ফারহীমা ফারুক তূর্ণা
দোকান থেকে তো সব সময়ই কেক কিনে এনে খাওয়া হয়, তবে চাইলে ঘরেও তৈরি করতে পারেন সুস্বাদু ফ্রুট কেক। ঘরে থাকা নানা উপকরণ দিয়ে খুব সহজেই তৈরি করে ফেলা সম্ভব এই কেক। দেখে নিন রেসিপি।
উপকরণ
ডিম ২টি, ময়দা ১ কাপ, সাদা তেল ২ টেবিল চামচ, ভ্যানিলা এসেন্স দেড় চা-চামচ, চিনি আধা কাপ, শুকনো ফল বা ড্রাই ফ্রুট, যেমন চেরি, কাজু, কিশমিশ, পেস্তা ও কাঠবাদাম এবং মোরব্বা মিলে ১ কাপ, মেকিং পাউডার আধা চা-চামচ, মেকিং সোডা পরিমাণমতো।
প্রণালি
প্রথমে আধা কাপ পানি গরম করে শুকনো ফলগুলো ঘণ্টা খানিক ভিজিয়ে রাখুন। অন্য একটি পাত্রে ময়দা, মেকিং সোডা, মেকিং পাউডার, লবণ ভালো করে মিশিয়ে চালনিতে চেলে নিন। এবার আর কেটি পাত্রে দুইটি ডিমের সাদা অংশ নিয়ে বিশ্ব করে নিন। বাসায় বিচার মেশিন না থাকলে কাটে চামচ দিয়ে ভালো ভাবে ফেটে নিন, যতক্ষণ পর্যন্ত না ফোম হয়। এরপর চিনি মিশিয়ে ধীরে ধীরে সেই ডিমের ফোমের সঙ্গে সাদা তেল, ভ্যানিলা এসেন্স এবং ডিমের কুসুম মিশিয়ে আবারও ভালো করে বিশ্ব বা ফেটিয়ে নিন। তারপর সেই মিশ্রণে ভিজিয়ে রাখা শুকনো ফল দিয়ে মিশিয়ে নিন। মেশানো হয়ে গেলে তাতে চেলে রাখা ময়দার মিশ্রণ দিয়ে আরও একবার আলতো করে নাড়ুন, যাতে দানা দানা না থাকে। এবার একটি কেকের ছাঁচে মাখন বা তেল ব্রাশ করে, মেকিং পেপার বিছিয়ে নিন। তারপর ঢেলে দিন মিশ্রণটুকু। এবার পাত্রটিকে মাইক্রোওয়েভে ঢুকিয়ে ৪ মিনিটের মতো বেক করুন। মাইক্রোওয়েভ না থাকলে চুলায়ও এই কেক বানানো যায়। ৪ মিনিট পর একটি টুথপিক দিয়ে পরীক্ষা করুন কেক হয়েছে কি না। টুথপিক যদি পরিষ্কার ভাবে বের হয়, তাহলে কেকটি নামিয়ে ঠান্ডা করে স্লাইস করে কেটে নিন। সবচেয়ে ভালো হয় এক ঘণ্টার জন্য কেকটি ফ্রিজে রাখলে। এতে করে কাটতে সুবিধা হবে।
দোকান থেকে তো সব সময়ই কেক কিনে এনে খাওয়া হয়, তবে চাইলে ঘরেও তৈরি করতে পারেন সুস্বাদু ফ্রুট কেক। ঘরে থাকা নানা উপকরণ দিয়ে খুব সহজেই তৈরি করে ফেলা সম্ভব এই কেক। দেখে নিন রেসিপি।
উপকরণ
ডিম ২টি, ময়দা ১ কাপ, সাদা তেল ২ টেবিল চামচ, ভ্যানিলা এসেন্স দেড় চা-চামচ, চিনি আধা কাপ, শুকনো ফল বা ড্রাই ফ্রুট, যেমন চেরি, কাজু, কিশমিশ, পেস্তা ও কাঠবাদাম এবং মোরব্বা মিলে ১ কাপ, মেকিং পাউডার আধা চা-চামচ, মেকিং সোডা পরিমাণমতো।
প্রণালি
প্রথমে আধা কাপ পানি গরম করে শুকনো ফলগুলো ঘণ্টা খানিক ভিজিয়ে রাখুন। অন্য একটি পাত্রে ময়দা, মেকিং সোডা, মেকিং পাউডার, লবণ ভালো করে মিশিয়ে চালনিতে চেলে নিন। এবার আর কেটি পাত্রে দুইটি ডিমের সাদা অংশ নিয়ে বিশ্ব করে নিন। বাসায় বিচার মেশিন না থাকলে কাটে চামচ দিয়ে ভালো ভাবে ফেটে নিন, যতক্ষণ পর্যন্ত না ফোম হয়। এরপর চিনি মিশিয়ে ধীরে ধীরে সেই ডিমের ফোমের সঙ্গে সাদা তেল, ভ্যানিলা এসেন্স এবং ডিমের কুসুম মিশিয়ে আবারও ভালো করে বিশ্ব বা ফেটিয়ে নিন। তারপর সেই মিশ্রণে ভিজিয়ে রাখা শুকনো ফল দিয়ে মিশিয়ে নিন। মেশানো হয়ে গেলে তাতে চেলে রাখা ময়দার মিশ্রণ দিয়ে আরও একবার আলতো করে নাড়ুন, যাতে দানা দানা না থাকে। এবার একটি কেকের ছাঁচে মাখন বা তেল ব্রাশ করে, মেকিং পেপার বিছিয়ে নিন। তারপর ঢেলে দিন মিশ্রণটুকু। এবার পাত্রটিকে মাইক্রোওয়েভে ঢুকিয়ে ৪ মিনিটের মতো বেক করুন। মাইক্রোওয়েভ না থাকলে চুলায়ও এই কেক বানানো যায়। ৪ মিনিট পর একটি টুথপিক দিয়ে পরীক্ষা করুন কেক হয়েছে কি না। টুথপিক যদি পরিষ্কার ভাবে বের হয়, তাহলে কেকটি নামিয়ে ঠান্ডা করে স্লাইস করে কেটে নিন। সবচেয়ে ভালো হয় এক ঘণ্টার জন্য কেকটি ফ্রিজে রাখলে। এতে করে কাটতে সুবিধা হবে।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে