমতো কপালে ওঠার মতো অবস্থা হবে।
১ ঘণ্টা আগেসাবলীলভাবে খেলতে খেলতে হঠাৎই খেই হারানোর ঘটনা বাংলাদেশের জন্য নতুন কিছু নয়। অ্যান্টিগায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চলমান প্রথম টেস্টে দেখা গেছে একই ঘটনা। কোনোমতে ফলোঅন এড়ালেও স্বাগতিকেরা কতক্ষণ টিকবে প্রথম ইনিংসে, সেটাই এখন দেখার বিষয়।
২ ঘণ্টা আগেবুলাওয়েতে পাকিস্তান ২১ ওভার ব্যাটিং করলেই শুরু হয় বৃষ্টি। তারপর আর ব্যাটিংয়ের সুযোগ পায়নি তারা। ফলে শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়া পাকিস্তান শেষ লড়াইয়ের সুযোগ পায়নি। ডাকওয়ার্থ লুইস স্টার্ন (ডিএলএস) পদ্ধতিতে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ৮০ রানে জিম্বাবুয়ের কাছে হেরেছে তারা। তিন ওয়ানডের সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগ
১৪ ঘণ্টা আগে