বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
গণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর দায়িত্ব নিয়ে তড়িঘড়ি করে বেশির ভাগ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। নতুন ডিসিদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে এখন নানা রকম অভিযোগ আসছে। এই অবস্থায় নতুন কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে ডিসি নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
শুধু নতুন ডিসি নিয়োগ নয়, শিগগিরই যুগ্ম সচিব ও অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি দেওয়া হবে। এর আগে বঞ্চিত যেসব কর্মকর্তা অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি পেয়েছেন, তাঁদের বেশির ভাগকে গ্রেড-১ পদে পদোন্নতি দেওয়া হবে। এ ছাড়া পাঁচটি বিসিএসে ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদে ১৮ হাজার ১৪৯ জনকে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমান গতকাল রোববার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘ডিসি নিয়োগ নিয়ে অনেক বিতর্ক হয়েছে। নতুন ডিসির ফিট লিস্ট করার কাজটা শুরু হবে। সরকারের সিদ্ধান্তে আমরা নতুন ডিসি দেওয়ার চেষ্টা করব। এ কাজটা এসএসবির মাধ্যমে শিগগিরই শুরু হবে।’
ডিসি হিসেবে নিয়োগ দিতে উপসচিব পর্যায়ের কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে ফিট লিস্ট করা হয়। এখন যাঁরা ডিসির দায়িত্বে আছেন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর তড়িঘড়ি করে ফিট লিস্ট করে সেখান থেকে তাঁদের পদায়ন করে। এরপরও ডিসি নিয়োগ নিয়ে নানা ধরনের অভিযোগ উঠেছে। বর্তমানে দায়িত্বে থাকা ডিসিদের মধ্যে ৩৪ জন বিতর্কিত বলেও কয়েকটি গণমাধ্যম খবর প্রকাশ করেছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ডিসিরা রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বে ছিলেন। ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনারদের তাঁদের মহানগরীর আসনগুলোর জন্য রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল।
গত ৯ সেপ্টেম্বর ২৫ জেলায় এবং ১০ সেপ্টেম্বর আরও ৩৪ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ দেয় সরকার। এই নিয়োগকে কেন্দ্র করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে নজিরবিহীন হট্টগোল করেন উপসচিব পর্যায়ের কর্মকর্তারা। ওই ঘটনা তদন্ত করে দোষীদের বিভিন্ন মেয়াদে প্রশাসনিক সাজা দেওয়া হয়েছে।
ডিসি নিয়োগ নিয়ে আপত্তি ওঠার পর গত ১১ সেপ্টেম্বর আট জেলার ডিসির নিয়োগ বাতিল করা হয়। দেড় মাস ফাঁকা থাকার পর গত ৩০ অক্টোবর আট জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ দেয় সরকার। ৯ নভেম্বর ফেনীতে নতুন ডিসি নিয়োগ দেওয়া হয়। অন্তর্বর্তী সরকার ৬০ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ দিয়েছে।
ডিসি নিয়োগে বিপুল পরিমাণ অর্থ লেনদেনের অভিযোগ তুলে একটি জাতীয় পত্রিকা দুটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। অর্থ লেনদেনের সঙ্গে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমান জড়িত বলেও প্রতিবেদনে দাবি করা হয়।
এ নিয়ে গতকাল এক প্রশ্নে মোখলেস উর রহমান বলেন, ‘আমি এটাকে ইতিবাচকভাবে নিয়েছি। যে পত্রিকা এটা প্রচার করেছে, হয়তো তারা না বুঝে বা ভুল বুঝে করেছে। এখন তারা বুঝতে পেরেছে যে ওটা ভুল ছিল।’
জনপ্রশাসনসচিব বলেন, নতুন মন্ত্রিপরিষদ সচিব যোগদান করেছেন, এসএসবি গঠন হয়েছে। উপসচিব থেকে যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি দ্রুত সময়ে শুরু হবে। যুগ্ম সচিব থেকে অতিরিক্ত সচিব পদোন্নতি দেওয়া হবে।
মোখলেস উর রহমান বলেন, ‘বঞ্চিত হিসেবে পদোন্নতি পাওয়া অতিরিক্ত সচিবদের মধ্যে অল্প সময়ের মধ্যে যাঁরা অবসরে যাবেন, তাঁদের গ্রেড-১ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। অনেকের চাকরি এক মাস আছে, কারও ১৫ দিন আছে, ২০ দিন আছে। আমি মনে করি, অনেকের পদোন্নতি হবে এবং সামাজিক, পারিবারিক, আর্থিকভাবে তাঁরা উপকৃত হবেন।’
তবে বঞ্চিত হিসেবে পদোন্নতি পাওয়া সব অতিরিক্ত সচিবকে গ্রেড-১ পদে পদোন্নতি দেওয়া হবে না জানিয়ে জনপ্রশাসনসচিব বলেন, যদি ডিসিপ্লিনারি মামলা থাকে, ফৌজদারি মামলা থাকে, যদি কারও বিরুদ্ধে অন্য অভিযোগ থাকে, তাঁদের গ্রেড-১ দেওয়া হবে না। জনপ্রশাসনে বর্তমানে ৪৬৫ জন অতিরিক্ত সচিব রয়েছেন।
পাঁচ বিসিএসে নিয়োগ পাবেন ১৮,১৪৯ জন
সংবাদ সম্মেলনে সচিব জানান, পাঁচটি বিসিএসের মাধ্যমে ক্যাডার পদে ১২ হাজার ৭১০ জন এবং নন-ক্যাডারে ৫ হাজার ৪৩৯ জনসহ মোট ১৮ হাজার ১৪৯ জনকে নিয়োগ দেবে সরকার।
এর মধ্যে ক্যাডার পদে ৪৩তম বিসিএসে ২০৬৪ জন, ৪৪তম বিসিএসে ১৭১০ জন, ৪৫তম বিসিএসে ২৩০৯ জন, ৪৬তম বিসিএসে ৩১৪০ জন এবং ৪৭তম বিসিএসে ৩৪৮৭ জন নিয়োগ পাবেন। আর নন-ক্যাডার পদে ৪৩তম বিসিএস থেকে ৬৪২ জন, ৪৪তম বিসিএসে ১৭৯১ জন, ৪৫তম বিসিএসে ১৫৭০ জন, ৪৬তম বিসিএসে ১১১১ জন ও ৪৭তম বিসিএসে ৩২৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। সব মিলিয়ে পাঁচ বিসিএসে ক্যাডার ও নন-ক্যাডার মিলিফে ১৮ হাজার ১৪৯ জন নিয়োগ পাবেন। এসব নিয়োগে ৭ শতাংশ কোটা এবং ৯৩ শতাংশ মেধায় নিয়োগ দেওয়া হবে।
হিসাব দেওয়ার সময় বাড়ল
সরকারি কর্মচারীদের সম্পদ বিবরণী জমা দেওয়ার সময় এক মাস বাড়ানো হয়েছে। চলতি বছরের সম্পদ বিবরণী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে জমা দেওয়ার কথা থাকলেও আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত তা জমা দেওয়া যাবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানান জনপ্রশাসনসচিব। তিনি বলেন, গত ১৬ বছরে কেউ সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দেননি। কীভাবে এটা জমা দিতে হবে, তা অনেকেই বুঝতে পারছেন না। এ জন্য সময় ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
গণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর দায়িত্ব নিয়ে তড়িঘড়ি করে বেশির ভাগ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। নতুন ডিসিদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে এখন নানা রকম অভিযোগ আসছে। এই অবস্থায় নতুন কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে ডিসি নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
শুধু নতুন ডিসি নিয়োগ নয়, শিগগিরই যুগ্ম সচিব ও অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি দেওয়া হবে। এর আগে বঞ্চিত যেসব কর্মকর্তা অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি পেয়েছেন, তাঁদের বেশির ভাগকে গ্রেড-১ পদে পদোন্নতি দেওয়া হবে। এ ছাড়া পাঁচটি বিসিএসে ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদে ১৮ হাজার ১৪৯ জনকে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমান গতকাল রোববার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘ডিসি নিয়োগ নিয়ে অনেক বিতর্ক হয়েছে। নতুন ডিসির ফিট লিস্ট করার কাজটা শুরু হবে। সরকারের সিদ্ধান্তে আমরা নতুন ডিসি দেওয়ার চেষ্টা করব। এ কাজটা এসএসবির মাধ্যমে শিগগিরই শুরু হবে।’
ডিসি হিসেবে নিয়োগ দিতে উপসচিব পর্যায়ের কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে ফিট লিস্ট করা হয়। এখন যাঁরা ডিসির দায়িত্বে আছেন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর তড়িঘড়ি করে ফিট লিস্ট করে সেখান থেকে তাঁদের পদায়ন করে। এরপরও ডিসি নিয়োগ নিয়ে নানা ধরনের অভিযোগ উঠেছে। বর্তমানে দায়িত্বে থাকা ডিসিদের মধ্যে ৩৪ জন বিতর্কিত বলেও কয়েকটি গণমাধ্যম খবর প্রকাশ করেছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ডিসিরা রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বে ছিলেন। ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনারদের তাঁদের মহানগরীর আসনগুলোর জন্য রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল।
গত ৯ সেপ্টেম্বর ২৫ জেলায় এবং ১০ সেপ্টেম্বর আরও ৩৪ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ দেয় সরকার। এই নিয়োগকে কেন্দ্র করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে নজিরবিহীন হট্টগোল করেন উপসচিব পর্যায়ের কর্মকর্তারা। ওই ঘটনা তদন্ত করে দোষীদের বিভিন্ন মেয়াদে প্রশাসনিক সাজা দেওয়া হয়েছে।
ডিসি নিয়োগ নিয়ে আপত্তি ওঠার পর গত ১১ সেপ্টেম্বর আট জেলার ডিসির নিয়োগ বাতিল করা হয়। দেড় মাস ফাঁকা থাকার পর গত ৩০ অক্টোবর আট জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ দেয় সরকার। ৯ নভেম্বর ফেনীতে নতুন ডিসি নিয়োগ দেওয়া হয়। অন্তর্বর্তী সরকার ৬০ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ দিয়েছে।
ডিসি নিয়োগে বিপুল পরিমাণ অর্থ লেনদেনের অভিযোগ তুলে একটি জাতীয় পত্রিকা দুটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। অর্থ লেনদেনের সঙ্গে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমান জড়িত বলেও প্রতিবেদনে দাবি করা হয়।
এ নিয়ে গতকাল এক প্রশ্নে মোখলেস উর রহমান বলেন, ‘আমি এটাকে ইতিবাচকভাবে নিয়েছি। যে পত্রিকা এটা প্রচার করেছে, হয়তো তারা না বুঝে বা ভুল বুঝে করেছে। এখন তারা বুঝতে পেরেছে যে ওটা ভুল ছিল।’
জনপ্রশাসনসচিব বলেন, নতুন মন্ত্রিপরিষদ সচিব যোগদান করেছেন, এসএসবি গঠন হয়েছে। উপসচিব থেকে যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি দ্রুত সময়ে শুরু হবে। যুগ্ম সচিব থেকে অতিরিক্ত সচিব পদোন্নতি দেওয়া হবে।
মোখলেস উর রহমান বলেন, ‘বঞ্চিত হিসেবে পদোন্নতি পাওয়া অতিরিক্ত সচিবদের মধ্যে অল্প সময়ের মধ্যে যাঁরা অবসরে যাবেন, তাঁদের গ্রেড-১ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। অনেকের চাকরি এক মাস আছে, কারও ১৫ দিন আছে, ২০ দিন আছে। আমি মনে করি, অনেকের পদোন্নতি হবে এবং সামাজিক, পারিবারিক, আর্থিকভাবে তাঁরা উপকৃত হবেন।’
তবে বঞ্চিত হিসেবে পদোন্নতি পাওয়া সব অতিরিক্ত সচিবকে গ্রেড-১ পদে পদোন্নতি দেওয়া হবে না জানিয়ে জনপ্রশাসনসচিব বলেন, যদি ডিসিপ্লিনারি মামলা থাকে, ফৌজদারি মামলা থাকে, যদি কারও বিরুদ্ধে অন্য অভিযোগ থাকে, তাঁদের গ্রেড-১ দেওয়া হবে না। জনপ্রশাসনে বর্তমানে ৪৬৫ জন অতিরিক্ত সচিব রয়েছেন।
পাঁচ বিসিএসে নিয়োগ পাবেন ১৮,১৪৯ জন
সংবাদ সম্মেলনে সচিব জানান, পাঁচটি বিসিএসের মাধ্যমে ক্যাডার পদে ১২ হাজার ৭১০ জন এবং নন-ক্যাডারে ৫ হাজার ৪৩৯ জনসহ মোট ১৮ হাজার ১৪৯ জনকে নিয়োগ দেবে সরকার।
এর মধ্যে ক্যাডার পদে ৪৩তম বিসিএসে ২০৬৪ জন, ৪৪তম বিসিএসে ১৭১০ জন, ৪৫তম বিসিএসে ২৩০৯ জন, ৪৬তম বিসিএসে ৩১৪০ জন এবং ৪৭তম বিসিএসে ৩৪৮৭ জন নিয়োগ পাবেন। আর নন-ক্যাডার পদে ৪৩তম বিসিএস থেকে ৬৪২ জন, ৪৪তম বিসিএসে ১৭৯১ জন, ৪৫তম বিসিএসে ১৫৭০ জন, ৪৬তম বিসিএসে ১১১১ জন ও ৪৭তম বিসিএসে ৩২৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। সব মিলিয়ে পাঁচ বিসিএসে ক্যাডার ও নন-ক্যাডার মিলিফে ১৮ হাজার ১৪৯ জন নিয়োগ পাবেন। এসব নিয়োগে ৭ শতাংশ কোটা এবং ৯৩ শতাংশ মেধায় নিয়োগ দেওয়া হবে।
হিসাব দেওয়ার সময় বাড়ল
সরকারি কর্মচারীদের সম্পদ বিবরণী জমা দেওয়ার সময় এক মাস বাড়ানো হয়েছে। চলতি বছরের সম্পদ বিবরণী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে জমা দেওয়ার কথা থাকলেও আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত তা জমা দেওয়া যাবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানান জনপ্রশাসনসচিব। তিনি বলেন, গত ১৬ বছরে কেউ সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দেননি। কীভাবে এটা জমা দিতে হবে, তা অনেকেই বুঝতে পারছেন না। এ জন্য সময় ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় থেকে এই সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়
৬ ঘণ্টা আগেসংবিধান সংস্কারে গঠিত কমিশন চলতি নভেম্বর মাসের মধ্যে অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা শেষ করবে বলে জানিয়েছেন কমিশনটির প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘যদি কোনো ধরনের অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতির সৃষ্টি না হয় তাহলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সুপারিশের খসড়া প্রকাশ করা সম্ভব হবে। সুপারিশ চূড়ান্ত করে সরকারের কাছে দে
৭ ঘণ্টা আগেজাপান বাংলাদেশে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তন নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি জানান, জাপান অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে সহায়তা করতে প্রস্তুত এবং দুই দেশের ঐতিহাসিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেনবনিযুক্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন ও চার নির্বাচন কমিশনারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে আজ রোববার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ তাঁদের শপথবাক্য পাঠ করান
৮ ঘণ্টা আগে