উপকরণ
কিউব করে কাটা হাড়ছাড়া গরুর মাংস ১ কেজি, চাকা চাকা করে কাটা বড় পেঁয়াজ ১টি, মিহি করে কাটা রসুন ৪ কোয়া, টমেটো পেস্ট ১ টেবিল চামচ, পাপড়িকা ১ টেবিল চামচ, থাইম আধা টেবিল চামচ, তেজপাতা ২টি, গোলমরিচগুঁড়া ১ চা-চামচ, পার্সলেকুচি ১ টেবিল চামচ, ময়দা ১ টেবিল চামচ, লবণ ১ টেবিল চামচ, অলিভ অয়েল ৩ টেবিল চামচ, মাশরুম ১০টি, কিউব করে কাটা বড় গাজর ১টি।
প্রণালি
চুলায় হাঁড়ি বসিয়ে অলিভ অয়েল দিন। এর মধ্যে কিউব করে কেটে রাখা গরুর মাংস দিয়ে ৫ মিনিট ভেজে নিন। মাংস উঠিয়ে ওই হাঁড়িতেই স্লাইস করা পেঁয়াজ এবং গাজর দিয়ে ভাজুন ৫ মিনিট। এবার এর মধ্যে রসুন, টমেটো পেস্ট, পাপড়িকা, থাইম, তেজপাতা, গোলমরিচগুঁড়া, পার্সলেকুচি ও লবণ দিয়ে কিছুটা কষিয়ে নিন। এবার ভাজা মাংস দিয়ে দিন। হাঁড়িতে পানি দিয়ে অল্প আঁচে দুই ঘণ্টা রান্না করুন। অন্য একটি ফ্রাই প্যানে তেল দিয়ে মাশরুমগুলো ভেজে নিন। দুই ঘণ্টা পরে মাংসের মধ্যে ভাজা মাশরুম দিয়ে দিন। মাংস সেদ্ধ হলে ময়দা গুলিয়ে দিন এবং ৩ মিনিট রান্না করুন। গ্রেভি হয়ে এলে চুলা থেকে নামিয়ে ফেলুন।
উপকরণ
কিউব করে কাটা হাড়ছাড়া গরুর মাংস ১ কেজি, চাকা চাকা করে কাটা বড় পেঁয়াজ ১টি, মিহি করে কাটা রসুন ৪ কোয়া, টমেটো পেস্ট ১ টেবিল চামচ, পাপড়িকা ১ টেবিল চামচ, থাইম আধা টেবিল চামচ, তেজপাতা ২টি, গোলমরিচগুঁড়া ১ চা-চামচ, পার্সলেকুচি ১ টেবিল চামচ, ময়দা ১ টেবিল চামচ, লবণ ১ টেবিল চামচ, অলিভ অয়েল ৩ টেবিল চামচ, মাশরুম ১০টি, কিউব করে কাটা বড় গাজর ১টি।
প্রণালি
চুলায় হাঁড়ি বসিয়ে অলিভ অয়েল দিন। এর মধ্যে কিউব করে কেটে রাখা গরুর মাংস দিয়ে ৫ মিনিট ভেজে নিন। মাংস উঠিয়ে ওই হাঁড়িতেই স্লাইস করা পেঁয়াজ এবং গাজর দিয়ে ভাজুন ৫ মিনিট। এবার এর মধ্যে রসুন, টমেটো পেস্ট, পাপড়িকা, থাইম, তেজপাতা, গোলমরিচগুঁড়া, পার্সলেকুচি ও লবণ দিয়ে কিছুটা কষিয়ে নিন। এবার ভাজা মাংস দিয়ে দিন। হাঁড়িতে পানি দিয়ে অল্প আঁচে দুই ঘণ্টা রান্না করুন। অন্য একটি ফ্রাই প্যানে তেল দিয়ে মাশরুমগুলো ভেজে নিন। দুই ঘণ্টা পরে মাংসের মধ্যে ভাজা মাশরুম দিয়ে দিন। মাংস সেদ্ধ হলে ময়দা গুলিয়ে দিন এবং ৩ মিনিট রান্না করুন। গ্রেভি হয়ে এলে চুলা থেকে নামিয়ে ফেলুন।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে