সুলতান মাহমুদ, ঢাকা
২০০১ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি বিএনপির ডাকা হরতালের বিপক্ষে আওয়ামী লীগ দলীয় সাবেক এমপি ডা. এইচ বি এম ইকবালের নেতৃত্বে একটি মিছিল বের করা হয়। হরতালের পক্ষে বিএনপির মিছিল এবং বিপক্ষে ইকবালের নেতৃত্বে মিছিলটি মালিবাগ মোড়ে মুখোমুখি হয়।
তখন আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে গুলি করা হলে বিএনপির চার কর্মী নিহত হন। নিহতরা হলেন-জসিমউদ্দিন, খোকন, আব্দুর রশিদ মোল্লা ও নাজমা আক্তার।
পরে এ ঘটনায় তৎকালীন খিলগাঁও থানা বিএনপির সভাপতি ইউনুস মৃধা বাদীয় হয়ে একটি মামলা করেন। ২০০২ সালের ২৯ ডিসেম্বর এইচ বি এম ইকবাল-শাওনসহ ২৪ জনকে অভিযুক্ত করে বিচারিক আদালতে মামলার অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।
পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ২০০৯ সালের ১৭ আগস্ট স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই মামলা থেকে ইকবাল-শাওনসহ ১৫ জনের নাম প্রত্যাহারের সুপারিশ করে। এরই ধারাবাহিকতায় ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর আদালত ২০১০ সালের ২৬ আগস্ট ও ২৯ সেপ্টেম্বর ১৫ জন আসামিকে অব্যাহতি দেন।
গত ৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর ওই মামলার বাদী তৎকালীন খিলগাঁও থানা বিএনপির সভাপতি ইউনুস মৃধা ২০১০ সালের দুটি আদেশ বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন।
গত ৬ নভেম্বর বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান ও বিচারপতি মো. সগীর হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য ডা. এইচ বি এম ইকবাল ও নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনসহ ১৫ জনের অব্যাহতির আদেশ স্থগিত করেন। সেই সঙ্গে অবিলম্বে তাদেরকে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
অন্য আসামিরা হলেন–শওকত হোসেন, কবির উদ্দিন আহমেদ, আব্দুস সালাম, মুন্সি কামরুজ্জামান কাজল, মনিরুজ্জামান ওরফে লিটন, ইমদাদুল হক ওরফে বাচ্চু, আব্দুল হালিম, আবুল বাশার, জসিম উদ্দিন, দুলাল ওরফে লন্ড্রি দুলাল, তারেক সামছুল খান, কামরুল মোর্শেদ ও এস এম আরমান।
আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. আমিনুল ইসলাম। আদেশের পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিএনপির মিছিলে গুলি করে হত্যার ঘটনায় পুলিশ ও ভিকটিম ইউনুস মৃধা পৃথক মামলা করেছিলেন। দুই মামলায় চার্জশিট দেওয়ার পর মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন থাকাবস্থায় ১৫ জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। তবে বাকিদের বিরুদ্ধে মামলা চলমান আছে।’
আইনজীবী আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘৫ আগস্টে পট পরিবর্তনের পর মামলার বাদী ইউনুস মৃধা হাইকোর্টে ২০১০ সালের দুটি আদেশ (১৫ জনকে অব্যাহতি) চ্যালেঞ্জ করে আবেদন করেন। হাইকোর্ট দুটি আদেশের কার্যকারিতা স্থগিত করে রুল জারি করেছেন। আর ১৫ আসামিকে আত্মসমর্পণ করতে নির্দেশ দিয়েছেন। এখন মামলাটিতে ১৫ জনের বিরুদ্ধে বিচার চলবে।’
এই মামলায় দেখা যায় যে, ফৌজদারি মামলায় কোনো আসামি আদালত থেকে অব্যাহতি পেলেও তিনি পুরোপুরি বিপদমুক্ত হন না। তার বিপদ কিছুটা থেকেই যায়। তবে ফৌজদারি মামলায় চার্জ গঠনের পর খালাস পেলে আসামি বিপদমুক্ত হন।
একটি ফৌজদারি মামলা সংক্রান্ত সকল বিচারিক কার্যক্রম সম্পন্ন করেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ও দায়রা আদালত। ফৌজদারি মামলা সাধারণত ৩ ভাবে দায়ের হয়। যথা:-
এক. পুলিশি মামলা (জি. আর কেস)
দুই. নালিশি মামলা (সি. আর কেস)
তিন. নন-জি. আর মামলা
এরমধ্যে পুলিশি মামলা ফৌজদারি কার্যবিধি অনুসারে আমলযোগ্য অপরাধ। আর নন-জি. আর মামলা হলো আমলঅযোগ্য অপরাধ। নালিশী মামলা আমলযোগ্য ও আমলঅযোগ্য উভয়ই হতে পারে। আমলঅযোগ্য হলে পুলিশ মামলা নিতে চায় না। এমতাবস্থায় ফরিয়াদি সরাসরি আদালতে/ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট মামলা দায়ের করেন।
মামলাটি যে ধরনেরই হোক না কেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কর্তৃক বিচার্য হবে ফৌজদারি কার্যবিধির ৩২ ধারা মোতাবেক ম্যাজিস্ট্রেটের শাস্তি দেওয়ার ক্ষমতা সাপেক্ষে। দায়রা আদালত আমলযোগ্য অপরাধের বিচার করে ফৌজদারি ১৯৩ ধারা অনুযায়ী ম্যাজিস্ট্রেট যখন আসামিকে দায়রা আদালতে প্রেরণ করে।
অব্যাহতি: কোনো ফৌজদারি মামলায় চার্জ গঠনের পূর্বে চার্জ শুনানির সময় আদালত যদি দেখেন যে আসামি সম্পর্কে আনীত অভিযোগ ভিত্তিহীন বা তার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য প্রমাণাদি পাওয়া না গেলে, তাকে সংশ্লিষ্ট অভিযোগ থেকে নিষ্কৃতি দেওয়াকে অব্যাহতি বলা হয়।
আসামিকে অব্যাহতি দেওয়ার ফলাফল: ফৌজদারি মামলায় কোনো আসামিকে অব্যাহতি দেওয়া হলে পরবর্তীতে একই মামলায় তাকে অভিযুক্ত করা যাবে, যদি পরবর্তীতে তার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য প্রমাণ পাওয়া যায়। তারপর অভিযোগ সন্দেহাতীত প্রমাণিত হলে আইন অনুযায়ী নির্ধারিত শাস্তি দেওয়া যাবে। তবে চার্জ গঠন করে সাক্ষ্য নেওয়ার পরে যদি অভিযোগ সন্দেহাতীত প্রমাণিত না হয়, তাহলে আসামিকে খালাস দেওয়া হয়।
খালাসের ফলাফল: আইনের সাধারণ নীতি হলো, একজন ব্যক্তিকে খালাস দেওয়া হলে তাকে পুনরায় একই মামলায় অভিযুক্ত করা যাবে না এবং দন্ডিত কার যাবে না। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ সংবিধানের ৩৫ (২) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘এক অপরাধের জন্য কোনো ব্যক্তিকে একাধিকবার ফৌজদারীতে সোপর্দ ও দণ্ডিত করা যাইবে না।’
ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০৩ (১) ধারায় বলা হয়েছে যে, ‘কোনো অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে উপযুক্ত এখতিয়ারসম্পন্ন আদালতে তার বিচার হলে এবং তাকে সাজা বা খালাস দেওয়া হলে ওই একই অপরাধে পুনরায় বিচার তার করা যাইবে না।’
২০০১ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি বিএনপির ডাকা হরতালের বিপক্ষে আওয়ামী লীগ দলীয় সাবেক এমপি ডা. এইচ বি এম ইকবালের নেতৃত্বে একটি মিছিল বের করা হয়। হরতালের পক্ষে বিএনপির মিছিল এবং বিপক্ষে ইকবালের নেতৃত্বে মিছিলটি মালিবাগ মোড়ে মুখোমুখি হয়।
তখন আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে গুলি করা হলে বিএনপির চার কর্মী নিহত হন। নিহতরা হলেন-জসিমউদ্দিন, খোকন, আব্দুর রশিদ মোল্লা ও নাজমা আক্তার।
পরে এ ঘটনায় তৎকালীন খিলগাঁও থানা বিএনপির সভাপতি ইউনুস মৃধা বাদীয় হয়ে একটি মামলা করেন। ২০০২ সালের ২৯ ডিসেম্বর এইচ বি এম ইকবাল-শাওনসহ ২৪ জনকে অভিযুক্ত করে বিচারিক আদালতে মামলার অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।
পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ২০০৯ সালের ১৭ আগস্ট স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই মামলা থেকে ইকবাল-শাওনসহ ১৫ জনের নাম প্রত্যাহারের সুপারিশ করে। এরই ধারাবাহিকতায় ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর আদালত ২০১০ সালের ২৬ আগস্ট ও ২৯ সেপ্টেম্বর ১৫ জন আসামিকে অব্যাহতি দেন।
গত ৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর ওই মামলার বাদী তৎকালীন খিলগাঁও থানা বিএনপির সভাপতি ইউনুস মৃধা ২০১০ সালের দুটি আদেশ বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন।
গত ৬ নভেম্বর বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান ও বিচারপতি মো. সগীর হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য ডা. এইচ বি এম ইকবাল ও নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনসহ ১৫ জনের অব্যাহতির আদেশ স্থগিত করেন। সেই সঙ্গে অবিলম্বে তাদেরকে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
অন্য আসামিরা হলেন–শওকত হোসেন, কবির উদ্দিন আহমেদ, আব্দুস সালাম, মুন্সি কামরুজ্জামান কাজল, মনিরুজ্জামান ওরফে লিটন, ইমদাদুল হক ওরফে বাচ্চু, আব্দুল হালিম, আবুল বাশার, জসিম উদ্দিন, দুলাল ওরফে লন্ড্রি দুলাল, তারেক সামছুল খান, কামরুল মোর্শেদ ও এস এম আরমান।
আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. আমিনুল ইসলাম। আদেশের পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিএনপির মিছিলে গুলি করে হত্যার ঘটনায় পুলিশ ও ভিকটিম ইউনুস মৃধা পৃথক মামলা করেছিলেন। দুই মামলায় চার্জশিট দেওয়ার পর মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন থাকাবস্থায় ১৫ জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। তবে বাকিদের বিরুদ্ধে মামলা চলমান আছে।’
আইনজীবী আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘৫ আগস্টে পট পরিবর্তনের পর মামলার বাদী ইউনুস মৃধা হাইকোর্টে ২০১০ সালের দুটি আদেশ (১৫ জনকে অব্যাহতি) চ্যালেঞ্জ করে আবেদন করেন। হাইকোর্ট দুটি আদেশের কার্যকারিতা স্থগিত করে রুল জারি করেছেন। আর ১৫ আসামিকে আত্মসমর্পণ করতে নির্দেশ দিয়েছেন। এখন মামলাটিতে ১৫ জনের বিরুদ্ধে বিচার চলবে।’
এই মামলায় দেখা যায় যে, ফৌজদারি মামলায় কোনো আসামি আদালত থেকে অব্যাহতি পেলেও তিনি পুরোপুরি বিপদমুক্ত হন না। তার বিপদ কিছুটা থেকেই যায়। তবে ফৌজদারি মামলায় চার্জ গঠনের পর খালাস পেলে আসামি বিপদমুক্ত হন।
একটি ফৌজদারি মামলা সংক্রান্ত সকল বিচারিক কার্যক্রম সম্পন্ন করেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ও দায়রা আদালত। ফৌজদারি মামলা সাধারণত ৩ ভাবে দায়ের হয়। যথা:-
এক. পুলিশি মামলা (জি. আর কেস)
দুই. নালিশি মামলা (সি. আর কেস)
তিন. নন-জি. আর মামলা
এরমধ্যে পুলিশি মামলা ফৌজদারি কার্যবিধি অনুসারে আমলযোগ্য অপরাধ। আর নন-জি. আর মামলা হলো আমলঅযোগ্য অপরাধ। নালিশী মামলা আমলযোগ্য ও আমলঅযোগ্য উভয়ই হতে পারে। আমলঅযোগ্য হলে পুলিশ মামলা নিতে চায় না। এমতাবস্থায় ফরিয়াদি সরাসরি আদালতে/ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট মামলা দায়ের করেন।
মামলাটি যে ধরনেরই হোক না কেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কর্তৃক বিচার্য হবে ফৌজদারি কার্যবিধির ৩২ ধারা মোতাবেক ম্যাজিস্ট্রেটের শাস্তি দেওয়ার ক্ষমতা সাপেক্ষে। দায়রা আদালত আমলযোগ্য অপরাধের বিচার করে ফৌজদারি ১৯৩ ধারা অনুযায়ী ম্যাজিস্ট্রেট যখন আসামিকে দায়রা আদালতে প্রেরণ করে।
অব্যাহতি: কোনো ফৌজদারি মামলায় চার্জ গঠনের পূর্বে চার্জ শুনানির সময় আদালত যদি দেখেন যে আসামি সম্পর্কে আনীত অভিযোগ ভিত্তিহীন বা তার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য প্রমাণাদি পাওয়া না গেলে, তাকে সংশ্লিষ্ট অভিযোগ থেকে নিষ্কৃতি দেওয়াকে অব্যাহতি বলা হয়।
আসামিকে অব্যাহতি দেওয়ার ফলাফল: ফৌজদারি মামলায় কোনো আসামিকে অব্যাহতি দেওয়া হলে পরবর্তীতে একই মামলায় তাকে অভিযুক্ত করা যাবে, যদি পরবর্তীতে তার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য প্রমাণ পাওয়া যায়। তারপর অভিযোগ সন্দেহাতীত প্রমাণিত হলে আইন অনুযায়ী নির্ধারিত শাস্তি দেওয়া যাবে। তবে চার্জ গঠন করে সাক্ষ্য নেওয়ার পরে যদি অভিযোগ সন্দেহাতীত প্রমাণিত না হয়, তাহলে আসামিকে খালাস দেওয়া হয়।
খালাসের ফলাফল: আইনের সাধারণ নীতি হলো, একজন ব্যক্তিকে খালাস দেওয়া হলে তাকে পুনরায় একই মামলায় অভিযুক্ত করা যাবে না এবং দন্ডিত কার যাবে না। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ সংবিধানের ৩৫ (২) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘এক অপরাধের জন্য কোনো ব্যক্তিকে একাধিকবার ফৌজদারীতে সোপর্দ ও দণ্ডিত করা যাইবে না।’
ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০৩ (১) ধারায় বলা হয়েছে যে, ‘কোনো অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে উপযুক্ত এখতিয়ারসম্পন্ন আদালতে তার বিচার হলে এবং তাকে সাজা বা খালাস দেওয়া হলে ওই একই অপরাধে পুনরায় বিচার তার করা যাইবে না।’
ঢাকা মহানগর এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধে পদক্ষেপ নিতে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ স্থগিত চেয়ে চেম্বার আদালতে আবেদন করা হয়েছে। গতকাল রোববার এই আবেদন করা হয়। আজ সোমবার চেম্বার বিচারপতির আদালতে এই বিষয়ে শুনানি হবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নূর মোহাম্মদ আজমি।
৩ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় থেকে এই সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়
৯ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর দায়িত্ব নিয়ে তড়িঘড়ি করে বেশির ভাগ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। নতুন ডিসিদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে এখন নানা রকম অভিযোগ আসছে। এই অবস্থায় নতুন কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে ডিসি নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
৯ ঘণ্টা আগেসংবিধান সংস্কারে গঠিত কমিশন চলতি নভেম্বর মাসের মধ্যে অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা শেষ করবে বলে জানিয়েছেন কমিশনটির প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘যদি কোনো ধরনের অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতির সৃষ্টি না হয় তাহলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সুপারিশের খসড়া প্রকাশ করা সম্ভব হবে। সুপারিশ চূড়ান্ত করে সরকারের কাছে দে
১০ ঘণ্টা আগে