নাদিয়া নাতাশা
বিন্নি চালের নারকেলি পায়েস
উপকরণ
বিন্নি ধানের চাল ১ থেকে ২ কাপ, দুধ ২ লিটার, গুঁড়া দুধ আধা কাপ, এলাচি দানা বা এলাচি গুঁড়া ১ থেকে ২টি অথবা ১ চিমটি, দারুচিনি ১টি, নারকেল কোরানো আধা কাপ থেকে ১ কাপ, কাজুবাদাম ১০ থেকে ১২টি, পেস্তাবাদাম ১০ থেকে ১২টি, কাঠবাদাম ৫ থেকে ৬টি, ঘি ১ টেবিল চামচ।
প্রণালি
বিন্নি ধানের চালগুলো ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে। এবার কমপক্ষে ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা পর্যন্ত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন চালগুলোকে। একটি প্যানে পরিমাণমতো দুধ নিয়ে ভালোভাবে জ্বাল দিন। মিডিয়াম আঁচে রাখুন। দুধ ফুটতে শুরু করলে তাতে বিন্নি ধানের চাল দিন। দুধের মধ্যে একে একে গুঁড়া দুধ, এলাচি, দারুচিনি দিয়ে জ্বাল দিন। দুধ ফুটে উঠলে চুলার আঁচ কমিয়ে নেড়েচেড়ে আবারও জ্বাল দিতে থাকুন। দুধ জ্বাল দিতে দিতে যখন অর্ধেক হয়ে আসবে, তখন চুলার আঁচ কমিয়ে দিন। একটি চামচ দিয়ে অল্প কয়েকটি চাল উঠিয়ে দেখে নিন সেগুলো ভালোমতো সেদ্ধ হয়েছে কি না। এবার অন্য একটি চুলায় ফ্রাইপ্যান বসিয়ে নিন। চুলার আঁচ একদম অল্প রাখুন। প্যানে ১ চামচ পরিমাণ ঘি ঢেলে দিন। ঘিতে কোরানো নারকেল দিয়ে দিন। নেড়েচেড়ে হালকা করে ভেঁজে নিন। দুধ দেওয়া পাত্রটিতে ভাজা নারকেলগুলো দিয়ে দিন। ভালোভাবে নেড়েচেড়ে নিন আবারও। তারপর বাদাম ছড়িয়ে দিন। আবার নেড়ে নিন। ওপরে কোরানো নারকেল বা বাদাম দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন মজাদার বিন্নি চালের নারকেলি পায়েস।
নবাবি সেমাই
উপকরণ
২৫০ গ্রাম লাচ্ছা সেমাই, ১ কেজি দুধ, ২০০ গ্রাম মিল্ক পাউডার, কর্ণফ্লাওয়ার তিন চামচ, ক্রিম ৫০ গ্রাম, বাদামকুচি ইচ্ছেমতো।
প্রণালি
কড়াইতে ঘি দিয়ে লাচ্ছা সেমাই ভেজে নিন। এবার চিনিগুঁড়া এবং মিল্ক পাউডার দিয়ে ভালোভাবে ভেজে নিন। অন্য কড়াইয়ে ঘন
করে দুধ জ্বাল দিন। ৫ মিনিট পর গুঁড়া দুধ দিয়ে দিন। কিছুক্ষণ নেড়ে ঘন হয়ে ক্রিম ভাব এলে চুলা বন্ধ করে দিন। এবার একটি পাত্রে ভাজা সেমাই দিন। তার ওপরে ক্রিম দিন। তার ওপর সেমাই দিন। সবার ওপরে বাদামকুচি ছড়িয়ে পরিবেশন করুন।
উপকরণ
গুঁড়া দুধ ১ কাপ, ময়দা ১ টেবিল চামচ, সুজি ১ চা-চামচ, ঘি ১ টেবিল চামচ, ডিম ১টি, বেকিং পাউডার ১ চা-চামচ, সিরার জন্য সামান্য পরিমাণ জিরোক্যাল, পানি ২ কাপ, জাফরান সামান্য, তেল ভাজার জন্য ১ কাপ।
মালাইয়ের জন্য
দুধ ১ কাপ, গুঁড়া দুধ ১ কাপের
৪ ভাগের ১ ভাগ, ডানো ক্রিম
২ টেবিল চামচ, সাজানোর জন্য পেস্তাবাদাম কুচি।
প্রণালি
পানি ও চিনি এক সঙ্গে করে জ্বাল দিন। চিনি গলে গেলে জাফরান দিয়ে নামিয়ে রেখে দিন। শুকনো সব উপকরণ ভালো করে মিশিয়ে নিন। ডিম ফেটে নিয়ে অল্প অল্প করে মিশিয়ে নরম ডো তৈরি করে নিন। হালকা তেল বা ঘি হাতে লাগিয়ে ছোট লম্বা আকৃতির ১৪টি বল বানান। এবার একদম কম আঁচে সব কটা মিষ্টি একবারে দিয়ে ভেজে নিন। সময় নিয়ে লালচে করে ভেজে নেবেন। এবার ভাজা মিষ্টি সিরায় দিয়ে ৫ মিনিট মাঝারি আঁচে জাল দিন। চুলা বন্ধ করে মিষ্টি সিরায় রেখে দিন। ২ ঘণ্টা পর সিরা থেকে তুলে নিন। অন্য একটি প্যানে মালাইয়ের জন্য সব উপকরণ ভালো করে মিশিয়ে নিন। তারপর অল্প আঁচে রান্না করুন। ঘন হয়ে এলে নামিয়ে ঠান্ডা করে পাইপিং ব্যাগে ভরে নিন। মিষ্টি পুরোপুরি ঠান্ডা হয়ে গেলে ছুরি দিয়ে কেটে মাঝখানে পাইপিং ব্যাগের সাহায্য মালাই দিতে হবে। সব হয়ে গেলে ওপরে পেস্তাবাদাম দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
বিন্নি চালের নারকেলি পায়েস
উপকরণ
বিন্নি ধানের চাল ১ থেকে ২ কাপ, দুধ ২ লিটার, গুঁড়া দুধ আধা কাপ, এলাচি দানা বা এলাচি গুঁড়া ১ থেকে ২টি অথবা ১ চিমটি, দারুচিনি ১টি, নারকেল কোরানো আধা কাপ থেকে ১ কাপ, কাজুবাদাম ১০ থেকে ১২টি, পেস্তাবাদাম ১০ থেকে ১২টি, কাঠবাদাম ৫ থেকে ৬টি, ঘি ১ টেবিল চামচ।
প্রণালি
বিন্নি ধানের চালগুলো ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে। এবার কমপক্ষে ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা পর্যন্ত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন চালগুলোকে। একটি প্যানে পরিমাণমতো দুধ নিয়ে ভালোভাবে জ্বাল দিন। মিডিয়াম আঁচে রাখুন। দুধ ফুটতে শুরু করলে তাতে বিন্নি ধানের চাল দিন। দুধের মধ্যে একে একে গুঁড়া দুধ, এলাচি, দারুচিনি দিয়ে জ্বাল দিন। দুধ ফুটে উঠলে চুলার আঁচ কমিয়ে নেড়েচেড়ে আবারও জ্বাল দিতে থাকুন। দুধ জ্বাল দিতে দিতে যখন অর্ধেক হয়ে আসবে, তখন চুলার আঁচ কমিয়ে দিন। একটি চামচ দিয়ে অল্প কয়েকটি চাল উঠিয়ে দেখে নিন সেগুলো ভালোমতো সেদ্ধ হয়েছে কি না। এবার অন্য একটি চুলায় ফ্রাইপ্যান বসিয়ে নিন। চুলার আঁচ একদম অল্প রাখুন। প্যানে ১ চামচ পরিমাণ ঘি ঢেলে দিন। ঘিতে কোরানো নারকেল দিয়ে দিন। নেড়েচেড়ে হালকা করে ভেঁজে নিন। দুধ দেওয়া পাত্রটিতে ভাজা নারকেলগুলো দিয়ে দিন। ভালোভাবে নেড়েচেড়ে নিন আবারও। তারপর বাদাম ছড়িয়ে দিন। আবার নেড়ে নিন। ওপরে কোরানো নারকেল বা বাদাম দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন মজাদার বিন্নি চালের নারকেলি পায়েস।
নবাবি সেমাই
উপকরণ
২৫০ গ্রাম লাচ্ছা সেমাই, ১ কেজি দুধ, ২০০ গ্রাম মিল্ক পাউডার, কর্ণফ্লাওয়ার তিন চামচ, ক্রিম ৫০ গ্রাম, বাদামকুচি ইচ্ছেমতো।
প্রণালি
কড়াইতে ঘি দিয়ে লাচ্ছা সেমাই ভেজে নিন। এবার চিনিগুঁড়া এবং মিল্ক পাউডার দিয়ে ভালোভাবে ভেজে নিন। অন্য কড়াইয়ে ঘন
করে দুধ জ্বাল দিন। ৫ মিনিট পর গুঁড়া দুধ দিয়ে দিন। কিছুক্ষণ নেড়ে ঘন হয়ে ক্রিম ভাব এলে চুলা বন্ধ করে দিন। এবার একটি পাত্রে ভাজা সেমাই দিন। তার ওপরে ক্রিম দিন। তার ওপর সেমাই দিন। সবার ওপরে বাদামকুচি ছড়িয়ে পরিবেশন করুন।
উপকরণ
গুঁড়া দুধ ১ কাপ, ময়দা ১ টেবিল চামচ, সুজি ১ চা-চামচ, ঘি ১ টেবিল চামচ, ডিম ১টি, বেকিং পাউডার ১ চা-চামচ, সিরার জন্য সামান্য পরিমাণ জিরোক্যাল, পানি ২ কাপ, জাফরান সামান্য, তেল ভাজার জন্য ১ কাপ।
মালাইয়ের জন্য
দুধ ১ কাপ, গুঁড়া দুধ ১ কাপের
৪ ভাগের ১ ভাগ, ডানো ক্রিম
২ টেবিল চামচ, সাজানোর জন্য পেস্তাবাদাম কুচি।
প্রণালি
পানি ও চিনি এক সঙ্গে করে জ্বাল দিন। চিনি গলে গেলে জাফরান দিয়ে নামিয়ে রেখে দিন। শুকনো সব উপকরণ ভালো করে মিশিয়ে নিন। ডিম ফেটে নিয়ে অল্প অল্প করে মিশিয়ে নরম ডো তৈরি করে নিন। হালকা তেল বা ঘি হাতে লাগিয়ে ছোট লম্বা আকৃতির ১৪টি বল বানান। এবার একদম কম আঁচে সব কটা মিষ্টি একবারে দিয়ে ভেজে নিন। সময় নিয়ে লালচে করে ভেজে নেবেন। এবার ভাজা মিষ্টি সিরায় দিয়ে ৫ মিনিট মাঝারি আঁচে জাল দিন। চুলা বন্ধ করে মিষ্টি সিরায় রেখে দিন। ২ ঘণ্টা পর সিরা থেকে তুলে নিন। অন্য একটি প্যানে মালাইয়ের জন্য সব উপকরণ ভালো করে মিশিয়ে নিন। তারপর অল্প আঁচে রান্না করুন। ঘন হয়ে এলে নামিয়ে ঠান্ডা করে পাইপিং ব্যাগে ভরে নিন। মিষ্টি পুরোপুরি ঠান্ডা হয়ে গেলে ছুরি দিয়ে কেটে মাঝখানে পাইপিং ব্যাগের সাহায্য মালাই দিতে হবে। সব হয়ে গেলে ওপরে পেস্তাবাদাম দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে