নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অ্যান্টিগার স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামে দুই বছর আগেই বাংলাদেশের বিপক্ষে জয় পেয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এই মাঠেই বাংলাদেশকে ৪৩ রানে গুটিয়ে দেওয়ার রেকর্ড আছে স্বাগতিকদের। তবে এই স্মৃতি (৪৩ রানে অলআউট) গতকাল সংবাদ সম্মেলনে মনে করানো হলে তেমন একটা আগ্রহ দেখাননি ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক ক্রেগ ব্র্যাথওয়েট।
বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচ মানেই যেকোনো দলের জন্য অতীতের জয়-পরাজয়ের স্মৃতি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাঠে বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত ১০ টেস্ট খেলে জিতেছে কেবল দুটিতে। সেই দুই জয় এসেছে ২০০৯ সালে তুলনামূলক ভঙ্গুর উইন্ডিজের বিপক্ষে। এছাড়া ২০১৮ সালে ৪৩ রানে অলআউটের পাশাপাশি নিকট অতীতে ২০২২ সালে বাংলাদেশ দুই টেস্ট বাজেভাবে হেরেছিল উইন্ডিজের কাছে। টেস্টে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সও ভালো নয়। উইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে নেই সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, নাজমুল হোসেন শান্তর মতো তারকারাও। তবু বাংলাদেশকে সমীহ করছেন ব্র্যাথওয়েট, ‘অতীত নয়, সামনের চ্যালেঞ্জেই নজর রাখতে হবে। আমরা একটি প্রতিভাবান বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে খেলতে যাচ্ছি। তাই সামনে যা আছে, তা নিয়েই এগোতে হবে। কালকের (আজ) ম্যাচে ভালো শুরু করাটাই আমাদের মূল লক্ষ্য।’
বাংলাদেশের বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ গত রাতেই একাদশ প্রকাশ করেছে। অভিজ্ঞ কেমার রোচের সঙ্গে পেস আক্রমণে আছেন আলজারি জোসেফ, জেইডেন সিলস ও শামার জোসেফ। সঙ্গে থাকছেন পেস বোলিং অলরাউন্ডার জাস্টিন গ্রিভস। অ্যান্টিগার পেস বান্ধব উইকেটের কথা চিন্তা করেই একাদশে পাঁচ পেসার নিয়েছে উইন্ডিজ, সেটা তো বোঝাই যাচ্ছে। সংবাদ সম্মেলনে ব্র্যাথওয়েট বলেন, ‘পিচটি ভালো দেখাচ্ছে। এখানে সাধারণত পেসাররা কিছু মুভমেন্ট এবং বাউন্স পায়। আমরা কাছাকাছি পিচে প্র্যাকটিস করেছি এবং বল ব্যাটে ভালো আসছিল। আশা করছি, পিচটি পেসারদের জন্য সহায়ক হবে এবং ম্যাচের শেষের দিকে কিছু স্পিন দেখা যেতে পারে।’
স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামের মাঠ যেন কেমার রোচের জন্য স্বর্গ। এই মাঠে ৯ টেস্টে নিয়েছেন ৫০ উইকেট। তাছাড়া বাংলাদেশের বিপক্ষে তাঁর রেকর্ডও ভালো। ২০.৭৯ গড়ে নিয়েছেন ৪৪ উইকেট। রোচকে নিয়ে ব্র্যাথওয়েট বলেন, ‘কেমার অত্যন্ত অভিজ্ঞ এবং দক্ষ টেস্ট বোলার। মাঠে তার পারফরম্যান্স অসাধারণ। তবে মাঠের বাইরেও তিনি যে তথ্য শেয়ার করেন, তা আমাদের দলের জন্য অমূল্য। তিনি সত্যিকারের নেতা।’ ব্র্যাথওয়েট আরও বলেন, ‘এই মাঠ আমাদের জন্য বিশেষ। ছেলেরা এই ম্যাচ নিয়ে সত্যিই উদগ্রীব। এটি এমন একটি মাঠ যেখানে আমরা খেলতে ভালোবাসি। এখানে খেলে আমরা আনন্দ পাই এবং দল পুরোপুরি প্রস্তুত।’।
ক্যারিবীয় ব্যাটিং লাইনআপ নিয়েও বেশ আশাবাদী ব্র্যাথওয়েট। দলে বেশ কয়েকজন নতুন ক্রিকেটার রয়েছেন। যারা চলমান সুপার ৫০ টুর্নামেন্টে খেলে দলে জায়গা পেয়েছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক বলেন, ‘কিছু খেলোয়াড় সুপার ৫০-এ রান পেয়েছে। বছরটি কঠিন হলেও ব্যাটিংয়ে ভালো কিছু পারফরম্যান্স হয়েছে। এই আত্মবিশ্বাসটাই আমাদের এগিয়ে নেবে।’
ওয়েস্ট ইন্ডিজ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে এখনও শীর্ষে নেই। তবে এই চক্রে চারটি ম্যাচ বাকি থাকায় ব্র্যাথওয়েটের আশা এখনও টিকে আছে। উইন্ডিজ অধিনায়ক বলেন, ‘এই চক্রে আমাদের এখনও চারটি ম্যাচ বাকি। বিশ্বাস রাখলে আমরা তালিকার উপরের দিকে উঠতে পারি। প্রতিটি ম্যাচ আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।’
অ্যান্টিগার স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামে দুই বছর আগেই বাংলাদেশের বিপক্ষে জয় পেয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এই মাঠেই বাংলাদেশকে ৪৩ রানে গুটিয়ে দেওয়ার রেকর্ড আছে স্বাগতিকদের। তবে এই স্মৃতি (৪৩ রানে অলআউট) গতকাল সংবাদ সম্মেলনে মনে করানো হলে তেমন একটা আগ্রহ দেখাননি ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক ক্রেগ ব্র্যাথওয়েট।
বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচ মানেই যেকোনো দলের জন্য অতীতের জয়-পরাজয়ের স্মৃতি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাঠে বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত ১০ টেস্ট খেলে জিতেছে কেবল দুটিতে। সেই দুই জয় এসেছে ২০০৯ সালে তুলনামূলক ভঙ্গুর উইন্ডিজের বিপক্ষে। এছাড়া ২০১৮ সালে ৪৩ রানে অলআউটের পাশাপাশি নিকট অতীতে ২০২২ সালে বাংলাদেশ দুই টেস্ট বাজেভাবে হেরেছিল উইন্ডিজের কাছে। টেস্টে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সও ভালো নয়। উইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে নেই সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, নাজমুল হোসেন শান্তর মতো তারকারাও। তবু বাংলাদেশকে সমীহ করছেন ব্র্যাথওয়েট, ‘অতীত নয়, সামনের চ্যালেঞ্জেই নজর রাখতে হবে। আমরা একটি প্রতিভাবান বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে খেলতে যাচ্ছি। তাই সামনে যা আছে, তা নিয়েই এগোতে হবে। কালকের (আজ) ম্যাচে ভালো শুরু করাটাই আমাদের মূল লক্ষ্য।’
বাংলাদেশের বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ গত রাতেই একাদশ প্রকাশ করেছে। অভিজ্ঞ কেমার রোচের সঙ্গে পেস আক্রমণে আছেন আলজারি জোসেফ, জেইডেন সিলস ও শামার জোসেফ। সঙ্গে থাকছেন পেস বোলিং অলরাউন্ডার জাস্টিন গ্রিভস। অ্যান্টিগার পেস বান্ধব উইকেটের কথা চিন্তা করেই একাদশে পাঁচ পেসার নিয়েছে উইন্ডিজ, সেটা তো বোঝাই যাচ্ছে। সংবাদ সম্মেলনে ব্র্যাথওয়েট বলেন, ‘পিচটি ভালো দেখাচ্ছে। এখানে সাধারণত পেসাররা কিছু মুভমেন্ট এবং বাউন্স পায়। আমরা কাছাকাছি পিচে প্র্যাকটিস করেছি এবং বল ব্যাটে ভালো আসছিল। আশা করছি, পিচটি পেসারদের জন্য সহায়ক হবে এবং ম্যাচের শেষের দিকে কিছু স্পিন দেখা যেতে পারে।’
স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামের মাঠ যেন কেমার রোচের জন্য স্বর্গ। এই মাঠে ৯ টেস্টে নিয়েছেন ৫০ উইকেট। তাছাড়া বাংলাদেশের বিপক্ষে তাঁর রেকর্ডও ভালো। ২০.৭৯ গড়ে নিয়েছেন ৪৪ উইকেট। রোচকে নিয়ে ব্র্যাথওয়েট বলেন, ‘কেমার অত্যন্ত অভিজ্ঞ এবং দক্ষ টেস্ট বোলার। মাঠে তার পারফরম্যান্স অসাধারণ। তবে মাঠের বাইরেও তিনি যে তথ্য শেয়ার করেন, তা আমাদের দলের জন্য অমূল্য। তিনি সত্যিকারের নেতা।’ ব্র্যাথওয়েট আরও বলেন, ‘এই মাঠ আমাদের জন্য বিশেষ। ছেলেরা এই ম্যাচ নিয়ে সত্যিই উদগ্রীব। এটি এমন একটি মাঠ যেখানে আমরা খেলতে ভালোবাসি। এখানে খেলে আমরা আনন্দ পাই এবং দল পুরোপুরি প্রস্তুত।’।
ক্যারিবীয় ব্যাটিং লাইনআপ নিয়েও বেশ আশাবাদী ব্র্যাথওয়েট। দলে বেশ কয়েকজন নতুন ক্রিকেটার রয়েছেন। যারা চলমান সুপার ৫০ টুর্নামেন্টে খেলে দলে জায়গা পেয়েছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক বলেন, ‘কিছু খেলোয়াড় সুপার ৫০-এ রান পেয়েছে। বছরটি কঠিন হলেও ব্যাটিংয়ে ভালো কিছু পারফরম্যান্স হয়েছে। এই আত্মবিশ্বাসটাই আমাদের এগিয়ে নেবে।’
ওয়েস্ট ইন্ডিজ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে এখনও শীর্ষে নেই। তবে এই চক্রে চারটি ম্যাচ বাকি থাকায় ব্র্যাথওয়েটের আশা এখনও টিকে আছে। উইন্ডিজ অধিনায়ক বলেন, ‘এই চক্রে আমাদের এখনও চারটি ম্যাচ বাকি। বিশ্বাস রাখলে আমরা তালিকার উপরের দিকে উঠতে পারি। প্রতিটি ম্যাচ আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।’
‘আমাদের এই বাস্তবতা মেনে নিতে হবে এবং এখান থেকে বেরোতে হবে’—ভারী কণ্ঠে পেপ গার্দিওলার বলা এই কথায় বলে দিচ্ছিল সবকিছু। এই সাধারণ সত্যটা বলতে হয়তো বুক ফেটে যাচ্ছিল ম্যানচেস্টার সিটি কোচের। একটু আগে যেটি হয়েছে, তার জন্য যে মোটেও প্রস্তুত ছিলেন না তিনি!
২৭ মিনিট আগেএটাও কি সম্ভব? মাত্র ৭ রানেই গল্প শেষ আইভোরি কোস্টের! ম্যাচ দেখা তো দূরে থাক, এই স্কোরকার্ড সামাজিক মাধ্যমে কারও নজরে পড়লে তাঁর চোখ রীতিমতো কপালে ওঠার মতো অবস্থা হবে।
১ ঘণ্টা আগেসাবলীলভাবে খেলতে খেলতে হঠাৎই খেই হারানোর ঘটনা বাংলাদেশের জন্য নতুন কিছু নয়। অ্যান্টিগায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চলমান প্রথম টেস্টে দেখা গেছে একই ঘটনা। কোনোমতে ফলোঅন এড়ালেও স্বাগতিকেরা কতক্ষণ টিকবে প্রথম ইনিংসে, সেটাই এখন দেখার বিষয়।
২ ঘণ্টা আগেবুলাওয়েতে পাকিস্তান ২১ ওভার ব্যাটিং করলেই শুরু হয় বৃষ্টি। তারপর আর ব্যাটিংয়ের সুযোগ পায়নি তারা। ফলে শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়া পাকিস্তান শেষ লড়াইয়ের সুযোগ পায়নি। ডাকওয়ার্থ লুইস স্টার্ন (ডিএলএস) পদ্ধতিতে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ৮০ রানে জিম্বাবুয়ের কাছে হেরেছে তারা। তিন ওয়ানডের সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগ
১৪ ঘণ্টা আগে